• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ‌২
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে দুজন নিহত হয়েছেন।  শনিবার (২৪ মার্চ) রাতে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে পৃথক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। তারা হলেন, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে কালু শেখ (২৫) ও একই গ্রামের বিশ্বেশ্বর বিশ্বাসের ছেলে সোনাতন বিশ্বাস (৬৫) উপজেলার রামদিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, রাতে কালু শেখ জমিতে পুঁতে রাখা বাঁশ তুলতে গিয়ে একই গ্রামের হারুন মোল্লার জমিতে দেওয়া ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। দীর্ঘক্ষণ বাড়িতে না আসায় তার স্ত্রী খুঁজতে গিয়ে দেখেন জমিতে তিনি মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন। অন্যদিকে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে নিহতের ঘটনা শুনে দেখতে যাবার পথে বাড়ির কাছেই জমিতে দেওয়া বিদ্যুতের ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন একই গ্রামের সোনাতন বিশ্বাস। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৬

ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ধান খেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।  রোববার (২৪ মার্চ) সকালে কাশিয়ানী থানার রামদিয়া তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল-মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে শনিবার গভীর রাতে কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  নিহতরা হলেন নিশ্চিন্তপুর গ্রামে বিশ্বম্বর বিশ্বাসের ছেলে সনাতন বিশ্বাস (৫৫) এবং একই গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে কালু শেখ (৪৫)।  স্থানীয়রা জানায়, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের তাজের বিশ্বাস ও হারুন বিশ্বাস শনিবার রাতে তাদের ধানের জমিতে ইঁদুর মারার জন্য জিআই তারের সঙ্গে বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে ফাঁদ পেতে রাখেন। রাতে ধানখেতে সেচ দেয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন সনাতন বিশ্বাস ও কালু শেখ। এরপর দীর্ঘ সময় পারও তারা বাড়িতে ফিরে আসেননি। পরে পরিবারের লোকজন তাদেরকে খুঁজতে গিয়ে কৃষক তানজের বিশ্বাস ও হারুন শেখের জমিতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদের জিআই তারে তাদেরকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখ। পরে স্থানীয়রা তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ওই কৃষকদের বাড়ি নিয়ে যায়। কাশিয়ানী থানার রামদিয়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, মরদেহ স্বজনেরা ঘটনাস্থল থেকে বাড়িতে নিয়ে যায়। তবে কার জমিতে বৈদ্যুতিক ফাঁদ দিয়েছে বা কার বাড়ি থেকে বিদ্যুৎ লাইন এনেছে তা এখনো জানা যায়নি। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।   
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৯

ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বউ-শাশুড়ির মৃত্যু
খুলনার দাকোপে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বউ ও শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার হরিণটানা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  মৃতরা হলেন, লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী চপলা গাইন (৬৫) ও তার ছেলের বউ টুম্পা গাইন (৩৬)।  পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ রাখা ছিল। মঙ্গলবার সকালে লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী চপলা গাইন ধানখেতের বেড়িতে সবজি তুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চিৎকার দেন। তার চিৎকার শুনে তাকে রক্ষার জন্য পুত্রবধূ বউ টুম্পা গাইন এগিয়ে এলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে ঘটনাস্থলে দুজনের মৃত্যু হয়। তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।   দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। 
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩২

ইঁদুর মারার ফাঁদে প্রাণ হারালেন তরুণ দুই ভাই
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় রাতে মাছ ধরতে গিয়ে ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের উড়িবুনিয়া গ্রাম থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত দুজন হলেন উপজেলার উড়িবুনিয়া গ্রামের দিনমজুর আয়নাল হক মিয়ার ছেলে মো. নাদিম (২৪) ও মো. ইমাম (২০)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম সরোয়ার। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে মো. নাদিম ও মো. ইমাম বাড়ি থেকে মাছ ধরার জন্য বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। সকালে উড়িবুনিয়া গ্রামের একটি ধানখেতে দুই ভাইয়ের লাশ দেখতে পান এলাকাবাসী। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, উড়িবুনিয়া গ্রামের এক ব্যক্তি ধানখেতে ইঁদুরের উৎপাত থেকে রক্ষা পেতে বৈদ্যুতিক ফাঁদ তৈরি করেন। রাতে ধানখেতের পাশের খালে মাছ ধরতে গিয়ে নাদিম ও ইমাম অসাবধানতাবশত ওই ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান। আয়নাল হক বলেন, গতকাল রাতে তার দুই ছেলে মাছ ধরার জন্য বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় আশপাশে খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পাননি। সকালে লোকজনের কাছে ধানখেতে লাশ পড়ে থাকার খবর পান। ওসি মো. গোলাম সরোয়ার জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ তৈরি অপরাধ। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:২৫

প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে না দেওয়ায় ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে আত্মহত্যা
ফরিদপুরের সালথায় প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে না দেওয়ায় ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন হোসাইন নামের এক কিশোর। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে ওই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। হোসাইন উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের ফুকরা গ্রামের কৃষক সেকেন মাতুব্বরের ছেলে। ৮ ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন তিনি। প্রতিবেশী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ১২ বছর বয়সী প্রতিবেশী এক কিশোরীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন হোসাইন। একপর্যায়ে ওই কিশোরীকে বিয়ে করবে বলে তিনি পরিবারকে জানান। কিন্তু এ প্রস্তাবে রাজি হননি পরিবারের সদস্যরা। এতে অভিমানে রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঘরে থাকা ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন হোসাইন। পরে তাকে উদ্ধার করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে সোনাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খায়রুজ্জামান বাবু বলেন, ছেলেটির পাশের বাড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। মেয়েরা আর্থিকভাবে দুর্বল হওয়ায় এবং তাদের বিয়ের বয়স না হওয়ায় ছেলের বাবা রাজি হননি। এতে ছেলেটি আত্মহত্যা করেন বলে জানতে পেরেছি। সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ ফায়েজুর রহমান বলেন, কিশোর হোসাইন এক কিশোরীর প্রেমে পড়ে। বিষয়টি তার পরিবার মেনে না নেওয়ায় বিষ খেয়ে সে আত্মহত্যা করে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়