• ঢাকা মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মোবাইল ট্র্যাকের মাধ্যমে সন্ধান মিলল ইজিবাইক চালকের মরদেহ
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার আঞ্জুরুল হক (৪০) নামে এক ইজিবাইক চালকের মরদেহ মোবাইল ট্র্যাকের মাধ্যমে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে গত দুদিন নিখোঁজ ছিলেন ওই ইজিবাইক চালক।  তিনি উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের চান্দুরা গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার মুশুলী ইউনিয়নের কাওয়ারগাতি জামতলা নামক স্থানের সড়কের পাশে একটি ডোবা থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।   ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মজিদ আকন্দ। তিনি বলেন, গত ২৬ এপ্রিল (শুক্রবার) বিকেলে নিজের যাত্রীবাহী ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন আঞ্জুরুল হক। এরপর ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়ক ছাড়াও স্থানীয় গ্রামীণ সড়কে ভাড়ায় ইজিবাইক চালিয়ে তিনি আর বাড়ি ফিরে আসেননি। এ ঘটনায় ২৭ এপ্রিল সকালে পরিবারের লোকজন তার খোঁজ না পেয়ে নান্দাইল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পরে পুলিশ তার ব্যবহৃত মোবাইলের সূত্রধরে প্রযুক্তির সহায়তায় জানতে পারেন মোবাইলটি উপজেলার মুশল্লী ইউনিয়নের কোনো এক এলাকায় রয়েছে। কিন্তু অভিযান চালিয়েও আঞ্জুরুল হক বা তার মোবাইল ফোনের সন্ধান পাওয়া যায়নি।  তিনি বলেন, এরপর রোববার সকালে স্থানীয়রা নান্দাইল থানা পুলিশকে জানায় সড়কের পাশের একটি ডোবায় একজনের মরদেহ ভাসছে। পরে পুলিশ সেখান গিয়ে আঞ্জুরুল হকের মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় ঘটনাস্থলের পাশেই একটি স্থান থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও উদ্ধার করা হয়।     ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, এই চালককে হত্যা করে ইজিবাইকটি নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন, তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৪

সোনাইমুড়িতে নতুন গ্যাস কূপের সন্ধান, খনন কাজ শুরু
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে নতুন গ্যাস কূপের সন্ধান পাওয়া গেছে।  সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল থেকে খনন কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। প্রকল্পটির নামকরণ করা হয়েছে বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্প। বাপেক্স সূত্র বলছে, দেশের অর্থনীতি ও শিল্পায়নকে আরও গতিশীল করতে বাড়তি গ্যাস প্রয়োজন। এ প্রতিপাদ্যে মানুষের চাহিদা পূরণে দেশীয় জ্বালানি অনুসন্ধান ও উৎপাদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে সরকার। ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ৪৬টি নতুন অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভার কূপ খনন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।  সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সোমবার সকাল থেকে দুই শতাধিক খনন প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক এ কর্মযজ্ঞে অংশগ্রহণ করেন। খনন কাজ শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কূপটির ড্রিলিং ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, আগামী ১২০ দিন চলবে এ খননের কাজ। সোমবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে কূপ খননের জন্য ‘ড্রিলিং রিগ’ স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়। প্রাথমিকভাবে মাটির নিচে ৩ হাজার ২০০ মিটার খননের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কূপের ৪টি জোনে প্রাকৃতিক গ্যাস মিলতে পারে বলে আশা করছি আমরা।  তিনি আরও বলেন, খনন কার্যক্রম শেষ হলে প্রতিটি জোনে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করার সুযোগ রয়েছে। যা বাখরাবাদের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত করা হবে।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:২৪

কোম্পানীগঞ্জে নতুন কূপে বিপুল গ্যাসের সন্ধান
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের চরকাঁকড়া ইউনিয়নে শাহজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের তিন নম্বর কূপে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। রোববার (১০ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দলপুর-৩ কূপের প্রকল্প পরিচালক প্রিন্স মো. আল হেলাল। তিনি বলেন, এ কূপে পরীক্ষামূলক ডিএসটি টেস্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এখন চলছে লোয়ার জোনের টেস্ট। কূপটির মোট ৩ হাজার ৩৮৫ মিটার গভীরে খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে লোয়ার জোনের ৩ হাজার ৪১ মিটার থেকে ৩ হাজার ৪৬ মিটার এবং তিন হাজার ৫৭ মিটার থেকে ৩ হাজার ৬৪ মিটার পর্যন্ত টেস্ট কার্যক্রম চলছে। এর পরই অপর দুটি জোনের টেস্ট কার্যক্রম চলবে। ডিএসটি টেস্টের পরেই এখানে মোট মজুতের পরিমাণ জানা যাবে। কূপের খনন অধিকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আগামী ঈদুল ফিতরের আগেই দেশবাসীকে একটি সুখবর দিতে পারবো বলে আশা করছি। কারণ আমরা যে পরিমাণ গ্যাস পাওয়ার আশায় কূপটি খনন করেছি তার চেয়েও বেশি গ্যাস আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ২০-২৫ দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত তথ্য দেশবাসীকে জানানো হবে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের নভেম্বরে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে শাহাজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের পাশে চরকাঁকড়া ইউনিয়নের সুন্দলপুর-৩ প্রকল্পটি খনন শুরু করে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। শনিবার (৯ মার্চ) এখানে আগুন প্রজ্বলনের মাধ্যমে খননকাজ শেষে এখন চলছে ডিএসটি টেস্ট। এ পরীক্ষা শেষে জানা যাবে এখানে কী পরিমাণ গ্যাস মজুত রয়েছে। ২০১৩ সালের ৮ জানুয়ারি শাহাজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রটির ১ নম্বর কূপ উৎপাদনের যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  এরপর একই গ্যাসক্ষেত্রের ২ নম্বর কূপেরও খনন করা হয় এবং গ্যাস উত্তোলন করা হয়। বর্তমানে গ্যাসক্ষেত্রটির আওতাধীন পার্শ্ববর্তী চরকাঁকড়া এলাকায় তৃতীয় কূপ খননে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেলো।
১১ মার্চ ২০২৪, ০৪:৫৯

নোয়াখালীতে আরও একটি কূপে গ্যাসের সন্ধান
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের শাহজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান। কূপের তিনটি জোনে গ্যাস পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স। শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কূপটির সর্বনিম্ন স্তরে ডিএসটি টেস্ট শুরু করেন বাপেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) প্রকল্প পরিচালক প্রিন্স মো. আল হেলাল এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের খনন কার্যক্রম শেষে শনিবার থেকে পরীক্ষামূলক ডিএসটি টেস্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এখন চলছে লোয়ার জোনের টেস্ট। কূপটির মোট তিন হাজার ৩৮৫ মিটার গভীরে খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে লোয়ার জোনের ৩ হাজার  ৪১ মিটার থেকে ৩ হাজার ৪৬ মিটার এবং ৩ হাজার ৫৭ মিটার থেকে ৩ হাজার ৬৪ মিটার পর্যন্ত টেস্ট কার্যক্রম চলছে। এরপরই অপর দুটি জোনের টেস্ট কার্যক্রম চলবে। ডিএসটি টেস্টের পরই এখানে মোট গ্যাস মজুতের পরিমাণ জানা যাবে। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে এই গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপের খননকাজ শুরু করে বাপেক্স। এর আগে ২০১৩ সালের ৮ জানুয়ারি শাহাজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রটির ১ নম্বর কূপ উৎপাদনের যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের ২ নম্বর কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৩:১৪

যবিপ্রবিতে ৭ গাঁজা গাছের সন্ধান
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শহীদ মসিয়ূর রহমান ছাত্র হলে ৭টি গাঁজা গাছের সন্ধান পাওয়া গেছে।  শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) হলের পেছনের পশ্চিম পাশে এ ৭ গাঁজা গাছ পাওয়া যায়।  এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ১৫টি গাঁজা গাছ উদ্ধার করে আনসার সদস্যের মাধ্যমে পুড়িয়ে দেয় হল কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন যবিপ্রবির শহীদ মসিয়ূর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ। তিনি বলেন, আমরা গাছগুলো ধ্বংস করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। গতমাসে গাঁজা গাছ পাওয়ার পরই মালিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল এসব গাছ যেন কোনোভাবেই জন্মাতে না পারে। হল সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।  তিনি বলেন, বারবার কেনো গাঁজা গাছ জন্মাচ্ছে তার সঠিক কারণ জানার চেষ্টা চলছে। আগের গাঁজা গাছ উদ্ধারের পর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলে আমরা জানতে পারবো কেন গাছগুলো জন্মাচ্ছে। এ ছাড়াও শনিবার মিটিং করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৬

মানবদেহে ক্যানসার নির্মূলকারী কোষের সন্ধান
অ্যালার্জি এবং অন্যান্য রোগপ্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মানবদেহে এমন একটি ইমিউন কোষের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। এই কোষটি ক্যানসার নির্মূল এবং সার্স-কোভ-২-এর মতো ভাইরাসের সঙ্গেও লড়াই করতে সক্ষম।  ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই তথ্য পেয়েছেন মার্কিন গবেষকরা। বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী ‘সেলে’ এই গবেষণার তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। হিউম্যান টাইপ-২ ইনন্যাট লাইমফোইড সেলস (আইএলসি২এস) নামের এই ইমিউন কোষটি মানবদেহের বাইরেও প্রসারিত করা যায় এবং এটি টিউমারের টিকে থাকার সক্ষমতাকে পরাজিত এবং ক্যানসার কোষকে নির্মূল করতে পারে। ‘কোষ পরিবারে আমরা আইএলসি-২ কোষকে নতুন সদস্য হিসেবে চিহ্নিত করেছি, যেটি যেকোনো ধরনের ক্যানসারকে সরাসরি নির্মূলে সক্ষম; যার মধ্যে রক্তের ক্যানসার এবং সোলিড টিউমারও রয়েছে’ এমন মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সিটি অব হোপের হেমাটোলোজি অ্যান্ড হেমাটোপোয়েটিক সেল ট্রান্সপ্ল্যানটেশন বিভাগের প্রফেসর জিয়ানহুয়া ইউ। জিয়ানহুয়া ইউ আরও বলেছেন, ভবিষ্যতে এই কোষ উৎপাদন, ফ্রিজিংয়ের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা এবং রোগীদের দেহে প্রয়োগ করা যাবে। টি-কোষ ভুক্ত থেরাপি যেমন সিএআর টি কোষ, যেটির বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে রোগীর নিজস্ব কোষের প্রয়োজন হয়, আইএলসি২এস কোষের ক্ষেত্রে এমনটি প্রয়োজন হবে না। এই কোষ শারীরিকভাবে সুস্থ কোনো দাতার কাছ থেকে সংগ্রহ করা যাবে।  মানবদেহের আইএলসি২এস কোষ পরীক্ষার জন্য প্রফেসর ইউ এবং তার দল প্রথমে একটি রক্তের নমুনা থেকে এই কোষকে আলাদা করেছেন। তারা অভিনব একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন। যেটি মানবদেহ থেকে সংগ্রহ করা আইএলসি২এস কোষকে ২০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে। এরপর তারা বাহ্যিকভাবে প্রসারিত করা এই কোষ সোলিড টিউমারে আক্রান্ত ইঁদুরের দেহে প্রবেশ করিয়েছেন। যারমধ্যে রয়েছে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসার, ফুসফুসের ক্যানসার ও গ্লিওব্লাস্টোমা। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে, এই প্রসারিত কোষ এসব টিউমারকে নির্মূল করতে পারে। তবে প্রফেসর ইউ জানিয়েছেন, আইএলসি২এস কোষটি ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর নিজস্ব কোষ থেকে নিতে হবে না। অর্থাৎ ক্যানসার রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য এই কোষ অন্য সুস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ করে রাখা যাবে। সূত্র: আইএএনএস
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৩৪

জামালপুরে রাস্তার পাশে মর্টার শেলের সন্ধান
জামালপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কোজগড় এলাকায় মর্টার শেলের সন্ধান পাওয়া গেছে।  সোমবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মর্টার শেলটি রাস্তার পাশে একটি পরিত্যক্ত জায়গায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। বর্তমানে জায়গায়টি ঘিরে রেখেছে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।  খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহরাব হোসেন।  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস জানান, কোজগড় ছোট জংলার মতো জায়গায় মর্টার শেলটি পাওয়া গেছে। একটি প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে এটি ডিসপোজাল করা হবে। ইতোমধ্যে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে যোগাযোগ করা হয়েছে। বোম ডিসপোজাল টিম মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছাবে। স্থানীয়দের ঘটনাস্থল থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়