• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ছাত্রলীগের শুভেচ্ছা
চলতি বছরের মাধ্যমিক, দাখিল, ভোকেশনাল ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (১২ মে) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থীকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এদিন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ শুভেচ্ছা জানানো হয়। এতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলা হয়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক, দাখিল, ভোকেশনাল ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থী বন্ধুকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী শহীদের রক্তস্নাত সংগঠন, বাংলার ছাত্রসমাজের নির্ভরতা-নিশ্চয়তার একমাত্র ঠিকানা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশের সাহসী অভিযাত্রার অবিকল্প সারথি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। শিক্ষার্থী সমাজের প্রিয় বন্ধু শেখ হাসিনা প্রণীত শিক্ষানীতির আলোকে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, অবৈতনিক শিক্ষা, শিক্ষাবৃত্তি ও উপবৃত্তি, আধুনিক কারিকুলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা সহায়ক উচ্চশিক্ষা, নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, কলেজসমূহের সরকারিকরণ ও এমপিওভুক্তি, বিশেষায়িত জ্ঞানের জন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, উন্নত আবাসন সুবিধা, সেশনজট শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা, অস্ত্র-সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলামুক্ত ক্যাম্পাস প্রভৃতি কর্মকাণ্ড দেশের শিক্ষা খাতে গুণগত পরিবর্তন সাধন করেছে। শিক্ষাক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের সফলতার কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতীতে নকল, পরীক্ষা কেন্দ্র দখল, প্রশ্নফাঁস ইত্যাদি শিক্ষার্থীদের জীবনে যে অভিশাপ ডেকে এনেছিল, বর্তমানে তা দূর করে শিক্ষার্থীদের জন্য সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। পাশাপাশি যথাসময়ে শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে ঘুষ-দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি-প্রশ্ন ফাঁসমুক্ত স্বয়ংক্রিয় নিয়োগ কাঠামোর মাধ্যমে মেধার ভিত্তিতে সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। একইভাবে, দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে যে সকল উচ্চশিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তা হিসেবে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে চায়, তাদের জন্যও প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালে নিজেদের বাস্তবায়িত কর্মসূচির কথা জানিয়ে নেতৃদ্বয় বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি হতে শুরু হওয়া এই পরীক্ষায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি সাংগঠনিক ইউনিটের নেতাকর্মীরা পরীক্ষার্থী বন্ধুদের পড়াশোনা, পরীক্ষার পরিবেশ, যাতায়াত ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। একইসঙ্গে, পরীক্ষার্থী বন্ধুরা যেন নির্বিঘ্নে, যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারে তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ট্রাফিক বিভাগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল।
১২ মে ২০২৪, ২৩:৪০

মধ্যরাতে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে ছাত্র হলে ‌ছাত্রলীগ নেত্রী
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) শাখা ছাত্রলীগ নেত্রী মধ্যরাতে ছাত্র হলের গেস্ট রুমে গিয়ে শাবিপ্রবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজীবুর রহমানের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই নেত্রীর নাম সাবিহা সায়মন পুষ্প। তিনি শাবিপ্রবি শাখা ছাত্রলীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক। জানা যায়, বুধবার (৮ মে) শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজীবুর রহমানের জন্মদিন ছিল। জন্মদিন উপলক্ষে রাত ১২টার দিকে ছাত্রলীগ নেত্রী সাবিহা সায়মন পুষ্প ছাত্রদের আবাসিক হল শাহ পরাণের সামনে যান। পরে সেখান থেকে অন্যান্য নেতাকর্মীর সঙ্গে শাহ পরাণ হলের ভেতরে গেস্ট রুমে গিয়ে কেক কেটে সাধারণ সম্পাদকের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানান তিনি। শুভেচ্ছা জানানো শেষে সেখান থেকে তিনি ছাত্রী হলে ফিরে যান। এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগ নেত্রী সাবিহা সায়মন পুষ্প গণমাধ্যমকে জানান, তিনি অপরিচিত কাউকে তার কোনো পারসোনাল তথ্য দিবেন না। মধ্যরাতে ছাত্র হলে ছাত্রলীগ নেত্রীর প্রবেশ নিয়ে শাহ পরাণ হলের প্রভোস্ট সহযোগী অধ্যাপক কৌশিক সাহা বলেন, আমরা এ বিষয়ে অবগত হয়েছি। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, ছাত্র হলে প্রবেশের বিষয়টা আমি বেশ পরে জেনেছি। এ বিষয়ে দুই হলের প্রভোস্টের সঙ্গে কথা বলেছি এবং সত্যতা পাওয়া গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সাবিহা সায়মন পুষ্প প্রায় এক বছর আগে তার একাডেমিক পড়াশোনা শেষ করেছেন। তিনি লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী। পড়াশোনা শেষ হলেও ছাত্রী হলে থেকে যাচ্ছেন তিনি। অথচ শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম শেষ হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে হল ছেড়ে দেওয়ার বিধান রয়েছে।    
০৯ মে ২০২৪, ১৮:৩৪

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে তুরস্ক নৌবাহিনীর জাহাজ 
ঢাকা-আঙ্কারা কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপন উপলক্ষে তিন দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে তুরস্ক নৌবাহিনীর জাহাজ ‘টিসিজি কিনালিয়াদা’। মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের চিফ স্টাফ অফিসার ক্যাপ্টেন এম আসাদুজ্জামান জাহাজটিকে স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতিতে ব্যান্ড পরিবেশন করে। জাহাজটিকে স্বাগত জানাতে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্ক হাইকমিশনের প্রতিনিধিসহ নৌবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তা ও নাবিকরা উপস্থিত ছিলেন।  আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশে সফররত জাহাজটিতে কর্মকর্তা ও নাবিকসহ সর্বমোট ১৫২ জন সদস্য রয়েছেন। সফরকালে জাহাজটির অধিনায়ক এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্ক হাইকমিশনের প্রতিনিধিগণ কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চল, কমান্ডার বিএন ফ্লিট, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাগণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এছাড়াও চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলে অবস্থানকালীন সফরকারী জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকগণ চট্টগ্রামে অবস্থিত নৌবাহিনীর ঘাঁটি ও স্থাপনাসহ অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ পরিদর্শন করবেন।  তুরস্ক নৌবাহিনী জাহাজের চট্টগ্রাম সফরের ফলে বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের বিদ্যমান সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা যায়। উল্লেখ্য, শুভেচ্ছা সফর শেষে জাহাজটি আগামী ৯ মে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে।
০৭ মে ২০২৪, ১৮:২৮

ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূতের দায়িত্বে কারিনা কাপুর
বলিউডের অন্যতম সফল অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা। নতুন খবর হলো, এই অভিনেত্রী এবার পেয়েছেন নতুন দায়িত্ব। মনোনীত হয়েছেন ভারতে ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে। শনিবার (৪ মে) নিজেই এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন কারিনা কাপুর। তিনি লিখেছেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। ইউনিসেফের দূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য। ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে ২০১৪ সালে ইউনিসেফের সঙ্গে পথচলা শুরু হয় কারিনা কাপুরের। এবার সেই পদ থেকে দায়িত্ব পেলেন ন্যাশনাল অ্যাম্বাসেডরের। কিছুদিন আগে কারিনাকে দেখা গেছে  ‘ক্রু’ সিনেমায়। এতে টাবু ও কৃতির সঙ্গে বিমানসেবিকার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি। বক্স অফিসে সিনেমাটি দারুণ ব্যবসাও করে।
০৫ মে ২০২৪, ১১:৪৯

মহান মে দিবসে মেহনতি মানুষের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার (১ মে) ‘মহান মে দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, বিশ্বের শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার গৌরবোজ্জ্বল ত্যাগের ঐতিহাসিক দিন ‘মহান মে দিবস’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি। বাণীতে ১৮৮৬ সালের পহেলা মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে ন্যায্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আত্মাহুতি দেওয়া বীর শ্রমিকদের প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত, বঞ্চিত ও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি ১৯৭২ সালে জাতীয় শ্রমনীতি প্রণয়ন করেন এবং প্রথম মহান মে দিবসকে শ্রমিক সংহতি দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের স্বীকৃতি দেন। জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠন করেন এবং নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করেন।   শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭২ সালে মহান মে দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেই ভাষণে তিনি শ্রমিকদের মজুরির হার বৃদ্ধি এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্দশাগ্রস্ত শ্রমিকদের এডহক সাহায্য দেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি পরিত্যক্ত কল-কারখানা জাতীয়করণ করে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী এবং শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেন। জাতির পিতার উদ্যোগে বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ২২ জুন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সদস্যপদ লাভ করে। আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশের শ্রমজীবী মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এরপর বলেন, মালিক-শ্রমিকের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সুসম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা ও শ্রমিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ শ্রম আইন যুগোপযোগী ও আধুনিকায়ন করে ‘বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন-২০১৮’ প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন খাতে কর্মরত শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে যে কোনো শ্রমিক কর্মরত অবস্থায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে স্থায়ীভাবে অক্ষম হলে অথবা মৃত্যুবরণ করলে, জরুরি চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ ও দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসার জন্য এবং শ্রমিকদের সন্তানের উচ্চ শিক্ষার জন্যও আর্থিক সহায়তা পাচ্ছেন।   তিনি বলেন, আমরা রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের সার্বিক কল্যাণে আর্থিক সহায়তা দিতে একটি কেন্দ্রীয় তহবিল গঠন করেছি এবং সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছি। এ শিল্পের কর্মহীন এবং দুস্থ শ্রমিকদের সর্বোচ্চ তিন মাসের নগদ আর্থিক সহায়তা দিয়ে চলমান সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সব সেক্টরে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বাড়ানো হয়েছে। শ্রমিকদের সামাজিক মর্যাদা, স্বাস্থ্য ও সেইফটি নিশ্চিতকল্পে জাতীয় শ্রমনীতি-২০১২, জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০, জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি নীতিমালা-২০১৩, বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা-২০১৫ এবং গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি-২০১৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এবং কার্যক্রম আরও সুদৃঢ় হয়েছে। শিল্প-কারখানায় কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তরকে অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়েছে। শ্রমিক ও তাদের পরিবারের কল্যাণে বিভিন্ন সেবার সম্প্রসারণ ও জোরদারকরণে আমরা শ্রম পরিদপ্তরকে সম্প্রতি অধিদপ্তরে রূপান্তর করেছি। শ্রমিক ভাই-বোনদের যে কোনো সমস্যা সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণ, অভিযোগ নিষ্পত্তি ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার জন্য সার্বক্ষণিক টোল ফ্রি হেল্প লাইন (১৬৩৫৭) চালু করা হয়েছে। শিল্প কারখানায় বিশেষ করে গার্মেন্টস শিল্পে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যথাযথ পরিদর্শন ও মনিটরিং ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, মহান মে দিবসের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে শ্রমিক-মালিক পরস্পর সুসম্পর্ক বজায় রেখে জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিবেদিত হবেন। মে দিবসের চেতনায় দেশের শ্রমিক-মালিক ঐক্য জোরদার করে শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণ ও দেশের সার্বিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তথা উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব, এটাই হোক আমাদের মে দিবসের অঙ্গীকার।
০১ মে ২০২৪, ১১:০২

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছা দূত হলেন যুবরাজ সিং
আর মাত্র ৩৬ দিন পর মাঠে গড়বে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। প্রথমবার ২০ দল নিয়ে আয়োজন করা হচ্ছে চার-ছক্কার এই টুর্নামেন্ট। কয়েকদিন আগে বিশ্বকাপের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ক্রিস গেইল ও উসাইন বোল্টের নাম ঘোষণা করেছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।  এবার তাদের তৃতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ভারতীয় কিংবদন্তি ক্রিকেটার যুবরাজ সিংয়ের নাম ঘোষণা করেছে ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) নিজেদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এক বিবৃতি দিয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে আইসিসি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে (২০০৭ সাল) ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ওভারে ছয়টি ছক্কা হাঁকিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন যুবরাজ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম কোনো ক্রিকেটার হিসেবে এমন কীর্তি গড়েন তিনি। যুবরাজের সেই দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের কথা স্মরণ করেই তাকে দূত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে আইসিসি। ফলে বিশ্বকাপ চলাকালীন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টে অংশ নেবেন যুবরাজ। ৯ জুন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার ম্যাচেও তাকে দেখা যেতে যেকোনো ভূমিকায়। আইসিসির শুভেচ্ছা দূত হয়ে যুবরাজ বলেন, এক ওভারে ছয়টি ছক্কা মারাসহ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা থেকে আমার কিছু প্রিয় ক্রিকেটীয় স্মৃতি রয়েছে। তাই এই সংস্করণের অংশ হওয়া খুবই উত্তেজনাকর, যা এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় আসর হতে চলেছে। এ বিষয়ে আইসিসির মার্কেটিং ও কমিউনিকেশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ক্লেয়ার ফারলং বলেন, আইসিসি পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে যুবরাজকে পাওয়া গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম কোনো ক্রিকেটার হিসেবে ছয়টি ছক্কা (এক ওভারে) হাঁকিয়ে আসরের ইতিহাসে দারুণ একটি মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন।  ‘প্রথম শুভেচ্ছা দূত হিসাবে ক্রিস গেইল এবং উসাইন বোল্টের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। যারা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসের সবচেয়ে আসরটির উন্মাদনা আরও বাড়িয়ে তুলবেন।
২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৫৫

নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্যকে ফুলেল শুভেচ্ছা বিএসএমএমইউ শিক্ষক-কর্মকর্তাদের
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) দায়িত্ব গ্রহণের পর ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী কোষাধ্যক্ষ ও বক্ষব্যাধি (রেসপিরেটরি মেডিসিন) বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ, বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংগঠন, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, নার্সরা একে একে তাকে শুভেচ্ছা জানান।   গত সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩তম উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) হিসেবে অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান খান শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্থোডন্টিকস্ বিভাগের পক্ষ থেকে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভাগের শিক্ষকরা।  এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মাহবুবুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মাসুদুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক ডা. রাজিব কুমার বণিক, সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবিদ, সহকারী অধ্যাপক ডা. উৎপলেন্দু বিশ্বাস, সহকারী অধ্যাপক ডা. রেজওয়ানা বিনতে আনোয়ার। এ ছাড়াও বিভিন্ন বিভাগ ও অফিসের পক্ষ থেকে অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারীবৃন্দ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। নতুন দায়িত্ব গ্রহণের পর আরটিভি অনলাইনকে ডা. আতিকুর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, গবেষণাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করাই হবে তার লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করার পাশাপাশি শিক্ষা ও গবেষণায় নজর দিতে প্রধানমন্ত্রী যে তাগিদ দিয়েছেন সেদিকে আরও নজর দেওয়ার কথা জানান তিনি।  অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এর আগে দুই মেয়াদে সফলভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিশ্বদ্যিালয়ের মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন ও বক্ষব্যাধি (রেসপিরেটরি মেডিসিন) বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।  অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের গ্রামের বাড়ি সিলেটের বালাগঞ্জে। তিনি ১৯৬৯ সালের ১৫ মে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। তিনি ২০০২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বক্ষব্যধির উপর এমডি এবং ২০১৪ সালে আমেরিকান কলেজ অফ চেস্ট ফিজিশিয়ান্স থেকে এফসিসিপি ডিগ্রী অর্জন করেন।  বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের চিকিৎসাসেবা, চিকিৎসা শিক্ষা ও গবেষণায় রয়েছে অন্যন্য সাধারণ অবদান। রোগীদের কাছে তিনি অত্যন্ত অমায়িক ও সজ্জন চিকিৎসক হিসেবে সুপরিচিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবেও তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয়। দেশি বিদেশি জার্নালে বিভিন্ন সময়ে তার গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাসমূহ প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীণ চিকিৎসকদের মানসম্মত গবেষণাধর্মী থিসিস সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে তিনি গাইড হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন জার্নালে ৪৭টি বৈজ্ঞানিক প্রকাশনাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক জনপ্রিয় শিক্ষক ও উপ-উপাচার্য মরহুম অধ্যাপক ডা. জাকারিয়া স্বপনের স্মরণে গঠিত জাকারিয়া স্বপন স্মৃতি সংসদের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পালমোনারি হাইপারটেনশন সোসাইটি, ডিপিএলডি ফাউন্ডেশন এবং পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন সোসাইটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় জার্নালের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি)-এর মেম্বার সেক্রেটারি, ইনস্টিটিউশনাল রিভিউ বোর্ড (আইআরবি)-এর সদস্য এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ স্পোর্টস মেডিসিন-এর সম্মানিত কোষাধ্যক্ষ-এর দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের সেন্ট্রাল কাউন্সিলর, ইথিক্যাল রিভিউ বোর্ড (ইআরবি)-এর সদস্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাহী সদস্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পালমোনলজি বিষয়ের ফাউন্ডার কোর্স কো-অর্ডিনেটর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন, এসোসিয়েশন অফ ফিজিশিয়ান্স অফ বাংলাদেশ, দি চেস্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ, এজমা এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ ব্রনকোলোজি এন্ড ইন্টারভেনশনাল পালমোনলজি, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি এবং পাবলিক হেলথ এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ-এর আজীবন সদস্য। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বিভিন্ন সময়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় সংবাদপত্রের চিকিৎসা, জনস্বাস্থ্য ও সচেতনামূলক বিভিন্ন  বিষয়ে নিয়মিত কলাম লিখেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি ২ কন্যা সন্তানের পিতা। তার সহধর্মিনী ডা. কাজী রাহিলা ফেরদৌসি হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। তার বাবা মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, মা হাসিনা রহমান।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৫৪

দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা ফখরুলের
দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (১৩ এপ্রিল) দলটির সহদপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসেনের পাঠানো বাণীতে তিনি এ শুভেচ্ছা জানান। ফখরুল বলেন, ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ ১৪৩১। বাংলা সনের প্রথম দিন। নববর্ষের ঊষালগ্নে আমাদের অগণিত সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী ও দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তিনি বলেন, বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনের এক আলোকিত আনন্দময় উৎসব। এ উৎসব সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের তরঙ্গায়িত রূপ। পহেলা বৈশাখ থেকেই শুরু হয় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার আকুলতা। নতুন বছর মানেই অতীতের সব ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন উদ্দীপনা ও উৎসাহে গতিশীল কর্মপ্রবাহে সুন্দর, সমৃদ্ধ আগামী নির্মাণ করা। বিএনপির এই নেতা বলেন, প্রতিটি উৎসবের অন্তস্থল থাকে ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সব মানুষের মিলন, পরোক্ষে একটি জাতির নানা সম্প্রদায়, ধর্ম-গোষ্ঠীকে সংযুক্ত করে নানাভাবে। ১৪৩১ বাংলা সনের প্রথমদিনের নতুন আলোতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে কায়মনোবাক্যে দেশের সব মানুষের সুখ ও শান্তির জন্য প্রার্থনা করছি। মির্জা ফখরুল বলেন, নববর্ষের এ নতুন সকালে মহান আল্লাহর কাছে সকলের ব্যক্তিগত, পারিবারিক তথা জাতীয় সব পর্যায়ে সুখ ও শান্তি কামনা করি। ১৪৩১ বাংলা সনের প্রত্যুষের প্রথম আলোয় আমি দেশবাসীকে আবারও জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়