প্রথম দিনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কিনেছেন ১৬ জন
![Bangladesh Awami League,](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2020/08/18/image-101836-1597722807.jpg)
ছবি সংগৃহীত
শূন্য হওয়া পাঁচটি সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে জন্য প্রথমদিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কিনেছেন ১৬ জন।
গতকাল সোমবার (১৭ আগস্ট) প্রথম দিনে নওগাঁ-৬ আসনে তিনজন, পাবনা-৪ আসনে ৬ জন, ঢাকা-৫ আসনে ৫ জন এবং ঢাকা-১৮ আসনে দুই জন দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছেন।
মনোনয়ন সংগ্রহকারীরা হলেন- নওগাঁ-৬ আসনে নাহিদ ইসলাম, শেখ মো. রফিকুল ইসলাম ও আবুল বাশার; পাবনা-৪ আসনে এএসএম নজরুল ইসলাম, বশির আহম্মেদ, সৈয়দ আলী, মো. রবিউল আলম বুদু, মেহজাবিন শিরিন পিয়া ও মিজানুর রহমান স্বপন; ঢাকা-৫ আসনে মো. আতিকুর রহমান আতিক, হারুন উর রশিদ, এম এ কাশেম, হারুন উর রশিদ মুন্না, কাজী মনিরুল ইসলাম এবং ঢাকা ১৮ আসনে মো. শাহজাহান আলী ও মুজিবুর রহমান।
মনোনয়ন বিক্রির প্রথম দিনে সিরাজগঞ্জ-১ আসন থেকে কেউ দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেননি।
আরও পড়ুন:
এম
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।
এদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে তিনি ভারতের রাজধানী দিল্লী থেকে কোলকাতা হয়ে তৎকালীন ঢাকা কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান।
১৯৭৫ সালের ১৫আগস্ট কালরাতে বিপদগামী একদল সেনা কর্মকর্তার নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকান্ডের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে।
এসময় বিদেশে থাকায় আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতক গোষ্ঠী।
বাঙালি জাতির জীবনে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে ঘোর অমানিশার অন্ধকার। ঠিক তেমনি এক ক্রান্তিলগ্নে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার পবিত্র দায়িত্ব অর্পণ করা হয় জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যার হাতে। বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বকে ভয় পায় ঘাতক গোষ্ঠী। খুনি সামরিক জান্তা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করতে না দেওয়ার জন্য সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
সামরিক শাসকের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে প্রিয় স্বদেশ ভূমিতে প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ৬ বছর নির্বাসিত জীবন শেষে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে ফিরে আসেন তিনি।
সেদিন রাজধানী ঢাকা মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা শহর মিছিল আর স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আর প্রচন্ড ঝড়-বৃষ্টিও সেদিন লাখ লাখ মানুষের মিছিলকে গতিরোধ করতে পারেনি। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শেরেবাংলা নগর পরিণত হয় জনসমুদ্রে।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখতে সেদিন সারা বাংলাদেশের মানুষের গন্তব্য ছিল রাজধানী ঢাকা। স্বাধীনতার অমর স্লোগান,‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয় বাংলার আকাশ-বাতাস। জনতার কণ্ঠে বজ্রনিনাদে ঘোষিত হয়েছিল ‘হাসিনা তোমায় কথা দিলাম পিতৃ হত্যার বদলা নেব', ‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে আমরা আছি তোমার সাথে'। ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছায় স্বাগতম’।
দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের দৃঢ় অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার, স্বৈরতন্ত্রের চির অবসান ঘটিয়ে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সার্বভৌম সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ও সরকার প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।
সে দিন বিকেল সাড়ে চারটায় আকাশে যখন শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানটি দেখা যায় তখন সকল নিয়ন্ত্রণ আর অনুরোধ আবেদন অগ্রাহ্য করে হাজার হাজার মানুষ বিমান বন্দরের ভেতরে ঢুকে যায়। অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই বিমানটি অবতরণ করে। জনতা একেবারেই বিমানের কাছে চলে যায়। বহু চেষ্টার পর জনতার স্রোতকে কিছুটা সরিয়ে ট্রাকটি ককপিটের দরজার একেবারে সামনে নেয়া হয়। এই সময়ে শেখ হাসিনা ভেতর থেকে জনতার উদ্দেশ্যে হাত নাড়েন।
বেলা ৪টা ৩২ মিনিটে শেখ হাসিনা বিমান থেকে সিঁড়ি দিয়ে ট্রাকে নেমে আসেন। কুর্মিটোলা থেকে শেখ হাসিনার শেরেবাংলা নগরে এসে পৌঁছতে সময় লাগে ৩ ঘন্টা। এই সময় ঝড় বৃষ্টিতে নগর জীবন প্রায় বিপন্ন। রাস্তাঘাট স্বাভাবিক জীবন যখন ব্যাহত তখন সেখানে অপেক্ষা করে কয়েক লাখ মানুষ। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তিনি গণসংবর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত হন।
১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দাশ্রুতে অবগাহন করে শেরে বাংলা নগরে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।’
তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেলসহ সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদেরকে ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। ১৯৭৫’র ১৫ আগস্টের পর যখন প্রবঞ্চক বিশ্বাসঘাতক খুনি দেশদ্রোহীরা প্রিয় মাতৃভূমিকে ক্ষত-বিক্ষত করে তুলেছিল আমাদের জাতীয় জীবন যখন জাতিদ্রোহীদের অত্যাচারের প্রচন্ড দাবদাহে বিপর্যস্ত তখন শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল শ্রাবণের বারিধারার মতো পাহাড় সমান বাঁধা জয়ের অনন্ত অনুপ্রেরণা।
সে দিন বঙ্গবন্ধু কন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে অশ্রু-বারিসিক্ত জন্ম ভূমিতে সঙ্কটজয়ের বীজ রোপিত হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বিনির্মাণের দৃঢ় প্রত্যয়ে প্রদীপ্ত অগ্নি শপথের রৌদ্রালোকে উদ্ভাসিত হয়েছিল বাঙালি জাতি।
ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার নিরবচ্ছিন্ন দীর্ঘ সংগ্রাম শুরু হয়। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে সামরিক জান্তা ও স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে চলে তার অকুতোভয় সংগ্রাম। জেল-জুলম, অত্যাচার কোনো কিছুই তাকে তার পথ থেকে টলাতে পারেনি এক বিন্দু। শত প্রতিকূলতাতেও হতোদ্যম হননি কখনো।
বাংলার মানুষের হারিয়ে যাওয়া অধিকার পুনরুদ্ধার করতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি বার বার স্বৈরাচারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেছেন।আবির্ভূত হয়েছেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা রূপে।
আওয়ামী লীগ সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর দীর্ঘ ৪৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরশাসনের অবসান, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বাঙালির ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে।খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের নরঘাতক মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য সম্পন্ন এবং রায় কার্যকর করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্ব, যোগ্যতা, নিষ্ঠা, মেধা-মনন, দক্ষতা, সৃজনশীলতা, উদার গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে এক সময় দারিদ্র্য-দুর্ভিক্ষে জর্জরিত যে বাংলাদেশ অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম করতো সেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বজয়ের নবতর অভিযাত্রায় এগিয়ে চলছে। বিশ্বসভায় আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ তালাবিহীন ঝুঁড়ির অপবাদ ঘুচিয়ে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে।
রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, সততা, মেধা, দক্ষতা ও গুণাবলিতে সমসাময়িক বিশ্বের অন্যতম সেরা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। আপন কর্ম মহিমায় হয়ে উঠেছেন-নব পর্যায়ের বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের নির্মাতা, হিমাদ্রী শিখর সফলতার মূর্ত-স্মারক, উন্নয়নের কান্ডারি। উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার বিশ্বস্ত ঠিকানা, বাঙালির বিশ্বজয়ের স্বপ্ন-সারথি।
বিশ্ব রাজনীতির উজ্জ্বলতম প্রভা-আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পিছিয়ে পড়া দেশ-জাতি জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র হিসেবে বিশ্বনন্দিত নেতা। বারবার মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসা ‘নীলকণ্ঠ পাখি’ মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তমানবী। তিমির হননের অভিযাত্রী মানবতার মা, আত্মশক্তি-সমৃদ্ধ সত্য-সাধক। প্রগতি-উন্নয়ন শান্তি ও সমৃদ্ধির সুনির্মল-মোহনা। এক কথায় বলতে গেলে সাগর সমান অর্জনে সমৃদ্ধ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কর্মময় জীবন।
শেখ হাসিনার দীর্ঘ ৪৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের এই পথচলা কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিলনা, ছিল কণ্ঠকাপূর্ণ ও বিপদসংকুল। গণমানুষের মুক্তির লক্ষে আন্দোলন সংগ্রাম করার অপরাধে তাঁকে বারবার ঘাতকদের হামলার শিকার ও কারা নির্যাতন ভোগ করতে হয়েছে।
কিন্তু তিনি বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নীতি ও আদর্শের প্রশ্নে ছিলেন পিতার মতোই অবিচল, দৃঢ় ও সাহসী। জনগণের ভালবাসায় অভিষিক্ত হয়ে টানা তৃতীয় বারসহ চতুর্থ বারের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেয়ে তিনি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের কল্যাণে যুগান্তকারী অবদান রেখে চলেছেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ন্যায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যখনই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন তখন এদেশের মাটি ও মানুষের কল্যাণে বাস্তবায়ন করেছেন বহুমাত্রিক উদ্যোগ। বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি অগাধ প্রেম এবং অক্ষয় ভালোবাসাই হলো তাঁর রাজনৈতিক শক্তি। সূত্র: বাসস।
যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়। একসময় গ্রামে হাটবারের বাইরে কিছু পাওয়া যেতো না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে। আমাদের গ্রামের বাজার পাটগাতিতে ঈদের আগে ২০০টি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প-কলকারখানাও তত বাড়ছে।
শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা আগামী ৬ তারিখে (৬ জুন) বাজেট দেবো। বাজেট আমরা ঠিকমতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে, সেটা পরবর্তীসময়ে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।
তিনি বলেন, আমি আজ অর্থনীতি সমিতির প্রোগ্রামে এসেছি। এখানে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। আমার কিন্তু তা নেই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেছি। অর্থনীতির সূক্ষ্ম ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। তবে এতটুকু বুঝি, কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান থেকেই আমি এগুলো শিখেছি। তিনি তো বেশিরভাগ সময়ই জেলে থাকতেন। যতক্ষণ বাইরে থাকতেন, আমাদের সঙ্গে গল্প করতেন- কীভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে চান, কীভাবে গ্রামগুলোকে সাজাবেন।
তিনি বলেন, ৯৬ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি তখন ৪০ লাখ মেট্রিকটন খাদ্য ঘাটতি ছিল। আমরাই প্রথম দেশকে খাদ্যে স্বংয়সম্পন্ন করি। যেটা বিএনপি প্রচণ্ড বাধা দেয়। সাইফুর রহমান বলেছিল খাদ্যে স্বয়ং সম্পন্ন হওয়া ভালো না, বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। আমি প্রশ্ন করেছিলাম, আমরা কি সারা জীবন ভিক্ষা করবো? না নিজের পায়ে দাঁড়াবো? আমরা খাদ্য উৎপাদন করবো। প্রয়োজনে অন্যদের খাওয়াবো।
![যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/17/image-273933-1715928457.jpg)
‘গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে বিচক্ষণ নেতার নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা, সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (১৭মে) বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর থেকে যে পরিবর্তন হয়েছে সেই পরিবর্তনের রূপান্তরের রূপকার শেখ হাসিনা। আজকে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন দৃশ্যমান তা শেখ হাসিনার ম্যাজিক।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। শহীদ আলতাফ মাহমুদের কন্যা শাওন মাহমুদ, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডাক্তার আলিমের কন্যা ডাক্তার নুজহাত, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বেনজির আহমেদ, দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ঢাকা মজানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ।
![‘গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা’](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/17/image-273985-1715950417.jpg)
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, জানতে চান কাদের
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। এ বিষয়ে সাংবাদিকরা সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কাছে জানতে চাইলে তিনি পাল্টা প্রশ্ন ছোড়েন। বলেন, পৃথিবীর কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকে অবাধে সাংবাদিকরা ঢুকতে পারে।
শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, পৃথিবীর কোন দেশে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকতে পারছে অবাধে? কোন দেশে? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কি অবাধে ঢুকতে পারছে কেউ? কেন ঢুকবে? সব ওয়েবসাইটে আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন?
রিজার্ভ কমে ১৩ বিলিয়নে নেমে আসায় অর্থনীতিবিদরা অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কয় বিলিয়ন ডলার নিয়ে আমরা স্বাধীনতার পর যাত্রা শুরু করেছি। ডলার ছিল আমাদের? বিএনপি কয় বিলিয়ন ডলার রেখে গেছে আমাদের? তিন বিলিয়ন প্লাস। তাহলে এখন ১৯-২০ বিলিয়ন ডলার আছে এটা কি কম নাকি? এখন আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে, রেমিট্যান্সও বাড়ছে এই মুহূর্তের যে প্রবণতা। এইগুলা বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে।
সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না। আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ কেন হয়েছে? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এর ফলেই বাংলাদেশ বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশাকবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।
এ সময় বিএনপিকে অনেকটা উপহাস করে কাদের বলেন, গণঅভ্যুত্থান থেকে তারা লিটলেট বিতরণ কর্মসূচিতে নেমে এসেছে। এবার বুঝুন তাদের অবস্থা।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
![বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, জানতে চান কাদের](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/18/image-274084-1716018164.jpg)
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক দেখে বিএনপির মাথা খারাপ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক দেখে বিএনপির মাথাটা একটু বেশিই খারাপ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শনিবার (১৮ মে) দুপুরে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন ডোনাল্ড লু। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। আমরা সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যেই কাজ করছি। এ জন্যই বিএনপির মাথাটা বেশি খারাপ।
বিএনপিকে জালিয়াত রাজনৈতিক দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত বছর ২৮ অক্টোবর তারা (বিএনপি) জো বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টাকে হাজির করেছিল। তারও আগে বিএনপি কংগ্রেসম্যানদের সই জাল করেছিল। আসলে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি দেখে বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। মাঝেমধ্যে দেখি জি এম কাদেরের মাথাও খারাপ হয়ে যায়।
হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন অ্যাম্বাসিতে ঘুরে ও দেন দরবার করে নির্বাচন বন্ধ করতে পারেনি বিএনপি। নির্বাচন হয়েছে, ৪২ শতাংশ মানুষ ভোটও দিয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন চমৎকার না হলে বিশ্বের ৮০টি দেশের সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাতেন না। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টও চিঠি লিখে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সর্বশেষ দুদিন আগে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীও অভিনন্দন জানিয়েছেন। এ জন্য বিএনপির মাথা খারাপ।
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে ও মানুষের স্বপ্নের বাস্তবায়ন ঘটাতে হলে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। তিনি জাতিকে দেখানো ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন।
![যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক দেখে বিএনপির মাথা খারাপ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/18/image-274128-1716033866.jpg)
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক শান্তি পদক ঘোষণা, পুরস্কার কোটি টাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক শান্তি পদক দেবে বাংলাদেশ সরকার। পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ১ লাখ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ১৭ লাখ) পাবে। এ ছাড়া পদকটি হবে ১৮ ক্যারেট স্বর্ণের, ৫০ গ্রাম ওজনের (চার ভরির বেশি)।
এ লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক নীতিমালা-২০২৪ এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (২০ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, প্রতি দুই বছরে এ পুরস্কার দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
একটি ক্যাটাগরিতে দেওয়া হবে এ শান্তি পুরস্কার।
![বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক শান্তি পদক ঘোষণা, পুরস্কার কোটি টাকা](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/20/image-274456-1716205499.jpg)
সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন কাদের
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র যে ব্যবস্থা নিয়েছে তা কোনো ভিসানীতির প্রয়োগ নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার (২১ মে) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি জেনেছি। বিষয়টি বাংলাদেশের মিশনকে অবহিত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এটি কোনো ভিসানীতির প্রয়োগ নয়। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ৩০ শতাংশের বেশি ভোটার উপস্থিতি। আগামীকাল সঠিকভাবে জানা যাবে। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, বিএনপি যে জাতীয় সরকার নির্বাচন করেছে সেখানে পাঁচ শতাংশ ভোটার উপস্থিত ছিল। সরকারিভাবে বলা হয়েছে ২১ শতাংশ।
তিনি আরও বলেন, দুটি পর্যায়ে উপজেলা নির্বাচন হয়েছে, কোনো ক্যাজুয়ালিটি নেই। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে। রক্তপাত ছাড়া বিএনপির আমলে এ দেশে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়নি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভারতেও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয় এটা বলা চলে না। পশ্চিমবঙ্গে তো প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশে একধরনের বুদ্ধিজীবী আছে। তারা নির্বাচন সম্পর্কে অপপ্রচার করছে। তারপরেও ভোটার উপস্থিতি যা হয়েছে মোটামুটি সন্তোষজনক। ফখরুল সাহেবরা যত মিথ্যাচার করুক তথ্য প্রমাণ তো রয়েছে। নির্বাচন কমিশন প্রশাসনকে সীমারেখার মধ্যে থাকতে উৎসাহিত করেছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
![সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন কাদের](https://www.rtvonline.com/assets/news_photos/2024/05/21/image-274636-1716295485.jpg)