• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
টঙ্গীতে নারী আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাজীপুরের টঙ্গীতে আসমা আক্তার (৩০) নামে এক নারী আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৩ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে টঙ্গীর মিরাশপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আসমা আক্তার টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার মিরাশপাড়া এলাকার হাফিজ উদ্দিনের মেয়ে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন টঙ্গী পূর্ব থানার সাব ইন্সপেক্টর আরফান আলী। তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আসমা আক্তার পেশায় একজন আইনজীবী। সোমবার সন্ধ্যায় আসমা নিজ কক্ষে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন। পরে রাতে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তাকে ডাকাডাকি করেন। এ সময় তার কোনো সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর পাঠান। খবর পেয়ে ওই কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের পরিদর্শক তদন্ত মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তবে এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
১৪ মে ২০২৪, ০২:০০

কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় হালিমা জান্নাত মালিহা (২৪) নামে এক কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পৌর শহরের মুসলিমপাড়া এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। হালিমা জান্নাত মালিহা মহিপুরের বাসিন্দা শহীদ মোল্লার মেয়ে। তিনি কলাপাড়া মহিলা ডিগ্রি কলেজ বিএ (পাস কোর্স) তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে পার্শ্ববর্তী উপজেলার আমতলীর বাসিন্দা শাহাজাদা হাওলাদারের ছেলে আল হাদী মোহাম্মদ আবিরের সঙ্গে মালিহার বিয়ে হয়। এরপর লেখাপড়ার সুবাদে পৌর শহরে মুসলিমপাড়া এলাকায় তার মামা মহিউদ্দিন মিলন তালুকদারের বাসা থেকে লেখাপড়া করতেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে ওই শিক্ষার্থীর রুমের দরজা বন্ধ ছিল। এতে তার কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজায় গিয়ে ডাকাডাকি করে আত্মীয়-স্বজনেরা। পরে সাড়া না পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। কলাপাড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হবে।
১০ মে ২০২৪, ০৯:৪১

তরুণ প্রযোজক রুহানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার 
তরুণ চলচ্চিত্র প্রযোজক মাসুদুল মাহমুদ রুহানের (২৭) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৮ মে) রাতে রাজধানীর পূর্ব রায়েরবাজার এলাকার একটি মেস থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে ময়নাতদন্তের জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়।  হাজারীবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাওন কুমার বিশ্বাস গণমাধ্যমকে জানান, গত এক মাস আগে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় রুহানের। তবে এর আগে থেকেই পূর্ব রায়েরবাজারের ওই মেসে থাকতে শুরু করেন তিনি। চলচ্চিত্রের বিভিন্ন শুটিংয়ের কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার আসা-যাওয়া বেশি ছিল। যখন ঢাকায় ফিরতেন তখন ওই মেসে গিয়ে থাকতেন। তার রুমমেট বুধবার রাত ১১টার দিকে মেসে ফিরে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে দেখেন ফ্যানের সঙ্গে বিছানার চাদর পেঁচিয়ে ঝুলছেন রুহান। সঙ্গে সঙ্গে তিনি আশপাশের লোকজনকে ডেকে আনেন। পরবর্তীতে তাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে মধ্যরাতে সেখানে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ এবং পারিবারিক বিভিন্ন কারণে হতাশাগ্রস্ত হয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রুহান। তবুও বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। ঢাকা মেডিকেল মর্গে মৃত রুহানের খালাতো ভাই মনজুরুল হাসান অলি জানান, দুই থেকে আড়াই বছর আগে বিয়ে করেন রুহান। এরপর স্ত্রী নিয়ে রায়েরবাজার শেরেবাংলা রোডে থাকতেন। তবে মাসখানেক আগে তাদের ডিভোর্স হয়। এরপর থেকেই হতাশাগ্রস্ত ছিলেন তিনি। তিনি আরও জানান, ডিভোর্সের কিছুদিন আগ থেকেই মেসে থাকা শুরু করেন রুহান। গত রাত ১টার দিকে রুহানের সহকর্মীদের মাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর শুনতে পান তারা। রুহান ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করলেও তাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে কি না সে ব্যাপারে সন্দেহ রয়েছে। প্রসঙ্গত, মাসুদুল মাহমুদ রুহান ‘রেডরাম’, ‘পুনর্জন্ম’, ‘চম্পা হাউজ’, ‘শুক্লপক্ষ’, ‘দ্য সাইলেন্স’, ‘আরারাত’র মতো জনপ্রিয় নাটক-সিরিজের নির্বাহী প্রযোজক ছিলেন। তার মৃত্যুতে বাকরুদ্ধ সহকর্মীরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশসহ শেয়ার করছেন নানা স্মৃতিকথা।
০৯ মে ২০২৪, ১২:৫৮

রাজধানীতে বৃদ্ধার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর লালবাগের একটি বাসা থেকে রিতা রানী সাহা (৭১) নামে এক বৃদ্ধার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি ওই এলাকার মৃত হরিদাস সাহার স্ত্রী। সোমবার (৬ মে) দিবাগত রাত ১২টার দিকে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে ভোর ৪টার দিকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে লালবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রাশেদ বলেন, খবর পেয়ে তারা লালবাগের ৪২ নম্বর সুবল দাস রোডের একটি ভবনের ফ্ল্যাট থেকে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করেন। তারা ওই বৃদ্ধাকে গলায় শাড়ি পেঁচানো অবস্থায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত দেখতে পান। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকামেকে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও বলেন, পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে তারা জানতে পেরেছেন, রাতে ছেলের সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ওই বৃদ্ধা অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
০৭ মে ২০২৪, ১১:৫৫

বগুড়ায় আ.লীগ নেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার 
বগুড়ার আদমদীঘিতে নিজ ঘরে এক আওয়ামী লীগ নেতার ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে। তার নাম মোখলেছুর রহমান (৬০)। সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় ওই আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।  এর আগে দুপুরে আদমদীঘি বাজার এলাকায় তার ভাড়া বাসার শোয়ার কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।    স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, মোখলেছুর রহমান উপজেলার বিনাহালী গ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেন মন্ডলের ছেলে। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। মোখলেছুর রহমান তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে ওই ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার প্রথম স্ত্রী গ্রামের বাড়িতে থাকেন।  মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার চক্রবর্তী। ওসি রাজেশ বলেন, সোমবার দুপুরে ভাড়া বাসার শোয়ার কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়। পরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। ওসি রাজেশ আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে ধারণ করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে সঠিক তথ্য জানা যাবে। এ জন্য নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
০৭ মে ২০২৪, ১০:৪২

জাবিতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম জিসান আহম্মেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আলবেরুনি হলের কর্মচারী মো. নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে। সোমবার (৬ মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সালাম বরকত ও তাজউদ্দীন হল সংলগ্ন সড়কের পার্শ্ববর্তী একটি গাছে ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান পথচারীরা। খবর দেওয়ার পর আশুলিয়া থানা পুলিশ সকাল ৭টায় মরদেহটি উদ্ধার করে। আলবেরুনী হলের কর্মচারীদের সূত্রে জানা গেছে, জিসান পরিবারের সঙ্গে ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী কলাবাগান এলাকায় আনসার ক্যাম্পের পেছনে থাকতেন। তাদের পৈতৃক নিবাস শেরপুর জেলার সদর থানায়। স্থানীয় একটি কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা শেষে তিনি একটু গরুর খামার দেখাশোনা করতেন। পারিবারিক কলহের জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। জিসানের বড় ভাই ওলিউল্লাহ জানান, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ের আগে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়৷ পরে ঝড় থামলে বাড়িতে ফিরলে মা তাকে এতক্ষণ কোথায় ছিল এটা জিজ্ঞেস করে? গরুকে পানি খাওয়ানো হয় নাই এজন্যে বকাঝকা করে৷ পরে সে আবার রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে যায়। আশুলিয়া থানার এসআই জি এম আসলামুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে। কোনো অভিযোগ না থাকায় তারা মরদেহ দাফনের অনুমতি চেয়েছে পরিবার। তবে এখনও মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। জেলা প্রশাসকের অনুমতির জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরবর্তীতে কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে জিসানের বাবা নজরুল ইসলাম বলেন, সে সন্ধ্যার সময় বাসা থেকে বেরিয়েছিল এবং আনুমানিক রাত সাড়ে ৯টায় বাসায় ফিরে আসে। তার মা তাকে বলেছিল এত রাতে কোথায় ছিলি, গরুগুলোকে এখনও পানি খাওয়ানো হয়নি, এ বিষয়ে তার মায়ের সঙ্গে একটু কথা কাটাকাটি হয় এবং সে পুনরায় বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। পরে রাতে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করা হলেও কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এলাকাবাসীর দাবি, জিসান কোনো ধরনের অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। নেহাত ভদ্র ছেলে হিসেবেই তিনি সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু এরকম কেন করলো এলাকাবাসী বিষয়টি কোনোভাবেই মানতে পারছে না।  ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা শাখার প্রধান সুদীপ্ত শাহীন বলেন, ‘এই ছেলেকে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি, সে খুবই ভদ্র ছেলে। মায়ের সঙ্গে হালকা কথা কাটাকাটির পর ঘর থেকে বেরিয়ে আসলে তার খোঁজ করে পাওয়া যায়নি। এখানে তার পরিবারের কারও কোন অভিযোগ নেই। এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে পুলিশ অপমৃত্যুর মামলা নিয়ে মরদেহ দাফনের অনুমতি দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আনসার ক্যাম্পের পেছনে ঘটনাস্থল হওয়ায় তাদের এখানে থেকে সরাসরি দেখা যায়। আমি এসে দেখে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মরদেহ নামায়।’
০৬ মে ২০২৪, ১৬:১৫

জাবির জঙ্গলে মিলল যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) জঙ্গল থেকে জিসান আহমেদ (২১) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৬ মে) সকাল সাড়ে ৬টায় জাবির শহীদ সালাম বরকত হল-সংলগ্ন জঙ্গলে ওই যুবকের মরদেহ ঝুলতে দেখেন এলাকাবাসী। পরে পুলিশকে খবর দিলে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত জিসান আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আল বেরুনি হলের কর্মচারী নজরুল ইসলামের ছেলে। তার বাড়ি শেরপুর সদর উপজেলার চর শাহাবদীতে। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাবাগান-সংলগ্ন এলাকায় থাকতেন। কয়েকজন জানান, জিসান সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। সে বাড়িতে বেশ কিছু গরু পালন করতো। রোববার তার মায়ের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে ফাঁস নিতে পারেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জি এম আসলাম উজ্জামান জানান, ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যা।
০৬ মে ২০২৪, ১০:১৭

রাতে রহস্যজনক পোস্ট, সকালে মিলল অভিনেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ
শোবিজ অঙ্গনে আবারও শোক সংবাদ। সম্প্রতি বিহারের ভাগলপুরে নিজের ফ্ল্যাটে ভারতীয় ভোজপুরি সিনেমার অভিনেত্রী অমৃতা পাণ্ডেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। সিলিং ফ্যানে শাড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থা উদ্ধার করা হয় তার মরদেহ। যদিও এ অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অভিনেত্রী অমৃতার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নোট শেয়ার করেছিলেন। রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তার স্বামীর সঙ্গে মুম্বাইতে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। শনিবার (২৭ এপ্রিল) গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে একটি নোট পোস্ট করেছেন। কয়েক ঘণ্টা পরে, তাকে তার ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে অমৃতার নোটে লেখা ছিল, কেনো দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি। অমৃতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় এবং পরিচিতরা জানিয়েছেন, অভিনেত্রী বেশ কিছুদিন ধরে বিষণ্নতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছিলেন এবং তিনি এর জন্য চিকিৎসাও করাতে চেয়েছিলেন। তদন্ত শুরু হলেও, পুলিশ সন্দেহ করছে যে তার আত্মহত্যার কারণ হতাশা। সিটি এসপি শ্রী রাজ জানিয়েছেন যে অমৃতার মৃত্যুর ঘটনায় একটি হাই প্রোফাইল তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এসপি আনন্দ কুমারের নির্দেশে একটি বিশেষ দলও গঠন করা হয়েছে। অমৃতার পরিবার এবং তার স্বামী এখনও জনসমক্ষে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি। অমৃতা দিওয়ানাপান সিনেমায় ভোজপুরি সুপারস্টার খেসারি লাল জাদবের সঙ্গে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১৪

রাণীশংকৈলে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে শানু সরকার (২৫) নামে এক যুবকের আম গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত শানু সরকার উপজেলার ৮নং নন্দুয়ার ইউনিয়নের গাজির হাট পশ্চিমপাড়া গ্রামের আবু তাহের হোসেনের ছেলে। তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পড়াশোনা শেষ করেছিলেন। সোমবার (৯ এপ্রিল) ফজরের নামজের পরে স্থানীয় কৃষকরা ধানখেতে সেচ নিতে আসলে গাজিরহাট পাঁচপীর কবরস্থানের পুকুর পাড়ে একটি ছোট্ট আম গাছের ডালে তার মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। নিহতের চাচাতো ভাই সাদ্দাম হোসেন বলেন, শানু সরকার ডিপ্লোমা শেষ করে বাড়িতেই বিভিন্ন কাজের সঙ্গেই জড়িত ছিলেন। আমরা তাকে কাল রাতেই দেখেছি, তবে রাতে বাসায় ফিরেছিল কি না এটা জানতাম না। সাদ্দাম আরও বলেন, এভাবে কেউ আত্মহত্যা করতে পারে না, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা। আমরা এর সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। রাণীশংকৈল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোহেল রানা বলেন, আমরা খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৮

চাঁদপুরে কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে সুমাইয়া আক্তার নামে এক কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাতে শহরের নাজিরপাড়া এলাকার ইউসুফ ভিলার চতুর্থ তলার ভাড়া বাসার দরজা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সুমাইয়া আক্তার চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুচন্ডী ইউনিয়নের কাঠেরপুল এলাকার নিপু কাজীর স্ত্রী। তিনি পুরান বাজার ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। স্বজনরা জানান, দুই বছর আগে চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুচন্ডী ইউনিয়নের কাঠেরপুল এলাকার শাহজাহান কাজীর ছেলে নিপু কাজীর সঙ্গে সুমাইয়া আক্তারের বিয়ে হয়। দীর্ঘদিন ধরে শাশুড়ির সঙ্গে তার বাগবিতন্ডা ও ঝগড়া বিবাদ চলছিল। সুমাইয়া তার চার বান্ধবীর সঙ্গে নাজিরপাড়ায় ফ্লাট বাসা ভাড়া করে পড়াশোনা করতেন। ঈদে সবাই বাড়িতে যান। দুদিন আগে শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে ঝগড়া হলে তিনি নাজিরপাড়ায় ভাড়া বাসায় এসে অভিমান করে দরজা আটকে ফ্যানের সঙ্গে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ সুমাইয়ার পরিবারের। ঘটনার পর বাড়ির মালিক সুমাইয়াদের ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ পেলে ট্রিপল নাইনে ফোন করে পুলিশকে জানান। এরপর চাঁদপুর সদর মডেল থানা থেকে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে সুমাইয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক মীর জানান, ‘মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।’
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়