• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
লঙ্কানদের বিপক্ষে টানা দ্বিতীয়বার সিরিজ জয়ের হাতছানি টাইগারদের
লঙ্কানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে প্রথম ম্যাচে ছয় উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এতে সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে রয়েছে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ম্যাচে সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামবে শান্ত-মিরাজরা। শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে খেলতে নামবে দুই দল। বাংলাদেশ সময় ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে। ঘরের মাঠে ২০২১ সালে লঙ্কানদের ২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তাই দ্বিতীয় ম্যাচ জিতলেই ঘরের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে টানা দ্বিতীয় ওয়ানডে সিরিজ জয়ের স্বাদ পাবে  টাইগাররা। প্রথম ওয়ানডেতে জবাব দিতে নেমে দলীয় ২৩ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। তবে শান্ত, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। এতে ছয় উইকেটে বড় জয় পায় স্বাগতিকরা। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলেও ওয়ানডেতে প্রথম ম্যাচেই পিছিয়ে পড়েছে সফরকারীরা। তাই দ্বিতীয় ম্যাচটি লঙ্কানদের সামনে সিরিজ রক্ষার ম্যাচ। ফলে টাইগারদের হারাতে সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবে লঙ্কানরা। প্রথম ম্যাচ জিতলেও টাইগারদের মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ টপ অর্ডারের ব্যর্থতা। ওপেনিংয়ে লিটন-সৌম্যকে রানে ফিরাতে চান টাইগার হেড কোচ হাথুরুসিংহে। ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি তাওহীদ হৃদয়ও। তাই সিরিজ জিততে হলে টপ অর্ডার ব্যাটারদের ভালো করার বিকল্প নেই।  
১৪ মার্চ ২০২৪, ২১:২৩

দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি
এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে রোগীর অবস্থা প্রথমবারের চেয়ে বেশি গুরুতর হতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা দ্রুত খারাপের দিকে চলে যায়। সম্প্রতি ভ্যাকসিনসওয়ার্কের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ বা ধরন রয়েছে। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা এসব ধরনের সঙ্গে লড়াই করে। প্রথম আক্রমণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ায় দ্বিতীয় আক্রমণটি শক্তিশালী হয় এবং সেরোটাইপগুলো আগের ভাইরাস কণার সঙ্গে যুক্ত হয়। এভাবে শরীরে ডেঙ্গু আবারও বাসা বাঁধতে পারে। প্রথমটির বিরুদ্ধে দেহে আজীবন অ্যান্টিবডি তৈরি হলেও পরবর্তী তিনটি সেরোটাইপের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডির সক্ষমতা দুই মাসের কম হতে পারে। এ জন্য দ্বিতীয়বার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থেকে যায়। এ ক্ষেত্রে ‘সাইকোটিন’ নামক এক প্রকার প্রতিরোধক শরীরের জীবাণু প্রতিরোধী কোষকে সংকেত পাঠায়। এতে দেহে ‘সাইকোটিন স্টর্ম’ তৈরি হয়। দুর্বল শরীরে এই প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী কাজ করায় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতে প্রতিবছর ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালে দেশ দুটিতে আগের তুলনায় বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করে। পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ায় ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালের কোভিড-১৯ ওয়ার্ডকে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে রূপান্তর করার প্রয়োজন পড়ে। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারিতে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৫৫ জন। এরমধ্যে ১৪ জন মারা গেছেন। এর আগে, ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ভর্তি হন রেকর্ড তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরের দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। এদের মধ্যে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন। তার আগে ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ৬২ হাজার ৩৮২ জন আক্রান্ত এবং ২৮১ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭

টানা দ্বিতীয়বার বর্ষসেরা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার সূর্যকুমার
ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও টি-টোয়েন্টি ধারাবাহিকভাবে পারফরম্যান্স করে যাচ্ছে ভারতীয় মারকুটে ব্যাটার সূর্যকুমার যাদব। যার স্বীকৃতিস্বরূপ টানা দুই বার আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। চলতি মাসের শুরুর দিকে বিদায়ী বছরের বর্ষসেরা টি-টোয়েন্টি খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছিল আইসিসি। যেখানে ভারতের সূর্যকুমার যাদব ছাড়াও জায়গা পেয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা, নিউজিল্যান্ডের মার্ক চাপম্যান ও উগান্ডার রমজানি। তবে শেষ পর্যন্ত ভারতীয় এই ব্যাটারের হাতে উঠেছে বর্ষসেরার পুরস্কার। সর্বশেষ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫১ বলে অপরাজিত ১১২ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সেই সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বছরের শেষ টি-টোয়েন্টিতেও দারুণ এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন সূর্যকুমার। এ ছাড়াও আগ্রাসী সব ইনিংস খেলে ভারতকে একের পর এক ম্যাচ জিতিয়েছেন তিনি। ফলে পুরস্কার জেতার দৌড়ে সবার থেকে এগিয়ে সূর্যকুমার। অন্যদিকে দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে উজ্জ্বল ছিলেন সিকান্দার রাজা। ১১ ইনিংসে ৫১ দশমিক ৫০ গড়ে ৫১৫ রান করেছেন রাজা। স্ট্রাইকরেট ছিল ১৫০ দশমিক ১৪। বল হাতেও নিজের জাত চিনিয়েছেন জিম্বাবুয়ের এই অলরাউন্ডার। ১৪ দশমিক ৮৮ বোলিং গড়ে উইকেট নিয়েছেন ১৭টি। ইকোনমি রেটটাও দারুণ, ৬ দশমিক ৫৭। সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা নিউজিল্যান্ডের ব্যাটার চ্যাপম্যান ১৭ ইনিংসে ৫০ দশমিক ৫৪ গড়ে করেছেন ৫৫৬ রান। অন্যদিকে চলতি বছরে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রতিযোগিতা করবে আফ্রিকা অঞ্চল থেকে বাছাইয়ে যোগ্যতা অর্জন করা উগান্ডা। দলকে বড় মঞ্চে পৌঁছে দেওয়ার পথে দারুণ কৃতিত্ব ছিল রমজানির। বিশেষ করে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাছাইপর্বের ম্যাচে উগান্ডার ৫ উইকেটের জয়ে ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তার। সিকান্দার রাজাদের দেওয়া ১৩৭ রান তাড়া করতে নেমে ২৬ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪০ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৮

টানা দ্বিতীয়বার ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কার জিতলেন মেসি
ম্যানচেস্টার সিটির তারকা আর্লিং হালান্ড ও ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পেকে পিছনে ফেলে ২০২৩ ফিফার ‘দ্য বেস্ট’ পুরস্কার জিতেছেন লিওনেল মেসি। টানা দ্বিতীয় এবং সব মিলিয়ে অষ্টমবারের মতো ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেলেন ৩৬ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে লন্ডনে ‘দ্য বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে বিজয়ী হিসেবে মেসির নাম ঘোষণা করা হয়। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের পরের দিন ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকে ২০২৩ সালের ২০ আগস্ট পর্যন্ত ফুটবল খেলার পারফরম্যান্স বিবেচনায় এই পুরস্কার প্রদান করে ফিফা। দর্শক-সমর্থকদের চোখে সেরা মেসিই জিতেছেন এই পুরস্কার। তবে নিজ হাতে পুরস্কার নিতে যেতে পারেননি তিনি। তার বদলে পুরস্কার গ্রহণ করেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও ফরাসি কিংবদন্তি থিয়েরি অঁরি। মূলত ভোটাভুটির ফলাফলে দেখা যায়, হালান্ড এবং তার দুজনের স্কোরিং পয়েন্ট সমান ৪৮ করে। তাই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছিল না কার হাতে উঠবে সেরার পুরস্কার। তাই হয়তো অনুষ্ঠানে আসেননি মেসি।  তবে জাতীয় দলের অধিনায়কদের ভোটে প্রথম পছন্দের তালিকায় মেসি কিছুটা এগিয়ে ছিলেন। যে কারণে পুরস্কার জিতে নেন ইন্টার মায়ামি তারকা। আর এমবাপ্পে শেষ করেন ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে। পিএসজি ছেড়ে গত জুলাইয়ে তিনি যোগ দেন মেজর সকার লিগের দল ইন্টার মায়ামিতে। সেখানেও গোলের পর গোল করে তিনি রাখেন ছাপ, বিবেচিত সময়ে দলটির হয়ে ৭ ম্যাচে করেন ১০ গোল। দলটির হয়ে লিগস কাপ জিতে ৪৪ ট্রফি নিয়ে ফুটবল ইতিহাসের সফলতম খেলোয়াড় হয়ে যান মেসি। অন্যদিকে ম্যানচেস্টার সিটির সাফল্যে পেছনে গ্লাভস হাতে অনেক অবদান রাখার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি পেয়েছেন এদেরসন সান্তানা দে মোরায়েস। মরক্কোর ইয়াসিন বোনো ও বেলজিয়ামের থিবো কোর্তোয়াকে পেছনে ফেলে ফিফা বর্ষসেরা পুরুষ গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতলেন ব্রাজিলের ৩১ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়