• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি শপথ নিয়েছেন। তারা হলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম এবং বিচারপতি কাশেফা হোসেন। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে তাদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। এর আগে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শপথ পাঠ অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী। অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সিনিয়র আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) আপিল বিভাগে নতুন তিনজন বিচারপতিকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দেওয়ার পর আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব গোলাম সারওয়ারের সই করা একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত তিন বিচারপতিকে তাদের শপথগ্রহণের দিন থেকে আপিল বিভাগের বিচারক নিয়োগ করেছেন। এ নিয়োগ শপথগ্রহণের পর থেকে কার্যকর হবে। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। নতুন তিন বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ায় আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা হয়েছে আটজন।
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৪

আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন ৩ বিচারপতি
হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। এ বিষয়ে খুব শিগগিরই গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে। ওই তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি কাশিফা হোসেন ও বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম। বুধবার (২৪ এপ্রিল) আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। তিনজনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াবে আটজনে। প্রজ্ঞাপন জারির পরে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ জানা যাবে।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৫

বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের মায়ের দাফন সম্পন্ন
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচর, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম অ্যাডভোকেট এম আব্দুর রহিমের সহধর্মিনী, ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিমের ‘স্বপ্নজয়ী’ মা নাজমা রহিমের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা ১১টায় দিনাজপুর গোর এ শহীদ ঈদগাহ ময়দানে এবং পরে দুপুর ২টায় মরহুমার গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার শংকরপুর ইউনিয়নের পাঁচকুড় উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে পারিবারিক করস্থানে তাকে দাফন করা হয়। মায়ের জানাজায় প্রধান বিচারপতি (ভারপ্রাপ্ত) এম. ইনায়েতুর রহিম নিজে ইমামতি করেন। এর আগে তিনি তার মায়ের জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।  এর আগে বুধবার বিকেল ৩টায় ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তিনি ছেলে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, কন্যা ডা. নাদিরা সুলতানা, ডা. নাসিমা সুলতানা, নাফিসা সুলতানা ও নাজিলা সুলতানাসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী, আত্মীয় স্বজন, নাতী-নাতনী, শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন। উল্লেখ্য, মরহুমা নাজমা রহিম ২০১৮ সালের ১৩ মে জাতীয়ভাবে ‘স্বপ্নজয়ী মা’ হিসেবে সম্মাননায় ভূষিত হন।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৯

ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে এম ইনায়েতুর রহিম
যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। শুক্রবার (২২ মার্চ) দিনগত রাত ৩টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে দেশত্যাগ করেন তিনি। দেশে ফিরবেন আগামী ৩১ মার্চ। এ সময় পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালন করবেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম। শনিবার (২৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্টার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান শুক্রবার দিনগত রাত ৩টা ১০ মিনিটের ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। আগামী ২৭ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হবে। বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের অবর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ১১:২৯

যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গেছেন বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। শুক্রবার (২২ মার্চ) দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন তিনি। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান শনিবার (২২ মার্চ) রাত ৩টা ১০ মিনিটের ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্র যাত্রা করেন। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আগামী ২৭ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বৈঠক করবেন। সফর শেষে প্রধান বিচারপতি আগামী ৩১ মার্চ দেশে ফিরবেন। এদিকে প্রধান বিচারপতির অবর্তমানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনরত বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ১১:২০

‘জিয়া-সায়েম-মোশতাকের ক্ষমতা দখল ছিল অবৈধ’
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, আমরা পঞ্চম সংশোধনী মামলায় বলেছি, জিয়াউর রহমান, রাষ্ট্রপতি সায়েম সাহেব, খন্দকার মোশতাক তারা যে কাজটি করেছিলেন তা ছিল বেআইনি। পঞ্চম সংশোধনী মামলায় তখন বিচারপতিরা বলেছেন, অবৈধ এবং পঞ্চম সংশোধনী মামলায় যতগুলো কাজ হয়েছে সেগুলোও ছিল অবৈধ। শুক্রবার (১ মার্চ) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ধলেশ্বর গ্রামে রাবিয়া খাতুন স্মৃতি পাঠাগার চত্বরে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনারা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে দেশ স্বাধীন করেছেন। আপনারা যে কাজটি করেছেন এই কাজটি বাংলাদেশে আমরা বা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের পক্ষে করা সম্ভব হবে না। এই কারণে আপনারা হলেন শ্রেষ্ঠ সন্তান।  প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমি যখন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ছিলাম চেয়ারম্যান হিসেবে তখন আমার মনে পড়তো আমার সামনে মুক্তিযোদ্ধারা সাক্ষ্য দিচ্ছেন। আমার কোর্টে বিচার হয়েছে আলী আহসান মুজাহিদ, মীর কাশেম আলী, এইচ এম কামরুজ্জামান, মাওলানা ইউসুফ। ওই সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা জিনিস আমি লক্ষ্য করেছি, তারা কখনো সাক্ষ্য দিতে গিয়ে বাড়িয়ে কথা বলতেন না। তারা বলেছেন, আমি এটুকু করেছি।’ প্রধান বিচারপতি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরে আবেগের তাড়নায় হোক বা বঙ্গবন্ধুর মায়ার কারণেই হোক; যারা অস্ত্র হাতে নিয়ে এ বেআইনি কাজের প্রতিবাদ করেছেন, একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে অস্ত্র দিয়ে ছড়িয়ে দিয়ে একটি অগণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে জারি করেছিল; তাদের বিরোধে যারা অস্ত্র ধরে ছিল, তাদের সেইদিনের অ্যাকশন আর আমাদের পঞ্চম সংশোধনী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট যে কথা বলেছেন, কাজ তো একটায়। আমরা কলমে করেছি আর তারা অস্ত্র হাতে নিয়ে চেষ্টা করেছে। ওবায়দুল হাসান আরও বলেন, জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোশতাকের ক্ষমতা দখল বেআইনি ছিল। এ বেআইনি কাজটি তারা জাজমেন্ট দিয়ে বলেছেন, বেআইনি। একটা গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনীর সাহায্যে করেছে, এটাও ছিল বেআইনি। উল্লেখ্য, রাবিয়া খাতুন স্মৃতি পাঠাগার ও আকছির চৌধুরী চ্যারিটি ট্রাস্ট স্কুলের সভাপতি আকছির এম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার জেনারেল গোলাম রব্বানী, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার সাইফুর রহমান, হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিউর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার প্রমুখ।
০২ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

ট্রাইব্যুনালের নতুন চেয়ারম্যান বিচারপতি আবু আহমেদ
মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদারকে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) তাকে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়ে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। এদিকে ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ করতে না চাওয়ায় চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামকে হাইকোর্ট বিভাগে ফেরত আনা হয়েছে। আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ট্রাইব্যুনাল হতে হাইকোর্ট বিভাগে প্রত্যাবর্তন করার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি অভিপ্রায় ব্যক্ত করায় দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট, ১৯৭৩ এর ধারা ৬ (৪) এর বিধান মোতাবেক ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান পদটি শূন্য ঘোষণাক্রমে ট্রাইব্যুনালের বর্তমান সদস্য বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদারকে চেয়ারম্যান এবং তার শূন্য পদে এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া, জেলা ও দায়রা জজকে (পিআরএল ভোগরত) তার পিআরএল বাতিলক্রমে ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো। ট্রাইব্যুনালের অপর সদস্য বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমকে তার পদে বহাল রাখা হলো। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগে প্রত্যাবর্তন করবেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কর্মরত থাকাকালে তাকে প্রদত্ত সব নিরাপত্তা সুবিধাসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য সুবিধাদি বিধি মোতাবেক অব্যাহত থাকবে। উক্ত ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান এবং সদস্যগণ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত একজন বিচারপতির সমমর্যাদার বেতন-ভাতাদি ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি প্রাপ্ত হবেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারে ২০১০ সালের ২৫ মার্চ গঠন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫১

সাংবাদিকদের বিপদে ফেলতে পারে সাইবার আইনের ৫টি ধারা : বিচারপতি শেখ আরিফ
সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাঁচটি ধারা সাংবাদিকদের বিপদে ফেলতে পারে বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে ল' রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত এক কর্মশালায় এ কথা জানান তিনি। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ বলেন, 'সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাঁচটি ধারা মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে সাংবাদিকতায়। এগুলো হলো ধারা ২২, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৮।' তিনি বলেন, '১৯৯১ সাল থেকেই দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রচণ্ড ইনটলারেন্স দেখেছি আমরা। কোনও ধরনের সমালোচনা হলেই গ্রেপ্তার-নির্যাতন ছাড়া আর কোনো পন্থা তাদের হাতে আছে বলে তারা মনে করেন না। এক্ষেত্রে বিরোধী রাজনৈতিক দলকে দমন করতে গিয়ে দেখা যায় সাংবাদিকরাও এর ভিকটিম হয়ে যেতে পারেন।' তবে, সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'আপনারা সঠিকভাবে সংবাদ লিখেন, কারও কিছু করার থাকবে না। করলে আদালত তো আছেই।' কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৪২

বাংলাদেশের বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি
এজলাসে বসে বাংলাদেশের বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের অন্য দুই বিচারপতিসহ বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি এজলাসে ওঠেন। এ সময় ভারতের প্রধান বিচারপতিকে ধন্যবাদ জানান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির। পরে বিচারকাজ শুরু হয়। এর আগে গত ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির আমন্ত্রণে প্রথমবারের মতো ঢাকায় আসেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়। ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় ভারতের ৫০তম প্রধান বিচারপতি। ২০২২ সালের ৯ নভেম্বর শপথ নেয়া বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের প্রধান বিচারপতি হিসেবে মেয়াদ ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়