• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
ঝড়ে বঙ্গোপসাগরে ২০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক
বঙ্গোপসাগরের চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলে ঝড়ের কবলে পড়ে লবণবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ ৩০ জনকে উদ্ধার করলেও এখনও অর্ধশতাধিক নিখোঁজ রয়েছেন। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও বাঁশখালী থেকে লবণবোঝাই ১৫ থেকে ২০টি ট্রলার চট্টগ্রামে আসার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খারাপ আবহাওয়ার কারণে বুধবার সকাল থেকে সাগরে বাতাস ও ঢেউ ছিল। এ সময় লবণবাহী অন্তত ২০টি ট্রলার ডুবে যেতে দেখা যায়। স্থানীয় লোকজন, নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা নৌকা নিয়ে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করে উপকূলে নিয়ে আসে। চট্টগ্রাম নৌ পুলিশ সুপার আ ফ ম নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, সকালে বঙ্গোপসাগরে ঝড়ো হাওয়া শুরু হলে ট্রলারগুলো উল্টে ডুবে যায়। স্থানীয় লোকজন, নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা এখন পর্যন্ত ৩০ জনকে উদ্ধার করেছে। ডুবে যাওয়া ট্রলারের সংখ্যা অন্তত ২০টি। প্রতিটি ট্রলারে পাঁচ থেকে সাতজন মাঝি-মাল্লা ছিলেন। সব মিলিয়ে এখনো অন্তত ৫০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
০৮ মে ২০২৪, ১৮:১১

অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা একসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ৫৭ জন কর্মকর্তা। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসসহ (বিসিএস) অন্য চাকরিতে যোগ দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাকরি ছেড়েছেন তারা।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানানো হয়। পদত্যাগকারীদের মধ্যে রয়েছেন একজন উপপরিচালক ও একজন অফিসার। বাকি ৫৫ জন সহকারী পরিচালক। তাদের মধ্যে ৪৮ জনের পদত্যাগ কার্যকর হবে আজকে।  এ ছাড়া গত ৩১ মার্চ, ১৫ ও ১৬ এপ্রিল একজন করে, ১৮ এপ্রিল ২ জন এবং ২১ এপ্রিল ৪ জনের পদত্যাগ কার্যকর হয়েছে। চাকরি ছেড়ে যাওয়া এসব কর্মকর্তা বেশির ভাগই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়া খুলনা ও বরিশাল অফিসে ৩ জন করে, সিলেট অফিসে ২ জন, মতিঝিল, চট্টগ্রাম ও রংপুর অফিসে একজন করে কর্মরত ছিলেন। এক সময় বিসিএস, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার মতো চাকরি ছেড়ে অনেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আসতেন। কিন্তু এখন হয়েছে উল্টো। বিশেষজ্ঞদের মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসনের ঘাটতিতে হতাশা, চাকরির সুযোগ-সুবিধা কমে আসার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা একটি গণমাধ্যমকে বলেন, দেশের অন্য যে কোনো চাকরির মধ্যে তুলনামূলকভাবে ব্যাংকের বেতন বেশি। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরিতে নানাভাবে উৎসাহিত করার ব্যবস্থা ছিল। সব ক্ষেত্রে মেধাবীদের প্রাধান্য ছিল। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদানের পর একাডেমিক রেজাল্টের ভিত্তিতে চারটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হতো। ২০১৯ সালের এডি ব্যাচ থেকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৫৫

চট্টগ্রামে অর্ধশতাধিক গ্রামে ঈদ বুধবার
মধ্যপ্রাচ্যসহ মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশসহ অর্ধশতাধিক গ্রামে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদ উদযাপন করা হবে।  এদিন ঈদ উদযাপন করবেন সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরীফ ও চন্দনাইশের জাঁহাগিরিয়া শাহ ছুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের অনুসারীরা। ইতোমধ্যেই ঈদের জামাতের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছে দরবার শরীফ কর্তৃপক্ষ।  দরবার শরীফের অনুসারীরা বিশ্বের কোথাও চাঁদ দেখা সাপেক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও একদিন আগে ৩০ রোজা পূর্ণ করে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করবেন। এ প্রসঙ্গে সাতকানিয়ার মির্জারখীল দরবার শরীফের সৈয়্যদ মাওলানা আবদুর রহমান শাহ জাহাঁগিরী ও চন্দনাইশ কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের জাহাঁগিরিয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দরবারের শাহজাদা মাওলানা মো. মতি মিয়া মনসুর বলেন, সুফি সাধক সৈয়্যদ মাওলানা মোখলেসুর রহমান জাঁহাগিরি (র.) ২০০ বছরের অধিক সময় থেকে বিশ্বের কোথাও চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রোজা, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহার নামাজসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করার নিয়ম প্রবর্তন করেন। সেই থেকে এ নিয়ম মেনে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করা হয়। এবার ৩০ রোজা পূর্ণ করে ১০ এপ্রিল (বুধবার) ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জাহাঁগিরীয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দরবারের সৈয়্যদ মাওলানা মোহাম্মদ আলীর ইমামতিতে বুধবার (১০ এপ্রিল) ১ম জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় ও দরবারের শাহজাদা মাওলানা মো. মনজুর আলীর ইমামতিতে ২য় জামাত সকাল ৯টায় ইদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। মির্জাখীল দরবার শরীফের সৈয়্যদ মাওলানা আবদুল হামিদ শাহ’র জাহাঁগিরী (নুরুল আরেফিন) ইমামতিতে মির্জাখীল দরবার শরীফে সকাল ১০টায় ও সৈয়দ ড. মাওলানা মাকসুদুর রহমানের ইমামতিতে সকাল সাড়ে ৯টায় দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩২

চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামে রোজা শুরু
প্রতি বছরের মতো এবারও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগেই চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামে রোজা শুরু হয়েছে। রোববার (১০ মার্চ) রাতে তারাবির নামাজ পড়ে সোমবার (১১ মার্চ) রোজা রেখেছেন দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী, বোয়ালখালী, আনোয়ারা, পটিয়া উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ। এসব গ্রামের মধ্যে রয়েছে- সাতকানিয়া উপজেলার মির্জারখীল, সোনাকানিয়া, ছোটহাতিয়া, আছারতলি, সাইরতলি, গারাঙ্গিয়া, এওচিয়া, খাগরিয়া, ছদাহা, গাটিয়াডাঙ্গা এবং লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি, বাঁশখালী উপজেলার জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, ডোংরা, তৈলারদ্বীপ ও কালিপুর পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, বাহুলী, ভেল্লাপাড়া। সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে এসব গ্রামে যারা রোজা পালন করছেন তারা মির্জারখীল দরবার শরীফের অনুসারী। এ দরবারের অনুসারীরা দীর্ঘ ২০০ বছরের বেশি সময় ধরে সারা বিশ্বের মুসলমানদের একই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের ধারণা এবং আরব বিশ্বের সঙ্গে মিল রেখে এভাবে রোজা, ঈদ পালন করে আসছেন। মির্জারখীল দরবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় আড়াই’শ বছর আগে মির্জারখীল গ্রামে হযরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান জাহাঁগীরি (রহ.) হানাফি মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী পৃথিবীর যেকোনো দেশে চাঁদ দেখা গেলে রোজা, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহাসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করার ফতোয়া দিয়েছেন। এর ফলে অনুসারীরা সেভাবেই ধর্মীয় রিতিনীতি বা উৎসব পালন করে আসছেন।  এর আগে, মির্জাখীল দরবারের বর্তমান পীরের ভাই জালালুল হাই বলেছিলেন, আমরা যেহেতু সৌদি আরবের দিনক্ষণ অনুসরণ করি, সে অনুযায়ী রোববার রাতে আমরা সেহেরি খেয়ে রোজা রাখা শুরু করব। সোমবার থেকে আমাদের প্রথম রোজা শুরু হবে।
১১ মার্চ ২০২৪, ১০:০৩

শ্রীপুরে আকস্মিক অর্ধশতাধিক পাখির মৃত্যু
গাজীপুরের শ্রীপুরে হঠাৎ অর্ধশতাধিক পাখির মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া পাখির মধ্যে বেশির ভাগই ঘুঘু। এ ছাড়া শালিকসহ বিভিন্ন জাতের পাখি রয়েছে।  মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সিটপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, এত পাখি একসঙ্গে মারা যাওয়ার ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। সকাল থেকে সিটপাড়া ও আশপাশের এলাকা থেকে বিভিন্ন বয়সের লোকজন পাখি দেখতে ওই গ্রামে ভিড় করছেন। গত কয়েকদিন এলাকায় কোনও কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়নি, তাহলে পাখিগুলো কেন মারা গেছে? এ প্রশ্ন তাদের। বরমী ইউনিয়নের সিটপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আসাদ মিয়া বলেন, আমি সকালে কর্মস্থলে (কারখানায়) চলে যাই। দুই ঘণ্টা পর চা বিরতির সময় কারখানা থেকে বাইরে বের হলে দেখতে পাই, কয়েকজন নারী ও শিশু মারা যাওয়া পাখিগুলো এনে এক জায়গায় স্তূপ করে রাখছে। পরে সেগুলোর ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে (ফেসবুকে) পোস্ট করেছি। সিটপাড়া গ্রামের শিশু তাওহিদ (৮) বলে, আমি সকাল ৯টার দিকে এদিক দিয়ে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ ওপর থেকে একটা পাখি আমার সামনে এসে পড়ছে। সঙ্গে সঙ্গেই গজারি গাছ থেকে আরও পাখি নিচে পড়ে যায়। গজারি গাছের পাশের আরেকটা গাছ থেকেও পাখি পড়েছে। আমগাছ থেকে পড়েছে আরও দুটি। পাখিগুলো কুড়িয়ে এনে একটা জায়গায় রেখেছি। কয়েকটা পাখির মুখ দিয়ে পানি ঝরতে দেখেছি। গাজীপুর পরিবেশ আন্দোলন সভাপতি ফেডরিক মুকুল বিশ্বাস বলেন, পাখি মারা যাওয়ার বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখবো। বিষয়টি বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগকে জানাতে হবে। নদী পরিব্রাজক দল শ্রীপুর উপজেলা শাখার সভাপতি সাঈদ চৌধুরী জানান, এরকম লক্ষণ সাধারণত বিষক্রিয়ায় হয়ে থাকে। যেমন কোনও জমির আগাছা ও ঘাস মারার জন্য অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করলে অথবা আশপাশের কোনও জমানো পানিতে কীটনাশক ব্যবহার করে থাকলে তা খেয়ে পাখিগুলো মারা যেতে পারে। তা ছাড়া আশপাশে কোনও স্থানে যদি কোনও কারখানা থাকে, সেখান থেকে নির্গত পানির সঙ্গে অতিরিক্ত কেমিক্যাল খেয়েও পাখিগুলো মারা যেতে পারে। বরমী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য স্থানীয় বাসিন্দা হারুন-অর রশিদ খন্দকার বলেন, সিটপাড়া গ্রামে গার্ডেনিয়া ওয়্যারস লিমিটেড (পোশাক তৈরি কারখানা) রয়েছে। ওই কারখানার পাশেই পাখিগুলো মারা গেছে। কেন এত পাখি মারা গেছে জানার চেষ্টা করছি। ঢাকা বন বিভাগের বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষক ইমরান আহমেদ বলেন, কারখানার কোনও প্রভাবে পাখি মরছে কিনা তা দেখতে হবে। আমি খোঁজ নিচ্ছি।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৮

চিলিতে ভয়াবহ দাবানলে অর্ধশতাধিক নিহত, দুই শতাধিক নিখোঁজ
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলিতে ভয়াবহ দাবানলে এখন পর্যন্ত ৫১ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কমপক্ষে ১ হাজার ১০০ বাড়িঘর পুড়ে গেছে, নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুই শতাধিক মানুষ। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। চিলির প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বোরিকের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাবানলে অন্তত ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ৪৫ জন আগুনে পুড়ে মারা গেছেন, দগ্ধ আরও ছয়জন হাসপাতালে মারা গেছেন।  তিনি বলেন, বিপর্যয়কর এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিহতের সংখ্যা নিশ্চিতভাবে বৃদ্ধি পাবে। পরিস্থিতি সত্যিই খুব কঠিন। দাবানলে দুই শতাধিক বাসিন্দা নিখোঁজ হওয়ার খবর জানিয়েছেন উপকূলীয় পর্যটন শহর ভিনা ডেল মার মেয়র। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছেন, ভয়াবহ এই দাবানলে সারা দেশে ৪৩ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা এবং প্রবল বাতাসের কারণে এই দাবানল আরও তীব্র রূপ ধারণ করেছে। তাপমাত্রা ইতোমধ্যে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে।  ভালপারাইসো অঞ্চলের অনেক অংশে আকাশ দাবানলের কারণে কালো ধোঁয়া ছেয়ে গেছে। চিলিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাস করে। দাবানল ছড়িয়ে পড়ার পর অগ্নিনির্বাপক কর্মীরা হেলিকপ্টার এবং ট্রাক ব্যবহার করে আগুন নেভানোর জন্য লড়াই করছেন।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়