• ঢাকা শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চাকরি, আবেদন অনলাইনে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়টি রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক পদে জনবল নিয়োগ দেবে। এই মন্ত্রণালয়ে তিন ক্যাটাগরির পদের ১৩ ও ২০তম গ্রেডে ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। যা যা প্রয়োজন- ১. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা: ৪ যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড অ্যাপটিটিউড টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হবে। বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ বছর বেতন স্কেল: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড–১৩) ২. পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদসংখ্যা: ৪ যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। সাঁটলিপিতে প্রতি মিনিটে সর্বনিম্ন গতি বাংলা ও ইংরেজিতে  যথাক্রমে ৪৫ শব্দ ও ৭০ শব্দ; টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে সর্বনিম্ন গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২৫ শব্দ ও ৩০ শব্দ থাকতে হবে। বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ বছর। তবে বিভাগীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) পদের নাম: অফিস সহায়ক পদসংখ্যা: ১২ যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।   বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ বছর। বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০) বয়সসীমা: ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে প্রার্থীর বয়স উল্লিখিত সীমার মধ্যে থাকতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য একই ওয়েবসাইট বা এই লিংকে জানা যাবে। আবেদন ফি: অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ১ ও ২ নম্বর পদের জন্য ২০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস ফি ২৩ টাকাসহ মোট ২২৩ টাকা এবং ৩ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস ফি ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা টেলিটক প্রি–পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। আবেদনের শেষ সময়: ৩০ এপ্রিল ২০২৪, বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৭

গাজায় যেভাবে ত্রাণ পাঠাচ্ছে জার্মানি
ইসরায়েল এখন গাজায় ত্রাণ পাঠানোর জন্য কয়েকটি পথ সাময়িকভাবে খুলছে। এর মধ্যে গাজায় আরেকটি ঘটনা ঘটেছে। ইসরায়েলের আক্রমণের ফলে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের সাতজন কর্মী মারা গেছেন। এই ত্রাণ কর্মীরা গাজার ২৪ লাখ মানুষের কষ্ট কিছুটা কম করার জন্য কাজ করছিলেন। এই ঘটনা আবার দেখিয়ে দিয়েছে, গাজায় আন্তর্জাতিক ত্রাণ পাঠানো কতটা কঠিন। ফলে জার্মানিও সেখানে ত্রাণ পাঠাতে গিয়ে কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়ছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে জার্মান ত্রাণ সংগঠনগুলি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা জানিয়েছে, পরিস্থিতির তুলনায় তারা সামান্য সাহায্য করতে পেরেছে। জার্মান রেড ক্রস সাধারণত বাড়িয়ে-চড়িয়ে কোনো মন্তব্য করে না। তারা জানিয়েছে, গাজার পরিস্থিতি বিপর্যয়কর। জার্মানির সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী হ্যাসেলফিল্ডটসহ রক্ষণশীল সিএসইউ রাজনীতিকরা সম্প্রতি বলেছেন, গাজায় ত্রাণ পাঠানোর জন্য খুবই সামান্য জায়গা খোলা রয়েছে। ফলে সেখানে যা ত্রাণ যাচ্ছে তা খুবই কম। সেখানে সবকিছুর অভাব রয়েছে। তার উপর সেখানে লড়াই তীব্র হচ্ছে, ঝুঁকিও বাড়ছে। আরো আক্রমণের ঘোষণা দেয়া হচ্ছে। ফলে পরিস্থিতি আরো জটিল হচ্ছে। ২০১৭ থেকে জার্মান রেড ক্রসের নেতৃত্বে আছেন হ্যাসেলফিল্ডট। তিনি এখনো বলতে পারছেন না কবে নাগাদ তার সংস্থা গাজায় ত্রাণ পাঠাতে পারবে। তিনি জানিয়েছেন, বেশ কয়েকটি প্লেনভর্তি করে ত্রাণসামগ্রী তিনি মিশর হয়ে গাজা ভূখণ্ডে পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে খাবার ছাড়াও ওষুধ ও অন্য প্রয়োজনীয় জিনিস ছিল। জার্মানি ও অন্য দেশগুলির সরকার ও সরকারি সংস্থার মধ্যে উন্নয়ন সংক্রান্ত সহযোগিতার ব্যবস্থা থাকে। আর্থিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কাটজা হুমেল ডিডাব্লিউকে জানিয়েছেন, জার্মান করপোরেশন ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপরেশন (জিআইজেড) গাজার জন্য কোনো স্থায়ী কর্মকর্তা রাখেনি। আগে জার্মানি থেকে কর্মীরা গাজায় যেতেন। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তা সম্ভব হচ্ছে না। চার্চ গ্রুপগুলি যেভাবে কাজ করছে জার্মানির চার্চের ত্রাণ সংস্থাগুলিরও একই অবস্থা। ক্যারিটাস ইন্টারন্যাশনালের মুখপাত্র ডিডাব্লিউকে জানিয়েছেন, আমরা সবসময় স্থানীয় মানুষ বা সংগঠন, যারা মানুষকে সাহায্য করছে, তাদের সঙ্গে কাজ করি। আমরা বিশ্বের অন্য ক্যাথলিক গোষ্ঠীর সঙ্গেও হাত মিলিয়ে কাজ করি। জার্মানির বিমানবাহিনী জর্ডান থেকে বিমানে করে ত্রাণসামগ্রী আকাশ থেকে ফেলেছে। এই সাহায্য যদি মানুষের কাছে পৌঁছায় তো সবচেয়ে বলশালী মানুষের কাছে পৌঁছেছে। সাধারণত সড়কপথে বা সমুদ্রপথে ত্রাণ পৌঁছে দেয়াটা সহজ। কিন্তু হামাসের আক্রমণের পর এই ধরনের পথ খুবই কম আছে। মার্চের মাঝামাঝি থেকে জার্মানি বিমান থেকে ত্রাণসামগ্রী ফেলছে। জর্ডান থেকে দুইটি বিমান এই ত্রাণসামগ্রী ফেলার কাজে লাগানো হয়েছে। এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন জার্মানি ও ফ্রান্সের কর্মীরা। সম্প্রতি জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিশর সফর করেছেন। তিনি সেখানে সড়কপথে গাজায় ত্রাণ পাঠানোর প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। বেয়ারবক বলেছেন, আকাশপথে ত্রাণসামগ্রী নিয়ে ফেলে দেয়াটা সমুদ্রে এক বিন্দু জল ফেলার মতো।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৭

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চাকরি, নেবে একাধিক
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠানটি ৩টি পদে ২০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় চাকরির ধরন: অস্থায়ী প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ কর্মস্থল: যে কোনো স্থান বয়স: ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে ১৮-৩০ বছর। বিশেষ ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সঙ্গে ৩০০-৩০০ সাইজের ছবি ও ৩০০-৮০ সাইজের স্বাক্ষর স্ক্যান করে যুক্ত করতে হবে। আবেদন ফি: টেলিটক প্রি-পেইডের মাধ্যমে ১-২ নং পদের জন্য ২২৩ টাকা, ৩ নং পদের জন্য ১১২ টাকা অফেরতযোগ্য হিসেবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পাঠাতে হবে। আবেদন শুরু: ৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ সকাল ১০টা থেকে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময়: ৩০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৬

গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ১৮
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ নিতে গিয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মিডেল ইস্ট মনিটর। প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর গাজায় ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের সহায়তার জন্য বিমান থেকে ত্রাণের বস্তা ফেলা হচ্ছিল। এর মধ্যে কয়েকটি বস্তা বেইত লাহিয়া সাগরে পড়ে যায়। এসব ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে সমুদ্রে ডুবে ১২ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে পদদলিত হয়ে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বিমান থেকে সমুদ্রে ফেলা ত্রাণ সংগ্রহের জন্য সৈকতে অনেকে দৌড়াচ্ছেন। এ ছাড়া কিছু মানুষকে সমুদ্র থেকে মরদেহ তুলে বালুতে রাখতেও দেখা গেছে। এদিকে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা ‘অত্যধিক বেশি’ বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিষয়টি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে জানিয়ে দিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন।  ওয়াশিংটনে গত মঙ্গলবার গ্যালান্টের সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে বক্তৃতাকালে অস্টিন বলেন, গাজায় পৌঁছানো মানবিক সহায়তার পরিমাণও ‘খুব কম’। পেন্টাগনপ্রধান আরও বলেন, ‘গাজা মানবিক বিপর্যয়ের শিকার হচ্ছে এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। এবং দুর্ভিক্ষ এড়ানোর জন্য আমাদের অবিলম্বে সহায়তা বৃদ্ধির প্রয়োজন এবং সমুদ্রপথে অস্থায়ী মানবিক করিডোর খোলার জন্য আমাদের কর্মকাণ্ড এই কাজকে সাহায্য করবে। কিন্তু মূল বিষয় হলো- স্থলপথে সাহায্য বিতরণ আরও প্রসারিত করা।’ প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। যা এখনও অব্যাহত রয়েছে। হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৩২ হাজার ছাড়িয়েছে। পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে চলমান এই হামলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। পানি, খাবার ও নিরাপদ স্থানের অভাবে উপত্যকাটির বাসিন্দারা মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১২:০৫

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের হামলা, নিহত ১৯
অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনের ওপর ফের নির্বিচার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৯ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৩ জন। শনিবার (২৩ মার্চ) রাতের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সাহায্যপ্রার্থীদের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে অন্তত ১৯ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।  গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ভূখণ্ডটির মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, একদল বেসামরিক নাগরিক আটা ও অন্যান্য ত্রাণসামগ্রীর জন্য আল কুয়েত মোড়ে অপেক্ষা করছিল। এমন সময়ে ইসরায়েলি বাহিনী তাদের ওপর হামলা চালিয়ে ১৯ জনকে হত্যা করেছে এবং ২৩ জনকে আহত করেছে। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী একটি গণহত্যা চালিয়েছে। গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, সাহায্যপ্রার্থীদের ওপর ভারী গোলাবর্ষণ চালানো হয়েছে। হতাহতদেরকে নিকটস্থ আহলি আরব হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু গাজার সংকটাপন্ন স্বাস্থ্যসেবার কারণে অনেককেই খোলা আকাশের নিচে চিকিৎসা দিতে হয়েছে। কয়েকজনের শরীরে গোলার টুকরা ছিটকে এসে লাগার ফলে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি খুবই কঠিন ও বেদনাদায়ক। ঘটনাস্থলের একজন প্রত্যক্ষদর্শী আলা আল-খুদারি আলজাজিরাকে বলেছেন, ইসরায়েলি বাহিনী ভিড়ের ওপর এমন সময় গুলি চালায়, যখন অনেক শিশু ত্রাণের রুটিতে কামড় বসিয়েছিল। তাৎক্ষণিক অনেকে মারা যায়।   এদিকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সাহায্যপ্রার্থী জনতার ওপর গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করেছে। এমনকি সাহায্য নিতে আসা এসব মানুষের ওপর গুলি চালানোর খবর ‘ভুল’ বলেও দাবি করেছে ইসরায়েল। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় শুরু হওয়া ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৩২ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। সেই সঙ্গে নিখোঁজ রয়েছেন বহু মানুষ। হামলায় বাড়ি-ঘর হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছেন ১০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১১:০৭

গাজার ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলা, জাতিসংঘের কর্মীসহ নিহত ৫
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডের একটি ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় জাতিসংঘের একটি সংস্থার এক কর্মীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ২২ জন। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। বিবিসি বলছে, বুধবার ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রের পূর্ব দিকে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা করে বলে জানা গেছে, যা রাফাহের পূর্ব অংশে অবস্থিত।  এ ঘটনায় ১৫ বছর বয়সী এক ছেলে ও ২৭ বছর থেকে ৫০ বছর বয়সী চারজন পুরুষ নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন মোহাম্মদ আবু হাসনা নামে পরিচিত। ইউএনআরডব্লিউএ জানায়, দক্ষিণ গাজা উপত্যকার রাফাহ শহরে একটি খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে তাদের একজন কর্মী নিহত এবং আরও ২২ জন আহত হয়েছেন। সংস্থাটির প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের নির্লজ্জ অবহেলার কারণে আমাদের স্থাপনাগুলোতে আক্রমণ এখন সাধারণ বিষয় হয়ে উঠেছে।’ ইউএনআরডব্লিউএ’র মুখপাত্র জুলিয়েট তোমা বলেন, হামলার সময় ৬০ জন মানুষ এই স্থাপনাটিতে কাজ করছিলেন বলে আমরা মনে করছি। এ ছাড়া এই স্থাপনাটিকে খাদ্য ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জামের গুদাম হিসাবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইসরায়েলি বাহিনী এই হামলার জন্য দায়ী। আমাদের দল ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং তারাই হতাহতদের সংখ্যা জানিয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরায়েলি বিমান হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহত পাঁচজনের নামের তালিকায় মোহাম্মদ আবু হাসনা নামের একজন ব্যক্তিও রয়েছেন। যাকে  ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামাস কমান্ডার হিসেবে ধারণা করছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, তারা ‘নির্দিষ্ট হামলা’ চালিয়ে হামাস কমান্ডারকে হত্যা করেছে। মোহাম্মদ আবু হাসনা রাফাহ এলাকায় হামাসের সামরিক শাখার ‘কমব্যাট সাপোর্ট অপারেটিভ’ ছিলেন বলে ইসরায়েলের অভিযোগ। দক্ষিণ গাজা উপত্যকার রাফাহ শহরে বর্তমানে আনুমানিক ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি অবস্থান করছেন। তারা ইসরায়েলের আক্রমণ থেকে বাঁচতে গাজার অন্যান্য স্থান থেকে এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান এবং স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। হামলায় সেখানকার হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী এবং শিশু। এ ছাড়া হামলায় ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১১:১৭

গাজায় প্রবেশ করেছে বাংলাদেশের ত্রাণ
পবিত্র রমজান মাসের তৃতীয় দিনে অসহায় গাজাবাসীদের সাহায্যার্থে ‘হেল্প গাজা’ প্রচারাভিযানের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৮০টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দুই হাজার টন খাদ্যসহ একশত ট্রাকের একটি বহর মিশরের রা’ফা সীমান্ত দিয়ে গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করেছে।‌ এ সকল ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, পাস্তা, মটরশুঁটি, চিনি, তেল, চা, খেজুর, পনির, শিশুদের জন্য দুধ, জুস ছাড়াও শীত নিবারণের কম্বল, পরিচ্ছন্ন ও ব্যক্তিগত ব্যবহারিক সামগ্রী। আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হোজাইফা খান জানায়, আল-আজহার কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অন উম্মাহ ফাউন্ডেশন চ্যারিটি ফান্ড’র মাধ্যমে রমজানের শুরুতেই বাংলাদেশি টাকায় মোট ৩৫ লাখ টাকার ত্রাণ পাঠিয়েছি গাজা’র অসহায় মানুষের জন্য। এই অর্থ আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠনের মাধ্যমে সংগ্রহ করেছিল।  তাছাড়াও বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য বেভারেজ কোম্পানি ৪৮ লাখ টাকার ত্রাণ পাঠানোর জন্য উপায় বের করতে দ্যা ওয়ার্ল্ড অন উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সাথে যোগাযোগ করছে। মিশরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি ফান্ড জানায়, গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে, তারমধ্যে রমজানের চালানটি বৃহত্তম। বাংলাদেশ ছাড়াও যে আটটি দেশের ত্রাণ এই চালানে যুক্ত হয়েছে, দেশগুলো হলো— ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি। উল্লেখ্য, গত ৭ই অক্টোবর, ২০২৩ সাল থেকে ব্যাপক ইহুদিবাদী আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি শহীদ এবং ৭১ হাজারের অধিক আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে বেশিরভাগ শিশু, মহিলা এবং বৃদ্ধ ।
১৩ মার্চ ২০২৪, ২১:২৪

রমজান উপলক্ষে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশসহ ৯ দেশ
পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ ত্রাণ হিসেবে ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী পাঠিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য। মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক সংস্থা ‘আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস’র মাধ্যমে এ ত্রাণ পাঠানো হয়েছে।  এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে, এই চালানটি বৃহত্তম। এ চালানে বাংলাদেশ ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি রয়েছে। মিসরের অনলাইন সংবাদমাধ্যম আরহাম অনলাইনকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলীম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।  তিনি জানান, ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাঁধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ত্রাণ পাঠানো হয়েছে। মোট ৮০টি দেশের অনুদানের ভিত্তিতে বহরটি সাজানো হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সামরিক-বেসামরিক ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিকসহ ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জন ইসরায়েলি এবং অন্যান্য দেশের নাগরিককে।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১১:১০

গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
ফিলিস্তিনের গাজায় বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (৮ মার্চ) গাজার আল শাতি শরণার্থী ক্যাম্পে এসব ত্রাণ ফেলা হয়।  ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক সংবাদিক সিএনএনকে জানান, বিমান থেকে এসব ত্রাণ ফেলা হয়েছে। তবে কোন দেশের বিমান ছিল, সেটি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি তিনি। মাথায় ত্রাণ পড়ে পাঁচজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আল-শিফা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আল-শেখ। আহত কয়েকজনকে ওই হাসপাতালেই প্রেরণ করা হয়েছে। গত ৫ মাস ধরে গাজায় অব্যাহতভাবে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এতে দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে গাজাবাসী। অনাহারে থাকা এসব মানুষকে সহযোগিতায় গত কয়েকদিন ধরে বিমান থেকে ত্রাণ ফেলছে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশ। তবে গাজার দাতব্য সংস্থাগুলো বলছে, যে পরিমাণ মানুষ অনাহারে রয়েছে সেটির তুলনায় এই ত্রাণ কিছুই না। এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গাজায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৮৩ জন নিহত এবং ১৪২ জন আহত হয়েছেন। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। সব মিলিয়ে টানা ৫ মাসের ইসরায়েলি হামলা ও অভিযানে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৩৮ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগ নারী ও শিশু।
০৮ মার্চ ২০২৪, ২২:০৬

‘দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে স্মার্ট মন্ত্রণালয় হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ শুরু করেছি’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী অধ্যক্ষ মো. মহিববুর রহমান মহিব বলেছেন, ৬৫ সনের ভয়াবহ বন্যায় আমি আমার ভাই, বোনকে হারিয়েছি। বাড়ি ঘর হারিয়েছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দুর্যোগ প্রবণ এলাকার মানুষ হিসেবে আমাকে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়ার পর থেকে আমি কাজ শুরু করেছি। আমি এই মন্ত্রণালয়কে এমনভাবে সাজাতে চাই যাতে এটি বাংলাদেশের একটি স্মার্ট মন্ত্রণালয় হিসেবে গড়ে ওঠে। আগামী বছরের বাজেটে দেশের দুর্যোগ প্রবণ এলাকায় চাহিদা অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে যথাযথ বরাদ্দ দেওয়া হবে।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টায় কুয়াকাটা রাখাইন মহিলা মার্কেট মাঠে সিপিপি, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সিপিপি স্বেচ্ছাসেবকদের উদ্বুদ্ধকরণ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের সমস্ত মুজিব কেল্লাকে শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত করে তুলতে ইতিমধ্যে আমি আমার মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছি। যাতে প্রতিটি মুজিব কেল্লা সর্বদা ব্যবহার হয়। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আমি আপনাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আগামী দিনগুলোতে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে আপনাদের সম্পৃক্ত করা হবে। যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবক অসহায়, দুস্থ রয়েছেন তাদের ঈদ, কোরবানিতে প্রনোদনার আওতায় নিয়ে আসা হবে। এছাড়া মৃত স্বেচ্ছাসেবক ও অসুস্থ সেচ্ছাসেবকদের সহায়তার পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য আমরা চিন্তাভাবনা করছি। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দুর্যোগ ও ত্রাণ অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক মো. মিজানুর রহমান, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রবিউল ইসলাম, উপসচিব ফারুক হোসেন, কেয়ার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস্টার রামদাস, সিপিপি'র মহাসচিব কাজী শফিকুল আজম, আই ও এম এর কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস্টার আব্দুস সাত্তার ইসোয়েভ, জাগো নারী ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী পরিচালক হোসনেয়ারা হাসি, দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রবিউল ইসলাম এনডিসি, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলমগীর হোসেন প্রমূখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিপিপি'র পরিচালক প্রশাসন মো. আহমেদুল হক। এর আগে ৯ জন অসুস্থ স্বেচ্ছাসেবকদের আর্থিক প্রণোদনা এবং ১০ হাজার জেলেদের মাঝে জীবন রক্ষাকারী বয়া বিতরণ করা হয়। পরে অনুষ্ঠানের স্থলে সিপিবি স্বেচ্ছাসেবকদের উদ্যোগে মাঠ মহড়া ও রাখাইন শিল্পীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়