• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘শেষমেশ’, যে গল্প কাঁদিয়েছে দর্শকদের
দেশের নাট্যাঙ্গনে আলোচিত নাম কাজল আরেফিন অমি। ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিক দিয়ে দর্শকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন তিনি। শুধু ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নয়, নির্মাণ করেছেন একাধিক একক নাটক, ড্রামা সিরিজ ও ওয়েব সিরিজ। এবার ঈদে তিনি নির্মাণ করেছেন ‘শেষমেশ’ নামের একটি টেলিফিল্ম। এটি মুক্তির পর থেকেই দর্শক মহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।  নাটকটি প্রচারের পর বিভিন্ন স্থিরচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নানা গ্রুপে শেয়ার দিয়ে নির্মাতা, অভিনয় শিল্পীদের প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন দর্শকরা। বিশেষ করে মনিরা মিঠু ও পলাশের অভিনয়ে মুগ্ধ দর্শক।  আরটিভির সঙ্গে আলাপ কালে নাটকটি নিয়ে নির্মাতা অমি বলেন, আলহামদুল্লিহাহ, ‘শেষমেশ’ নিয়ে একটু চিন্তিত ছিলাম কারণ আমার অন্যান্য কন্টেন্টের মত ছিলো না। আসলে দর্শক যখন গল্পটির সঙ্গে নিজদের মিল খুঁজে পায় তখন সেই গল্প গুলো মানুষ আপন করে নেয়।  টেলিফিল্মটি মুক্তির পর চার ঘন্টায় এক মিলিয়ন হয়ে যায়। ‘শেষমেশ’  নিয়ে মানুষ যে পরিমাণ পজেটিভ রিভিউ দিচ্ছে তা সত্যই আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি। দর্শক যখন এই ধরণের গল্প পছন্দ করে তখন আসলে আমি আরও অনেক ধরণের গল্প বলার সাহস পাই।  এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জিয়াউল হক পলাশ, পারসা ইভানা, মনিরা মিঠু, চাষি আলম, শিমুল শর্মা, পাভেল, সুমন পাটোয়ারী, ইশরাত জাহিন, তানজিম অনিক, সাদিয়া তানজিন।  
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪৮

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে মারামারি / জামিন পেলেন ব্যারিস্টার কাজল 
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (বার) ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২০ মার্চ) বিচারপতি মো. রেজাউল হকের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। গত ৮ মার্চ রাতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল, হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি, বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়। সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ তাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনে অবস্থিত নিজ চেম্বার থেকে সিআইডির হাতে আটক হন ব্যারিস্টার কাজল। এরপর তাকে শাহবাগ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে সিআইডি। এরপর চার দিনের রিমান্ড শেষে ১৪ মার্চ ব্যারিস্টার কাজলকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানায় পুলিশ। শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান। মামলার অন্য আসামিরা হলেন— অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাডভোকেট আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০-৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।  
২০ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩৯

নিজেও নিজেকে ভোট দেননি ইউপি সদস্যপ্রার্থী কাজল
চুয়াডাঙ্গায় শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৯ নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটি ভোটও পাননি মো. কাজল নামের এক ইউপি সদস্যপ্রার্থী। এমনকি তিনি নিজেও নিজেকে ভোট দেননি। শনিবার (৯ মার্চ) শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।  নির্বাচনের পর প্রাপ্ত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়। ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ৯ নং ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে তালা প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন ছানোয়ার হাসান। তিনি পেয়েছেন ৭০৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহিদুল ইসলাম ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৮৪ ভোট। এ ছাড়া অপর ২ প্রার্থী মো. আসাদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ ভোট এবং মো. কাজল শূন্য ভোট (কোনো ভোট পাননি)। নির্বাচনে আসাদুল ইসলাম ও কাজল জামানত হারিয়েছেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা রাহুল রাহা। তিনি বলেন, শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদে দুজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এদের মধ্যে মো. কাজল একটি ভোটও পাননি।
১১ মার্চ ২০২৪, ০৬:২৮

চার দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার কাজল
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ঘিরে মারামারির মামলায় বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার (১০ মার্চ) মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরীর আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতে শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনের তোপখানা রোডে নিজ চেম্বার থেকে ব্যারিস্টার কাজলকে আটক করে সিআইডি। পরে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়। গত ৭ মার্চ বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোটগ্রহণ শেষে গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল ও মারধরের ঘটনা ঘটে। পরে শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ২০ জনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করেন সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ। এ ছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয় যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামসের (পরশ) স্ত্রী আইনজীবী নাহিদ সুলতানাকে (যুথী)। দুই নম্বর আসামি ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। এই মামলায় পূর্বে গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচ আইনজীবীর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। তারা হলেন- অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, অ্যাডভোকেট তুষার, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৭

ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল গ্রেপ্তার
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সহিংসতার ঘটনায় করা মামলায় বিএনপির সমর্থিত প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনের তোপখানা রোডে নিজ চেম্বার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিআইডি সদরদপ্তরের পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।  এর আগে, ভোটগ্রহণ শেষে ৭ মার্চ বিকেলে গণনাকে কেন্দ্র করে হট্টগোল ও মারধরের ঘটনা ঘটে। পরে শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ২০ জনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করেন সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ। এ ছাড়া মামলায় ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয় যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামসের (পরশ) স্ত্রী আইনজীবী নাহিদ সুলতানাকে (যুথী)। দুই নম্বর আসামি ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। প্রধান আসামি নাহিদ সুলতানাকে খুঁজছে পুলিশ।  এদিকে, গ্রেপ্তার পাঁচ আইনজীবীকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তারা হলেন অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহমেদ, অ্যাডভোকেট তুষার, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সুমন ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২১:১০

ফের ‘কাজল রেখা’ মুক্তির নতুন তারিখ ঘোষণা
মৈমনসিংহ গীতিকার কাজল রেখা অবলম্বনে ‘কাজল রেখা’ শিরোনামের চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম। বেশ কয়েকবার মুক্তির তারিখ ঘোষণা করেও পিছিয়েছে। সর্বশেষ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি এটি মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। নতুন খবর হচ্ছে সিনেমাটি ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পাচ্ছে না। নতুন মুক্তির তারিখ জানিয়ে সেলিম জানান, সিনেমাটি আগামী বৈশাখে মুক্তি পাবে। সিনেমাটি বৈশাখে মুক্তি দেওয়ার কারণ জানিয়ে তিনি বলেন, বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে ‘কাজল রেখা’। এ কারণে আমরা এটি বৈশাখে মুক্তি দিতে চাচ্ছি। তাছাড়া এর আগে ঈদও আছে। দুটোই বাঙালির বড় উৎসব। সবদিক বিবেচনা করেই বৈশাখে এর মুক্তির তারিখ চূড়ান্ত করেছি। এটি অনুদানের সিনেমা, তাই অনুদান কমিটি আগে দেখবে, এরপর এটি সেন্সরে যাবে। আশা করছি, শিগগিরই এর সেন্সর মিলবে। গত বছর শেষের দিকে ‘কইন্ন্যা আঁকে গো আলপনা’ গান দিয়ে সিনেমাটির আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হয়। এরপর ঢাকা ও কলকাতার বিভিন্ন মাঠে প্রচার চালান সিনেমার মূল অভিনয়শিল্পীরা। ‘কইন্ন্যা আঁকে গো আলপনা’ শিরোনামের গানটির সংগীতায়োজন করেছেন ইমন চৌধুরী। কণ্ঠ দিয়েছেন অবন্তী সিঁথি, অন্তরা মন্ডল ও হুমায়ারা ইশিকা। লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন সেলিম। গানটি প্রকাশের পর থেকেই ইউটিউবসহ অন্যান্য সামাজিকমাধ্যমে বেশ সাড়া ফেলেছে। কাজল রেখার প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ ও নবাগত  মন্দিরা চক্রবর্তী। বিভিন্ন চরিত্রে রয়েছেন রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা, ইরেশ যাকের, আজাদ আবুল কালাম, খায়রুল বাশার, সাদিয়া আয়মানসহ অনেকে। এ সিনেমায় কংকন দাসী চরিত্রে অভিনয় করছেন মিথিলা আর সুচ কুমার চরিত্রে শরিফুল রাজ। সিনেমাটি বাংলাদেশের পাশাপাশি কানাডা, আমেরিকাসহ বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাবে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৬

এত সাড়া কোনো কাজ থেকে পাইনি : অমি
দেশের নাট্যাঙ্গনে আলোচিত নাম কাজল আরেফিন অমি। এক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিক দিয়ে দর্শকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন তিনি। শুধু ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নয়, নির্মাণ করেছেন একাধিক একক নাটক, ড্রামা সিরিজ ও ওয়েব সিরিজ। নতুন বছরের শুরুতে এই নির্মাতা দর্শকদের জন্য সমাজের এই সময়ের গল্পগুলো তুলে ধরে নিয়ে এসেছেন ওয়েব ফিল্ম ‘অসময়’। সম্প্রতি দেশের একটি ওটিটি মাধ্যমে মুক্তি পেয়েছে এটি। সোশ্যাল মিডিয়া দেখা যাচ্ছে, সব শ্রেণির দর্শক ‘অসময়’ দেখে প্রশংসা করছেন। পাশাপাশি প্রতিবারের মতো এবারও নতুন এই কন্টেন্টি  মুক্তির পর থেকে সব শ্রেণির দর্শকদের প্রশংসায় ভাসছেন নির্মাতা অমি। ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-খ্যাত এই নির্মাতা আরটিভিকে বলেন, আমার জীবনে এতো দ্রুত এত সাড়া কোনো কাজ থেকে পাইনি। মুক্তির পর মানুষের যেভাবে ভালোবাসা পাচ্ছি, এমন সব মানুষ আমাকে ফোন করছেন যারা বাংলাদেশে বিভিন্ন সেক্টরে বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। আলহামদুল্লিলাহ! আমি আমার দর্শকদের কাছে কৃতজ্ঞ।  তারকা বহুল ওয়েব ফিল্ম ‘অসময়’ এ অভিনয় করেছেন তাসনিয়া ফারিণ, ইরেশ যাকের, শরাফ আহমেদ জীবন, রুনা খান, তারিক আনাম খান, ইন্তেখাব দিনার, মনিরা মিঠু, শাশ্বত দত্ত, সুমন পাটোয়ারী, শিমুল শর্মা, লামীমা লাম, ইশরাত জাহিন এবং বিশেষ চরিত্রে হাজির হয়েছেন জিয়াউল হক পলাশ।
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩১

নাটকে গালাগাল প্রসঙ্গে মুখ খুললেন নির্মাতা অমি
দেশের নাট্যাঙ্গনে আলোচিত নাম কাজল আরেফিন অমি। এক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিক দিয়ে দর্শকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন তিনি। শুধু ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নয়, তিনি নির্মাণ করেছেন একাধিক একক নাটক, ড্রামা সিরিজ ও ওয়েব সিরিজ। নতুন বছরের শুরুতে এই নির্মাতা দর্শকদের জন্য নিয়ে আসছেন তার ওয়েব ফিল্ম ‘অসময়’। নির্মাতা অমির বহুল আলোচিত ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটক নিয়ে শুরু থেকেই ছিল নানা আলোচনা-সমালোচনা। এর মধ্যেই নাটকটি দর্শকে আগ্রহের শীর্ষে জায়গা করে নেয়। এমনকী ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম ইউটিউবেও ট্রেন্ডিংয়ে ছিল এর কয়েকটি পর্ব। তবে এসবের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে নানা সময় ঘুরে ফিরে নাটকটির কিছু দৃশ্য সমালোচনার মুখে পড়েছে। যদিও এ নিয়ে ইতোপূর্বে কথা বলেছেন নির্মাতা। সেসব সমালোচনার মাঝে একাংশ বলেছেন, বাংলা নাটক ধ্বংস করছেন নির্মাতা অমি। এ ব্যাপারে ফের কথা বলেছেন তিনি। একই সঙ্গে তার কনটেন্টে থাকা কিছু ডায়লগে বিপ শব্দ ব্যবহার নিয়ে কথা বলেছেন। সম্প্রতি তার পরিচালনায় মুক্তির অপেক্ষায় ‘অসময়’ কনটেন্ট নিয়ে একটি সংবাদমাধ্যমে কথা বলার সময় এসব বিষয়ে কথা বলেন নির্মাতা অমি। বাংলা নাটক ধ্বংস করার ব্যাপারে তিনি বলেন, কথা বলার মতো কিছু মানুষ আজীবনই থাকবে। যারা বলেন আমি নাটক ধ্বংস করছি, তারা তো অবশ্যই আমার শত্রু না। কিন্তু ওই মানুষগুলোই পছন্দ করছে আমার কাজগুলো। তবে যাইহোক, আমি তাদের রুচির মতো কিছু তৈরি করতে চেষ্টা করব। এদিকে কনটেন্টে কিছু ডায়লগে গালাগালি থাকে। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সমালোচনা ও চর্চাও হয়। এর আগে বিষয়গুলো শিরোনামেও উঠে এসেছে। এ ব্যাপারে নির্মাতা অমি বলেন, আমার কনটেন্টে কিন্তু কোনো ভদ্রলোককে দিয়ে গালাগালি দেওয়াই না। তিনি বলেন, একজন গুণ্ডা প্রকৃতির মানুষ যেকোনো সময় বাজে শব্দ ব্যবহার করতে পারে। কনটেন্টে আমি দর্শকদের বুঝিয়ে দিচ্ছি কোন চরিত্রটা গালি দিচ্ছে না, আর কোন চরিত্রটি গালি দিচ্ছে। আর এটা তো স্বাভাবিক যে, একটা সিনেমার ভিলেন ধর্ষণ-খুন করবে। আমরা ভদ্র মানুষ হয়ে কেন গ্রহণ করব সেসবা অমি আরও বলেন, আমার কনটেন্টে আমি তো গালাগালিতে বিপ ব্যবহার করতাম। কিন্তু এখন তো অন্যরা বিপও ব্যবহার করে না। এক সময় যারা এই বিপ নিয়ে অনেক বড় বড় কথা বলতো, এখন তারাই দেখছি কোনো ধরনের বিপ ছাড়া সিনেমা-ওয়েব সিরিজ নির্মাণ করছে। এদিক আমি এখনো আমার কনটেন্টে বিপ ব্যবহার করছি।
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়