নির্বাচন সুষ্ঠু করতে জয়পুরহাটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৪৪০০ সদস্য মাঠে
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৪ হাজার ৪শ’ ৩২ জন মাঠে কাজ করছে। এরমধ্যে সেনাবাহিনী সদস্য ২২০ জন, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্য ৪৫০ জন (২০ প্লাটুন), পুলিশ সদস্য ৭০০ জন, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ৫০ জন, আনসার-ভিডিপি ও ব্যাটালিয়ন সদস্য ৩ হাজার ১২ জন।
জয়পুরহাটের দু’টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৭ লাখ ৬ হাজার ৫৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৩ লাখ ৫০ হাজার ৬৬৭ জন ও নারী ভোটার ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৬ জন।
জয়পুরহাট-১ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৯৯ হাজার ২৪৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৯৯ হাজার ১৬০ জন ও নারী ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৮৫ জন।
জয়পুরহাট-২ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৭ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫১ হাজার ৫০৭ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯১ জন । এই দুই আসনে নতুন ভোটার ৬৬ হাজার ৬৯৯ জন।
আসন দু’টিতে মোট ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এর মধ্যে জয়পুরহাট-১ আসনে ৫ জন এবং জয়পুরহাট-২ আসনে ৪ জন।
প্রার্থীরা হলেন- জয়পুরহাট-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার অ্যাডভোকেট সামছুল আলম দুদু, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল মার্কার আ স ম মোক্তাদির তিতাস, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) মই মার্কার অধ্যক্ষ ওয়াজেদ পারভেজ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাত-পাখা মার্কার দেওয়ান মোহাম্মদ জহুরুল আসলাম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ডাব মার্কার আলেয়া বেগম।।
এছাড়া জয়পুরহাট-২ আসন থেকে নির্বাচনে লড়ছেন আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বিএনপি’র ধানের শীষ মার্কার এ ই এম খলিলুর রহমান, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কোদাল মার্কার মো. শাহ জামান তালুকদার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাত-পাখা মার্কার মো. আব্দুল বাকী।
জয়পুরহাট জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, ইতোমধ্যে নির্বাচনের জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলায় সকল প্রকার নির্বাচনী সামগ্রী পৌঁছানো হয়েছে এবং কেন্দ্রগুলো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সম্পন্ন হয়েছে।
আরও পড়ুন :
এসএস
মন্তব্য করুন