• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo

দুই মামলায় ভিপি নুরদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করলেন ঢাবি ছাত্রী

কাজী ফয়সাল

  ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৯:৫৭
Dhaka university, islamic studies,
ভিপি নুর

প্রেমের সম্পর্ক গড়িয়ে রূপ নেয় ধর্ষণে। যেই ধর্ষণের ঘটনার সূত্র ধরে মূল অভিযুক্ত মামুনের বন্ধু নাজমুলের সঙ্গে হোটেলে দেখা ও খাওয়া দাওয়া, পরবর্তীতে লঞ্চের কেবিনে গিয়ে ধর্ষণ। এরপরেই সমাধানের আশ্বাস দিয়ে ডেকে নিয়ে হুমকি ধামকি ইত্যাদি। যেখানে ভিপি নূরের বিরুদ্ধেও এই ধর্ষণের সহযোগী হিসেবে অভিযোগ আনা হয়েছে।

ওই ছাত্রীর ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই’র সাথে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই পরিচয়ের সূত্র ধরে এক পর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক। ম্যাসেঞ্জার, ইমো আর ওয়াটর্স অ্যাপে শারীরিক সম্পর্কের ইঙ্গিত, অতপর ডাকে সাড়া দিয়ে ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি আনুমানিক দুপুর ২ টায় অভিযুক্ত মামুনের লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় মসজিদ রোডের ১০৪ বাসায় গিয়ে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ।

এমন সব অভিযোগ নিয়েই প্রথমে রাজধানীর লালবাগ থানা, পরবর্তীতে কোতয়ালী থানাসহ মোট দুইটি মামলা দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্ট্যাডিজ বিভাগের ২২ বছর বয়সী এক ছাত্রী। তিনি বঙ্গমতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলে থাকেন।

গত রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০ টা ৫ মিনিটে লালবাগ থানায় দায়ের করা মামলার বিবাদী করা হয়েছে ১, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন (২৮)। বিবাদী-২, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮)। বিবাদী-৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর (২৫)। বিবাদী-৪, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম (২৮)। বিবাদী-৫, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি নাজমুল হুদা (২৫) এবং বিবাদী-৬, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ হিল বাকিকে (২৩)।

ওই ছাত্রী তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, ১ নম্বর বিবাদী হাসান আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ৭ম ব্যাচের ছাত্র, তার সাথে ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সুবাদে আমার পরিচয় হয় ২৯/০৭/২০১৮ তারিখে। নিজ বিভাগের সিনিয়র হওয়ায় ব্যক্তিগত সম্পর্কের এক পর্যায়ে আমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক হয়। এর ধারাবাহিকতায় আমার সাথে বিবাদী-১ এর সাথে বিভিন্ন সময় ম্যাসেঞ্জারে, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কথোপকথোন হয়, যেখানে শারীরিক সম্পর্কের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে গত ০৩/০১/২০২০ তারিখে আনুমানিক দুপুর ২ টার সময় বিবাদী-১ তার লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় মসজিদ রোড়ের ১০৪ নম্বর বাসায় আমাকে যেতে বলে এবং আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তার বাসায় ধর্ষণ করে। উক্ত ঘটনার পর ০৪/০১/২০২০ তারিখে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। অতঃপর ১২/০১/২০১০ তারিখে মামুনের বন্ধু ২নং বিবাদী সোহাগের মাধ্যমে ঢাকা মেডিকেল কলেজে আমাকে ভর্তি করানো হয়।

উল্লেখ্য, এই হাসপাতালে অবস্থানকালে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার আমার ক্যাম্পাস কো-অর্ডিনেটরদের সাথে আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে মামুনের নির্দেশে সোহাগ তা সফল হতে দেয়নি। বরং আমি যাতে হাসপাতালে অবস্থান না করতে পারি সেজন্য নানাভাবে অপচেষ্টা চালায়, যা আমার প্রাণনাশের কারণ হতে পারতো বলে আমি মনে করি। এর মধ্যে হাসান আল মামুনকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে বিয়ে করতে সম্মত হয়। কিন্তু আমি সুস্থ হওয়ার পর টালবাহানা শুরু করে। কোনো উপায় না দেখে এই বিষয়ে ২০/০৬/২০১০ তারিখে আমি ৩নং বিবাদী ভিপি নুরুল হক নুরকে মৌখিকভাবে জানালে তিনি বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি (মামুন) আমার পরিষদের, আমার সহযোদ্ধা। তার সাথে বসে একটা সুব্যবস্থা করে দিব। এরপর তিনি ২৪/০৬/২০২০ তারিখে মিমাংসার আশ্বাস দিয়ে আমার সাথে নীলক্ষেত দেখা করতে আসেন। কিন্তু তখন তিনি মিমাংসার আশ্বাস এড়িয়ে আমাকে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেন। আর আমি যদি বাড়াবাড়ি করি তাহলে তাদের ভক্তদের দিয়ে আমার নামে ‍উল্টাপাল্টা পোস্ট করাবে এবং আমাকে পতিতা বলে তারা প্রচার করবে তাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের ১.২ মিলিয়ন মেম্বার সম্পন্ন গ্রুপে। তিনি (নুর) আরও বলেন, তার একটি লাইভে আমার সব সম্মান চলে যাবে। ইতোমধ্যে মামলার ৪নং বিবাদী সাইফুল ইসলাম আমার নামে কুৎসা রটাতে ৫ ও ৬ নং বিবাদীকে লাগিয়ে দেয় এবং তারা চ্যাট গ্রুপ (ম্যাসেঞ্জার) আমার চরিত্র নিয়ে আমাকে বিভিন্নভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার মত সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করে। ছাত্র অধিকার এ ঘটনা সম্পর্কে জানে। তাদের মধ্যে কয়েকজন বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করতে চাইলেও বিবাদীরা তাদেরকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারী বলে আখ্যা দেয় বলে আমি জানতে পারি। এরপর আমি শারীরিক-মানসিকভাবে অসুস্থ থাকায় এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে আলোচনা করতে দেরি হওয়ায় থানায় এসে এজহার দিতে দেরি হয়।

লালবাগ থানায় রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০ টা ৫ মিনিটে দায়ের করা এজাহার অনুযায়ী- মামলা নং-২৮। মামলাটি ২০০০ সালের সংশোধনী ২০০৩ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)/৩০ ধারা এবং পেনাল কোডের ৫০৬ ধারায় দায়ের করা হয়। মামলাটিতে অভিযোগ করা হয়েছে- বিয়ের প্রলোভন দেখাইয়া ধর্ষণ, সহায়তা ও হুমকি প্রদানের অপরাধ।

গতকাল সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টায় কোতয়ালী থানায় দায়ের করা মামলায় একই ভূক্তভোগী ছাত্রী অভিযোগ করেন- বিবাদী-১, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮)। বিবাদী-২, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন (২৮)। বিবাদী-৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর (২৫)। বিবাদী-৪, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম (২৮)। বিবাদী-৫, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি নাজমুল হুদা (২৫) এবং বিবাদী-৬, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ হিল বাকি (২৩)।

২ নম্বর বিবাদী হাসান আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামীক স্টাডিজ বিভাগের ৭ম ব্যাচের ছাত্র, তার সাথে ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সুবাদে আমার পরিচয় হয় ২৯/০৭/২০১৮ তারিখে। নিজ বিভাগের সিনিয়র হওয়ায় ব্যক্তিগত সম্পর্কের এক পর্যায়ে আমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক হয়। এর ধারাবাহিকতায় আমার সাথে বিবাদী-২ এর সাথে বিভিন্ন সময় ম্যাসেঞ্জারে, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কথোপকথোন হয়, যেখানে শারীরিক সম্পর্কের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে গত ০৩/০১/২০২০ তারিখে আনুমানিক দুপুর ২ ঘটিকার সময় বিবাদী-১ তার লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় মসজিদ রোড়ের ১০৪ নম্বর বাসায় আমাকে যেতে বলে এবং আমি সেখানে যাই। বিবাদী আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তার বাসায় ধর্ষণ করে। উক্ত ঘটনার পর ০৪/০১/২০২০ তারিখে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। অতঃপর ১২/০১/২০১০ তারিখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আমাকে ২নং বিবাদীর বন্ধু ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগের (২৮) মাধ্যমে ভর্তি করায়।

উল্লেখ্য যে, হাসপাতালে অবস্থানকালে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় আমার ক্যাম্পাস কো-অর্ডিনেটরদের সাথে আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ২নং বিবাদী মামুনের নির্দেশে ১নং বিবাদী তা সফল হতে দেয়নি। বরং আমি যাতে হাসপাতালে অবস্থান না করতে পারি সেজন্য নানাভাবে অপচেষ্টা চালায়, যা আমার প্রাণনাশের কারণ হতে পারতো বলে আমি মনে করি। এর মধ্যে ২ নং বিবাদীকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে বিয়ে করতে সম্মত হয়, কিন্তু আমি সুস্থ হওয়ার পর টালবাহানা শুরু করে। এমতাবস্থায়, ২ নং বিবাদী হাসান আল মামুনের (২৮) সাথে আমার কোন যোগাযোগ না থাকায় ০৯/০২/২০২০ তারিখে ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে ২নং বিবাদীর সাথে দেখা করতে বলে এবং বিষয়টি সমাধান করে দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কোতয়ালী থানাধীন সদরঘাটের কাছাকাছি ৫৬৩/৫৬৬ মিউনিসিপ্যাল হকার্স মার্কেটের সদরঘাট হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে সকাল আনুমানিক ৭ টা ৪০ মিনিটে নিয়ে আসে এবং সেখানে আমাকে নাস্তা করায়। নাস্তা শেষে ১ নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে লঞ্চযোগে চাঁদপুরে নিয়ে যায়। চাঁদপুরে পৌঁছার পর ২নং বিবাদীকে দেখতে না পেয়ে আমার সন্দেহ হয় এবং আমি ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগকে (২৮) তাড়াতাড়ি ঢাকায় ফেরার জন্য বলি। আমরা ঐ দিন বিকালে ঢাকায় ফেরার জন্য লঞ্চের কেবিনে অবস্থানকালে ১ নং বিবাদী আমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। আমি কান্নাকাটি করলে ১নং বিবাদী আমাকে নষ্টা মেয়ে হিসেবে উপস্থাপন করতে চায় এবং বলে যে, লঞ্চে তার আরও লোকজন আছে। সে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী দেয় এবং বলে যে, কান্না করে কোনো লাভ হবে না। সেই সাথে আরো বলে যে, ২নং বিবাদীর বিষয়টা কাউকে কিছু না জানাতে। তারপর আমরা রাত্র অনুমান সাড়ে ৮ টায় সদরঘাট নামি। ২৯/০৫/২০২০ তারিখে ১ নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য Arohi sima, Baishaki Das নামক ফেইক আইডি খুলে বিভিন্ন সেক্সুয়াল গ্রুপে আমার মোবাইল নম্বর ছাড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে উক্ত ঘটনার উপায়ন্তর না পেয়ে আমি এই বিষয়ে ২০/০৬/২০২০ তারিখে ৩নং বিবাদী ভিপি নুরুল হক নুরকে (২৫) মৌখিকভাবে জানালে সে বলে অভিযুক্ত ব্যক্তি (মামুন) আমার পরিষদের। আমি তার সঙ্গে কথা বলে একটা সু-ব্যবস্থা করে দিব। এরপর তিনি ২৪/০৬/২০২০ তারিখে মীমাংসার আশ্বাস দিয়ে নীলক্ষেতে দেখা করতে আসেন। কিন্তু তখন তিনি মীমাংসার আশ্বাস এড়িয়ে আমাকে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করে। এও বলে আমি যদি বাড়াবাড়ি করি তাহলে তাদের ভক্তদের দিয়ে আমার নামে ‍উল্টাপাল্টা পোস্ট করাবে এবং আমাকে পতিতা বলে তারা প্রচার করবে।

তাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের ১.২ মিলিয়ন মেম্বার সদস্য আছে। তিনি আরও বলেন, তার একটি লাইভে আমার সব সম্মান চলে যাবে। ইতোমধ্যে মামলার ৪ নং বিবাদি সাইফুল ইসলাম (২৮) আমার নামে কুৎসা রটাতে বিবাদী-৫ নাজমুল হুদা (২৫) ও বিবাদী-৬ আব্দুল্লাহিল বাকি (২৩) দ্বয়কে লাগিয়ে দেয়। তারা ম্যাসেঞ্জার চ্যাট গ্রুপে (ম্যাসেঞ্জার) আমার চরিত্র নিয়ে আমাকে বিভিন্নভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার মত সম্মিলিতভাবে হীন কাজ করে। ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব স্থানীয় সকল নেতাকর্মী এই সব ঘটনা সম্পর্কে জানেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করতে চাইলেও বিবাদীরা তাদেরকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারী বলে আখ্যা দেয় বলে আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি। উপরোক্ত বিবাদীগণ পরস্পর যোগসাজশে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে আমাকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে চাঁদপুর নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণে সহায়ত করে। আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ থাকায় এবং আত্মীয়-স্বজনের সাথে আলাপ আলোচনা করে থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ দায়ের করতে দেরি হলো।

কোতয়ালী থানায় সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টায় দায়ের করা এজহার অনুযায়ী- মামলা নং-৩৪। মামলাটি ২০০০ সালের সংশোধনী ২০০৩ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১)/৭/৩০ ধারা এবং ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী দায়ের করা হয়। মামলাটিতে অভিযোগ করা হয়- পরস্পর যোগসাজশে অপহরণ করতঃ ধর্ষণ ও ধর্ষণের সহায়তা এবং হেয় প্রতিপন্ন করিবার নিমিত্তে ডিজিটাল মাধ্যমে অপপ্রচার করার অপরাধ।

কেএফ/ এমকে

মন্তব্য করুন

daraz
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
পরীক্ষার আগে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নের সমাধান হতো ঢাবির হলে
ঢাবিতে ছাত্রলীগের ‘গেস্টরুমে’ অচেতন শিক্ষার্থী, তদন্ত কমিটি গঠন
‘ইনস্যুরেন্স পাঠ্যক্রম যুগোপযোগীকরণে অংশীজনের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল
ঢাবির সুইমিং পুলে ছাত্রের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
X
Fresh