• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হাতিরঝিলে ভাসমান সেই মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর হাতিরঝিলের লেকে থেকে উদ্ধার হওয়া সেই মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই যুবকের নাম ফাইয়াজ কাদের চৌধুরী ফারদিন (২৩)। তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজধানীর শাহজাহানপুরে থাকতেন। ফাইয়াজের বাবা ফজলুল কাদের চৌধুরী বলেন, ২০২১ সাল থেকে ফারদিন মানসিক রোগে ভুগছিল। রোববার রাতে বন্ধুর বাসায় যাওয়ার কথা বলে সে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বহুবার চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এর আগে, এদিন সকালে হাতিরঝিল রামপুরা ব্রিজের নিচে ভাসমান একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয় পথচারীরা। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে হাতিরঝিল থানা পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করে হাতিরঝিল থানার এসআই ফুল কুমার বলেন, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৭

স্যুটকেসে পাওয়া সেই মরদেহের রহস্যের জট খুলল
ফরিদপুর শহরের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে স্যুটকেসে পাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। পাশাপাশি উদঘাটিত হয়েছে এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য। হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নারীসহ দুজনকে আটকও করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানাবেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম। এর আগে শনিবার সকালে ফরিদপুর শহরের নতুন বাসস্ট্যান্ডের গোল্ডেন লাইন পরিবহনের কাউন্টারের সামনে একটি বৈদ্যুতিক খুটির কাছে বোরকা পরিহিত অজ্ঞাত এক নারীর রেখে যাওয়া স্যুটকেস থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। এদিকে জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তের পাশাপাশি এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও মরদেহ পরিবহনে সহযোগিতা করার অভিযোগে এক নারীসহ দুজনকে আটক করেছে কোতোয়ালী থানার পুলিশ। ফরিদপুর বাসস্ট্যান্ডের কর্মরত শ্রমিকরা জানান, গত শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে রাজবাড়ি রাস্তার মোড়ের দিক থেকে একটি মাহিন্দ্রাতে করে বোরকা পরিহিত এক নারী ফরিদপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আসেন। ওই নারী ঢাকাগামী একটি বাসের টিকিট কাটেন। এরপর স্যুটকেসটি বাসের মালপত্রের লকারে তোলা হয়। বাস ছাড়ার সময় ওই নারীকে খুঁজে না পাওয়ায় ওই বাসের সহযোগীরা স্যুটকেসটি বাসস্ট্যান্ডের গোল্ডেন লাইন পরিবহনের কাউন্টারের সামনে একটি বৈদ্যুতিক খুটির কাছে রেখে যান। দীর্ঘ সময় ওই নারী ফিরে না আসায় বাসস্ট্যান্ডের শ্রমিকদের সন্দেহ হলে বিষয়টি ফরিদপুর কোতোয়ালী থানায় জানানো হয়। পরে পুলিশ এসে তালা দেওয়া স্যুটকেস খুলে মরদেহটি উদ্ধার করে। ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম বলেন, ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি ফরিদপুর ডায়াবেটিকস অ্যাসোসিয়েশন হাসপাতালের হিম ঘরে রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, স্যুটকেসে মরদেহ পাওয়ার ঘটনাটি সারাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। চাঞ্চল্যকর এ মরদেহের পরিচয় শনাক্তসহ হত্যা রহস্য উদঘাটনের শেষ পর্যায়ে আমরা রয়েছি। আজ সংবাদ সম্মেলন করে ঘটনার আদ্যোপান্ত উপস্থাপন করা হবে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়