মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের কারণে কমছে না পেঁয়াজের ঝাঁঝ (ভিডিও)
ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার প্রবণতায় কমছে না পেঁয়াজের ঝাঁঝ। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে কী পরিমাণ পেঁয়াজ আছে, তার সঠিক তথ্য না থাকায় প্রায়ই অস্থির হচ্ছে বাজার। এছাড়া, মুনাফালোভী মজুতদারদের কারসাজিও এজন্য দায়ী। বিবেকহীন এসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে দাম সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব বলে মনে করেন তারা।
গ্যালো ২৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয় ভারত। তারপরই লাফিয়ে বাড়তে থাকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির দাম।
ডিসেম্বরে নতুন পেঁয়াজ উঠতে শুরু করলে, দাম কমতে শুরু করবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে আতঙ্কের বিষয় হচ্ছে, পেঁয়াজের ভরা মওসুমেও এবার আগের বছরের মতো দাম কমার সম্ভবনা কম।
দেশে প্রতিদিন পণ্যটির চাহিদা ছয় হাজার মেট্রিক টন। দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজ ৬০ শতাংশ চাহিদা মেটালেও আরো ৪০ শতাংশ আমদানি করতে হয় বিভিন্ন দেশ থেকে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশই আসে আবার ভারত থেকে। তাই প্রতিবেশী দেশ রপ্তানি বন্ধ করলেই বাঁধে গণ্ডগোল। এবারও তাই হয়েছে। প্রায় দেড় মাস ধরে বাড়তি দামে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের। আর হাজার হাজার কোটি টাকা পকেটে ভরছে মুনাফাখোররা।
এ ব্যাপারে ক্যাবের চেয়ারম্যান ও বাজার বিশ্লেষক গোলাম রহমান বলেন, আমদানিকারকদের কম দাম কিনে বেশি দামে বিক্রির প্রবণতায় দাম কমছে না। এজন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দায়ী।
প্রতি বছর ডিসেম্বর থেকে মে পর্যন্ত দেশী পেঁয়াজের অবাধ সরবরাহ থাকলেও এরপর থেকে যোগান কমতে থাকে। তাই আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিলেন সিপিডি গোলাম মোয়াজ্জেম।
পি
মন্তব্য করুন