• ঢাকা শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গণহত্যার স্বীকৃতি চাইলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ নামে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে নৃশংসভাবে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চেয়েছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। স্বাধীনতা দিবসে করা এক টুইট বার্তায় তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে নির্মম গণহত্যার একটি এই ঘটনা (২৫ মার্চ)। এটির পাঁচ দশক পেরিয়ে গেলেও এখনও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পায়নি, যা মানবাধিকার ও স্বাধীনতার পক্ষে সমর্থনকারী বিশ্বশক্তির বিবেকের এক স্পষ্ট ব্যর্থতা। সজীব ওয়াজেদ জয় তার অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ২৬ মার্চের মধ্য রাতে কুখ্যাত অপারেশন সার্চলাইটের নামে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ঢাকায় এক ধ্বংসযজ্ঞের সূচনা করে। গণহত্যা, সন্ত্রাসের কারণে শহরে ছড়িয়ে পরে আতঙ্ক। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে স্বাধীনতার উদ্দীপ্ত শিখা নেভাতে পাকসেনারা দেশের সবচেয়ে উজ্জ্বল ও সাহসী মানসিকতার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লক্ষ্যবস্তু করে। নিরস্ত্র হলেও তাদের গণহত্যা করা হয়। এমনকি তাদের যথাযথ দাফনও করা হয়নি। তিনি লেখেন, বেশ কয়েকজন বিদেশি সাংবাদিক সেই ঘটনা পরবর্তীতে প্রকাশ করে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তা, ভাষা ও সংস্কৃতির আন্দোলনের কারণে পাকসেনারা ভয়ে ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘সেই ভয় থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভয়ের বিষয়টি বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে দুই পাক অফিসারের মধ্যে পাঠানো একটি বার্তার মাধ্যমে। ‘বড় পাখি খাঁচায় আছে’, মুজিবকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে এভাবেই বার্তা দিয়েছিলেন পাক অফিসাররা। বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র বলেন, পাকবাহিনীকে সমর্থনকারী বাহিনী এখনও আমাদের রাজনৈতিক ভূখণ্ডে সক্রিয়। আমাদের কষ্টার্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধকে ধ্বংস করতে প্রস্তুত। তবে আওয়ামী লীগের প্রতি জনসমর্থনের জন্য তারা ব্যর্থ হয়েছে। সর্বশেষে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি লেখেন, আসুন ১৯৭১ সালের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি। আমাদের বীর যোদ্ধারা যারা দেশের জন্য রক্ত দিয়েছিলেন দেশকে তাদের স্বপ্নের মতো বিশ্বের জন্য একটি মডেলে রুপ দেওয়ার অঙ্গীকার করি।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২১:২৫

হালাল-হারাম নিয়ে যা বললেন বর্ষা
ঢাকাই সিনেমার এ প্রজন্মের চিত্রনায়িকা আফিয়া নুসরাত বর্ষা। বেশিরভাগ সময়ই অভিনয়ের চেয়ে এলোমেলো কথা-বার্তার কারণেই আলোচনায় থাকেন তিনি। শুধু তাই নয়, নেটমাধ্যমে ভয়ংকর ট্রলেরও শিকার হন বর্ষা। এবার হালাল-হারাম নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন এই নায়িকা।  সেই অভিজ্ঞতা ও এমন বিষয়গুলো নিয়ে ভক্তদের সঙ্গে সম্প্রতি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন বর্ষা। সেই সঙ্গে কিছু শিক্ষণীয় বার্তাও দিয়েছেন এই নায়িকা।  পাঠকদের সুবিধার জন্য বর্ষার স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ‘সোশ্যাল মিডিয়া এখন সবার জন্য উন্মুক্ত। কে কীভাবে ব্যবহার করবেন, এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু এই মাধ্যমকে, নেতিবাচক না ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করা হবে, সেটা একটু ভেবে দেখা দরকার। এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেকে অনেক ভালো কাজ করছেন। এর মাধ্যমেই ভালো কাজগুলো জানতে পারি। আবার নেতিবাচক খবরও হচ্ছে। ছোট ও তুচ্ছ বিষয়গুলো খুব বড়ভাবে প্রচার করা হয়। যা মোটেও কাম্য নয়।’ বর্ষা আরও লেখেন, ‘এসব নেতিবাচক ছোট ও তুচ্ছ বিষয়গুলোকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজেকে নিয়ে ভাবি, চিন্তা করি। সবচেয়ে জরুরি, হালাল-হারাম (ন্যায়-অন্যায়) নিয়ে একটু ভাবি। এটা সব জায়গায় খুব দরকার।’   প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে স্বামী নায়ক-প্রযোজক অনন্ত জলিলের বিপরীতে ‘খোঁজ: দ্য সার্চ’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক হয় বর্ষার। প্রথম সিনেমার পর ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ভালোবেসে ঘর বাঁধেন এই তারকা দম্পতি। তাদের সংসারে আরিজ ইবনে জলিল ও আবরার ইবনে জলিল নামে দুই পুত্রসন্তান রয়েছে।    
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়