• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
অনুমোদনের অপেক্ষায় দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বাজেট
নতুন অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জন্য দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় অনুমোদনের জন্য তোলা হবে এ বাজেট। সভায় সভাপতিত্ব করবেন এনইসি চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে, গত ৭ মে পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়।  পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে এক লাখ ৬৫ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে এক লাখ কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন অর্থবছরে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। কর্মকর্তারা আরও জানান, আগামী অর্থবছরের জন্য নতুন এডিপির যে আকার নির্ধারণ করা হয়েছে, এটি চলতি অর্থবছরের মূল এডিপির তুলনায় দুই হাজার কোটি বা শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি। এছাড়া, সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) তুলনায় ২০ হাজার কোটি টাকা বা ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ বেশি। অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতকে। এই খাতে বরাদ্দ নির্ধারিত হয়েছে ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। তবে, মন্ত্রণালয়ভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ। তাদের জন্য বরাদ্দ থাকছে ৩৮ হাজার ৮০৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। পরিকল্পনা কমিশন জানায়, আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তা মিলে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। এর বাইরেও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন আছে ১৩ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে ধরলে নতুন এডিপির আকার দাঁড়াবে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। চূড়ান্ত খসড়া অনুযায়ী, এডিপির ১৫টি খাতের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ নির্ধারণ করা হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জন্য; ৪০ হাজার ৭৫১ কোটি ৮৬ লাখ এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে শিক্ষা খাতকে; ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অন্যান্য খাতের মধ্যে গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাতে ২৪ হাজার ৮৬৮ কোটি তিন লাখ টাকা, স্বাস্থ্য খাতে ২০ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নে ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং কৃষি খাতে ১৩ হাজার ২১৯ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।  এছাড়া, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাতে ছয় হাজার ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে চার হাজার ৭৮৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা, ধর্ম-সংস্কৃতি ও বিনোদন খাতে তিন হাজার ৪৯২ কোটি, সামাজিক সুরক্ষা খাতে তিন হাজার ৩০৪ কোটি টাকা, জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষা খাতে তিন হাজার ৩০৮ কোটি টাকা এবং সাধারণ সরকারি সেবা খাতে দুই হাজার ১৩৩ কোটি টাকা দেওয়া হবে বলে ঠিক করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ মোট প্রকল্প থাকছে এক হাজার ৩৩৭টি। মোট প্রকল্পের মধ্যে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে স্থানান্তর হবে এক হাজার ২৭৭টি প্রকল্প। বাকিগুলোর মধ্যে নতুন অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ৬০টি।
১৬ মে ২০২৪, ১৪:২১

৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন!
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেটে অনুমোদন দিয়েছেন। আগামী ৬ জুন জাতীয় সংসদে এ বাজেট উপস্থাপন করা হবে। মঙ্গলবার (১৪ মে) অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্রটি জানায়, সোমবার (১৩ মে) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাজেট সংক্রান্ত এক সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা হয়। বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।  সভায় আগামী বাজেটে বিলাসবহুল পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করার পক্ষে মতো দিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) বৃদ্ধি, আমদানি নিয়ন্ত্রণ, সতর্কতার সঙ্গে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি ও এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় বৃদ্ধি এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় উপকারভোগী ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি। সূত্রটি আরও জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম বাজেটে নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিফলন দেখতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুত করা এই বাজেটে তার প্রতিফলন রয়েছে বলে  সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম, অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। 
১৫ মে ২০২৪, ০৬:৩৮

৬ জুন বাজেট ঘোষণা
আশা করা হচ্ছে আগামী ৬ জুন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব সংসদে পেশ করা হবে। এদিন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী জাতীয় বাজেট উত্থাপন করবেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘আগামী ৬ জুন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপনের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজেট পেশের দিনক্ষণ ঠিক করে ইতোমধ্যে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব বন্টন করে দেওয়া হয়েছে।’ অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট হবে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার, যা হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ আকারের বাজেট।  এবারের বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পচ্ছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান। সূত্র: বাসস  
০৯ মে ২০২৪, ২১:২২

নতুন অর্থবছর ঘিরে প্রস্তুত ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নতুন অর্থবছর ঘিরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) প্রস্তুত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। মঙ্গলবার (৭ মে) পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় এটি অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরকে লক্ষ্য করে এবার ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত করেছে কমিশন। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার কোটি ও বৈদেশিক ঋণ থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বাইরেও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন আছে ১৩ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে নতুন এডিপির আকার দাঁড়াবে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।    জানা গেছে,  ২০২৪-২৫  অর্থবছরের প্রস্তাবিত এডিপিতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। এই খাতে প্রস্তাবিত বরাদ্দের পরিমাণ ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। তবে মন্ত্রণালয় ভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ। সেখানে বরাদ্দ থাকছে ৩৮ হাজার ৮০৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ নির্ধারিত হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের জন্য; ৪০ হাজার ৭৫১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে শিক্ষা খাত; ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অন্যান্য খাতের মধ্যে গৃহায়ণ ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাতে ২৪ হাজার ৮৬৮ কোটি ৩ লাখ টাকা, স্বাস্থ্য খাতে ২০ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নে ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং কৃষি খাতে ১৩ হাজার ২১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে।  এছাড়াও, শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবায় ৬ হাজার ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ৪ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা, ধর্ম-সংস্কৃতি ও বিনোদনে ৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা, সামাজিক সুরক্ষায় ৩ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা, জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষায় ৩ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা এবং সাধারণ সরকারি সেবা খাতে ২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ মোট প্রকল্প থাকছে ১ হাজার ৩৩৭টি। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে স্থানান্তর হবে ১ হাজার ২৭৭টি প্রকল্প। বাকি ৬০টি নতুন প্রকল্প।  
০৮ মে ২০২৪, ১২:১৯

বার্ষিক সাধারণ সভায় বিসিবির বাজেট পৌনে চার কোটি টাকা
গত ৯ মার্চ জরুরী বোর্ড সভা ডেকেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেখানে আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল চলতি বছরের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের তৃতীয় মেয়াদের দ্বিতীয় এজিএম হতে যাচ্ছে এটি। রোববার (৩১ মার্চ) দুপুর দুইটায় রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হবে বিসিবির এজিএম। আসন্ন এই এজিএমের জন্য দুই দফায় বাজেট বাড়ানো হয়েছে। সব মিলিয়ে এজিএমের বাজেট দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে চার কোটি টাকা।  সব জেলা, বিভাগ, ক্লাব, সংস্থা মিলিয়ে ১৭০ জন কাউন্সিলর বিসিবিতে৷ প্রত্যেক কাউন্সিলরকে বিসিবি এবার নগদ ১ লাখ টাকা ও আইপ্যাড উপহার দেবে৷  এবারের এজিএমের জন্য প্রথম ধাপে বাজেট ধরা হয়েছিল ২ কোটি টাকা। তবে সবশেষ বোর্ড সভায় দ্বিতীয় ধাপে বাজেট বাড়ানো হয় আরও পৌনে ২ কোটি তথা ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে এজিএমের বাজেট দাঁড়িয়েছে পৌনে চার কোটি তথা ৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।    বিসিবির সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে জানা গেছে, প্রথম ধাপে বোর্ড ২ কোটি টাকার অনুমোদন দেয়। তবে খরচ বেড়ে যাওয়ায় টাকার অঙ্ক প্রায় দ্বিগুণ করে পুনরায় বাজেট পাশ করা হয়।  বাজেটের বড় একটি অংশ বিসিবি খরচ করে কাউন্সিলরদের পেছনে। ক্রিকেট বোর্ডের সব জেলা মিলিয়ে ১৭০ জন কাউন্সিলর আছেন। প্রত্যেককে নগদ ১ লাখ টাকা এবং সঙ্গে দেওয়া হবে একটি করে ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট। প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা করে নগদ দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি আরও ৫০ হাজার বাড়ানো হয়।  ১৭০ জনকে ১ লাখ টাকা করে দেওয়া হলে সেখানে খরচ হবে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। গ্যাজেটের পেছনেও খরচ হতে পারে প্রায় কোটি টাকা। তবে গ্যাজেটের ধরণের উপর নির্ভর করে এই খাতে টাকা বাড়তে পারে কিংবা কমতেও পারে। কাউন্সিলরদের যাতায়াত খরচও বহন করবে বোর্ড। কাউন্সিলরদের রাখা হবে পাঁচ তারকা হোটেলে। জেলার কাউন্সিলরদের দেওয়া হবে বিমান টিকিট।  সব মিলিয়ে বিসিবির এজিএম যেন কাউন্সিলরদের জন্য উৎসবের। প্রতিবারই নগদ অর্থের সঙ্গে থাকে দামি উপহার। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। এর আগের এজিএমে (২০২২) ছিল মুঠোফোন ও ৫০ হাজার টাকা। আর বিসিবির নির্বাচনের আগে হওয়া এজিএমে ছিল ল্যাপটপ ও ১ লক্ষ টাকা।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৯:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়