• ঢাকা রোববার, ১৬ জুন ২০২৪, ২ আষাঢ় ১৪৩১
logo

ধোনি তাণ্ডবে ধূলিসাৎ বিরাটের দল

স্পোর্টস ডেস্ক

  ২৬ এপ্রিল ২০১৮, ০৯:১৭

২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালের সঙ্গে এই জয়ের তুলনা হয় না ঠিকই। তবে শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জিতিয়ে সেই তুলনা টেনে আনলেন খোদ মহেন্দ্র সিং ধোনি। কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব ম্যাচে পারেননি। ১৯৭ রান তাড়া করতে নেমে ৪ রান দূরে থামতে হয়েছিল। তবে এদিন সেই ভুল আর করেননি। ২০৫ রান তাড়া করতে নেমে দুই বল বাকী থাকতেই চেন্নাই সুপার কিংসকে (সিএসকে) হারা ম্যাচ জিতিয়ে দিলেন ধোনি।

রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) এদিন করেছিল ২০৫ রান। টি-টোয়েন্টিতে ২০০ রান রোজ রোজ তাড়া করা যায় না। এম চিন্নাস্বামী ব্যাটিং পিচে অপেক্ষাকৃত রান তাড়া করা সহজ হলেও পরপর উইকেট পড়ে একসময়ে চেন্নাইয়ের হার প্রায় পাকা হয়ে গিয়েছিল।

ততক্ষণে সাজঘরে ফিরে গিয়েছেন শেন ওয়াটসন, সুরেশ রায়না, স্যাম বিলিংস ও রবীন্দ্র জাদেজা। স্বীকৃত ব্যাটসম্যান বলতে ছিলেন শুধুমাত্র ধোনি ও ডোয়েন ব্র্যাভো।

--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : ছোট পর্দায় আজকের খেলা
--------------------------------------------------------

চেন্নাই ইনিংসে প্রথম ৯ ওভারে বোর্ডে তখন মাত্র ৭৪ রান উঠেছে। ৪ উইকেট পড়ে গিয়েছে। এমন অবস্থায় ব্যাট করতে নামেন ধোনি। শেষ ১১ ওভারে করতে হবে ১৩২ রান। এটাই ছিল টার্গেট। সেখান থেকে আম্বাতি (৫৩ বলে ৮২ রান) রায়াডুকে সঙ্গে নিয়ে ধোনি ইনিংস টানেন।

শেষ চার ওভারে করতে হতো ৫৬ রান। ওভার প্রতি প্রায় ১৪ রান। সেটাও ২ বল বাকী থাকতে করে ফেললেন ধোনি। রায়াডু ৮টি ছক্কা হাঁকান। এদিকে ধোনি মারলেন ৭টি ছয়। শেষেরটা হাঁকিয়ে একেবারে চেনা মেজাজে দলকে জিতিয়ে আনলেন তিনি। একইসঙ্গে ফের একবার প্রমাণ করলেন, বিশ্ব ক্রিকেটে অন্যতম ফিনিশার তিনিই।

আরও পড়ুন :

ওয়াই/এসএস

মন্তব্য করুন

daraz
  • খেলা এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে শান্তদের যে পরামর্শ কুম্বলের
শুধু মর্যাদার নয়, পাকিস্তানের বাঁচা-মরার লড়াইও
চ্যাম্পিয়ন হয়ে কেকেআরকে যে বার্তা দিলেন শাহরুখ
অক্ষুণ্ণ থাকল মোস্তাফিজের ‘রেকর্ড’