• ঢাকা বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গলায় জীবন্ত কৈ মাছ আটকে কৃষকের মৃত্যু
নরসিংদীতে নালায় মাছ ধরার সময় গলায় কৈ মাছ আটকে মিয়াচাঁন নামে কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার রাত ৮টার দিকে ঝড়বৃষ্টির পর সদর উপজেলার বালুসাইর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মিয়াচাঁন (৪৮) বালুসাইর গ্রামের তারব আলীর ছেলে। নিহতের স্বজনেরা জানান, বৈশাখী ঝড়বৃষ্টির সময় বাড়ির পাশের নালায় কৈ মাছসহ বিভিন্ন মাছ আসতে দেখে ধরতে যান মিয়াচাঁন। এসময় একটি কৈ মাছ ধরার পর সাথে মাছ রাখার মত পাত্র না থাকায় মুখে কামড়ে আটকে রাখেন এবং আরও মাছ ধরার চেষ্টা করেন। এসময় অসাবধানতাবশত কৈ মাছটি মুখের ভেতর ঢুকে পড়ের গলায় আটকে যায়। উপস্থিত স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। পরে স্বজনরা তাকে ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। মহিষাশুড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুফতি কাওছার আহমেদ বলেন, গলায় মাছ আটকে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। ঝড়বৃষ্টির কারণে সরজমিন খোঁজ নিতে পারিনি, তবে লোক পাঠিয়েছি প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৩

হাসপাতালে গলায় ব্লেড চালিয়ে কৃষকের আত্মহত্যার চেষ্টা 
হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় গলায় ব্লেড চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন মো. জামাল হোসেন (৫৫) নামে এক ব্যক্তি। তিনি পেশায় একজন কৃষক। বুধবার (৬ মার্চ) রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা সদরে এই ঘটনা ঘটে। লংগদু উপজেলার মাইনীমুখ ইউনিয়নের বাইট্টাপাড়া এলাকার বাসিন্দা জামাল হোসেন। স্বজনরা জানায়, জামাল বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) পায়ের ইনফেকশন নিয়ে লংগদু উপজেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। ঘটনার দিন দুপুরে হাসপাতালে তার স্ত্রী তার কাছ থেকে কাজের প্রয়োজনে দূরে যায়। এ সুযোগে গলায় ব্লেড দিয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করে। এতে করে তার গলার শ্বাসনালী কেটে যায়।  জামালের স্ত্রী জানান, গত রাতে তিনি চিকিৎসা খরচ চালাতে পারবে না বলে চিন্তা করছিলেন। আমি চিন্তা করতে বারণ করলেও তিনি দুপুরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।  লংগদু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মেজবাহ উদ্দীন জানান, তিনি কি কারণে এমন করেছেন সেটা কারোর জানা নেই। তবে পরিবার বলছে অর্থনৈতিক কারণে এমনটা হতে পারে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।  রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডাক্তার মো. শওকত আকবর জানান, আহত জামালের অবস্থা তেমন ভালো নয়, তাই তাকে চট্টগ্রামে প্রেরণ করা হয়েছে।
০৭ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫৯

গলায় ফাঁস দিয়ে ঢাবি ছাত্রীর আত্মহত্যা
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে সুমাইয়া আক্তার (২০) নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ী পশ্চিমপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাত সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। সুমাইয়ার বাবা জামাল উদ্দিন বলেন, আমার মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার রাতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে সে অভিমান করে নিজরুমে সিলিংফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস নেয়। পরে আমরা অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় অবহিত করা হয়েছে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৫

স্বামীর সঙ্গে অভিমানে স্ত্রীর গলায় ফাঁস
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে সোনিয়া আক্তার (২২) নামে এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়েছেন। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে কামরাঙ্গীরচরের রসুলপুরে এ ঘটনা ঘটে।  পরে মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। সোনিয়া আক্তারের গ্রামের বাড়ি ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার বাদ্দিপুরে। ঢাকার কামরাঙ্গীরচর রসুলপুরে ৩ নম্বর গলির পুরাঘাট এলাকার একটি বাসায় স্বামীর সঙ্গে ভাড়া থাকতেন তিনি। এ বিষয়ে সোনিয়ার স্বামী ইয়াসিন বলেন, বুধবার রাতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে আমার সঙ্গে স্ত্রীর কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে অভিমানে নিজের ঘরে চলে যান তিনি। পরে তাকে ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। এরপর দরজা ভেঙে দেখি সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছেন সোনিয়া। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৩

বাউফলে গলায় ছাই আটকে শিশুর মৃত্যু 
পটুয়াখালীর বাউফলে গলায় ছাই আটকে তিন বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশুর নাম মো. সোলাইমান (৩)। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের ঝিলনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, গত সপ্তাহে ঝিলনা গ্রামের নানাবাড়িতে মায়ের সঙ্গে বেড়াতে যায় সোলাইমান। মঙ্গলবার দুপুরে বাড়ির উঠানে অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে খেলছিল সে। এ সময় খেলার ছলে ধান সিদ্ধ করার মাটির চুলা থেকে ছাই তুলে গিলে ফেলে সোলাইমান। এরপর সে অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্যান্য শিশুদের চিৎকার শুনে পরিবারের লোকজন সোলাইমানকে উদ্ধার করে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় বাউফল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।  বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বলেন, শিশুকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। প্রাথমিকভাবে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, শ্বাসনালিতে ছাই আটকে যাওয়ার কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়