সৌদি আরবের কয়েকটি শহরে হামলা
সৌদি আরবের তেল কোম্পানি আরামকোসহ বেশ কয়েটি স্থানে ১৪টি ড্রোন হামলা চালানোর দাবি করেছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। হামলার জবাবে ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের লক্ষ্য সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট সামরিক অভিযান পরিচালনার দাবি করেছে।
শনিবার (২০ নভেম্বর) সৌদির রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সির এক প্রতিবেদনে এই হামলা-পাল্টা হামলার খবর দেওয়া হয়েছে।
সৌদির রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল তোম্পানি সৌদি আরামকো শিগগিরই এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
হুথির সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারিয়া এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রিয়াদ, জেদ্দা, আভা, জিজান এবং নাজরান প্রদেশে সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। জেদ্দায় সৌদি আরামকোর তেল শোধনাগারও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এফএ
মন্তব্য করুন
সৌদিতে ঈদুল ফিতরের তারিখ ঘোষণা
পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ না দেখা যাওয়ায় সৌদি আরবে বুধবার (১০ এপ্রিল) উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর।
সোমবার (৮ এপ্রিল) এক ঘোষণায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সৌদি সুপ্রিম কোর্ট। এবার দেশটিতে ৩০টি রোজা হবে।
সাধারণত চান্দ্রমাস ২৯ কিংবা ৩০ দিনের হয়। তাই ঈদ কবে হবে, তা জানার জন্য মুসলমানদের ২৯ রমজানের ইফতারের পর সন্ধ্যার আকাশে চাঁদ দেখা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
এর আগে, শনিবার (৬ এপ্রিল) দেশটির সুপ্রিম কোর্ট সোমবার সন্ধ্যায় ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান জানান। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক এদিন মাগরিবের নামাজের পর লাখো মুসল্লি পশ্চিম আকাশে চোখ রাখেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই সৌদি সুপ্রিম কোর্ট জানান, পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
সৌদি ছাড়াও বুধবার যেসব দেশে ঈদ
দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনা শেষে ঈদুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মাঝে সবার মনে প্রশ্ন ঈদ কবে? আর এ জন্য নতুন চাঁদ দেখা নিয়ে চলছে গবেষণা।
সৌদিতে ঈদের চাঁদ দেখতে পাওয়া নিয়ে মুসলিম বিশ্বে বিশেষ একটি আগ্রহ কাজ করে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বেশি আগ্রহ থাকে। কারণ সৌদিতে চাঁদ দেখা গেলে, এ অঞ্চলে তার পরের দিন ঈদ উদযাপিত হয়।
সৌদি আরবের আকাশে আজ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই মঙ্গলবার নয়, দেশটিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বুধবার।
সোমবার (৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ২০ মিনিটে এক পোস্টে ইনসাইড দ্য হারামাইনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আজ সৌদি আরবের কোথাও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি।
সৌদিতে বুধবার ঈদুল ফিতর উদযাপিত হওয়ার হিসেবে বাংলাদেশে ঈদ হবে তার পরের দিন বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল)।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, কুয়েতসহ সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে আগামীকাল ৯ এপ্রিল। সেই হিসেবে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার মুসলিমরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন ১০ এপ্রিল।
রাফাহতে হামলার তারিখ নির্ধারণ করেছে ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার রাফাহতে হামলার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলি সেনাদের বর্বর হামলা থেকে বাঁচতে সেখানে প্রায় ১৪ লাখ ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন।
সোমবার (৮ এপ্রিল) এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, জয়ের জন্য রাফাহ অভিযান প্রয়োজনীয়। এই অভিযান হবে। অভিযানের তারিখ নির্ধারিত রয়েছে।
তবে নির্দিষ্ট তারিখটি প্রকাশ করেননি নেতানিয়াহু।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলো বলছে যদি, রাফাহতে কোনো হামলা হয় তাহলে সেখানে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু তা সস্ত্বেও রাফাহতে স্থল হামলা চালানোর হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু।
দখলদার ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে জানিয়েছেন, তারা রাফাহর সাধারণ মানুষের জন্য ৪০ হাজার তাঁবু কিনছেন। যেগুলোতে গাজাবাসীর থাকার ব্যবস্থা করা হবে।
নেতানিয়াহু রাফাহতে হামলার তারিখ নির্ধারণের কথা বললেও দেশটির সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে তারা এ ব্যাপারে অবহিত নয়। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, রাফাহতে হামলার দিনক্ষণ ঠিক করার ব্যাপারে তাদের কোনো কিছু জানায়নি ইসরায়েল।
রাফাহতে হামলার বিরোধীতা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা বলেছে, সেখানে পূর্ণমাত্রার কোনো সামরিক আগ্রাসন চালানো হলে সাধারণ মানুষ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তাও সংকটে পড়বে।
এদিকে নেতানিয়াহু নতুন করে আবারও রাফাহতে হামলার হুমকি দিলেন যখন শোনা যাচ্ছে যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস।
দখলদার ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৪ হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১ লাখ মানুষ।
সূত্র : আলজাজিরা
দিনের বেলায় আমিরাতের আকাশে ঈদের চাঁদ
মধ্যপ্রাচ্যে সোমবার ঈদের চাঁদ দেখার প্রস্তুতি নেওয়া হলেও এদিন চাঁদ দেখা না যাওয়ায় ওই অঞ্চলে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে চাঁদটি দেখা গেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। খবর খালিজ টাইমসের।
জানা গেছে, আমিরাতের আকাশে সকাল বেলাই উঁকি দেয় অস্পষ্ট ঈদের চাঁদ। এটির ছবি প্রকাশ করেছে অ্যাস্ট্রোনোমি সেন্টার। আল-খাত জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণাগার থেকে চাঁদের ছবিটি তোলা হয়েছে। ছবিটি এমন সময় তোলা হয় যখন মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে এটি খালি চোখে দেখা যাচ্ছিল না।
এদিকে, আমিরাতের সাধারণ মানুষ ঈদে টানা ৯দিনের ছুটি পেয়েছেন। ছুটি বেশি পাওয়ায় দেশটিতে ঈদ উৎসবের মাত্রাও বৃদ্ধি পেয়েছে।
ঈদের উৎসবের সময় আমিরাতে আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, আমিরাতের মতো সৌদি আরবেও ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা যায়নি সোমবারন। এরপর দেশটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেয় বুধবার উদযাপিত হবে মহাখুশির ঈদ।
বুধবার আরব আমিরাতে ঈদুল ফিতর
সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যে বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। তাই আমিরাতের সাতটি প্রদেশ জুড়ে ঈদের জামাতের সময় ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদের দিন সকাল ৬টা থেকে ৬টা ২৫ মিনিটের মধ্যে আমিরাত জুড়ে মসজিদ ও ঈদগাহে জামাতগুলো অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ঈদের জামাতের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
জামাতের সময়সূচি
আবুধাবিতে ঈদের জামাত সকাল ৬টা ২২ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে। আর আল আইনে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে, দুবাইয়ে সকাল ৬টা ২০ মিনিটে, শারজাহে সকাল ৬টা ১৭ মিনিটে, আজমানে সকাল ৬টা ১৭ মিনিটে ফুজাইরাহে সকাল ৬টা ১৪ মিনিটে, উম্ম আল কুইনে সকাল ৬টা ১৩ মিনিটে এবং রাস আল খাইমাহে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
ঈদের জামাত সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে বড় বড় ঈদগাহ ও মসজিদগুলোতে স্থানীয় প্রশাসন বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আবুধাবি শেখ জায়েদ গ্রান্ড মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করবেন। এরপর আবুধাবির আল মুশরিফ প্যালেসে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী ও দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশীদ আল মাখতুম দুবাইয়ের আল জাবিল মসজিদে নামাজ আদায় করে জাবিল প্যালেসে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
ঈদ ভাষণে গাজার সহিংসতা নিয়ে যা বললেন সৌদির বাদশা
সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুলাজিজ আল সৌদ গাজা উপত্যকায় সহিংসতা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান। খবর অরব নিউজের।
সৌদি আরবের মিডিয়া মন্ত্রী সালমান আল-দোসারি বাদশাহর পক্ষে ভাষণ দেন। গাজা উপত্যকার দুর্ভিক্ষপীড়িত ফিলিস্তিনিদের ত্রাণ সরবরাহের জন্য নিরাপদ করিডোর খুলতে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যে ন্যায্য দাবি দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনিরা জানিয়ে আসছেন, তা মেনে নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বানও জানিয়েছেন সৌদির বাদশা।
সব উমরাহ যাত্রী এবং কাবা ও মসজিদ নববি রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত সব কর্মকর্তা-কর্মীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাদশাহ সালমান। সেই সঙ্গে সৌদি ও বিশ্বের সব মুসলিম যেন আনন্দ ও শান্তির সঙ্গে ঈদুল ফিতর পালন করতে পারে, আল্লাহর কাছে সেই প্রার্থনাও জানিয়েছেন তিনি।
বাদশাহ সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান এবং প্রার্থনা করেন যেন আল্লাহ দেশের নিরাপত্তা, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করেন।
এদিকে গাজাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেন, গাজায় দুর্ভোগের কারণে অনেক অস্ট্রেলীয় মুসলিমের ঈদ দুঃখে কাটবে। এটি অনেকের জন্য কষ্টদায়ক এবং আতঙ্কের সময়। আমি আশা করি, আপনারা পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যে কিছু সান্ত্বনা এবং শক্তি এবং বিশ্বাসের অভিব্যক্তি খুঁজে পাবেন।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট ডেনিস ফ্রান্সিস গাজায় অকল্পনীয় চ্যালেঞ্জের বিষয়টি স্বীকার করে ঈদবার্তায় সমবেদনা ও সংহতির আহ্বান জানান।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনির স্বাধীনতাকামি সংগঠন হামাস। এতে এক হাজার ১৩৯ জনের প্রাণহানি ঘটে। এ সময় ২৫০ জন ইসরায়েলিকে জিম্মি করে হামাস। হামলার জবাবে গাজায় নজরবিহীন হামলা চালাতে শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এ পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৩৬০ ফিলিস্তিনির প্রাণ নিয়েছে তারা। আহত হয়েছেন অন্তত ৭৫ হাজার ৯৯৩ জন।
ইসরায়েলের একাধিক সামরিক স্থাপনায় রকেট হামলা
ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ।
শনিবার (১৩ এপ্রিল) প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ দাবি করে, শুক্রবার ইসরায়েলি মালিকিয়াহ সাইটে আর্টিলারি শেল ও রকেট হামালা চালানো হয়েছে। এতে ইসরায়েলের বেশ কয়েকজন সেনা আহত হয়েছেন। একইসঙ্গে ইসরায়েলের আল-মারজ সাইটেও হামলা চালিয়েছে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীটি। রকেট দিয়ে এই হামলা করা হয়।
হিজবুল্লাহ আরও দাবি করেছে, তারা ইসরায়েলে ২৪০টি ভারী রকেট নিক্ষেপ করেছে। যেগুলোর একেকটির ওজন ১০০ থেকে ৫০০ কেজি। রকেট হামলায় ইসরায়েলের দখলকতৃ বিরানিত অঞ্চলের আল-জলিল ডিভিশনের হেডকোয়ার্টার গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
প্রেস টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা অধিকৃত কাফারচৌবা গ্রামের রুওয়াইসাত আল-আলম ও আল-সামাকা সাইটে আর্টিলারি শেল নিক্ষেপ করেছে। তারা বেশ কয়েকটি রকেট দিয়ে কারান্তিনা হিল ফাঁড়িতে আঘাত হানে। একইসঙ্গে রামোত নাফতালি মোশাভে ইসরায়েলি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালায়।
এদিকে সিরিয়ার দামেস্কে কনস্যুলেটে হামলার প্রতিশোধ নিতে ইরান যেকোনো সময় ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে। এ অবস্থায় নিজ নাগরিকদের ইসরায়েল, ফিলিস্তিন ও লেবানন ভ্রমণে সতর্কতা জারি করেছে বিভিন্ন দেশ। এর মধ্যে রয়েছে ভারত, ফ্রান্স, রাশিয়া, পোল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যও।