• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ’র নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।  শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।  পরে জাতির পিতাসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানার দীর্ঘায়ু কামনা এবং দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি কামনায় মোনাজাত করা হয়।  এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সের বঙ্গবন্ধু ভবনে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। এ সময় তিনি টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদি পৈতৃক বাড়ি ও বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত স্থানসমূহ পরিদর্শন করেন।  মন্তব্য খাতায় নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না, পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক দেশটি থাকতো না। সেই অজেয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা।  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. একেএম খুরশিদুল আলম, হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. বিজয় কুমার পাল, বিএসএমএমইউ শাখা স্বাচিপের সদস্য সচিব সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আরিফুল ইসলাম জোয়ারদার টিটো, সহযোগী অধ্যাপক ডা. হাসান শাহরিয়ার আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক ডা. কেএম তারিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ডা. আশীষ কুমার সরকার, সহকারী অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন সুমন, ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডা. জাহান শামস নিটোল, টুঙ্গিপাড়া পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, সাবেক মেয়র মো. ইলিয়াস হোসেন, টুঙ্গিপাড়া পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাস, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ জিয়াউল বশির টুটুলসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স, কর্মচারীবৃন্দ, স্বাচিপের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের চিকিৎসকবৃন্দ, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   গত ২২ এপ্রিল রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিন আগামী ৪ বছরের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানকে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) হিসেবে নিয়োগ দেন। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এর আগে দুই মেয়াদে সফলভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বও পালন করছেন। তিনি বিশ্বদ্যিালয়ের মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন ও বক্ষব্যাধি বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।  প্রথিতযশা বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের চিকিৎসাসেবা, চিকিৎসা শিক্ষা ও গবেষণায় রয়েছে অনন্য সাধারণ অবদান। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান রোগীদের কাছে অত্যন্ত অমায়িক ও সজ্জন চিকিৎসক হিসেবে সুপরিচিত। তার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন জার্নালে ৪৭টি বৈজ্ঞানিক প্রকাশনাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।  বক্ষব্যাধি চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের গ্রামের বাড়ি সিলেটের বালাগঞ্জে। তিনি ১৯৬৯ সালের ১৫ মে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। তিনি ২০০২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বক্ষব্যাধির ওপর এমডি এবং ২০১৪ সালে আমেরিকান কলেজ অব চেস্ট ফিজিশিয়ান্স থেকে এফসিসিপি ডিগ্রি অর্জন করেন।  অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের বাবা মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, মা হাসিনা রহমান। ব্যক্তিজীবনে তিনি আদিবা আজিজ রহমান ও আরিবা আজিজ রহমান এই দুই কন্যা সন্তানের পিতা। তার সহধর্মিনী ডা. কাজী রাহিলা ফেরদৌসি হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
‘টয়লেট ক্লিনার’ খাইয়ে সন্তানকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যার চেষ্টা
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে স্পিকারের শ্রদ্ধা
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ১৪ দেশের রাষ্ট্রদূতের শ্রদ্ধা
ম্যাজিস্ট্রেট দেখে চেম্বার ছেড়ে পালালেন ‘ডাক্তার’
বাইগার নদীর তীরে স্মৃতিকাতর বঙ্গবন্ধুকন্যা
টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করে বর্তমানে গোপালগঞ্জ সফরে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে বাইগার নদীর তীরে গিয়ে অনেকটা স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন তিনি। কয়েকটি ছবিও তুলেছেন রেকর্ড পঞ্চমবারের সরকারপ্রধান। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে নবনিযুক্ত মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যান প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১২টার দিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এ সময় তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তাঁকে।  এরপর নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী।  পরে পবিত্র ফাতেহাপাঠ ও বঙ্গবন্ধুসহ ’৭৫- এর ১৫ আগস্ট নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন শেখ হাসিনা। সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা। এদিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুপুরে অনানুষ্ঠানিক এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিকেলে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী৷ এরপর টুঙ্গিপাড়ার আশপাশে কিছু সময় হাঁটেন তিনি৷ একপর্যায়ে তিনি পৌঁছে যান বাইগার নদীর তীরে৷  বাইগার হলো মধুমতির অনেকগুলো শাখা নদীর মধ্যে একটি৷ যেখানে শৈশব-কৈশোর কেটেছে শেখ হাসিনার৷ বাইগারের তীরে গিয়ে কিছুটা স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী৷ আজ টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে রাত্রিযাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। রোববার (১৪ জানুয়ারি) তার অপর নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়ায় যাওয়ার কথা রয়েছে। এদিন বিকেল ৩টায় কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন তিনি।  সেখানে নেতাকর্মীদের সঙ্গে দুপুরের খাবারও খাবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। পরে সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন তিনি। 
টুঙ্গিপাড়ায় নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম অনানুষ্ঠানিক বৈঠক
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় নবগঠিত মন্ত্রিসভার প্রথম অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দুপুর ১২টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে পবিত্র ফাতেহাপাঠ ও বঙ্গবন্ধুসহ ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা। টুঙ্গিপাড়ায় নিজ বাড়িতে আজ রাত্রিযাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। রোববার (১৪ জানুয়ারি) তার অপর নির্বাচনী এলাকা কোটালীপাড়ায় যাবেন। এদিন বিকেল ৩টায় কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন। সেখানে নেতাকর্মীদের সঙ্গে দুপুরের খাবারও খাবেন শেখ হাসিনা। পরে তিনি সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন।
টুঙ্গিপাড়ায় অপ্রতিরোধ্য শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে ‘নৌকা’ প্রতীকে নির্বাচন করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আসনে তার পক্ষে দিনরাত এক করে প্রচারণা চালাচ্ছেন দল ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। গোপালগঞ্জ সদর থেকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় প্রবেশ করতেই নজরে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার। যাতে স্মার্ট বাংলাদেশ ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার বিষয়ে নানা প্রচারণার পাশাপাশি নৌকায় ভোট চাওয়া হয়েছে। তবে একতারা, ডাব ও আম প্রতীকেরও কিছু প্রচারণা আছে।  আরও পড়ুন : মন্ত্রী চারপাশের লিপস্টিক ওয়ালাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকেন : জি এম কাদের   আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মনে করেন, প্রধানমন্ত্রীর বিপরীতে যেই থাকুক না কেনো ফলাফলে খুব বেশি হেরফের হওয়ার সুযোগ নেই। তারপরেও তারা জনগণের সামনে প্রধানমন্ত্রীর কাজ ও সুফলগুলো তুলে ধরছেন। প্রচারণা কাজে ব্যস্ত এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বলেন, এখানে আলাদাভাবে প্রচারের দরকার হয় না। এখনও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি, ঘটবেও না। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হবে। কারণ, এখানে সবাই নৌকা। গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় সমাবেশে যোগ দেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন খুব শান্তিপূর্ণভাবে হতে হবে। এই নির্বাচন যাতে না হয় তা নিয়ে যে চক্রান্ত, তার সমুচিত জবাব ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা দেবো। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না।’ আরও পড়ুন : কুমিল্লায় পুলিশ-বিএনপির ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া   এর আগের দিন ২৯ ডিসেম্বর সকালে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ‘নৌকা’ প্রতীকের পক্ষে মিছিল বের করা হয়। মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে নেতাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে নৌকায় ভোট চেয়ে লিফলেট বিতরণ করেন। উৎসবমুখর পরিবেশে আগামী ৭ জানুয়ারি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, টুঙ্গিপাড়া পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন, টুঙ্গিপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাস, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি এম মাহমুদ হক প্রমুখ। আরও পড়ুন : বিএনপির পরিকল্পনা জেনে গেছি : আইজিপি   প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনি জনসভায় যোগ দিতে গত দুই সপ্তাহ সারাদেশে একের পর এক এলাকায় ছুটে বেড়িয়েছেন। সমাবেশ থেকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন দলের প্রার্থীদের। নিজ আসনে জনসভায় তিনি সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের নানা বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি উন্নয়নের কথা বলতে চাই না। যেটা হয়েছে সেটা আপনারা নিজেরাই জানেন। দেশটা বদলে গেছে এখন। আমি চাই আমাদের ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া শিখবে। তারা দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ করবো।’ নির্বাচনের প্রচারণার শেষ সময়ে টুঙ্গিপাড়ায় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে। ইতোমধ্যে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ভোট চাওয়া শেষ করেছেন। জেলার কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া নিয়ে গঠিত আসনটি। ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৯০ হাজার ২৫৪ জন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাসহ এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী। অন্যরা হলেন- একতারা প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির এম নিজাম উদ্দিন লস্কর, গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে জাকের পার্টির মাহাবুর মোল্যা, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের সৈয়দা লিমা হাসান, আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপল্স পার্টির (এনপিপি) শেখ আবুল কালাম এবং ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. সহিদুল ইসলাম মিন্টু।