• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জ্বালানি তেলের দামে দুঃসংবাদ
ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনায় আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) এ খবর জানিয়েছে সিএনবিসি। গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু পর লোহিত সাগরে হুতিদের হামলার পর বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যায়।  গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেট ভবনে হামলা করে ইসরায়েল। ওই হামলায় ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডের দুই জেনারেলসহ বেশ কয়েকজন কমান্ডার নিহত হন। এরপর রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বেড়ে যায়। এমন অস্থিরতার মধ্যেই আবারও বাড়ল জ্বালানি তেলের দাম। জানা গেছে, আগামী মে মাসে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) জ্বালানি তেল সরবরাহ করবে সেটির দাম বেড়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) প্রতি ব্যারেলের ১ দশমিক ১৪ ডলার বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়ে ৮৬ দশমিক ১৫ মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে।  অন্যদিকে, পরের মাস জুনে যে ব্রেন্ট ক্রুড তেল সরবরাহ হবে, সেটির প্রতি ব্যারেলের দাম এদিন ১ দশমিক শূন্য ৪ ডলার বা ১ দশমিক ১৬ ডলার বেড়ে ৯০ দশমিক ৭৯ ডলারে উঠেছে। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের র‌্যাপিডান এনার্জির প্রেসিডেন্ট বব ম্যাকন্যালি বলেন, ইরান ইসরায়েলে সরাসরি সামরিক হামলা চালালে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি ব্যারেল ব্রেন্ট ক্রুড অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে ১০০ মার্কিন ডলারে উঠে যেতে পারে। আর এ হামলায় যদি হরমুজ প্রণালিতে সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটে, তাহলে প্রতি ব্যারেল ১২০ থেকে ১৩০ ডলারেও উঠতে পারে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৫

স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড 
বিশ্ববাজারে বেড়েই চলেছে স্বর্ণের দাম। ভেঙে যাচ্ছে একের পর এক রেকর্ড। এরই ধারাবাহিকতায় মাত্র একদিনের ব্যবধানে আরেক ধাপ বাড়লো এই দাম। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আউন্স প্রতি স্বর্ণের দাম ছাড়িয়েছে ২ হাজার ৩০০ ডলার। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) স্পট মার্কেটে ২ হাজার ৩২৭ দশমিক ৬০ ডলারে উঠেছে এক আউন্স স্বর্ণের দাম। এর আগে গত ৪ এপ্রিল লেনদেনের এক পর্যায়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম রেকর্ড ২ হাজার ২৯৪ দশমিক ৯৯ ডলারে উঠে যায়। পরে অবশ্য দাম স্থির হয়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ২৯২ দশমিক ৩১ ডলারে। অর্থাৎ, প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ দশমিক ৬১ শতাংশ বেড়েছে মাত্র একদিনের ব্যবধানে। বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে মার্চ মাসে প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে স্বর্ণের দাম। ২০২২ সালের নভেম্বরের পর যা একক মাসের হিসাবে সর্বোচ্চ দরবৃদ্ধির রেকর্ড।   বিশ্ববাজারের প্রভাবে বাংলাদেশের বাজারেও রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ। বর্তমানে সবচেয়ে ভালো মানের স্বর্ণের ভরি বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকায়। যা গত ২২ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে।   বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল সুদের হার কমানোর ইঙ্গিত দেওয়ায় লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। পাশাপাশি ভূরাজনৈতিক কারণেও নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে মানুষ ঝুঁকছেন স্বর্ণের দিকে।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১২

স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে একের পর এক রেকর্ড সৃষ্টি করছে স্বর্ণ। সবশেষ মাসের প্রথম দিন সোমবার (১ এপ্রিল) অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২৫০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মার্চ মাসজুড়েই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহের শুরুতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ১৮০ দশমিক ৯২ ডলার। সপ্তাহ শেষে দাম বেড়ে দাঁড়ায় দুই হাজার ২৩২ দশমিক ৩৮ ডলার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫১ দশমিক ৪৬ ডলার। অন্যদিকে মার্চ মাসের শুরুতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ৪৩ দশমিক ৬৩ ডলার। মার্চে প্রতি স্বর্ণের দাম ২০০ ডলারের বেশি বেড়েছে। এদিকে সোমবার বিশ্ববাজারে রেকর্ড দামে উঠা স্বর্ণের লেনদেন শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে ২ হাজার ২৫০ ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৫৯ দশমিক ২৪ ডলারে। শুধু বিশ্ববাজারে নয় বাংলাদেশের বাজারেও রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ। দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সবশেষ নির্ধারণ করা হয় গত ২১ মার্চ, যা কার্যকর হয় ২২ মার্চ থেকে। সেদিন ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করে হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৭৪১ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ আট হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা নির্ধারণ করে। দেশের বাজারে স্বর্ণের এত দাম আগে কখনো হয়নি। দেশের বাজারে যখন স্বর্ণের এই দাম নির্ধারণ করা হয়, সে সময় বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ১৫৫ ডলারের কাছাকাছি। এখন সেটি আরও ১০০ ডলারের মতো বেড়ে গেছে। তাই দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানো হতে পারে। দেশে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে থাকে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস)। এ বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান বলেন, ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের যে রেকর্ডটা আমরা দেখেছি, তাতে চলতি বছরে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৩০০ ডলার হয়ে যেতে পারে। আমরা বিশ্ববাজার এবং স্থানীয় বাজারের পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিই। বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে। আমাদেরও তালমিলিয়ে চলতে হবে। আমরা বেশি দামে কিনলে, বেশি দামে বিক্রি করব। এর কোনো বিকল্প নেই।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৩

স্বর্ণের দামে একের পর এক রেকর্ড
বিশ্ববাজারে একের পর এক রেকর্ড সৃষ্টি করছে স্বর্ণ। সবশেষ শুক্রবার (২৯ মার্চ) অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে মূল্যবান এই ধাতু। প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দুই হাজার ২৩০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বাজার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মার্চ মাসজুড়েই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহের শুরুতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ১৮০ দশমিক ৯২ ডলার। এখন সেটি বেড়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ২৩২ দশমিক ৩৮ ডলার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫১ দশমিক ৪৬ ডলার। অন্যদিকে মার্চ মাসের শুরুতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ৪৩ দশমিক ৬৩ ডলার। অর্থাৎ মাসের ব্যবধানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৮৯ দশমিক ২০ ডলার বা নয় দশমিক ২৬ শতাংশ। এদিকে গত সপ্তাহজুড়ে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় উত্থান হলেও এখনো দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে আগামী কয়েকদিন স্থানীয় বাজারের চিত্র পর্যবেক্ষণ করবে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস)। এ বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান বলেন, ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের যে রেকর্ডটা আমরা দেখেছি, তাতে চলতি বছরে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৩০০ ডলার হয়ে যেতে পারে। আমরা বিশ্ববাজার এবং স্থানীয় বাজারের পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিই। বিশ্বাবাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে। আমাদেরও তালমিলিয়ে চলতে হবে। আমরা বেশি দামে কিনলে, বেশি দামে বিক্রি করব। এর কোনো বিকল্প নেই। দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সবশেষ নির্ধারণ করা হয় গত ২১ মার্চ, যা কার্যকর হয় ২২ মার্চ থেকে। সেদিন ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করে হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৭৪১ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ আট হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা নির্ধারণ করে। দেশের বাজারে স্বর্ণের এত দাম আগে কখনো হয়নি। দেশে বর্তমানে এই দামেই স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে। দেশের বাজারে যখন স্বর্ণের এই দাম নির্ধারণ করা হয়, সে সময় বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল দুই হাজার ১৫৫ ডলারের কাছাকাছি। এখন সেটি বেড়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ২৩২ দশমিক ৩৮ ডলার। অর্থাৎ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর পর এরই মধ্যে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৮০ ডলারের মতো বেড়ে গেছে।
৩০ মার্চ ২০২৪, ২২:০৩

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে সর্বোচ্চ রেকর্ড
আন্তর্জাতিক বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। প্রথমবারের মতো এক আউন্স স্বর্ণের দাম দুই হাজার দুইশ নয় ডলার। বিশ্ববাজারে সর্বকালের সর্বোচ্চ দরে যা নতুন রেকর্ড। বিশ্ববাসী স্বর্ণের এত দাম আগে কখনো দেখিনি। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের আরও অর্থনৈতিক তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কারণ, এর ওপরই নির্ভর করে সুদের হার কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। এর আগে ইউএস ট্রেজারি বন্ড ইল্ড নিম্নগামী হয়েছে। ফলে বুলিয়ন বাজার আরও চাঙা হয়েছে। বিশ্ববিখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান টেস্টিলাইভের বৈশ্বিক সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান ইলিয়া স্পিভাক বলেন, সুদের হার কমানোর আভাস দিয়েছেন ফেডের নীতি-নির্ধারকরা। তবে বিশ্বব্যাপী এখনও ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগ রয়ে গেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বিদ্যমান। তাতে স্বর্ণ সমর্থন পাচ্ছে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ধাতুটির মূল্য বাড়তি রয়েছে।    গত সপ্তাহে ফেড সংকেত দেয়, ২০২৪ সালে তিনবার সুদের হার কমাতে পারে তারা। এরপর থেকেই প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রা ডলার চাপে পড়েছে। একই সঙ্গে স্বর্ণের বিশ্ববাজারে ঔজ্জ্বলতা বেড়েছে।     বিশ্বাবাজারের পাশাপাশি বাংলাদেশের বাজারেও রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ। দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সর্বশেষ নির্ধারণ করা হয় গত ২১ মার্চ। যা কার্যকর হয় ২২ মার্চ থেকে। ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের  দাম ২ হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় এক লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের  দাম ২ হাজার ৭৪১ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ৮ হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের  দাম ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের  দাম এক হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। দেশের বাজারে স্বর্ণের  এত দাম আগে কখনো হয়নি। বর্তমানে এই দামেই স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে। অবশ্য স্বর্ণের গয়না কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হচ্ছে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের গয়না বিক্রি করা হয়। একই সঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের গয়না কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে এক লাখ ২৩ হাজার ২৭৭ টাকা।
২৮ মার্চ ২০২৪, ২১:৫৭

রাজধানীর যেসব স্থানে কৃষকের দামে মিলবে তরমুজ
রাজধানীর পাঁচ জায়গায় তরমুজ বিক্রি করবে বাংলাদেশ অ্যাগ্রি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফা)। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) থেকে ২৭ রমজান পর্যন্ত ‘কৃষকের পণ্য, কৃষকের দামে’ এই স্লোগান নিয়ে তরমুজ বিক্রি করবে সংগঠনটি। বুধবার (২৭ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাফা। এতে বলা হয়, বাফার ব্যবস্থাপনায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর খামারবাড়িতে বঙ্গবন্ধু চত্বর, উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের জমজম টাওয়ার, সচিবালয়ের সামনে আব্দুল গণি রোড, মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন এবং পুরান ঢাকার নয়াবাজারে তরমুজ বিক্রি করা হবে। পরবর্তীতে এই ৫টি স্থানের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বাফা জানায়, এসব স্থানে কৃষকের দামে ৫ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১০০ টাকা, ৭ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১৫০ টাকা, ৯ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২০০ টাকা, ১১ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২৫০ টাকায় পিস হিসেবে বিক্রি করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘কৃষক দাম পাচ্ছে না, আবার ভোক্তা বেশি দামে কিনে খাচ্ছেন’- এ রকম খবর এখন গণমাধ্যমে নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। বিগত কয়েক দিন ধরেও আমরা গণমাধ্যমে দেখছি যে, বেগুন, লাউ, মুলাসহ বিভিন্ন শাকসবজি কৃষক ও উৎপাদক পর্যায়ে খুবই কম দামে বিক্রি হচ্ছে; বিপরীতে ঢাকায় ভোক্তা পর্যায়ে দাম অনেক বেশি।  এমন পরিস্থিতিতে, মধ্য স্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য হ্রাস, কৃষক যেন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে ন্যায্যমূল্য পান এবং ভোক্তারাও যাতে সুলভ মূল্যে পণ্য কিনতে পারেন—এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ অ্যাগ্রি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফা) কৃষকের ক্ষেতের তরমুজ সরাসরি ভোক্তার হাতে তুলে দেওয়ার এই উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী ২৭ রমজান পর্যন্ত  উদ্যোগটি চলবে। পরবর্তীতে বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:২২

খলিলের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি সম্ভব নয় : ভোক্তার ডিজি
খলিলের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। রোববার (২৪ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে ব্যক্তিপর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই কথা বলেন তিনি। ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, গত বছরের শেষদিকে খলিলের উদ্যোগে দেশের বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মাস অ্যাসোসিয়েশন এক মাসের জন্য ৬৫০ টাকা দাম বেঁধে দেয়ার পর চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে আবারও বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম। ভোক্তার ডিজি বলেন, রমজানের পর খলিল-নয়নদের দোকানে উপচেপড়া ভিড় ছিল। মাংস কিনতে ঢাকার বাইরে থেকে মানুষ এসেছে তাদের দোকানে। সেখানে পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল। এর আগে খলিলকে মৃত্যুর হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়েছিল। রাজশাহীতে কম দামে মাংস বিক্রি করায় একজনকে খুন করা হয়েছিল। এদিকে সংবাদ সম্মেলনে খলিল জানান, আমি এখন থেকে সকাল ৭টায় দোকান খুলে বিকেল ৩টা পর্যন্ত মাংস বিক্রি করবো। আগামী ২০ রমজান পর্যন্ত প্রতিদিন ২০টা করে গরু বিক্রি করা হবে। আগে প্রতিদিন ৪০টি বিক্রি করলেও, এখন আর সেটি সম্ভব নয়। এই সময়ে ৫৯৫ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করা হবে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩

ব্যাংকগুলোকে বেশি দামে ডলার কিনতে হবে!
রিজার্ভ বাড়াতে ব্যাংকগুলোকে বেশি দামে ডলার কিনতে  উৎসাহিত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলত, আইএমএফ’র ঋণ প্যাকেজের অন্যতম শর্ত হিসেবে ডলারের সরবরাহ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, আইএমএফের নির্দেশনা অনুযায়ী চলতি বছরের মার্চ শেষে দেশের নিট রিজার্ভ রাখার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ১৯ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার। ১৪ মার্চ শেষে আইএমএফের বিপিএম৬ পদ্ধতিতে দেশের গ্রস রিজার্ভ রয়েছে ২০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বিপিএম৬ অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভের চেয়ে নিট রিজার্ভ আরও ৪ বিলিয়ন ডলার কম হবে। এদিকে, বর্তমানে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো রেমিট্যান্সের রেট ডলারপ্রতি ১১২ থেকে ১১২ দশমিক ৫০ টাকা চাওয়া হচ্ছে। কাতার, মালেয়েশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশে এই দামে ডলার পাওয়া যাচ্ছে। যদিও  গত ১৮ মার্চ কয়েকটি ব্যাংক বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো থেকে রেমিট্যান্সের ডলার কিনেছে ১১৪ থেকে ১১৪.৫০ টাকায়। অন্যদিকে, গত কয়েক মাস ধরে রেমিট্যান্সের রেট ১০৯ দশমিক ৫০ টাকায় স্থির রয়েছে। আমদানি পেমেন্টে ডলারের দাম স্থির রয়েছে ১১০ টাকায়। যদিও খুব কম ব্যাংকই এই নির্ধারিত রেটে বেচাবিক্রি করছে। বাজারের প্রকৃত দাম এর চেয়েও ৬ থেকে ৮ টাকা বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আমাদের মৌখিকভাবে জানিয়েছে নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি রেটে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে। ব্যাংকগুলো বেশি দাম দিয়ে বেশি ডলার আনলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের থেকে কিনতে পারবে। এটি নিট রিজার্ভ বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়া সোয়াপ পদ্ধতিতে ডলার নিলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ বাড়বে।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৭:০৩

স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
দাম কমানোর দুই দি‌ন না যেতেই আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। প্রতি ভরিতে বেড়েছে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯১৬ টাকা। ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বাজুস এক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দিয়েছে বাজুস। এতে বলা হয়েছে, নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৮ হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা শুক্রবার (২২ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে। স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাজুস।   এর আগে গত মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১১ হাজার ১৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৬ হাজার ১৪২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯০ হাজার ৯৭৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দাম ৭৫ হাজার ৮১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে এ নিয়ে মোট ৫ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করল বাজুস। গত বছর ২৯ বার করা হয়েছিল।
২২ মার্চ ২০২৪, ০২:৫৯

পেঁয়াজের দামে সুখবর
বাংলাদেশে পাঠাতে ভারতের কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে দেশটির সরকার। এ খবরে দেশের বাজারে পণ্যটির দরে বড় পতন হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাওরান বাজার, নর্দ্দা, নতুনবাজার, মগবাজার ঘুরে এ তথ্য জানা গেছে। এসব বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহেও যে পেঁয়াজের কেজি ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই পেঁয়াজ এখন ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে। কাওরান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান বলেন, বর্তমানে বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পণ্যটি আসছে। সে জন্য মসলাজাতীয় পণ্যটির দাম কমেছে। কয়েক টাকা লাভেই আমরা পণ্যটি বিক্রি করছি। গত সপ্তাহে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি। এখন তা ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছি। ভারত থেকে পণ্য আসছে এমন খবরে দাম কমেছে কিনা?- এ প্রশ্নের জবাবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তারা এ সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না। তবে এমন খবর শুনেছেন।  পেঁয়াজ কিনতে আসা আরাফাত আহম্মেদ বলেন, গত সপ্তাহে ৯০টাকা কেজি দরে কিনেছি। আজ ৫৫ টাকা কেজিতে কিনলাম। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা হাতে করে পণ্যের দাম বাড়ান। এটিই তার প্রমাণ।  সোমবার (১৮ মার্চ) জানা গেছে, ঢাকাকে দেওয়ার জন্য ভারতের কৃষকদের থেকে পেঁয়াজ কিনেছেন। প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই ব্যবসায়ীরা গোদাম খালি করছেন।
১৯ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়