• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রবাসীদের রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল শক্তি : সমাজকল্যাণমন্ত্রী
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা আছে। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স উন্নয়নের একটি মূল চালিকাশক্তি। সে প্রবাসীদের জন্য এবং তাদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সবসময়ই কাজ করে যাচ্ছেন।’  বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে শহরের বাবুরহাট সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের ব্যবস্থাপনায় প্রবাসী কর্মীদের প্রতিবন্ধী সন্তানদের ভাতা বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল প্রবাসীদের প্রতি পদে পদে নানা ধরনের প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হতে হতো। সেসব জায়গাতে কাজ করা হয়েছে। এখন বৈধ ভিসা নিয়ে আগের তুলনায় বেশি মানুষ বিদেশ যাচ্ছেন। অবৈধ যাওয়ার সংখ্যা কমে এসেছে। বিমানবন্দরে যেখানে আগে হয়রানি ছিল, সেখানে সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রিভার) শ্রীমা চাকমা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাখাওয়াত জামিল সৈকত, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক রজত শুভ্র সরকার, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সফিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতার উপস্থিত ছিলেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২১:০৩

রোজার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন
তাকওয়া অর্জন করতে হলে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। আর মানুষকে পরিশুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালা নবি-রাসুলদের পাঠিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তোমাদের মধ্যে স্বয়ং তোমাদের থেকেই একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদেরকে আমার আয়াত পড়ে শোনায়, তোমাদের জীবন পরিশুদ্ধ করে সুসজ্জিত করে, তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয় এবং এমন সব কথা তোমাদের শেখায়, যা তোমরা জানতে না।’ (আল-বাকারাহ : ১৫১) নিজেকে পরিশুদ্ধ করা সম্ভব হবে তখন, যখন নিজেকে সব পাপাচার থেকে বিরত রাখা যাবে। পাপ থেকে বিরত থাকার অন্যতম মাধ্যম হলো রোজা। রাসুলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, ‘রোজা হলো ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ কোনদিন রোজা রাখলে তার মুখ থেকে যেন খারাপ কথা বের না হয়, সে যাতে মূর্খতাসুলভ আচরণ না করে। কেউ যদি তার সাথে বিবাদে লিপ্ত হয় কিংবা গালমন্দ করে সে যেন বলে আমি রোজাদার। নিশ্চয়ই আমি রোজাদার।’ (আবু দাউদ : ২৩৫৫) কিয়ামতের দিন রোজা বান্দার জন্য জন্য সুপারিশ করবে। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ও কুরআন রোজাদার বান্দার জন্য (আল্লাহর কাছে) কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে। রোজা বলবে হে আল্লাহ! আমি এ ব্যক্তিকে দিনে খাবার ও অন্যান্য কামনা-বাসনা থেকে ফিরিয়ে রেখেছি, আপনি তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।’ (আল হাদিস) রোজাদার ব্যক্তি রাইয়ান দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি দরজা আছে যাকে বলা হয় রাইয়ান। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র রোজাদার লোকেরাই প্রবেশ করবে। তারা ব্যতীত অন্য কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না। সেদিন এই বলে ডাক দেয়া হবে- রোজাদার লোকেরা কোথায়? তারা যেন এ পথে প্রবেশ করে। এভাবে সব রোজাদার ভেতরে প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। অতঃপর আর কেউ এ পথে প্রবেশ করতে পারবে না।’ ( সহিহ বুখারি : ১৭৭৫)  আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে রোজার মাধ্যমে তাকওয়া ও জান্নাত অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন। লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, মাদরাসাতুন নূর আল আরাবীয়া বাংলাদেশ, আফতাবনগর, ঢাকা।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৮

‘সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক’
বর্তমান সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ কথা বলেন।  রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘গত ১৬ বছরে কখনও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনি সরকার। সরকার আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিলেও আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম নিম্নমুখী তখনও সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। কারণ এই সিন্ডিকেটের মূল পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে সরকার।’ তিনি বলেন, ‘সরকারি দলের অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে ভোক্তাদের জীবন চরমভাবে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দ্রব্যমূল্যের লাগাতার ঊর্ধ্বগতি, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য এবং সরকারের প্রতারণাপূর্ণ ভূমিকার কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। পবিত্র রমজানেও তারা মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী দামে মানুষ আজ দিশেহারা।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে সব নিত্যপণ্যের দর অস্বাভাবিক। টিসিবির তথ্য অনুযায়ী সাধারণ জাতের খেজুর বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৫শ’ থেকে ১১শ’ টাকা। এ ছাড়া গত বছরের তুলনায় আলুর দাম ১০৮ শতাংশ, রসুন (আমদানি) ৪৩ শতাংশ, আদা (দেশি) ৬০ শতাংশ, পেঁয়াজ (দেশি) ১৮৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, পেঁয়াজ (আমদানি) ২২৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।’ বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সরকার গরুর মাংস, দেশি পেঁয়াজ, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯ নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু তার কোনো কার্যকারিতা বাজারে নেই। বেঁধে দেওয়া ২৯টি পণ্যের দামতো কমেইনি, বরং বেড়েছে। সুতরাং সরকারের এই তৎপরতা জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্যই, সেটা এখন স্পষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘জনগণ তাদের প্রতারণা বুঝে ফেলায় সরকারি দলের নেতারা এখন ন্যক্কারজনকভাবে বাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির দায় বিরোধীদলের ওপর চাপাতে চাইছে। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ডামি সরকার অপপ্রচার, অপবাদ এবং হুমকির আশ্রয় নিয়েছে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার চোখ রাঙিয়ে ক্ষুধার্ত মানুষের ক্ষোভকে দমিয়ে রাখতে চাচ্ছে।’
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৪

আমরাই মূল জাতীয় পার্টি : চুন্নু
জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আরেকটি ব্রাকেটবন্দী দল হতে পারে। কিন্তু আমরাই মূল জাতীয় পার্টি। শনিবার (৯ মার্চ) রওশন এরশাদপন্থীদের কাউন্সিল প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন। মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, রওশন এরশাদপন্থীদের পৃথক কাউন্সিল করা দলের গঠনতন্ত্রবিরোধী। তবে আমরা তাদের কার্যক্রমকে গুরুত্ব দিচ্ছি না। জি এম কাদেরের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ রয়েছে এবং থাকবে। এদিন ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির দশম জাতীয় কাউন্সিল করেন রওশন এরশাদপন্থীরা। কাউন্সিলে রওশন এরশাদকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে আগামী ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত করা হয়। কাউন্সিলে আগামী তিন বছরের জন্য জাতীয় পার্টির মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন কাজী ফিরোজ রশীদ। সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা নির্বাচিত। এ ছাড়া পাঁচজন কো-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। কো-চেয়ারম্যানরা হলেন- শাহিদুর রহমান টেপা, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, সাদ এরশাদ, গোলাম সারওয়ার মিলন, সুনীল শুভ রায়। সুনীল শুভ রায় জাতীয় পার্টির মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন। জাতীয় পার্টির দুই শীর্ষ নেতা রওশন এরশাদ ও জিএম কাদেরের দ্বন্দ্ব অনেক পুরোনো। তবে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হওয়ায় শীর্ষ নেতৃত্বের ওপর ক্ষুব্ধ হন রওশনপন্থীরা। অন্যদিকে, ছেলে সাদ এরশাদকে রংপুরে মনোনয়ন না দেওয়ায় রওশন এরশাদ নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এর জেরে নতুন করে জাপায় দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এখন শেষে পর্যন্ত দলটি দুই ভাগ হয়ে গেল।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৬

মূল দায়িত্বের বাইরেও আমরা উন্নয়নমূলক কাজ করছি : সেনাপ্রধান
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সেনাবাহিনীর মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। তবে এর বাইরেও আমরা অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করছি। রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসে তিনি এসব কথা বলেন। সেনাপ্রধান বলেন, ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায়ও আমরা কাজ করে থাকি। এ ছাড়া জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে কাজ করছে। দীর্ঘদিন ধরে আমরা জাতিসংঘে এক নম্বর শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ হিসেবে কাজ করছি। এদিন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ১০ পদাতিক ডিভিশন ও কক্সবাজার এরিয়া পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে প্রথমে সকালে তিনি কক্সবাজারে আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট রেস্ট হাউজ ‘জলতরঙ্গ’-এর বর্ধিতাংশ প্রকল্প উদ্বোধন করেন। এরপর দুপুরে সেনাপ্রধান রামু সেনানিবাসে সেনা পরিবার কল্যাণ সমিতি ও সৈনিক ক্লাব কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া তিনি ‘বে ওয়াচ প্রকল্প’ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন এবং সেখানে গাছের চারা রোপণ করেন। এ সময় ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২২

ব্রাজিলকে কাঁদিয়ে অলিম্পিকের মূল পর্বে আর্জেন্টিনা
অলিম্পিকের গত দুই মৌসুমে স্বর্ণপদক জিতেছিল ব্রাজিল। এবার তাদের সামনে ছিল হ্যাটট্রিক করার সুযোগ। কিন্তু আসন্ন অলিম্পিকের মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ব্রাজিল। বাঁচামরার ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ১-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে মূলপর্বে জায়গা নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা। এদিন মাঠে নেমে ১৫ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো আর্জেন্টিনা। অধিনায়ক থিয়াগো আলমাদার দুর্দান্ত ফ্রি-কিক গোলবারে লেগে ফিরে আসে।  প্রথমার্ধে অবশ্য ব্রাজিল তেমন চমক দেখাতে পারেনি। আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগকে তেমন পরীক্ষাই দিতে হয়নি। ১৮ মিনিটে তারা প্রথম শট নেয় গোলমুখে। যদিও সেটি টার্গেটে ছিল না।  বাকি সময় আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে খেলা গড়ালেও প্রথমার্ধে গোল পায়নি কোনো দল। গোল শূন্য থেকে বিরতিতে যায় দুল।  দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নেমে আক্রমণে ধার বাড়ায় ব্রাজিল। ম্যাচের ৬০ এবং ৬২তম মিনিটে গোলের সেরা সুযোগ তৈরি করে ব্রাজিল। তবে সেলেসাওদের হতাশ করেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক ব্রেই।  প্রথমে গ্যাব্রিয়েল পেকের শট বাঁচিয়ে দেন ব্রেই। এর মিনিট দুয়েক পরে জন কেনেডিকেও হতাশ করেন তিনি। তবে খেলার ৭৭ মিনিট গড়িয়ে গেলেও কোনো পক্ষের জালের ছোঁয়া পায়নি বল। ম্যাচটি গোলশূন্য ড্রয়ের দিকে যাচ্ছে বলে ভাবছিলেন অনেকে। এতে খুশিই হতেন ব্রাজিল সমর্থকরা। কারণ, ড্র হলেও আশা বাঁচিয়ে রাখতে পারত ব্রাজিল। কিন্তু ৭৮তম মিনিটে হঠাৎ ডি বক্সের অনেকটা বাইরে থেকে একটি মাপা ক্রস শট নিলেন ব্রাইটনে খেলা আর্জেন্টাইন তরুণ ভ্যালেন্টিন বার্কো। অনেকটা দৌড়ে এসে তাতে মাথা ছোঁয়ালেন ফরোয়ার্ড লুসিয়ানো গুন্দো। শেষ পর্যন্ত সমতায় ফিরতে পারেনি ব্রাজিল। এতে ১-০ গোলের ব্যবধানে ব্রাজিলকে হারিয়ে অলিম্পিকের নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে অলিম্পিকে যাওয়ার টিকিট হাতছাড়া করল ২০১৬ ও ২০২০ অলিম্পিকে সোনা জেতা ব্রাজিল। লাতিন আমেরিকা অঞ্চল থেকে আর্জেন্টিনা ছাড়াও প্যারিস অলিম্পিকের টিকিট কেটেছে প্যারাগুয়ে। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম টানা দুইবারের সোনাজয়ীরা চূড়ান্ত পর্বে আসার আগেই ছিটকে যাওয়ার ঘটনা ঘটলো।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪২

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে ভর্তি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তির সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।  রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার চিঠি পাঠিয়ে এই নির্দেশ দেওয়া হয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মূল ক্যাম্পাসে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে; যা কমিশন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। রাষ্ট্রপতির নির্দেশনার আগ পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এর আগে, গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তখন বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশ দিয়ে কয়েক দফা চিঠি দেয় ইউজিসি। কিন্তু এতে কাজ না হওয়ায় পরবর্তীতে গত ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতিকেও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে চিঠি দেওয়া হয়।  চিঠিতে বলা হয়, কমিশনের নির্দেশনা অমান্য করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে এরই মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে এবং ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষেও শিক্ষার্থী ভর্তির পরিকল্পনা করা হয়েছে; যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও সংবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এর ফলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা আইনি জটিলতার শিকার, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কষ্টের কারণসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আইনগত উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। চিঠিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে স্নাতক প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতির নির্দেশনা চায় ইউজিসি।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৫

জাবিতে গৃহবধূ ধর্ষণ : মূল হোতা মামুনের দোষ স্বীকার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্বামীকে ডেকে এনে হলকক্ষে আটকে রেখে স্ত্রীকে পাশের জঙ্গলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার মূল হোতা মো. মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন (৪৪) ও তার অন্যতম সহায়তাকারী মো. মুরাদ হোসেন আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তারা ধর্ষণের ঘটনায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মুজাহিদুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুল কবীর বাবুল। গত শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে স্বামীকে ডেকে এনে হলকক্ষে আটকে রেখে পরে স্ত্রীকে ডেকে নিয়ে পাশের জঙ্গলে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এক বহিরাগতের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর মামলা হলে র‍্যাব বিষয়টি নিয়ে ছায়া তদন্তে নামে। ছায়া তদন্তের সময় আত্মগোপনে থাকা সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন ও অন্যতম সহায়তাকারী মুরাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৯

জাবিতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেপ্তার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত পলাতক মামুনুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।  বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এক ক্ষুদে বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। র‍্যাব জানায়, রাজধানীর ফার্মগেট এলাকা থেকে অভিযুক্ত মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ধর্ষণে সহায়তাকারী হিসেবে অভিযুক্ত মো. মুরাদকে নওগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে স্বামীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলের একটি কক্ষে আটকে তার স্ত্রীকে পাশের জঙ্গলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। পরে মূল অভিযুক্তসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরের দিন ৪ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় ৬ শিক্ষার্থীর সনদ স্থগিত করা হয়েছে। এরমধ্যে তিনজনকে সাময়িক বহিষ্কারও করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে চার সদস্যদের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সনদ স্থগিত হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, একই বিভাগের মুরাদ হোসেন, শাহ পরান, মোস্তফা মনোয়ার সিদ্দিকী, মো. হাসানুজ্জামান ও এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হাসান। পাশাপাশি মুরাদ, সাব্বির ও মোস্তফা মনোয়ার সিদ্দিকীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৫

বিশ্ব ইজতেমার মূল বয়ান উর্দুতে, বাংলা-আরবিতে তর্জমা
গাজীপুর জেলার টঙ্গীতে তুরাগ নদের তীরে আগামী ০২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন বিশ্ব ইজতেমা। প্রতি বছরের মতো এবারও উর্দু ভাষায় বয়ান করা হবে এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মুসল্লিদের সুবিধার্থে বয়ানের সঙ্গে বাংলা ও আরবি ভাষায় তর্জমা করা হবে। আগতদের উদ্দেশ্যে বয়ান করবেন তাবলিগ জামাতের শীর্ষ মুরব্বিরা।  তিন দিনব্যাপী ইজতেমা উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে নানাধরনের প্রস্তুতি। ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। আগত মুসল্লিরা জেলাওয়ারি খিত্তা বা তাঁবুতে অবস্থান করবেন। প্রতিবারের মতো এবারো যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি। ফলে ইজতেমাকে সফল করতে আয়োজকদের পাশাপাশি কাজ করছে বিভিন্ন সংস্থা। সার্বিক নিরাপত্তা বিধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থাও গ্রহণ করেছে নানা ব্যবস্থা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে টঙ্গীর তুরাগ তীরে রেকর্ড সংখ্যক মুসল্লি বিশ্ব ইজতেমায় যোগ দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন আয়োজকরা। তুরাগ তীরে বিদেশ থেকে আগতদের জন্য রয়েছে আলাদা থাকার ব্যবস্থা। বিদেশি ছাউনির পূর্ব পাশে তৈরি করা হয়েছে মূল বয়ান মঞ্চ। এ মঞ্চ থেকেই উর্দুতে বয়ান করা হবে এবং এখান থেকেই বয়ানের বাংলা অনুবাদ করা হবে। তবে অন্যান্য ভাষাভাষীদের জন্য বয়ানের অনুবাদ করা হবে তাদের জন্য নির্ধারিত ছাউনিতে। প্রত্যেক ছাউনিতে মূল বয়ান অনুবাদ করার জন্য একজন করে দোভাষীর ব্যবস্থা রাখা হয় ইজতেমায়। ইজতেমা উপলক্ষে তুরাগ নদীতে এ বছর ছয়টি ভাসমান সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এরমধ্যে পাঁচটি সেতু নির্মাণ করেছে সেনাবাহিনী এবং একটি বিআইডাব্লিউটিএ। এসব ব্রিজ দিয়ে সাময়িকভাবে মুসল্লিরা এপার থেকে ওপারে যাতায়াত করতে পারবেন। বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে মুসল্লিদের চলাচলের সুবিধার্থে ১৭টি বিশেষ ট্রেন চলবে। বেশিরভাগ আন্তঃনগর ট্রেন টঙ্গী রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতি দেবে। রেলওয়ের ঘোষণা অনুসারে দুই পর্বেও আখেরি মোনাজাতের দিন (৪ ও ১১ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা থেকে টঙ্গীর মধ্যে পাঁচ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে।  এছাড়া টঙ্গী-ময়মনসিংহ ও টঙ্গী-টাঙ্গাইলের মধ্যে একটি করে বিশেষ ট্রেন চলানো হবে। টঙ্গী ও ঈশ্বরদীর মধ্যে চালানো হবে দুটি বিশেষ ট্রেন। ২ ফেব্রুয়ারি ও ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকা-টঙ্গী পথে ‘জুম্মা স্পেশাল-২’ নামে এক জোড়া ট্রেন চলাচল করবে। এছাড়া ৩ ফেব্রুয়ারি ও ১০ ফেব্রুয়ারি জামালপুর-টঙ্গী পথে আরেকটি বিশেষ ট্রেন চালু করা হবে। ইজতেমা উপলক্ষে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি এবং ৮ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা অভিমুখী সব আন্তঃনগর, মেইল, কমিউটার ট্রেন টঙ্গী স্টেশনে ৩ মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে। দুই পর্বের আখেরি মোনাজাতের দিন (৪ ফেব্রুয়ারি ও ১১ ফেব্রুয়ারি) সুবর্ণ, সোনার বাংলা, কক্সবাজার ও পর্যটক এক্সপ্রেস ছাড়া সব আন্তঃনগর, মেইল, কমিউটার ট্রেন টঙ্গী স্টেশনে তিন মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে। অর্থাৎ, এই দুই দিন চারটি ট্রেন বাদে বাকি সব ট্রেন টঙ্গীতে থামবে। এছাড়া, ইজতেমার মুসল্লিদের সুবিধার্থে দুই পর্বের আখেরি মোনাজাতের দিন বলাকা কমিউটার, বনলতা এক্সপ্রেস ও সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের চলাচলের সময় পরিবর্তন করা হবে। ইজতেমা উপলক্ষে সব আন্তঃনগর, মেইল, এক্সপ্রেস, লোকাল ট্রেনে যাত্রী চাহিদা ও প্রাপ্যতা সাপেক্ষে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করা হবে। প্রসঙ্গত, ১৯৪৬ সালে প্রথমবারের মতো কাকরাইল মসজিদে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামের হাজি ক্যাম্পে এবং ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে তাবলিগ জামাতের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। দিন দিন লোকসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর পাগাড় গ্রামের কাছে (টঙ্গীর মনসুর জুট মিলের নিকটে) একটি মাঠে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই ইজতেমায় বিদেশি কয়েকটি জামাতও অংশ নেয়। এখান থেকেই এর নাম হয় বিশ্ব ইজতেমা। ১৯৬৭ সালে টঙ্গীর তুরাগ নদের পাড়ে প্রথমবারের মতো বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকার তুরাগ পাড়ের ১৬০ একর জমি তাবলিগ জামাতের জন্য বরাদ্দ দেয়। ২০১১ সালের আগে একপর্বে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হত। স্থান সংকট এবং জনদুর্ভোগ বিবেচনা ও মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি, আইন-শৃ্ঙ্খলা উন্নতি ও নিরাপত্তা প্রদানের নিমিত্তে তাবলিগের শুরা সদস্যদের পরামর্শের ভিত্তিতে তিন দিন করে ২ ধাপে ইজতেমা আয়োজনের কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ২ ধাপে ইজতেমা আয়োজনের পরও মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি হওয়ায় ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর ৩২ জেলার অংশগ্রহণে ২ ধাপে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করা হয়।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়