• ঢাকা শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে পরীক্ষা পেছানোর নির্দেশনা ইসির
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৮ মে। একইদিন আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২ সালের অনার্স তৃতীয় বর্ষ (নিয়মিত, অনিয়মিত ও গ্রেড উন্নয়ন) পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা। এ অবস্থায় নির্ধারিত পরীক্ষা পিছিয়ে নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বিশ্ববিদ্যালয়টির ভিসিকে পাঠিয়েছে ইসি। চিঠিতে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হবে। ২০২২ সালের অনার্স তৃতীয় বর্ষ (নিয়মিত, অনিয়মিত ও গ্রেড উন্নয়ন) পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ৮ মে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ৮ মে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারিত রয়েছে। আগামী ২১ মে, ২৯ মে ও ৫ জুন দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের জন্য নির্ধারিত রয়েছে। ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই দিনে ভোটগ্রহণ ও উল্লিখিত পরীক্ষা কার্যক্রম একসঙ্গে চালানো সম্ভব নয় বলে উক্ত পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন করে ৮ মে এর পরিবর্তে অন্য কোনো (২১ মে, ২৯ মে ও ৫ জুন ব্যতীত) তারিখে নির্ধারণের জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন। এই অবস্থায়, কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ভোট হবে আগামী ৮ মে। পরে দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ভোট হবে ২১ মে। এরপর তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১টি ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৪

নির্বাচন পেছানোর এখতিয়ার কমিশনের নেই : সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন পেছানোর এখতিয়ার কমিশনের নেই। নির্বাচন কমিশন চাইলে সেটি পিছিয়ে দিতে পারে এটি ভুল ধারণা। সোমবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের দ্বিতীয় পর্বের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন পেছানোর এখতিয়ার কমিশনের নেই। নির্বাচন কমিশন চাইলে সেটি পিছিয়ে দিতে পারে এটি ভুল ধারণা। মোটামুটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলেই সেটিকে সুষ্ঠু নির্বাচন বলা যায়। নির্বাচনে দুই-একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতেই পারে। তাই বলে এটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করার কিছু নেই। আমাদের মূল লক্ষ্য এ নির্বাচন সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে সম্পন্ন করা। সিইসি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক আছে; তবে গণতন্ত্র এখনও নিরবচ্ছিন্ন হয়নি। তবে এবার ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটিকে দেখাতে হবে নির্বাচনটা অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। বিদেশিদের এই নির্বাচন নিয়ে কথা বলার অধিকারও আছে। ভোটারদের ভোট প্রদানে বাধা দিলে সংকট তৈরি হবে এ কথা জানিয়ে সিইসি সব ধরনের বাধা ও দূর করে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের নির্দেশ দেন। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, জুডিশিয়াল মাজিস্ট্রেট হিসেবে আপনাদের দায়িত্ব অনেক। এ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে, সঠিকভাবে কাজ করলে মানুষ নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন। সিইসি বলেন, একই দিনে ৪২ থেকে ৪৩ হাজার কেন্দ্রে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখানে কাজের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত। তাই অনেককে এখানে দায়িত্ব পালন করতে হয়। আমরা নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালন করছি। সর্বোচ্চ দায়িত্ব এ কমিশনকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন কখনও একক সিদ্ধান্তে একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারে না।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়