• ঢাকা শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩ মে)
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২ মে)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২ মে ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৭ টাকা ৪৮ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৫ টাকা ০১ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৬ টাকা ১০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৯ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ৩০ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৫ টাকা ৪০ পয়সা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ২০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৫ টাকা ৭৮ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৮০ টাকা ০১ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩০ এপ্রিল)
১ মাসে ইসলামী ব্যাংকগুলোর সম্পদ কমেছে ১৩ হাজার কোটি টাকা
এপ্রিলের ২৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৮ কোটি ডলার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৮ এপ্রিল)
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৭ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৫ টাকা ২০ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ৮৫ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ৬০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৯ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৮ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৫ টাকা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ১০ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৫ টাকা ৩০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৮ টাকা ৫০ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৬ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২৬ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ২০ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৪ টাকা ২০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৮ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৫ টাকা   সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৪ টাকা ৫ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৫ টাকা ১৪ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৬ টাকা ৬৫ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ আবু জাফর
দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও হলেন মোহাম্মদ আবু জাফর। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এই পদে যোগদান করেছেন তিনি। প্রিমিয়ার ব্যাংকে যোগ দেওয়ার আগে মোহাম্মদ আবু জাফর ঢাকা ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া ২০২১ সাল থেকে তিনি ঢাকা ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৯০ সালে উত্তরা ব্যাংকে শিক্ষানবিশ কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং পেশায় কর্মজীবন শুরু করেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংক এবং ঢাকা ব্যাংকে। ১৫ বছর উত্তরা ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংকে এডি শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। ৩৪ বছরের বর্ণাঢ্য ব্যাংকিং কর্মজীবনে বিভিন্নভাবে এই সেক্টরে অবদান রেখেছেন এই কর্মকর্তা। মোহাম্মদ আবু জাফর রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) অর্থায়ন, অফশোর ব্যাংকিং, করপোরেট ব্যাংকিং, ট্রেজারি বিজনেস, ক্রেডিট ম্যানেজমেন্ট, বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকের সামগ্রিক পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। মোহাম্মদ আবু জাফর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বিএসএস (অনার্স) এবং এমএসএস করেন। এ ছাড়া তিনি ডিপ্লোমেড অ্যাসোসিয়েট অব দি ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (ডিএআইবিবি) থেকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যাংকিং প্রোগ্রাম, ট্রেনিং, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন তিনি।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৫ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে  ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম   বাংলাদেশি টাকা   ইউএস ডলার   ১১৪ টাকা ১ পয়সা   ইউরোপীয় ইউরো   ১২৪ টাকা ২০ পয়সা   ব্রিটেনের পাউন্ড   ১৪৩ টাকা ৫০ পয়সা    ভারতীয় রুপি   ১ টাকা ২৮ পয়সা   মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত   ২৪ টাকা ২৭ পয়সা   সিঙ্গাপুরের ডলার   ৮৫ টাকা    সৌদি রিয়াল   ২৯ টাকা ২৭ পয়সা   কানাডিয়ান ডলার   ৮৩ টাকা ৮৬ পয়সা   অস্ট্রেলিয়ান ডলার   ৭৪ টাকা ৬০ পয়সা   কুয়েতি দিনার   ৩৭৮ টাকা ৭ পয়সা   ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
খেলাপি ঋণ ও ভর্তুকি কমানোর পদক্ষেপ জানতে চায় আইএমএফ
দেশের ব্যাংক খাত ভুগছে নানা সংকটে। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ ছাড়ে রিজার্ভের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্য পূরণে বারবার ব্যর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এমন পরিস্থিতিতে ঋণের শর্তগুলো নিয়ে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদল। আইএমএফ’র দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ শর্তগুলোই পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। মুদ্রা বিনিময়ে চাপিয়ে দেওয়া দরের কারণেই দেশের আর্থিক হিসাব ঋণাত্মক ও রিজার্ভে পতন অব্যহত রয়েছে বলে মনে করে আইএমএফ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে, সে বিষয়ে জানতে চেয়েছে আইএমএফ। এছাড়া বাজার ভিত্তিক মুদ্রা বিনিময় হার ও সুদের হার বাস্তবায়নে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়েও জানতে চেয়েছে সংস্থাটি। বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশে নামিয়ে আনতে হবে। পাশাপাশি বেসরকারি ব্যাংকগুলোর গড় খেলাপি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার কথা। এ বিষয়ে বাংলাদেশের পদক্ষেপেরে বিষয়ে জানকে চেয়েছে সংস্থাটি।  ইতোমধ্যে আইএমএফের ৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড়ে রিজার্ভের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বারবার ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে সুদের হার বাস্তবায়ন, রাজস্ব আয় বাড়ানো ও বাজার ভিত্তিক মুদ্রা বিনিময় চালু করার ক্ষেত্রেও পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে মুদ্রা বিনিময় ও ক্রলিং পেগ বাস্তবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ায় ক্রলিং পেগ বাস্তবায়ন নিয়ে আপাতত কোনো পরামর্শ দেয়নি বাংলাদেশে অবস্থানরত আইএমএফের প্রতিনিধি দল। বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আর্থিক খাত সংস্কার, খেলাপি ঋণ, সুদের হার বাস্তবায়ন, মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, বিদেশি বাণিজ্যের ভারসাম্য ও আউটলুক, মুদ্রা বাজার ও তারল্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করেছে আইএমএফ। তিনি আরও বলেন, আইএমএফের মিশনের সঙ্গে বুধবার (২৪ এপ্রিল) আমাদের বৈঠক শুরু হয়েছে। এখন সংস্থাটি আমাদের কাছ থেকে বিশ্লেষণ করার জন্য তথ্যগুলো সংগ্রহ করছে। এরপর হয়তো বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দেবে। বৈঠকে উপস্থিত অর্থ বিভাগের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, শুধু আইএমএফের শর্ত পূরণই নয় দেশের সার্বিক উন্নয়নে রাজস্ব বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। বিষয়টি নিয়ে অনেক বছর থেকে আলোচনা হলেও তেমন উন্নতি হয় নি। বরং ২০১৫ সালের তুলনায় কিছুটা কমে গত কয়েক বছর কর জিডিপির অনুপাত ৭ থেকে ৮ শতাংশের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। এ জন্য করনীতি  এবং কর আহরণ কর্তৃপক্ষ আলাদা করার পুরনো আলোচনাও পুনরায় উঠে এসেছে। এলডিসি থেকে উত্তরণের পর আগামীতে সহজ শর্তের এবং কম সুদের বৈদেশিক ঋণ কমে যাবে। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীর ঋণের সুদহার বেড়েছে।  আগামী আরও বাড়বে । বাজেট সহায়তা নিলে বিভিন্ন ধরনের শর্ত বিষয় আসে। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বাড়ানো গেলে বাজেট সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।  এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার আরও বাজারভিত্তিক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি কিছুটা বাড়ায় ইতোমধ্যে চলতি হিসাবে বেশ উন্নতি হয়েছে। তবে আর্থিক হিসাবে ঘাটতি রয়েই গেছে।  চলতি হিসাবে স্থিতিশীলতা রক্ষার পাশাপাশি আর্থিক ঘাটতি কাঠিয়ে উঠার তাগিদ দেওয়া হয়। সার্বিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর ওপর বাড়তি নজর দিতে বলা হয়েছে। আইএমএফ গত বছরের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করে। ইতোমধ্যে দুই কিস্তিতে ১১৫ কোটি ৮২ লাখ ডলার ছাড় করেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মে মাস নাগাদ তৃতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ২০ লাখ ডলার ডলার ছাড় করা হতে পারে। 
ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাফল্যের ৪০ বছর উদযাপিত
দেশের শীর্ষতম জীবনবীমা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি গৌরবময় সাফল্যের ৪০ বছর উদযাপন করেছে। এ উপলক্ষে কোম্পানির কাওরান বাজারস্থ প্রধান কার্যালয় এনএলআই টাওয়ারে কেক কাটা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে কোম্পানির চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম, সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক তাহের, পরিচালক বিলকিস নাহার, পরিচালক এ এস এম মাঈনুদ্দিন মোনেম, পরিচালক এয়ার কমোডোর মো. আবু বকর এফসিএ, পরিচালক দাস দে প্রসাদ, পরিচালক মো. হারুন পাটোয়ারী, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাজিম উদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এন্ড সিএফও প্রবীর চন্দ্র দাস এফসিএসহ কোম্পানির নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ উপলক্ষে চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম বলেন, ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল দেশের প্রথম বেসরকারি জীবনবীমা কোম্পানি হিসেবে ন্যাশনাল লাইফ যাত্রা শুরু করে। ন্যাশনাল লাইফের পথ ধরে আজ দেশে বহু বেসরকারি জীবন বীমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন বীমা দেশের অর্থনীতিতে অন্যতম চালিকা শক্তি। বীমার প্রিমিয়ামের টাকা ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ হয়ে থাকে। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময়ে ন্যাশনাল লাইফ বিপুল জনগোষ্ঠীকে সঞ্চয়মুখী করার পাশাপাশি বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। পরে চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম নির্বাহীদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা দিবসের কেক কাটেন। উল্লেখ্য ন্যাশনাল লাইফ এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ লক্ষ লোককে বীমার আওতায় এনেছে, প্রিমিয়াম আয় করেছে ১৭,১৮১ কোটি টাকা এবং দাবী পরিশোধ করেছে ১০,১২৪ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানির লাইফ ফান্ড ৫,৩৫৭ কোটি টাকা, সম্পদ ৬,০৬৪ কোটি টাকা এবং বিনিয়োগ প্রায় ৫,৫৪৫ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানিতে বেতন ভিত্তিক প্রায় ৫০০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় দুই লক্ষ লোক কাজ করছে। সর্বোচ্চ বীমা দাবী পরিশোধের জন্য কোম্পানিটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর পর দুই জাতীয় সম্মাননা, শীর্ষ করদাতার সম্মাননা ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য দেশী ও বিদেশী অসংখ্য অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
‘ইনস্যুরেন্স পাঠ্যক্রম যুগোপযোগীকরণে অংশীজনের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের আয়োজনে ইনস্যুরেন্স পাঠ্যক্রম যুগোপযোগীকরণে অংশীজনের ভূমিকা’  শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক মাল্টিপারপাস হলে এই গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বীমা উন্নয়ণ ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত থাকবেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব ও উপ সচিব, সাধারণবীমা কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জীবন বীমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপক এবং বিভিন্ন লাইফ ও নন-লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিইও এবং আরও অনেকে। সভায় অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে বর্তমান বীমা খাতের সামগ্রিক অবস্থা ও চ্যালেঞ্জসমূহ এবং উত্তরণের উপায় বিষয়ে তাদের পেশাদার জ্ঞান সম্বলিত মতামত ও অভিব্যক্তি নেওয়া হবে। তাদের পরামর্শের ভিত্তিতে এসব বিষয় একাডেমিক পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আর্থিক খাতের প্রয়োজনীয়তা পূরণ ও বিকাশে ব্যাংকিং ও বীমা তথা আর্থিক সেবায় বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন এবং যোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেআসছে। ব্যাংকিং বিভাগটি ২০০৪ সালে ব্যাংকিং খাতের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগ থেকে আলাদা হয় এবং পরবর্তীতে ২০১২ সালে ইন্স্যুরেন্স খাতের চাহিদা পূরণে ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ’ নামে যাত্রা শুরু করে। এর আগে, গত ৯ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও এনবিএফআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের উপস্থিতিতে ‘ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমে অংশীজনের ভূমিকা’ শিরোনামে একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করেছিল।