• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হিলিতে প্রাণিসম্পদ মেলা অনুষ্ঠিত
‘প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ’ এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে দিনাজপুরের হিলিতে দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর মেলা উদ্বোধন করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে  উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটিরিনারী হাসপাতালের আয়োজনে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিত রায়।  উদ্বোধনের পরপরই হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে জমে ওঠে মেলা প্রাঙ্গণ। ৪০টি স্টলে প্রদর্শন করা ১২ প্রজাতির প্রাণী। মেলা দেখতে ভিড় করেন ছোট বড় সকলেই। মেলা দেখে অনেকেই হতে চান উদ্যোক্তা। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করেন এই মেলাতে। এমন আয়োজনে খুশি অংশগ্রহণকারীসহ দর্শনার্থীরা।  এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাকিমপুর উপজেলার চেয়ারম্যান হারুন-উর রশিদ হারুন, ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুর রেজা শাহিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পারুল নাহার, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. কাজী মাহবুবুর রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার আরজেনা বেগমসহ অনেকেই। এ সময় বক্তারা বলেন, দেশে প্রাণিজ ও আমিষের চাহিদা পূরণ ও বেকারত্ব দূর করার জন্য এমন আয়োজন করাই প্রাণিসম্পদ বিভাগ আরও এগিয়ে যেতে হবে। তাহলে দেশে মাংসের চাহিদা পূরণ হবে।  উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের তথ্যমতে হিলিতে ছোট-বড় ৮০০ শতাধিক খামারে গরু ও ছাগল ৯০ হাজার, হাঁস-মুরগি ৬ লাখ এবং অন্যান্য প্রাণী ২০ হাজারের বেশি পালন করছে খামারিয়া। অনুষ্ঠান শেষে সেরা খামিরেদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:১৭

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, নেবে ৬৩৮ জন
রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক শূন্য পদে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। এই অধিদপ্তরে ১৩ ক্যাটাগরিতে মোট ৬৩৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন প্রতিষ্ঠানের নাম : প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর পদসংখ্যা : ১৩টি জনবল : ৬৩৮ জন ১. পদের নাম : ক্যাশিয়ার পদসংখ্যা : ৫৪টি যোগ্যতা : এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ২. পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদসংখ্যা : ৪৬১টি যোগ্যতা : অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৩. পদের নাম : ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান (নিম্ন স্কেল) পদসংখ্যা : ৩৯টি যোগ্যতা : বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৪. পদের নাম : স্টোরকিপার পদসংখ্যা : ৪টি যোগ্যতা : অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৫. পদের নাম : সহকারী স্টোরকিপার/সহকারী গুদামরক্ষক পদসংখ্যা : ৪টি যোগ্যতা : অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৬. পদের নাম : ড্রাইভার পদসংখ্যা : ৪৯টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৭. পদের নাম : ড্রাইভার ট্রাক্টর পদসংখ্যা : ৫টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৮. পদের নাম : মিল্ক ভ্যান ড্রাইভার পদসংখ্যা : ২টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ৯. পদের নাম : ট্রাক ড্রাইভার পদসংখ্যা : ৬টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ১০. পদের নাম : ড্রাইভার (ট্রলি) পদসংখ্যা : ৪টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ১১. পদের নাম : ড্রাইভার (লরি) পদসংখ্যা : ৪টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ১২. পদের নাম : পিকআপ ড্রাইভার পদসংখ্যা : ২টি যোগ্যতা : অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যুকৃত ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) ১৩. পদের নাম : ড্রাইভার পাম্প/পাম্প চালক পদসংখ্যা : ৪টি যোগ্যতা : সংশ্লিষ্ট ট্রেডে অন্যূন এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস। সংশ্লিষ্ট কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬) আবেদনের বয়সসীমা : ১৯ মে, ২০২৪ তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছর হতে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীর ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩২ বছর। বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিদের বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩০ বছর। যেভাবে আবেদন করবেন : আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এই ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফি : পরীক্ষার ফি বাবদ মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা বরাবর ২০০ টাকা (অফেরতযোগ্য) ট্রেজারি চালানের (কোড নম্বর ১-৪৪৪১-০০০০-২০৩১ অথবা ১৪৪০৪০১-১২৩৭৫৪-১৪২২৩২৬) মাধ্যমে জমা করতে হবে। অনলাইন আবেদনপত্রে ট্রেজারি চালান নম্বর, তারিখ এবং ব্যাংক ও শাখার নাম উল্লেখ করে আবেদনপত্রের সঙ্গে ট্রেজারি চালানের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন শুরুর তারিখ : ১৮ এপ্রিল ২০২৪, সকাল ৯ টা। আবেদনের শেষ সময় : ১৯ মে ২০২৪, রাত ১২ টা পর্যন্ত।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৪৫

কাল শুরু হচ্ছে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর কর্তৃক বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) থেকে সোমবার (২২ এপ্রিল) পর্যন্ত দেশব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।  ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান৷  এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর অন্যতম লক্ষ্য হলো প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি, দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার সৃষ্টি, ক্ষুদ্র খামারি ও উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা। এছাড়া প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সেমিনার থেকে জনগণ গবাদি পশু পালনের আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জানতে পারবে। ফলে জনগণ উপকৃত হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি আমাদের এসব কাজে উৎসাহ যোগাবে বলে আমি বিশ্বাস করি। প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ১৮ ও ১৯ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী আগারগাঁওয়ে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে দুই দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় এ প্রদর্শনী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। এসব প্রদর্শনীতে স্ব স্ব উপজেলা থেকে উন্নত জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদিপশু যেমন- গাভী, বাছুর, ষাঁড়, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগী, হাঁস, দুম্বা, কবুতর, সৌখিন পাখি, পোষা প্রাণি এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শন ইত্যাদি স্থান পাবে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় প্রদর্শনীতে ভিন্ন ভিন্ন ভ্যালুচেইন ভিত্তিক প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রযুক্তি, ঔষধ সামগ্রী, টিকা, প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ সরঞ্জাম, মোড়কসহ পণ্য বাজারজাতকরণ প্রযুক্তি ইত্যাদির স্টলও থাকবে। এছাড়া ৭টি প্যাভেলিয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাণিসম্পদ অধিদফতর, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, এলআরআই, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অংশগ্রহণ করছে।  গুণগত মান, জাত, স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য্য, আকার, অবদান, নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, বাজারজাতকরণ, পরিবেশ ও অর্থনৈতিক প্রভাব, সার্বিক পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৯৩টি পুরষ্কার, ক্রেস্ট এবং অংশগ্রহণকারীকে সনদ প্রদান করা হবে। প্রদর্শনীর বিশেষ আকর্ষণ থাকছে গবাদিপশুর র‍্যাম্প শো। এছাড়া আগামী ১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ০৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরী সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়। প্রদর্শনীতে ফুড সেফটি কর্নারে নিরাপদ খাদ্য প্রস্তুত ও করনীয় সম্পর্কে সচেতনতামূলক কার্যক্রম যেমন- ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ খাদ্য-সামগ্রী প্রস্তুত ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ/গুদাম জাতকরণ, পণ্য পরিবহন ও গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ পর্যন্ত সার্বিক পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং দুধ, ডিম, মাংসজাত নিরাপদ খাদ্য পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয় করা হবে।  প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল এবং প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশন (বিডিএফএ) এবং বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এ আয়োজনে সহযোগিতা করছে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৯

যারা ঋণ দিয়ে সুদ নিচ্ছে, তারাই আবার নোবেল পাচ্ছে :  প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
দরিদ্র মানুষকে যারা ঋণ দিয়ে সুদ নিচ্ছে, তারাই আবার নোবেল পাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের জন্য শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে ইঙ্গিত করে এ মন্তব্য করেছেন  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ৩টায় ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কামালদিয়ায় প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ক্ষুদ্র খামারিদের মাঝে মিল্কিং মেশিন বিতরণ করার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি। বেসরকারি সংস্থার ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের দিকে ইঙ্গিত করে মন্ত্রী এ সময় বলেন, মানুষকে ঋণের নামে টাকা-পয়সা দিয়ে ১৪ গুণ সুদসহ ফেরত নেওয়া হচ্ছে। তারপরও ঋণ শোধ হয় না। এভাবে বহু মানুষ তাদের সর্বস্ব হারাচ্ছে। তিনি বলেন, যারা ঋণ দিয়ে সুদ নিচ্ছে, তারাই আবার নোবেল পুরস্কার পাচ্ছে। আর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই দেশের মাটি, ঘাস, প্রকৃতির ঘ্রাণ শুঁকে শুঁকে কোন মানুষ একটু কষ্টে আছে, কোন মানুষ বিষণ্নতায় আছে, কোন মানুষের একটা কাজ জোগানো যায়, সেসব খুঁজে খুঁজে বের করেন; সেই শেখ হাসিনার উপরই অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের হস্তক্ষেপ আসে। এরপর মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়ে মো. আব্দুর রহমান বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করে সারা দেশ উন্নয়নে ভরপুর করে দেওয়া হবে। মধুখালী উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সঞ্জিব বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এলডিপিপি প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ডা. গোলাম রব্বানী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনূন আহমেদ অনিক, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) মো. মিজানুর রহমান ও উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব কুমার দাস।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:১৭

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে চাকরি
জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদে জনবল নেওয়া হবে। আগ্রহীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- ১. পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের সংখ্যা: ১৩ বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ বছর। তবে বিভাগীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) আবেদনের যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ; কম্পিউটার টাইপিংয়ে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ ই-মেইল ও ফ্যাক্স পরিচালনায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ২. পদের নাম: অফিস সহায়ক পদের সংখ্যা: ১০ বয়স: ১৮ থেকে ৩০ বছর। বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০) আবেদনের যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস। ৩. পদের নাম: ক্যাশ সরকার পদের সংখ্যা: ১ বয়স: ৩০ বছর বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড-১৭) আবেদনের যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বয়সসীমা: ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে প্রার্থীর বয়সসীমা উল্লিখিত সীমার মধ্যে থাকতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/ শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। আবেদন ফি: প্রার্থীকে অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ১ নম্বর পদের জন্য ২০০ টাকা, টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ২৩ টাকাসহ মোট ২২৩ টাকা এবং ২ ও ৩ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা, টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহীরা এই http://mofl.teletalk.com.bd/ ওয়েবসাইটে গিয়ে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এছাড়া বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের সময়সীমা: আগ্রহীরা ৭ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৪৮

সরকারি অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত জমি দখলের অভিযোগ
গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার টেংরাখোলায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত জমিতে বাজারের স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমনকি অবকাঠামো নির্মাণে আদালতের নিষেধাজ্ঞা টাঙানো থাকলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে দেখা যায়, মুকসুদপুরের দক্ষিণ চণ্ডীবরদী গ্রামের মৃত গিয়াসউদ্দিন সরদারের ছেলে এস এম পলাশ মাহমুদের দাবিকৃত জমিতে টেংরাখোলা বাজারে ওয়েট মার্কেটের জন্য আধাপাকা ভবন নির্মাণ করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।  এস এম পলাশ মাহমুদ অভিযোগ করেন, তার জমিতে অবকাঠামো নির্মাণ বন্ধ করতে অনুরোধ করার পরও কেউ তার কথা শোনেনি। বরং জমির দখল ছেড়ে দিতে নানা রকম হুমকিও দিচ্ছে প্রভাবশালীরা। পলাশ জানান, হাটবাজার বসানোর অভিপ্রায়ে ১৯৬৩ সালে আমার দাদা মৃত আজহার সরদারের কাছ থেকে বর্তমান টেংরাখোলা বাজার সংশ্লিষ্ট ৭০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। কিন্তু কোন টাকা পরিশোধ করেনি। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকার জমিটি অবমুক্ত করে দেয়। এরপর থেকেই আমরা এই জমিতে দোকানপাট তুলে ভোগদখল করে আসছি। কিন্তু স্থানীয় প্রভাবশালীরা প্রশাসনের যোগসাজশে জমি থেকে দোকানপাট উচ্ছেদ করতে আসলে আমি আইনি সহায়তা নিই। তিনি বলেন, জমির মালিকানা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে সরকারকে বিবাদী করে মামলা করি আমরা। ২০০৯ সালে সেই মামলার রায় আমাদের পক্ষে দেন যুগ্ম-জেলা জজ আদালত। তারই প্রেক্ষিতে বাবা হয়ে ওয়ারিশ সূত্রে ১৮.৫৬ শতাংশ জমি আমার মালিকানায়। কিন্তু গেলো বছরের ২৩ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আমার দোকানঘর ভেঙে ফেলে বাজারের অবকাঠামো নির্মাণের হুমকি দেন পৌর মেয়র। এর প্রেক্ষিতে আমি আবার আদালতের শরণাপন্ন হই। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে অন্যদের নালিশি ভূমিতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসহ আমার বর্তমান দখল বজায় রেখে স্থিতি অবস্থা জারি করেন সিনিয়র সহকারী জজ আদালত। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে বিজ্ঞাপন টানানো থাকলেও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পকে ওয়েট মার্কেট নির্মাণের অনুমতি দেন পৌর মেয়র ও ইউএনও। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। আমার জমি প্রভাবশালীদের অবৈধ হস্তক্ষেপ বন্ধে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে মুকসুদপুর পৌরসভার মেয়র আশরাফুল আলম শিমুল বাজার নির্মাণের সঙ্গে সব ধরনের দায়বদ্ধতা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ওয়েট বাজার নির্মাণের প্রজেক্ট প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের, এখানে পৌরসভার কোনো হাত বা নিয়ন্ত্রণ নেই। সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (এসিল্যান্ড) অমিত কুমারের পরামর্শে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম রাজি টুলু এ জমি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে বরাদ্দ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, এটি সরকারি খাস জমি। আমি আইন-আদালত ভালো বুঝি না তাই অবকাঠামো নির্মাণে আদালতের নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে কিছু বলতে পারবো না। মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম রাজি টুলুও এটাকে সরকারি খাস জমি বলে দাবি করে বলেন, খাস জমি রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের। তাই আমি একে রক্ষা করার চেষ্টা করছি। কিন্তু পরক্ষণেই জমিটি ব্যক্তিগত নামে রেজিস্ট্রেশন হবার কথা স্বীকার করে ইউনএও বলেন, ভুল করে সরকারের জমি ব্যক্তির নামে রেকর্ড হয়েছে। এটা ফিরে পেতে আমরা মামলা করেছি। আশা করি রায় পক্ষে পাব। তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কেন এই জমিতে কাজ শুরু হলো? -এমন প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান ইউএনও ইমাম রাজি টুলু।  
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৮

ইলিশের উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
বিভিন্ন গবেষণাধর্মী পরিকল্পনা গ্রহণ করে দেশে ইলিশের উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, ইলিশকে একটি বড় সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করে আমরা এগোতে চাই। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে মৎস্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‌‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৩ -এর মূল্যায়ন ও ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ কথা কথা জানান। প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ইলিশ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি দ্বিগুণেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা, সদিচ্ছা এবং একটি জাতিকে গড়ে তোলার প্রয়াসের জন্য এটি হয়েছে। বর্তমানে ইলিশের উৎপাদন ৫ লাখ ৭১ হাজার টন। সবাই যার যার জায়গায় অবদান রাখলে ইলিশ উৎপাদনে আরও প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হবে। ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশে ইলিশের অভায়শ্রম কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। সে জায়গাগুলো থেকে উত্তরণ করা দরকার। ইলিশের বিচরণ পথ সুগম ও নিরাপদ করতে হবে। তা না হলে, ইলিশের উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হবে। জাটকা নিধন বন্ধ করতে হবে এবং কেউ অবৈধ জাল ব্যবহার করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান যথাযথভাবে বাস্তবায়নের ফলে ৫২ দশমিক ৪ শতাংশ ইলিশ সফলভাবে ডিম ছাড়তে সক্ষম হয়েছে। যা ভিত্তি বছর ২০০১-২০০২ এর তুলনায় ১০৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ফলে এ বছর প্রায় ৪০ দশমিক ৫৮ হাজার কোটি জাটকা নতুন করে ইলিশ পরিবারে যুক্ত হয়েছে। মা ইলিশ সংরক্ষেণের সুফল পেতে হলে এ বছর উৎপাদিত ইলিশের পোনা (জাটকা) নিবিড়ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। মা ইলিশ সংরক্ষণ ও জাটকা রক্ষার মাধ্যমে ইলিশের উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পাবে এবং ইলিশ সাধারণ মানুষের জন্য আরও সহজলভ্য হবে। মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুল কাইয়ূম।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়