• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিশ্বের বৃহত্তম বিমানবন্দরে বছরে চলাচল করতে পারবে ২৬ কোটি যাত্রী
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর নির্মাণের কাজ। নতুন এই বিমানবন্দরটি দিয়ে বছরে চলাচল করতে পারবে ২৬ কোটি যাত্রী। দুবাইয়ের প্রধানমন্ত্রী এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের নামানুসারে নতুন এই বিমানবন্দরটির নাম রাখা হয়েছে আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। খবর আল জাজিরার।  প্রধানমন্ত্রী রশিদ আল মাকতুম জানিয়েছেন, বিমানবন্দরটি নির্মাণে খরচ হচ্ছে তিন হাজার ৫০০ কোটি ডলার। বর্তমান দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের চেয়ে পাঁচগুণ বড় নির্মিতব্য এই বিমানবন্দরটি। তিনি আরও জানিয়েছেন, নির্মাণ শেষ হলে আসছে বছরগুলোতে দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সব কার্যকলাপ নতুন এই আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্থানান্তরিত হবে। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে রশিদ আল-মাকতুম বলেন, যেহেতু দুবাই বিমানবন্দরের চারপাশে সম্পূর্ণ শহর তৈরি হয়েছে, তাই এই বিমানবন্দরকে কেন্দ্র করেও একটি শহর তৈরি করা হবে। সেখানে অন্তত ১০ লাখ মানুষের আবাসন চাহিদা পূরণ হবে। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা ছাড়াও বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলোর অফিস তৈরি করা হবে নতুন শহরে। নতুন বিমানবন্দরটির অবস্থান দুবাই শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ২০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে বিশাল এলাকাজুড়ে। এই বিমানবন্দর হবে পরিবেশবান্ধব ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ।  জানা গেছে, নতুন বিমানবন্দরে থাকবে চারশটি টার্মিনাল গেট এবং ৫টি রানওয়ে। স্থানীয় বৃহত্তম বিমান পরিবহণ সংস্থা এমিরেটস এবং এর ছোট অংশীদার ফ্লাই দুবাই এ বিমানবন্দরে স্থানান্তরিত হবে। এছাড়া, দুবাই থেকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে যাতায়াত করা অন্য সব অংশীদার এয়ারলাইন্সও এখান থেকে পরিচালিত হবে।  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৩

তাপদাহে বছরে ২৭০০ কোটি ডলার ক্ষতির সম্মুখীন ঢাকা
তীব্র তাপদাহের কারণে উৎপাদনশীল খাতে প্রতিবছর দুই হাজার ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে ঢাকা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ শুধু পোশাক খাতেই ক্ষতি হবে ৬০০ কোটি ডলার। আর এতে চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে পড়বেন প্রায় আড়াই লাখ পোশাককর্মী। শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত ‘পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং কর্মক্ষেত্রে জৈবরাসায়নিক দূষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তাদের কথায় উঠে আসে এসব তথ্য। সভাটির আয়োজন করে বাংলাদেশ অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ফাউন্ডেশন (ওশি)। অনুষ্ঠানে আলোচকরা বিদ্যমান অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজতে দাবদাহকে সরকারিভাবে দুর্যোগ ঘোষণার দাবি জানান। পাশাপাশি তাপদাহের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান, জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত নীতিমালায় দাবদাহ নিঃসরণ সংক্রান্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা, শুষ্ক এলাকার জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি গ্রহণ এবং বাংলাদেশ শ্রম আইনে দাবদাহকে পেশাগত স্বাস্থ্যের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয় আলোচনা সভায়। এতে সভাপতিত্ব করেন ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সাকি রেজওয়ানা। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শেখ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে এপ্রিল ও মে মাসে শ্রমিকরা তাদের মোট কর্মঘণ্টার ২৫ শতাংশ হারাতে পারেন। এর ফলে প্রাক্কলিত আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ওশি ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারপারসন ড. এস এম মোর্শেদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের অধ্যাপক জোসিন্তা জিনিয়া এবং পেশাগত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মাসুম উল আলম। আলোচনা সভায় বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান, শ্রমিক সংগঠন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার ৪০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।  
২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪০

‘১০ বছরে ১০০ ক্যানসার-কিডনি রোগীর চিকিৎসা করিয়েছি’
ক্লাস নাইন থেকে সংগীত চর্চার সূচনা। এরপর বন্ধুদের নিয়ে ব্যান্ড গড়ে তোলা এবং মৌলিক গানসহ আত্মপ্রকাশ। অতঃপর তরুণ প্রজন্মের কাছে আলাদা অবস্থান করে নেওয়া। বলছি ‘অ্যাশেজ’ ব্যান্ডের ভোকাল জুনায়েদ ইভানের কথা। গানের পাশাপাশি সমাজ সেবাতেও বেশ সরব এই সঙ্গীতশিল্পী।  শনিবার (২৭ এপ্রিল) নিজের ফেসবুকে ইভান লিখেছেন, কোনোরকম ফেসবুক লাইভ কিংবা সংগঠন না খুলে, অ্যাওয়ার্ড, গণমাধ্যম, প্রচারণা ছাড়া গত ১০ বছরে চিকিৎসা করিয়েছি ১০০ জন ক্যানসারে আক্রান্ত রোগী অথবা জটিল কিডনি রোগীদের। যাদের অনেকে বেঁচে আছেন। অনেকে মারা গেছেন।    শ্রোতাপ্রিয় এই গায়ক আরও লিখেছেন, ‘অ্যাশেজ’ এমন একটি ব্যান্ড যারা প্রত্যেকটি কনসার্ট থেকে উপার্জিত টাকার একটি ভাগ খরচ করে মানুষের জন্য। এটা চলতে থাকবে। গ্রাম থেকে গ্রামে। শহর থেকে শহরে। বিষয়টি নিয়ে একটি গণমাধ্যমে তিনি বলেন, আমরা কখনও চাইনি কোনো ব্যানারের মাধ্যমে কাজটি করতে। যখন কনসার্ট করতাম তখন অনেকেই এসে বলতেন একজনের ক্যানসার হয়েছে কিংবা কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে। আপনি যদি কনসার্টটি করে দেন তাহলে ওই রোগীর চিকিৎসার খরচ তোলা সহজ হয়। তখন মনে হয়েছে কাজটি আমার জন্য সহজ। এরপর থেকে প্রতিমাসে এক-দুটি করে চ্যারিটি শো করতে থাকি। অনেক সময় নিজেই অ্যারেঞ্জ করতাম। কনসার্ট থেকে টাকা তুলতাম। একইসঙ্গে দেশজুড়ে যারা বিচ্ছিন্নভাবে ক্যাম্পেইন করেন তাদের বলতাম অর্থ সংগ্রহ করে ওই ব্যাক্তিকে (রোগী) সহায়তা করতে। ইভান আরও বলেন, আমরা সবসময় মানুষের কাছে টাকা না চেয়ে মাঝে মাঝে নিজেরাই কনসার্ট থেকে আয়ের একটা অংশ দেওয়া শুরু করি। চ্যারিটি করা শুরু করি। ওইসব কনসার্ট থেকে পাওয়া আমার পারিশ্রমিকের পুরোটাই দিতাম। পাশাপাশি সাউন্ডের লোকজনসহ আরও যারা আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকেন তাদেরও চ্যারিটি কনসার্টগুলো থেকে পারিশ্রমিক কম নিতে বলতাম। তারাও হাসিমুখে কম নিতেন। সেসময় আমাদের সঙ্গে অন্য যে ব্যান্ডগুলো গান করত তারাও এ ব্যাপারে সাহায্য করত। নামেমাত্র পারিশ্রমিক নিত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বড় একটা অংশ ভালো অংকের অর্থ সাহায্য করত। তখন আমার মনে হয়েছে মানুষ আসলেই অনেক ভালো। 
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:০৮

তাপদাহে ঢাকায় উৎপাদনশীল খাতে বছরে যত ক্ষতি
তাপদাহের ফলে ঢাকায় প্রতিবছর উৎপাদনশীল খাতে ক্ষতি হচ্ছে প্রায় দুই হাজার ৭০০ কোটি ডলার। এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ শুধু পোশাক খাতেই ৬০০ কোটি ডলারের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে কাজ হারানোর ঝুঁকিতে পড়তে পারেন প্রায় আড়াই লাখ পোশাককর্মী। শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তাদের আলোচনায় এসব তথ্য উঠে আসে। সভায় বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান, শ্রমিক সংগঠন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার ৪০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ অকুপেশনাল সেফটি, হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ফাউন্ডেশনের (ওশি) চেয়ারপারসন সাকি রেজওয়ানা। এতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শেখ তৌহিদুল ইসলাম। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে এপ্রিল ও মে মাসে শ্রমিকরা তাদের মোট কর্মঘণ্টার ২৫ শতাংশ হারাতে পারেন। এর ফলে প্রাক্কলিত আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা। অনুষ্ঠানে আলোচকরা বিদ্যমান অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খুঁজতে তাপদাহকে সরকারিভাবে দুর্যোগ ঘোষণার দাবি জানান। পাশাপাশি তাপদাহের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান, জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত নীতিমালায় তাপদাহ নিঃসরণ সংক্রান্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা, শুষ্ক এলাকার জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি গ্রহণ এবং বাংলাদেশ শ্রম আইনে তাপদাহকে পেশাগত স্বাস্থ্যের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- ওশি ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারপারসন ড. এস এম মোর্শেদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের অধ্যাপক জোসিন্তা জিনিয়া এবং পেশাগত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মাসুম উল আলম।
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৩৯

তীব্র গরমে বছরে ১৯ হাজার শ্রমিকের মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে তীব্র গরম ও তাপদাহে প্রায় ১৯ হাজার শ্রমিকের মৃত্যু হচ্ছে। এ সময় কর্মক্ষেত্রে আহত হচ্ছেন দুই কোটিরও বেশি শ্রমজীবী মানুষ। সোমবার (২২ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) প্রকাশিত ‘জলবায়ু পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়, বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি শ্রমিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে। এমনকি কর্মক্ষেত্রে বিদ্যমান যে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা (ওএসএইচ) রয়েছে তা এই ঝুঁকি সামলাতে যথেষ্ট নয়। তাপদাহ ছাড়াও শ্রমিকদের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের নানা প্রভাব রয়েছে। এসব প্রভাব শ্রমিকদের ওপর ‘বিপদের পাহাড়’ সৃষ্টি করছে। তারা বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কর্মীদের মধ্যে স্বাস্থ্যগত যেসব ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে ক্যানসার, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা, কিডনি অকেজো হওয়া এবং মানসিক সমস্যা। এতে আরও বলা হয়েছে, প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী কীটনাশকের বিষক্রিয়ায় ৩ লাখ, কর্মক্ষেত্রের বায়ুদূষণে ৮ লাখ ৬০ হাজার, সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মিতে ১৮ হাজার ৯৬০ জন এবং পরজীবী ও প্রাণী থেকে মানুষের দেহে আসা রোগে আরও ১৫ হাজার ১৭০ জনের মৃত্যু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা বলেছে, তীব্র গরমে কাজ করা শ্রমিকরা কিডনির চরম অসুখে ভুগছেন। এতে করে কৃষিখাতে কাজ করা শ্রমিকদের মধ্যে মৃত্যুর হার বেশি দেখা যাচ্ছে। আইএলওর ওএসএইচ টিমের প্রধান মানাল আজ্জি বলেছেন, এটি স্পষ্ট যে, জলবায়ু পরিবর্তন এরই মধ্যে শ্রমিকদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করেছে। এসব সতর্কতা আমাদের আমলে নেওয়া উচিত। তাই জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধী নীতি গ্রহণের সময় আমাদের অবশ্যই শ্রমিকদের পেশাগত সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শুধু নীতি গ্রহণ নয়, পাশাপাশি কাজও করতে হবে। শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কাজের পরিবেশ আইএলওর মৌলিক নীতিমালার মধ্যেই রয়েছে। সুতরাং আমাদের সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে। প্রতিবেদনটিতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বর্তমানে বিভিন্ন দেশের কর্মকাণ্ডও তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নতুন আইন, প্রবিধান এবং নির্দেশিকা সংশোধন বা তৈরি করা। একই সঙ্গে কাজের পরিবেশে উন্নত করতে জলবায়ু প্রশমন কৌশল গ্রহণ করা।  
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫৮

সড়ক দুর্ঘটনায় বছরে ক্ষতি ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি : বিআরটিএ
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেছেন, বাংলাদেশে বছরে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি জিডিপি লস হয়, এটাকে যদি পার্সেন্টে হিসাব করা হয় তাহলে সেটি মোট জিডিপির ১ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি। আর এটা হয় শুধু সড়ক দুর্ঘটনার কারণে। এটা শুধু আর্থিক হিসাব। একটা কর্মক্ষম ব্যক্তি যদি কোনো পরিবারের মারা যায়, তাহলে তো পুরো পরিবার ধ্বংস।  শনিবার (২০ এপ্রিল) মহাখালী বাস টার্মিনালে বিআরটিএ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন,  চালকেরা স্বেচ্ছায় একটা পিঁপড়েও মারতে চায় না। কিন্তু নানা পারিপার্শ্বিক কারণে দুর্ঘটনা ঘটে যায়। শুক্রবারও সারা দেশের ৬৪টি জেলায় আমরা ওভার স্পিড নিয়ন্ত্রণে ৪০৫টি মামলায় ১০ লাখের বেশি টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৷ এই অভিযান প্রতিদিন চলমান থাকবে।  নানা সীমাবদ্ধতার কারণে হার্ডকপি ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে সমস্যা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে হার্ড কপির জন্য কেউ মরিয়া যেন না হয়। এটা ওয়েল সার্কুলেটেড। ই ড্রাইভিং লাইসেন্সই মূল ড্রাইভিং লাইসেন্স। এটা মোবাইলে প্রদর্শন করে গাড়ি চালানো যাবে। কেউ যদি মনে করেন পুলিশ এটা মানছে না, ই ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখানোর পরও পুলিশ মামলা দিচ্ছে তাহলে নির্দিষ্ট করে সেই পুলিশের নাম ফোন নম্বর লিখে আমাদের জানাবেন। আমরা ব্যবস্থা নেব। কোনো পুলিশ সদস্য যদি বিষয়টি না জানেন তাহলে আইনের লোক হিসেবে সেটা তার ব্যর্থতা। সেটার জন্য ওই পুলিশ সদস্য দায়ী থাকবেন এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, আপনাদের প্রস্তাবে ডোপ টেস্ট ডিজিটাল করার প্রস্তাব এসেছে। ডোপ টেস্ট নিয়ে প্রথমে আমরা কিছু সমস্যা ফেস করেছিলাম। এখন এটা নেই বললেই চলে। আমরা কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে একাধিক মিটিং করে একটা অ্যাপস প্রস্তুত করেছি এটা এখনো চালু হয়নি। চালু হলে বারবার অফিসে যেতে হবে না। ফিটনেসবিহীন গাড়ি পেলেই ডাম্পিং করার হুঁশিয়ারি দিয়ে নূর মোহাম্মদ বলেন, গাড়ির রুট পারমিট অবশ্যই আপ টু ডেট থাকতে হবে। সেটার জন্য আমাদের যা যা করা দরকার আমরা করব। কোনোভাবেই সড়কে রুট পারমিটবিহীন ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ে নামা যাবে না। এক্ষেত্রে চালকদের যত ধরনের সহযোগিতা দরকার আমাদের জানাবেন। সর্বোচ্চ সহযোগিতা আপনাদের করব। কিন্তু কেউ যদি ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ে সড়কে নামেন, তাহলে আমরা ধরতে পারলেই সোজা ডাম্পিং স্টেশনে পাঠিয়ে দেব। এখানে কিন্তু জরিমানা করা হবে না, জরিমানা করে খুব একটা লাভ হয় না। প্রয়োজনে আমরা সময় দেব। ওই সময়ের মধ্যে যদি কাগজপত্র আপ টু ডেট করে না নেয়, ওই গাড়ি আমরা সিস্টেম থেকে ডিলিট করে দেব। বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, আপনারা ট্রেনিংয়ের কথা বলেছেন, পেশাদারদের ট্রেনিং ব্যবস্থা চালু আছে। আর ব্যাপক ট্রেনিংয়ের জন্য আমরা চিন্তা করেছি টার্মিনালভিত্তিক ট্রেনিং দেব৷ আর এ ধরনের অ্যাওয়ারনেস প্রোগ্রামও আমরা ঘন ঘন করব। যাতে চালক, যাত্রী থেকে শুরু করে সকল স্টেকহোল্ডাররা আরও বেশি সচেতন ও দায়িত্বশীল হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-পুলিশ কমিশনার আবুল মোমিন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী, মহাখালী বাস টার্মিনাল সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল কালাম প্রমুখ।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২৫

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, চলতি বছরে ২৪
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ জন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ছয়জন ঢাকার বাসিন্দা এবং ১৭ জন ঢাকার বাইরের। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ১২০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৯৩৯ জন। এরমেধ্য সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন এক হাজার ৮১৯ জন। মারা গেছেন ২৪ জন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একই সঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বছরব্যাপী নানান উদ্যোগ নিলেও কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেনতনা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।  
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৪

চাকরি দেবে পপুলার ফার্মা, বছরে ৩ বোনাস
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।প্রতিষ্ঠানটি তাদের ‘প্রোডাক্ট ম্যানেজার/প্রোডাক্ট এক্সিকিউটিভ’ পদে একাধিক জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম : পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি. পদ ও বিভাগের নাম: প্রোডাক্ট ম্যানেজার/প্রোডাক্ট এক্সিকিউটিভ, ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং আবেদনের বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয় কর্মস্থল: ঢাকা বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ৫ বছর প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়) কর্মঘণ্টা: ফুলটাইম শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফার্মেসি ব্যাচেলর (বি.ফার্ম) ডিগ্রি অন্যান্য যোগ্যতা: এমএস ওয়ার্ড, এমএস পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেল দক্ষতা, সক্রিয়, স্মার্ট এবং ইতিবাচক মনোভাব, ভালো যোগাযোগ দক্ষতা, প্রাথমিক ফার্মাসিউটিক্যালস সম্পর্কিত জ্ঞান থাকতে হবে। অন্যান্য সুবিধা : তহবিল, গ্র্যাচুইটি, বছরে ৩ বোনাস, ছুটি, এনক্যাশমেন্ট উপার্জন, ভাড়া সহায়তা ছাড়, লাভ বোনাস, গ্রুপ লাইফ ইন্স্যুরেন্স, পিক অ্যান্ড ড্রপ সুবিধা, ভর্তুকিযুক্ত দুপুরের খাবারের সুবিধা, সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিনসহ প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। যেভাবে আবেদন করবেন : আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের সময়সীমা : ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৯

২০ বছরে সিসিমপুর
সময়টা ২০০৫ সাল, প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখাকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে ‘সিসিমপুর’। দেখতে দেখতে এই অনুষ্ঠানটি পার করল ১৯ বছর।  সিসিমপুরের প্রথম প্রচারের দিন হিসেবে প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল তারিখটিকে ‘সিসিমপুর দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়। সিসিমপুর তার টেলিভিশন অনুষ্ঠান, মুদ্রিত বিভিন্ন উপকরণ এবং স্কুলভিত্তিক কার্যক্রম ও কমিউনিটি কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের শিখন দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যেমন- বর্ণ চেনা, শব্দ থেকে বর্ণ চিহ্নিত করা, বর্ণ দিয়ে শব্দ মেলানো, শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি করতে সাহায্য করে। চারপাশের পরিবেশ থেকে উপকরণ খুঁজে নিয়ে সেগুলোর মাধ্যমে বর্ণ ও শব্দ চিনতে সাহায্য করে। যেমন : ঘর, কলা, আম, টেবিল, ঘড়ি, গরু, গাছ, পাতা, কলম, বই ইত্যাদি শিশুর পরিচিতি বিভিন্ন শব্দ কোন বর্ণ দিয়ে শুরু হয়, তা খেলার ছলে শেখানো হয়। সিসিমপুরের চরিত্রগুলোর মাধ্যমে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান থেকে বিভিন্ন আকার-আকৃতির নাম, রঙের নাম ইত্যাদি শেখানো হয়।  এছাড়া ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপদ রাখার বিষয় নিয়েও বেশ কয়েক বছর ধরে কাজ করছে সিসিমপুর। পাশাপাশি প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখার দক্ষতা বৃদ্ধি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অভিভাবক মাঝে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে সিসিমপুর। বর্তমানে  আরটিভি সহ দেশের ৩ টি বেসরকারি টেলিভিশনে সিসিমপুরের ১৬তম সিজন সম্প্রচারিত হচ্ছে।  তবে শুরু থেকেই একটি সরাকারি টেলিভিশন বিগত ১৯ বছর ধরে বিরতিহীনভাবে সিসিমপুর সম্প্রচার একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা, যা বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং সিসিমপুরের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফল। তিনটি টেলিভিশনের মাধ্যমে সারা দেশের প্রায় এক কোটি দর্শক অনুষ্ঠানটি উপভোগ করছেন। প্রতি বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় শিশুদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয়ে পরিণত হয়েছে সিসিমপুর। মেলায় প্রতি শুক্র-শনি আর ছুটির দিনগুলোতে ইকরি, হালুম, টুকটুকি আর শিকুর সঙ্গে মজার সময় কাটাতে শিশুদের ঢল নামে। যা ইতোমধ্যেই অমর একুশে গ্রন্থমেলার অন্যতম অনুষঙ্গে পরিণত হয়েছে। সিসিমপুরের ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ১৯ বছর ধরে শিশুতোষ এই অনুষ্ঠানটি নির্মিত হচ্ছে তিন থেকে আট বছর বয়সী শিশুর প্রারম্ভিক শিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যকে সামনে রেখে। সেইসঙ্গে সিসিমপুরের লক্ষ্য শিশুর পিতা-মাতা, যত্নকারী এবং শিক্ষকরাও।  আনন্দ আর খেলার ছলে সিসিমপুর ভূমিকা রেখে চলেছে শিশুর সামগ্রিক বিকাশে। ভাষা-বর্ণ; গণিত; পরিবেশ; সুষম ও পুষ্টিকর খাবার; স্বাস্থ্যসুরক্ষার মতো মৌলিক বিষয়গুলো ছাড়াও সিসিমপুর জেন্ডার সমতা; সামাজিক মূল্যবোধ; নিরাপদে খেলাধুলা করা, ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকা, দুর্যোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্যকর অভ্যাস চর্চা; ভূমিকম্প; রাস্তা পারাপার ও পানিডুবি-বিষয়ক নিরাপত্তা; বিভিন্ন আঘাত প্রতিরোধে সচেতনতা; সঞ্চয় করা, পরিকল্পনা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া এবং বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ইত্যাদি নানা বিষয় শিশুদের শিখতে সাহায্য করেছে সিসিমপুর।  পাশাপাশি পারস্পরিক শ্রদ্ধা, মমত্ববোধ, অভিন্নত্ব ও বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধাসহ দেশের সব মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করার বিষয়েও গুরুত্ব দিচ্ছে সিসিমপুর। সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ তার সব কার্যক্রমই সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে যৌথভাবে পরিচালনা করে থাকে। গত ১৯ বছরে সিসিমপুর বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করেছে।  ইউএসএআইডির অর্থায়নে সিসিমপুরের পথচলা শুরু এবং ইউএসএআইডি-র এই সহায়তা অদ্যাবধি অব্যাহত রয়েছে। নিউইয়র্কভিত্তিক সিসেমি স্ট্রিট নামক শিক্ষামূলক টেলিভিশন-ধারাবাহিকের সহ প্রযোজনা সিসিমপুরের কার্যক্রম বাংলাদেশে পরিচালনা করছে সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৫৭

৬০ হাজারের বেশি টাকা বেতনে চাকরি, বছরে ৩টি বোনাস
সম্প্রতি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক এনহান্সমেন্ট প্রোগ্রাম। প্রতিষ্ঠানটি এরিয়া ম্যানেজার পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।  যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক এনহান্সমেন্ট প্রোগ্রাম পদের নাম: এরিয়া ম্যানেজার শূন্য পদ: ৫টি কাজের সময়সূচি: ফুল-টাইম শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর/স্নাতক ডিগ্রি অভিজ্ঞতা: এরিয়া ম্যানেজার পদে পিকেএসএফের সহায়তায় পরিচালিত ক্ষুদ্র ঋণ র্কাযক্রমে কমপক্ষে ১ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বর্তমানে যারা চাকরিতে বহাল আছেন শুধুমাত্র তারাই আবদেন করতে পারবেন। বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪২ বছর বেতন: ৫০,৬৩৩–৬০,৩১৬ (প্রতি মাসে) অন্যান্য সুবিধা: বেতনের অতিরিক্ত হিসেবে ৬০/- টাকা (প্রতি কার্যদিবসে) খাদ্য ভাতা দেওয়া হবে। চাকরি স্থায়ী হলে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, পারফরমেন্সের ভিত্তিতে প্রমোশন, প্রভিডেন্ড ফান্ড, গ্র্যাচুইটি দেওয়া হবে। বছরে ২টি উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা দেওয়া হবে। আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। বিস্তারিত দেখুন এখানে। আবেদনের শেষ দিন: ৩ মে, ২০২৪ পর্যন্ত।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়