• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কনকনে ঠান্ডায় লালমনিরহাটের জনজীবন বিপর্যস্ত
হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় কাঁপছে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের মানুষ। গত কয়েকদিনের কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এই ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। রাত থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে পুরো এলাকা। শীতে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ।  শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে দেখা যায়, কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন।  লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্লাহ জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লালমনিরহাটে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসহ পাঁচটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে মানুষ। এদের মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি। তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, চরম বিপাকে রয়েছেন শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও তিস্তা-ধরলা নদী পাড়ের হাজার হাজার হতদরিদ্র মানুষ। প্রচণ্ড শীতে চরম বিপাকে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। ঠান্ডা নিবারণের শীতবস্ত্র নেই তাদের। সকালে আগুনে শরীর গরম করে অনেকে কাজে বের হচ্ছেন। 
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫২

তীব্র শৈত্যপ্রবাহে স্থবির লালমনিরহাটের জনজীবন
শৈত্যপ্রবাহে স্থবির হয়ে পড়েছে লালমনিরহাটের জনজীবন। শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে বৃদ্ধ-শিশুরা। শীতে বেশি কষ্ট পাচ্ছে তিস্তা ও ধরলা নদী চর এলাকায় বসবাসরত মানুষ। ৩ দিন সূর্যের দেখা মিলেনি এ জেলায়। সন্ধ্যা নামার আগেই অন্ধকার নেমে আসে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে যানবাহন। ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। হাড় কাঁপানো শীতে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না নিম্ন আয়ের মানুষ। খড়কুটা জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন অনেকে। এ দিকে হাসপাতালগুলোতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। এই শীতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শীত নামার সঙ্গে সঙ্গে শিশু-বৃদ্ধ রোগীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এ শীতে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অনেক শিশু হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। কিছুটা স্থবির জনজীবন। তবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:২৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়