• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
লালমনিরহাটে হিটস্ট্রোকে পত্রিকা বিক্রেতার মৃত্যু 
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
তিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নসহ ছয় দফা দাবিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় মানববন্ধন স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বেলা ১১টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন, তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক সফিয়ার রহমান, ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ওছমান গনি ও প্রমুখ। হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তিস্তাপাড়ের লোকজন। এ সময় বক্তারা বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে লালমনিরহাটের কালেক্টরেট মাঠের ভার্চুয়াল সভায় যুক্ত হয়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন বিষয়ে একই কথা ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী তিস্তা পাড়ের কোটি মানুষকে তিস্তা মহা পরিকল্পনার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আমরা চাই সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন, তিস্তার বুকে ব্যাপক খনন।
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল প্রতিবন্ধী নারীর
হাতীবান্ধায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা কারাগারে
লালমনিরহাটে বালুবাহী ডাম্পট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
ফোনে কথা বলায় ব্যস্ত, ট্রেনে কাটা পড়ে রেল কর্মচারীর মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় ব্যস্ত থাকায় ট্রেনে কাটা পড়ে রেলওয়ের এক কর্মচারী মারা গেছেন। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরের দিকে ওই উপজেলার ঘুণ্টি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  নিহত রেল কর্মচারী আব্দুর রাজ্জাক (৩০) খালাসি পদে চাকরিরত ছিলেন ও তিনি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার হলদিপুকুর এলাকায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফেরদৌস আলী। রেলওয়ে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রাজ্জাক ওই এলাকায় এক আত্মীয়ের বাড়ি নিমন্ত্রণে গিয়েছিলেন। সেখানে মোবাইলে কথা বলতে বাড়ির বাইরে এসে রেললাইনে উঠে কথা বলায় মগ্ন ছিলেন। এ সময় বুড়িমারী থেকে পার্বতীপুরগামী কমিউটার ট্রেনটি পাটগ্রাম স্টেশন আসার সময় তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলওয়ের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (আই ডব্লিউ) শফিকুল ইসলাম স্বপন বলেন,  কি কারণে এ দুর্ঘটনা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফেরদৌস আলী বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
পাটগ্রামে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের গুড়িয়াটারী গুচ্ছগ্রাম এলাকায় পুকুরে ডুবে আঁখি মনি (১১) নামে ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় অন্যান্য চার সহপাঠী পানিতে ডুবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।  স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের গুড়িয়াটারী গুচ্ছগ্রাম এলাকার নিজ বাড়ি থেকে বেলা ১২টার দিকে খেলার জন্য বের হয়ে যায় আঁখি মনিসহ সমবয়সী ৫ সহপাঠী। এ সময় তারা বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়। ওই শিশুদের পরিবারের সদস্যরা তাদেরকে খুঁজতে থাকেন। পরে নিখোঁজ শিশুদের পুকুরে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। তাদের পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আঁখি মনিকে মৃত ঘোষণা করেন।  আহত অপর ৪ শিশু হলো- ওই এলাকার মফিজুল ইসলামের মেয়ে মল্লিকা আক্তার (১১), মোখলেছুর রহমানের মেয়ে সুমা আক্তার (১২), নাইম (১০) আব্দুল গফুরের মেয়ে শারিকা আক্তার (১২)। শাখিকা আক্তারের অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। মৃত আঁখি মনির ওই এলাকার শরিফুল ইসলাম মেয়ে। আঁখি মনি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী বলে জানা গেছে।  এ বিষয়ে বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান হাসান বলেন, ‘শুনেছি বেলা ১২টার দিকে বাড়ি থেকে খেলতে যায় আঁখিসহ বেশ কয়েকজন। এ সময় সবার অজান্তে পুকুরে ডুবে আঁখির মৃত্যু হয়।’
ঈদ সালামি নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীর কোপে স্বামী হাসপাতালে 
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ভাতিজাদের ঈদ সালামি দেওয়ার কারণে স্ত্রীর দায়ের কোপে গুরুতর আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন স্বামী তাইজুল ইসলাম। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।   শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।  গত ১১ এপ্রিল ঈদের দিন সকালে হাতীবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চৌপুতি বটতলা এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে। প্রাপ্ত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মকবুল হোসেনের ছেলে তাইজুল ইসলাম ঈদের দিন সকালে তার ভাতিজাদের ২০ টাকা করে ঈদ সালামি দিতে থাকেন। এ সময় তার স্ত্রী রাশেদা বেগম ২০ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা দিতে বলেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তর্ক শুরু হয়। একপযার্য়ে রাশেদা বেগম দা দিয়ে তার স্বামী তাইজুল ইসলামকে কোপ দেয় এমন দাবি তাইজুল ও তার পরিবারের। এতে তাইজুলের ঘাড়ের নিচে কেটে যায়।  পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হাতীবান্ধা হাসপাতাল পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। যে কারণে শনিবার সকালে চিকিৎসকরা তাকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ ঘটনায় তাইজুল বাদী হয়ে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তাইজুলের স্ত্রী রাশেদা বেগম। তার দাবি, তার স্বামী তাকে ওই দা নিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করেন এতে তিনি বাধা দিলে ওই দা তার স্বামীর ঘাড়ের নিচে লাগে। হাতীবান্ধা থানার ওসি (তদন্ত) নির্মল চন্দ্র রায় জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বামীর থাপ্পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু
লালমনিরহাটে স্বামীর থাপ্পড়ে লাভলী বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী জোবায়েরকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। বুধবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে আদিতমারী উপজেলার সাপ্টিবাড়ি ইউনিয়নের মোক্তারটারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, লাভলী বেগম ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এদিন দুপুরে সংসারের বিষয় নিয়ে এ দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে শাসন করতে স্ত্রীকে থাপ্পড় মারেন জোবায়ের। এতে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে লাভলী বেগমের মৃত্যু হয়। স্ত্রীর মরদেহ নিয়ে বাড়িতে ফিরে মরদেহের পাশে বসে কান্নায় ভেঙে পড়েন জোবায়ের। এরপর পুলিশ লাভলীর মরদেহ উদ্ধার করে এবং জোবায়েরকে আটক করে। আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মাহমুদউন নবী বলেন, মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন করা হচ্ছে। নিহতের স্বামী জোবায়েরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  
বাংলাদেশে ঢুকে দুই রাখালকে বিএসএফের গুলি
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিরুদ্ধে লালমনিরহাট সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে দুই রাখালকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে এ ঘটনায় কেউই আহত হয়নি। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে কালিগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর খামারভাতি এলাকার ৯১৩ নম্বর মেইন পিলার সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী রাখালরা হলেন উপজেলার খামারভাতি গ্রামের মৃত মহির উদ্দিনের ছেলে এনামুল হক (২৮) ও বাবর আলীর ছেলে ইন্টু মিয়া।  স্থানীয়রা জানান, এদিন বাংলাদেশ সীমান্তের জমি দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন রাখাল নামুল হক ও ইন্দু মিয়া। এ সময় তাদের ধাওয়া করে বিএসএফ। তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে বিএসএফ সদস্যরাও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তবে রাখাল দুজন সরে গেলে তাদের শরীরে কোনো গুলি লাগেনি। এ ঘটনার পর থেকেই খামারভাতি এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্রতিনিয়তই বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশি রাখালদের ধাওয়া করেন। এমনকি অনেক সময় আটকে মারধর করেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ওই দুই রাখাল। চন্দ্রপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ ঘটনার সতত্যা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ছাগলকে ঘাস খাওয়াতে গেলে বিএসএফ বাধা দেয়। পরে বিএসএফ ধাওয়া করলেও পালিয়ে আসার সময় তাদের লক্ষ্য করে বিএসএফ এক রাউন্ড গুলি চালায়। যদিও ওই গুলিতে কেউ আহত হয়নি। তারা দুজনেই ভালো আছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মোফাজ্জল হোসেন এ প্রসঙ্গে বলেন, এ বিষয়ে এখনো আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। 
ফের বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ফের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। এছাড়াও এই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও দুই জন। নিহত মুরুলী চন্দ্র (৪৩) কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের উত্তর বালাপাড়া গ্রামের সুশীল চন্দ্রের ছেলে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) দিবাগত রাত ১টার দিকে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট সীমান্তের ৯১৩ নম্বর পিলারের নিকটে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহতরা হলেন চন্দ্রপুর গ্রামের আজিমুল হকের ছেলে মিজানুর রহমান (৩৩) ও নুর ইসলামের ছেলে লিটন মিয়া (৪৩)। স্থানীয়রা জানায়, বিএসএফ গুলিতে ৩ জন বাংলাদেশি আহত হয়। এসময় সঙ্গীরা আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে রংপুরে নেওয়ার পথে মুরুলী চন্দ্র মারা যান। আহত অপর দুইজন বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ঘটনা নিশ্চিত করে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমতিয়াজ কবীর বলেন, রাতে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ কালীগঞ্জ থানায় রয়েছে। এর আগে ২৫ মার্চ নওগাঁর পোরশা নিতপুর বিএসএফ’র গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আল-আমিন (৩৮) নিহত হন। পরে বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৯টার দিকে ১৬ বিজিবি হাঁপানিয়া বিওপি-সংলগ্ন কৃষ্ণসদা এলাকায় সীমান্তের শূন্যরেখায় উভয় দেশের পুলিশ সদস্য ও বিজিবি-বিএসএফ সদস্যদের উপস্থিতিতে লাশ পৌঁছে দেয় বিএসএফ সদস্যরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাঁপানিয়া বিওপি’র নায়েক সুবেদার আবু তালেব। নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে আল-আমিন আরও কয়েকজনের সঙ্গে নীতপুর সীমান্ত এলাকার ২৩২ নম্বর পিলার এলাকা দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন। পরে গরু নিয়ে নিতপুর সীমান্তের নীলমারি এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ফেরার সময় মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে ভারতের দাল্লাপাড়া কাঠের ব্রিজ নামক স্থানে পৌঁছলে বিএসএফ ১৫৯ ব্যাটালিয়নের কেদারীপাড়া ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের ধাওয়া করেন। এ সময় অন্যরা পালিয়ে গেলেও আল আমিন গুলিবিদ্ধ হন।