• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কোরআন পড়ে মুগ্ধ হয়ে যা জানালেন উইল স্মিথ
পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফ পড়ে মুগ্ধ হয়েছেন মার্কিন অভিনেতা ও হলিউড সুপারস্টার উইল স্মিথ। শুধু মুগ্ধই হননি, কোরআন সম্পর্কে নিজের মতামত ও অনুভূতিও প্রকাশ করেছেন তিনি। পবিত্র কোরআন ভালোবাসায় যেন বাঁধা পড়েছেন উইল স্মিথ। পাশাপাশি কোরআনকে খুবই স্পষ্ট হিসেবে অভিহিত করেছেন এই অভিনেতা। সম্প্রতি এক রেডিও সাক্ষাৎকারে কোরআনের প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশ করেন উইল স্মিথ। অভিনেতা বলেন, আমি সরলতাকে পছন্দ করি, কোরআন খুবই স্পষ্ট। কোরআন নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝির কোনো উপায় নেই। কোরআনের সারমর্ম ছিল খুবই সুন্দ এবং পরিষ্কার।  উইল স্মিথ জানান, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থও পড়েছেন তিনি। কোরআন, তোরাহ ও বাইবেলের মধ্যে অনেক মিল খুঁজে পাওয়ায় বেশ অবাকও হয়েছেন এই অভিনেতা। তিনি আরও বলেন, আমি অবাক হয়েছিলাম, যখন দেখেছিলাম এগুলোর মধ্যে কত মিল। আমি কখনও ইব্রাহিমকে পিতা হিসেবে বুঝতে পারিনি এবং এর পর ঈসা ও ঈসমাইলের সঙ্গে তার বিভক্তি। এই অনুধাবনের সমাপ্তিটা খুব সুন্দর ছিল। বর্তমানে সৌদি আরব সফরে রয়েছেন উইল স্মিথ। ওই সাক্ষাৎকারে শুধু কোরআন নয়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোকে নিয়ে নিজের ভালোবাসার কথাও জানিয়েছেন তিনি।  প্রসঙ্গত, বিখ্যাত আলাদিন সিনেমায় দৈত্যের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন উইল স্মিথ। গত বছর রমজান মাসে কোরআন শরিফ পড়েছিলেন বলে জানান এই অভিনেতা।  সূত্র : আলআরাবিয়া 
২০ মার্চ ২০২৪, ১৩:৩৫

আইপিএলে ১২৭ সদস্যের বড় স্কোয়াড ঘোষণা, নতুন চমক স্মিথ ও ব্রড 
আর মাত্র পাঁচ দিন পর মাঠে গড়াবে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৭তম আসর। ইতোমধ্যে অংশগ্রহণকারী ১০টি ফ্র্যাঞ্চাইজি তাদের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। প্রতিযোগিতা শুরুর আগে পাঁচ দিন আগে ১২৭ সদস্যের ধারাভাষ্যকারের বড় স্কোয়াড ঘোষণা করেছে অফিসিয়াল ব্রডকাস্টাররা।  ভারত ও বিদেশি ধারাভাষ্যকারদের মধ্যে নজর কেড়েছে দু’টি বিশেষ নাম। ধারাভাষ্যকার হিসেবে এবার আইপিএলে অভিষেক হতে চলেছে স্টিভ স্মিথ এবং স্টুয়ার্ট ব্রড দু’জনেরই। যদিও ব্রড এর আগে নিজ দেশে টেস্ট ম্যাচে বিশ্লেষকের ভূমিকায় ছিলেন। তবে আইপিএলে এবার প্রথম তাকে এই ভূমিকায় দেখা যাবে। এবারের আইপিএল আসরে ইংরেজি, হিন্দি ছাড়াও সম্প্রচার হবে বাংলা, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, মরাঠী, মালয়ালম এবং গুজরাটি ভাষায়। তাই আইপিএলের সম্প্রচারকারী চ্যানেলগুলো ধারাভাষ্যকারদের নাম জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক ধারাভাষ্যকার হিসেবে তারা ছয়জন বিদেশিকে রেখেছে। তারা হলেন স্টিভ স্মিথ, স্টুয়ার্ট ব্রড, ডেল স্টেইন, জ্যাক কালিস, টম মুডি ও পল কলিংউড। 
১৭ মার্চ ২০২৪, ২১:০১

নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামায় নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে কেনেথ স্মিথ নামে এক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছেন মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। স্মিথ তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত স্থগিতের অনুরোধ জানিয়ে আবেদন করলে বুধবার তা খারিজ করে দেওয়া হয়। ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামে এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন স্মিথ। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা থেকে শুরু করে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৬টার (মোট ৩০ ঘণ্টা) মধ্যে এ দণ্ড কার্যকরের সময় নির্ধারণ করে দিয়েছেন আলাবামার গভর্নর কে আইভি। এটি হবে যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগ করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম ঘটনা। এর আগে ২০২২ সালে প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগ করে প্রথম দফায় কেনেথ স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে তখন দণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। আলাবামার রিপাবলিকান গভর্নর আইভি আলাবামা অঙ্গরাজ্যের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রক্রিয়া নতুন করে পর্যালোচনার ঘোষণা দেন। এর কয়েক মাস পর পর্যালোচনা শেষ হয়। নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগ করে স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের জন্য বৃহস্পতিবার তারিখ নির্ধারণ করা হয়। ২০২৩ সালের মে মাসে দ্বিতীয় দফায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রচেষ্টা চালানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়ে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন স্মিথ। তার আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, অঙ্গরাজ্যের স্থানীয় আদালতে স্মিথ বলেছিলেন, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর দ্বিতীয় এ প্রচেষ্টা মার্কিন সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীকে লঙ্ঘন করবে। ওই সংশোধনীতে নিষ্ঠুর ও অস্বাভাবিক শাস্তি প্রদানের বিরুদ্ধে বলা আছে। তাছাড়া ইনজেকশন প্রয়োগের মাধ্যমে প্রথম দফায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ওই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর মারাত্মক রকমের শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিক যন্ত্রণায় ভুগতে হয়েছে বলেও দাবি স্মিথের। প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামের এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন স্মিথ। ২০২২ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ স্মিথকে ইনজেকশন প্রয়োগ করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অনুমতি দেন। ৯ জন বিচারপতিবিশিষ্ট আদালতের ৩ জন বিচারপতি এ সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভিন্নমত জানিয়েছিলেন। এলিজাবেথ সেনেটকে খুন করার জন্য কেনেথ স্মিথ এবং তার এক সহযোগীকে ভাড়া করেছিলেন ওই নারীর স্বামী চার্লস সেনেট। আইনজীবীরা বলেছেন, স্ত্রীর বিমার টাকা পেতে এ ষড়যন্ত্র করেছিলেন চার্লস। পরে তিনি আত্মহত্যা করেন। এ হত্যার ঘটনায় স্মিথের সহযোগীকেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ২০১০ সালে এ দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।  
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৯

জোকোভিচের সঙ্গে টেনিস প্রতিযোগিতায় নামলেন স্মিথ
ক্রিকেটারদের অবসর সময় কাটাতে ফুটবল, টেনিসের মতো অন্য খেলায় অংশ নেওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।। তবে পেশাদার টেনিস তারকাদের ক্রিকেটের ব্যাট হাতে নেওয়ার ঘটনা চোখে পড়ে না বললেই চলে। তবে এবার অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে দেখা মিললো এমন ঘটনার। যেখানে স্টিভ স্মিথ পেশাদার ক্রিকেটার হলেও টেনিস কোটেও তার দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। বিপরীতে সর্বকালের অন্যতম সেরা টেনিস তারকা নোভাক জোকোভিচের ক্রিকেটের স্কিল খুবই কাঁচা। আগামী ১৪ থেকে ২৮ জানুয়ারি মেলবোর্নে বসছে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের আসর। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই। মূলপর্বের খেলা শুরুর আগে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন কর্তৃপক্ষ আয়োজন করে বিশেষ চ্যারিটি ইভেন্টের। রড লেভার এরিনায় অনুষ্ঠিত সেই ইভেন্টে নোভাক জোকোভিচ বিভিন্ন খেলার তারকাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যোগ দেন। সেই ইভেন্টে অংশ নেন অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার স্টিভেন স্মিথ। তিনি নোভাকের বিরুদ্ধে টেনিস র‌্যাকেট হাতে নেন। স্মিথ দক্ষতার সঙ্গে জোকারের সার্ভিস রিটার্ন করেন, যা দেখে অবাক জোকোভিচ নিজেও। তিনি মাথা নিচু করে স্মিথকে কুর্নিশ জানাতেও ভুল করেননি। গ্যালারির দর্শকরাও স্মিথের টেনিস স্কিলের প্রশংসা করেন করতালিতে। পরে জোকোভিচকে দেখা যায় টেনিস কোর্টেই ব্যাট হাতে নিতে। যদিও নিতান্ত সহজ ডেলিভারিতেও বলে ব্যাট ছোঁয়াতে ব্যর্থ হন জোকোভিচ। পরে তিনি টেনিস র‌্যাকেট দিয়ে ক্রিকেট খেলার উপায় খুঁজে বার করেন। জোকার তার র‌্যাকেটটিকে স্টাম্পের পিছনে রেখে দেন। বোলার বল করা মাত্রই ক্রিকেট ব্যাট ফেলে দিয়ে র‌্যাকেট হাতে তুলে নেন জোকোভিচ এবং সেই র‌্যাকেট দিয়েই ছক্কা হাঁকান তিনি। স্মিথ অবশ্য ব্যাট হাতে নিয়ে জোকারের বলে অনায়াসে শট খেলেন। স্মিথ ইভেন্টে অস্ট্রেলিয়ার আর্টিস্টিক জিমন্যাস্ট জর্জিয়া গডউইনের সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটান। তিনি জর্জিয়াকে কোর্টেই ফ্লেক্সিবিলিটি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন। তবে জর্জিয়ার কাছে সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করা ছিল জল-ভাতের সমান। জোকোভিচ অস্ট্রেলিয়ার হুইলচেয়ার টেনিস তারকা হিথ ডেভিডসনের বিরুদ্ধেও কোর্টে নামেন হুলই চেয়ারে বসে। যদিও তিনি নিজে থেকে হুলই চেয়ার এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি। সাহায্য নেন সাবালেঙ্কা ও সিসিপাসের, যারাও সেই ইভেন্টের অংশ ছিলেন। যদিও জোকোভিচের রিটার্ন মোটেও দেখার মতো ছিল না। জোকোভিচ কোর্টেই কসরৎ করেন অস্ট্রেলিয়ার মাঝারি পাল্লার দৌড়বিদ পিটার বলের সঙ্গে। টেনিসের বাইরে শুধু বাস্কেটবলেই একটু খেলে নোভাক। ফলে বোঝা যায়, বাকি সব খেলায় সার্বিয়ান টেনিস তারকা খুবই কাঁচা।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়