• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে পাবনা
চৈত্র মাস আসতে বাকি আর মাত্র চার দিন। ইতোমধ্যেই বিদায় নিয়েছে শীত। তবুও যেন বিদায় নেওয়া শীত ফের ফিরে এসেছে পাবনায়। রোববার রাতে প্রচণ্ড ঠান্ডা আর সোমবার (১১ মার্চ) সকালে পাবনা ঢাকা পড়েছিল ঘন কুয়াশায়।  আবহওয়ার এমন বিরূপ আচরণে ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। পাবনা শহর এবং জেলা সদরের বাইরে গ্রামাঞ্চলেও একই রকম আবহাওয়া দেখা গেছে।  স্থানীয়রা জানান, পাবনাজুড়ে দেখা মিলছে আবহাওয়ার ব্যতিক্রমী রূপ। দিনে গরম, রাতে শীত। এ রকম বিরূপ আবহাওয়ায় অনেকেই কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। আক্রান্তদের মাঝে শিশুদের সংখ্যাই বেশি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনার ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ হেলাল উদ্দিন। তিনি জানান, রোববার (১০ মার্চ) ও সোমবার (১১ মার্চ) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২-১ দিনের মধ্যে এ অবস্থা কেটে গিয়ে শীত বিদায় নেবে।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৬

যেমন থাকবে আগামী ৩ দিনের আবহাওয়া
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আর ঘন কুয়াশার কারণে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন চলাচল অস্থায়ীভাবে ব্যাহত হতে পারে।  এ সময় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া মৌলভীবাজার, কুমিল্লা, ফেনী, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল এবং ভোলা জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) ঢাকা ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি বা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আর শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। দেশের অন্যত্রও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকা, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনা এবং সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০৯

রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে, বাড়বে কুয়াশা
দেশে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রাজশাহীতে। তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাওয়ার কারণে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ রাতেও তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। আগামী কয়েকদিন সারাদেশে কুয়াশা ফের বেড়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাজশাহীতে। একদিন আগে সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার (৮ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল শ্রীমঙ্গলে। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানা যায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। কুয়াশার কারণে সারাদেশে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। বুধ ও বৃহস্পতিবার সারাদেশে ঘন কুয়াশা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। বুধবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরবর্তী পাঁচদিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৮

চার বিভাগে কমতে পারে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা
দেশের চার বিভাগে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাস এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পাবে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। আগামী মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ঘন কুয়াশার কারণে প্লেন চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন ও সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আগামী বুধবার (৩ জানুয়ারি) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ঘন কুয়াশার কারণে প্লেন চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়