• ঢাকা সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
লোডশেডিং দেখতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে চুন্নুর এলাকায় যাওয়ার অনুরোধ
সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক প্রশ্ন করেন, ‘সরকার বলেছে ২৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সক্ষমতা আছে, তাহলে বিদ্যুৎ গেল কোথায়?’ এ সময় তিনি বলেন, এখন গ্রামগঞ্জে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও ১২ ঘণ্টা, কোথাও ৮ ঘণ্টা লোডশেডিং থাকে। তার নিজের নির্বাচনী এলাকায় (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) পাঁচ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। তার এলাকার মানুষ বলেছেন, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে দাওয়াত দিতে, লোডশেডিং হয় কি না, তা দেখার জন্য এক দিন থাকতে। পরিস্থিতি দেখতে মুজিবুল হক তার নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার জন্য বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে অনুরোধ জানান। রোববার (৫ মে) জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক আরও বলেন, এখন দেশের মানুষ অনেক সমস্যায় আছে। এর মধ্যে দুটি সমস্যা গুরুতর। একটি হলো বিদ্যুৎ, আরেকটি সড়ক দুর্ঘটনা। সক্ষমতা সত্ত্বেও ভাড়ায় চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪১ শতাংশ বসে আছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভাড়া বাবদ ২৬ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। রেন্টাল বিদ্যুতের (ভাড়ায় চালিত) জন্য যে আইন করা হয়েছে, তাকে দায়মুক্তির আইন আখ্যা দিয়ে মুজিবুল হক বলেন, উৎপাদন না করেও বসে বসে ভাড়া নেওয়ার যে চুক্তি, তা জনগণের স্বার্থে বাতিল করতে হবে। বসিয়ে বসিয়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা বিল দেওয়া...তারপর লোডশেডিং থাকবে....কী যে অসহনীয় অবস্থা এ দেশের, ঢাকায় থেকে বোঝা যাবে না। আইএমএফের দেওয়া শর্তে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘মন্ত্রী মূল্যবৃদ্ধিকে বলেন সমন্বয়। দাম বাড়ানো বলতে লজ্জা পান, তাই সমন্বয় বলেন তিনি। এ সমন্বয় এক বছর করেছেন। আগামী তিন বছরে ১২ বার করবেন। ভর্তুকি পুরো তুললে বিদ্যুতের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে। মানুষ কিনতে পারবে কি না, আমি জানি না। মূল্যবৃদ্ধি না করে এমন পদক্ষেপ নেন, যেটাতে জনগণের ওপর চাপ না পড়ে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, আপনারা সরকারেও থাকতে পারেন, আর বিদ্যুৎও যাতে পাওয়া যায়।’ তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনার পর দেখা যায়, কোনো গাড়ির ফিটনেস নেই। চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। মন্ত্রী যদি একটু ‘স্ট্রং’ হন। পুরোনো গাড়ি, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অটো রাস্তায় না চললে মানুষ এভাবে মারা যাবে না।
১১ ঘণ্টা আগে

রাজধানীতে শুক্রবার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের একেক দিন একেক এলাকার মার্কেট এবং দোকানপাট বন্ধ থাকে। কেউ হয়তো আজ প্রস্তুতি নিচ্ছে পছন্দের কোনো মার্কেটে যাওয়ার জন্য। তবে মার্কেটটি খোলা আছে কি না তা হয়তো জানেন না। তাই যাওয়ার আগে জানা দরকার মার্কেটটি আজ বন্ধ নাকি খোলা। না হলে কষ্ট বিফলে যেতে পারে। তাই দেখে নেওয়া যাক শুক্রবার রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট এবং মার্কেট সাধারণত বন্ধ থাকে। বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট শ্যামবাজার, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজীরবাগ, বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ,  দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতিবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারী বাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ। বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট,  সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তানবাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটারা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।
০৩ মে ২০২৪, ০৯:২৩

তাপদাহের মধ্যে পানি সংকট রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়
মাস জুড়ে টানা তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ। সূর্যের তেজে মুষড়ে পড়েছে জনজীবন। বাইরে বের হলেই গলা শুকিয়ে আসছে পিপাসায়। প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে অধিক আর্দ্রতায় শুকাচ্ছে না ঘাম, কাপড় ভিজে লেপ্টে যাচ্ছে শরীরে, আর দ্বিগুণ হচ্ছে অস্বস্তি। এই যখন পরিস্থিতি, এর মধ্যেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘাটতি দেখা দিয়েছে ঢাকা ওয়াসার পানি সরবরাহে। বাসা-বাড়িতে পানি না পেয়ে অসহনীয় দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। গত কয়েক দিনে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাড্ডা, নতুন বাজার, রামপুরা, মেরুল, ডিআইটি, মালিবাগ, বাসাবো, মিরপুর, পুরান ঢাকা, মুগদা, মান্ডা, লালবাগ, রায়েরবাগসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা পানি পাচ্ছেন না ঠিকঠাক মতো।  হঠাৎ রাজধানীর এতগুলো এলাকায় পানির এ সংকটের কারণ জানতে গেলে ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে বলা হয়, সার্বিকভাবে পানি সরবরাহে ঘাটতি নেই। তবে কয়েক দিনের অসহনীয় গরমের কারণে পানির চাহিদা বেড়েছে। পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানির উৎপাদন কিছু কিছু জায়গায় কম হচ্ছে। মূলত যেখানকার ডিপ টিউবওয়েলে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে, সেসব এলাকায় কিছুটা পানির সংকট দেখা দিয়েছে।  এদিকে ওয়াসার লাইন থেকে পানি না পেয়ে টাকার বিনিময়ে ওয়াসার গাড়ির মাধ্যমে পানি সরবরাহের অর্ডার করেন অনেক এলাকার বাসিন্দা। কিন্তু সেই পানিও ঠিকমতো মিলছে না বলে অভিযোগ গ্রাহকদের।  জানা গেছে, ঢাকা ওয়াসার আওতায় ১০টি মডস জোনে পানির চাহিদা জানানো হলে বিশেষ গাড়ির মাধ্যমে বাসা-বাড়িতে পানি পৌঁছে দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে প্রতি ছয় হাজার লিটারের একটি বড় গাড়ির জন্য নেওয়া হয় ৬০০ টাকা। কিন্তু চাহিদা অনেক বেশি থাকায় সিরিয়াল দিয়ে, ফোন করেও এসব পানির গাড়ি পাচ্ছেন না পানি সংকটে থাকা বাসিন্দারা। অভিযোগ এসেছে, ৬০০ টাকার গাড়ির জন্য হাজার-বারোশ’ টাকা দিয়েও সিরিয়াল পাচ্ছেন না তারা। রাজধানীর উত্তর বাড্ডায় ভাড়া বাসায় থাকেন বেসরকারি চাকরিজীবী সাফায়েত ইসলাম। গত ৪-৫ দিন ধরে বাসায় পানি পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তার। ক্ষোভ প্রকাশ করেতিনি বলেন, গত ৪-৫ দিন ধরে ওয়াসার লাইনে পানি পাই না আমরা। এত গরমে মানুষের জীবন যায় যায় অবস্থা, এর মধ্যে বাসায় পানি না থাকা যে কতটা কষ্টের তা বলে বোঝানো সম্ভব না। এই ৪-৫ দিন গোসল নেই ঠিকমতো, বাথরুমে যাওয়া যায় না। আমাদের সমস্যা নিরসনে পাশে পাওয়া যাচ্ছে না ওয়াসাকে। যাবির হাওলাদার নামে একই এলাকার আরেক বাসিন্দা বলেন, আমরা ওয়াসার মডস জোনে বারবার যোগাযোগ করছি। বারবার অর্ডার দিয়েও আমরা পানি পাচ্ছি না। পানির গাড়ি পেতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। ৬০০ টাকার পানির গাড়ি দ্বিগুণ টাকা দিয়েও অনেক সময় পাওয়া যাচ্ছে না। একই অভিযোগ পাওয়া গেছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়েও।  এ ব্যাপারে মডস জোনের আওতায় বাড্ডার বৌবাজার এলাকার ওয়াসার পাম্পের অপারেটর মনিরুল ইসলাম বলেন, অতিরিক্ত গরমের কারণে পানি সরবরাহে সংকট দেখা দিয়েছে। আমরা মেশিন চালিয়ে ঠিকমতো পানি পাচ্ছি না। পানির স্তর নিচে নেমে গেছে কিছু কিছু এলাকায়। গরমে পানির চাহিদাও অনেকগুণ বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে পানি সরবরাহ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা ওয়াসার এক কর্মকর্তা বলেন, সার্বিকভাবে পানি সরবরাহে ঘাটতি নেই। তবে গরমের কারণে পানির চাহিদা বেড়েছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানির উৎপাদন কিছু কিছু জায়গায় কম হচ্ছে; মূলত সেই সব এলাকাতেই কিছুটা পানির সংকট দেখা দিয়েছে। ঢাকা ওয়াসা বলছে, প্রতিদিন প্রায় ২৯০ কোটি লিটার পানির উৎপাদনের সক্ষমতা আছে তাদের। গরমকাল এলে রাজধানীতে পানির চাহিদা থাকে ২৬০ কোটি লিটার। সে হিসাবে পানি সরবরাহে ঘাটতি থাকার কথা না। তবে, ভূগর্ভস্থ পানির ওপর অতি নির্ভরশীলতাই পানির বর্তমান সংকটের কারণ।  বর্তমানে ঢাকা ওয়াসার পানি শোধনাগার রয়েছে পাঁচটি। তবে সংস্থাটি পানি পাচ্ছে চারটি শোধনাগার থেকে। উপরিতলের পানির উৎপাদন ৭০ শতাংশে উন্নীত করার কথা থাকলেও সেই লক্ষ্য এখনো পূরণ করতে পারেনি ঢাকা ওয়াসা। বর্তমানে উপরিতলের পানি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৩৫ শতাংশ। আর বাকি ৬৫ শতাংশ ওয়াসার সরবরাহ করা পানি আসছে ভূগর্ভ থেকে। প্রসঙ্গত, শুষ্ক মৌসুমে ঢাকা মহানগরীর পানি সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার লক্ষ্যে ঢাকা ওয়াসার সব মডস জোনের কার্যক্রম তদারকির জন্য ১০টি মনিটরিং টিম গঠন করেছে ঢাকা ওয়াসা। রাজধানীতে পানির সমস্যা সমাধানে এসব টিম আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত পানি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম মনিটরিং করবে। গঠন করা এই ১০টি মনিটরিং টিম জোনভিত্তিক পাম্পগুলো নিয়মিত ও আকস্মিক পরিদর্শন করবে। পাম্প চালকরা যথানিয়মে দায়িত্ব পালন করছে কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত হবে টিমগুলো। পরিদর্শনকালে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রশাসনকে লিখিতভাবে অবহিত করবে ঢাকা ওয়াসার এ কমিটি।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৫

খালে ভেসে ‘টর্পেডো’সদৃশ বস্তু, এলাকায় আতঙ্ক 
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর একটি খালে টর্পেডো সদৃশ বস্তু ভেসে এসেছে। বস্তুটি দেখে এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মীরকান্দা গ্রাম-সংলগ্ন ভাঙা খালে টর্পেডোনামক অস্ত্রটি দেখতে পান এলাকাবাসী।  এ ঘটনায় স্থানীয় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বস্তুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ থেকে ২৪ ফুট। খবর পেয়ে দুপুরে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। পার্শ্ববর্তী রাবনাবাদ চ্যানেল দিয়ে এটি ভেসে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন স্থানীয়রা। এ ব্যাপারে রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, কোস্টগার্ডকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এটি টর্পেডো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। টর্পেডো ডুবন্ত থাকে এবং এক ধরনের স্ব-চালিত অস্ত্র, যা জলের নিচের বিস্ফোরক।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৫

রাতের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে যেসব এলাকায়
দেশের তিন জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। এছাড়া তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে পাঁচ জেলায়। এমন তাপপ্রবাহ চলবে আরও কয়েক দিন। এই তাপপ্রবাহের মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে সারা দেশে নয়, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। আর ২ মে থেকে দেশের অন্যান্য জায়গায় বাড়বে বৃষ্টি। এ সময় উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি বাড়বে। আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক জানান, ২, ৩ ও ৪ মে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ময়মনসিংহ, সিলেট, নরসিংদী ও গাজীপুরে এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম, ব্রাক্ষণবাড়িয়া, খাগড়াছড়ি, হাতিয়া, সন্দ্বীপসহ অন্যান্য জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় ঢাকায়ও বৃষ্টি নামতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শনিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। রোববার (২৮ এপ্রিল) সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। আর সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় সোমবার অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। শনিবার রাজশাহী, চুয়াডাঙ্গা ও পাবনা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, বগুড়া, বাগেরহাট, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ রংপুর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগসহ ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্ট অংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বাতাসে বেশি জলীয় বাম্পের কারণে অস্বস্তিভাব থাকতে পারে। চলমান তাপপ্রবাহ রোববার ও সোমবার একই রকম থাকতে পারে। সারা দেশে রোববার দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সোমবার দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৬

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা রাজধানীর শনির আখড়া, বড়ইতলা, ছাপড়া মসজিদ, দনিয়া, জুরাইন, দোলাইরপাড় ও কদমতলী এলাকায় সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া উক্ত সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৩

যেসব এলাকায় বুধবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না 
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি মেরামত কাজের জন্য বুধবার সাভারের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এক বার্তায় এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি মেরামত কাজের জন্য বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সাভারের টংগাবাড়ী, আশুলিয়া, খেজুর বাগান, গৌরীপুর, খাগান, কুমকুমারি, আক্রান এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে।  সাময়িক অসুবিধার জন্য গ্রাহকদের কাছে আন্তরিকভাবে  দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৭

সকাল ৯টার মধ্যে যেসব এলাকায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দেশে সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি রয়েছে। এর মধ্যেই ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত নদীবন্দরের জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় এ কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সোমবার ২২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনা-যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার ২১ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  এর আগের দিন শনিবার ২০ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দক্ষিণের জনপদ যশোরে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি ছিল চলতি বছরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।  ওইদিন রাজধানীর তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ছিল এ বছরে ঢাকা মহানগরীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৩

যেসব এলাকায় ২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ 
পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য সোমবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। রোববার (২১ এপ্রিল) তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট দুই ঘণ্টা সাভারের টংগাবাড়ী, আশুলিয়া, খেজুরবাগান, গৌরীপুর, খাগান, কুমকুমারি, আক্রান এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এছাড়া ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়