• ঢাকা শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, বেগম জিয়াকে কর্মক্ষম করতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। জাহিদ হোসেন বলেন, চিকিৎসার পর ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থ, কর্মক্ষম হয়ে চলার জন্য যে চিকিৎসা প্রয়োজন, সেটি দেশে দেওয়া যাচ্ছে না। বারবার পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে, কিন্তু কোনো আবেদনই ফলপ্রসূ হয়নি। তার লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন অথবা আর্টিফিসিয়াল, লিভার রিপ্লেসমেন্টের জন্য যে ধরনের সুযোগ সুবিধা এবং চিকিৎসা প্রয়োজন তার কোনোটাই এ দেশে তো নেই। আশপাশে অনেক জায়গায় নেই। সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে আমরা আবেদন করছি, যে উনি ম্যাডাম নিজেও বলেছেন উনার জন্য দোয়া কামনা করেছেন সুস্থতার জন্য, আপনারা কষ্ট করেছেন সেজন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বলে জানান ডা এজেডএম জাহিদ হোসেন। এর আগে, বুধবার (১ মে) জরুরি কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। একদিন হাসপাতালে থাকার পর আজ রাতে তাকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগে

সিসিইউ থেকে কেবিনে খালেদা জিয়া
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডাম আগে সিসিইউতে ছিলেন। মেডিকেল বোর্ড সেখান থেকে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করেছে। কেবিনে চিকিৎসকদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে।’ এক প্রশ্নের জবাবে জাহিদ জানান, বুধবার রাতে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত বেশ কয়েকটি জরুরি পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্টের ভিত্তিতে মেডিকেল বোর্ড এখন তাকে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। এর আগে বুধবার রাতে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বিএনপি চেয়ারপারসনকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে সিসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে

এভারকেয়ারের সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া
ফুসফুসের পানি অপসারণের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার। এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন খালেদা জিয়া। হাসপাতালে পৌঁছান সন্ধ্যা সাতটা ৫ মিনিটে। গত ৩০ মার্চ দিনগত রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হনবেগম খালেদা জিয়া। এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে রেখে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন ২ এপ্রিল। গত বছরের শেষ দিকে পাঁচ মাসেরও বেশি সময় হাসপাতালে চিকিৎসা চলে বেগম জিয়ার। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নেতৃত্বে যকৃতে ‘ট্র্যান্সজাগুলার ইন্ট্রাহেপেটিক পোরটোসিসটেমিক শান্ট (টিপস)’ প্রক্রিয়ায় অস্ত্রোপচার করা হয়। টিপস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার দুটি রক্তনালীর মধ্যে একটি নতুন সংযোগ তৈরি করেন চিকিৎসকরা। বিদেশে যাওয়া যাবে না এবং বাড়িতে বসে চিকিৎসা নিতে হবে এই দুই শর্তে অন্তর্বর্তীকালীন মুক্তিতে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
০২ মে ২০২৪, ০২:২০

ফের হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় গুলশান-২ এ তার বাসভবন ফিরোজা থেকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ তথ্য জানান বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। এর আগে গত ৩০ মার্চ দিনগত রাতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে রেখে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন ২ এপ্রিল। গত বছরের শেষ দিকে পাঁচ মাসেরও বেশি সময় হাসপাতালে চিকিৎসা চলে খালেদা জিয়ার। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নেতৃত্বে যকৃতে ‘ট্র্যান্সজাগুলার ইন্ট্রাহেপেটিক পোরটোসিসটেমিক শান্ট (টিপস)’ প্রক্রিয়ায় অস্ত্রোপচার করা হয়। টিপস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার দুটি রক্তনালীর মধ্যে একটি নতুন সংযোগ তৈরি করেন চিকিৎসকরা। বর্তমানে ‘বিদেশে যাওয়া যাবে না এবং বাড়িতে বসে চিকিৎসা নিতে হবে’- এ দুই শর্তে অন্তর্বর্তীকালীন মুক্তিতে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
০১ মে ২০২৪, ১৯:৫৯

সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় গুলশান-২ এর বাসভবন ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে। মঙ্গলবার দিনগত মধ্যরাতে এ তথ্য জানান বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার। এর আগে গত ৩০ মার্চ দিনগত রাত ২টা ৫৪ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে রেখে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন চিকিৎসকরা। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরেন ২ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে।  
০১ মে ২০২৪, ০৮:১৯

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা / খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছাল
গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির তারিখ পেছালেন আদালত। আগামী ২৫ জুন শুনানির জন্য ধার্য করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ আদালতের বিচারক আলী হোসেনের আদালতে মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল)। কিন্তু আদালতে হাজির হয়ে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি মুলতুবি রাখার জন্য সময়ের আবেদন করেন তার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৫ জুন নতুন তারিখ ধার্য করেন। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী চারদলীয় জোট সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় গ্যাটকো দুর্নীতি মামলাটি করেন। মামলার পরদিন খালেদা জিয়া ও কোকোকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করা হয় জরুরি ক্ষমতা আইনে। পরের বছর ১৩ মে খালেদা জিয়াসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গ্যাটকোকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডি ও চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজ পাইয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের ১৪ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকার ক্ষতি করেছেন।  মামলার ২৪ আসামির মধ্যে ১১ জন এরই মধ্যে মারা গেছেন। মামলার জীবিত আসামিরা হলেন, সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান কমোডর জুলফিকার আলী, প্রয়াত মন্ত্রী কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন ও এ কে এম মুসা কাজল, এহসান ইউসুফ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক সদস্য এ কে রশিদ উদ্দিন আহমেদ, গ্লোবাল অ্যাগ্রোট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব, গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এ এস এম শাহাদত হোসেন, বন্দরের সাবেক পরিচালক (পরিবহন) এ এম সানোয়ার হোসেন ও বন্দরের সাবেক সদস্য লুৎফুল কবীর।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৪

খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি পেছাল
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা ১১ মামলার অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি ফের পেছানো হয়েছে। অসুস্থতাজনিত কারণে খালেদা জিয়া আদালতে উপস্থিত হতে না পারায় তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করলে সোমবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আগামী ২৯ জুলাই নতুন দিন ধার্য করেন। ১১ মামলার মধ্যে রাজধানীর দারুস সালাম থানায় নাশকতার আটটি, যাত্রাবাড়ী থানার দুটি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলা চার্জশিট গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য রয়েছে। অপর ১০ মামলা ছিল চার্জ শুনানির জন্য। এসব মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন আমানউল্লাহ আমান, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের বিভিন্ন সময়ে মামলাগুলোয় চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলায় খালেদা জিয়াকে পলাতক দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়। পরে খালেদা জিয়া আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪১

‘খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আমি আলোচনায় বসতে প্রস্তুত’
খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য সরকারের সঙ্গে আমি যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট বীর বিক্রম ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। শনিবার (২০ এপ্রিল) দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। অলি আহমদ বলেন, ‘আমি বেগম জিয়ার মুক্তি চাই। আমি একজন বীর বিক্রম তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার অনুরোধ খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আপনাদের সঙ্গে যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‌‘খালেদা জিয়ার মতো এতো গুনে গুণান্বিত একজন নারী এবং সর্বজনীন গণতন্ত্রের রূপকার বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বিনা দোষে কারাগারে রেখে যে অন্যায় করতেছেন, একদিন আল্লাহর কাছে কী জবাব দিবেন?’ অনুষ্ঠানে এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি নূরুল আলম তালুকদার, ডক্টর নেয়ামূল বশির, ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল, এড. কে কিউ স্যাকলায়েন, সাবেক ডিসি হামিদুর রহমান খান, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক এড. আবুল হাসেম, প্রচার সম্পাদক, এড. নিলু, ঢাকা মহানগর উত্তর এলডিপির সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনি, দক্ষিণের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, পূর্বের সাধারণ সম্পাদক অসিম ঘোষ, গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহান, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মাদ্রাজি, আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক এড. নূরে আলম, কৃষক দলের সভাপতি এবিএম সেলিম এবং সাংস্কৃতিক দলের মাসুদ উপস্থিত ছিলেন।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১২

খালেদা জিয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক আলাপ হয়নি : মির্জা ফখরুল
ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে চেয়ারপাসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, উনি (খালেদা জিয়া) অসুস্থ, বন্দি অবস্থায় আছেন। আমরা এখানে উনার সঙ্গে দেখা করেছি। এটি পুরোপুরি সৌজন্যমূলক একটি সাক্ষাৎ ছিল। আমরা কোনো রাজনেতিক আলোচনা করিনি। ফখরুল আরও বলেন, তিনি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এখনো রাজনৈতিক কারণেই বন্দি হয়ে আছেন। আমরা যেটা মনে করি, আমরা যেটা সবসময় বলে আসছি তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া উচিত এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো উচিত। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া আপনাদের (গণমাধ্যমকর্মী) মাধ্যমে সারা জাতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, ঈদ মোবারক জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি নিজের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব বলেন, তিনি (খালেদা জিয়া) এটাও বলেছেন, তিনি জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেছেন, রাষ্ট্রের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেছেন। ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাসভবনে গিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) রাত সোয়া ৮টার দিকে বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবন ফিরোজা’য় প্রবেশ করেন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যাওয়া নেতাদের মধ্যে ছিলেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সভাপতি অলি আহমেদ। প্রসঙ্গত, দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে তাকে সাময়িকভাবে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপর  গুলশানের ওই বাসায় থাকছেন ৭৯ বয়সী  বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়া।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়