• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পরীমণির মাদক মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ ১ জুলাই
রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণির সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ আগামী ১ জুলাই ধার্য করেছেন আদালত। রোববার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এতে পরীমণির পক্ষে তার আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী হাজিরা দেন। এরপর তিনি মামলাটি উচ্চ আদালতে আদেশের অপেক্ষায় রয়েছে জানিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন। এর প্রেক্ষিতে আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেন আগামী ১ জুলাই। এ সময় অন্য দুই আসামি আদালতে হাজিরা দেন। এর আগে, গত বছরের ৯ জানুয়ারি আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ আদেশ দেন, পরীমণির মাদক মামলার কার্যক্রম ছয় মাস স্থগিত থাকবে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৪ আগস্ট চিত্রনায়িকা পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‌্যাব। এ সময় সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়। এরপর ৩১ আগস্ট জামিন পান এ চিত্রনায়িকা। পরদিন হন কারামুক্ত।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৫

নাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ ৪ মার্চ
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৪ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৯ নম্বর (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী হাজিরা দেন। মামলায় সাক্ষ্য দিতে একজন সাক্ষী আদালতে উপস্থিত হন। দুদক সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য প্রস্তুত না থাকায় সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৪ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া ও হান্নান ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৯ নম্বর (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন। মামলার অন্য সাত আসামি হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়