• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষ যে ১০ বিশ্ববিদ্যালয়
কিরগিজ মন্ত্রীকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের অনুরোধ
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর জনতার হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সেখানে বসবাসরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দেশটির উপ-শিক্ষামন্ত্রী রাসুল আভাজবেক উলুকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে।  বুধবার (২২ মে) কির‌গিজ উপ-শিক্ষামন্ত্রীর দপ্তরে সাক্ষাৎ করে এ অনুরোধ জানান দেশটি‌তে নিযুক্ত বাংলা‌দে‌শের অনাবা‌সিক রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠিত ঘটনার প্রসঙ্গ তুলে রাষ্ট্রদূত কিরগিস্তানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ ও অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করার বিষয়ে সেখানকার উপ-শিক্ষামন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী আগামী কয়েক মাস অনলাইনে ক্লাস করার সুযোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান রাসুল আভাজবেক উলুকে। কিরগিজ উপ-শিক্ষামন্ত্রীও রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করেন যে, বাংলাদেশসহ সব বিদেশি শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা বিধানে শুধু সরকারি কর্তৃপক্ষই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনগুলো এ ব্যাপারে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। অনলাইন ক্লাসের বিষয়টিও ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবেন বলে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বাস দিয়েছেন রাসুল আভাজবেক উলু। একইসঙ্গে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে শিক্ষা সহযোগিতা বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক সম্পন্ন করার বিষয়েও নিজের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি।
আইইএলটিএস ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার সুযোগ
এবার ১০০ হাউজ অব ডেলিগেটসের সম্মাননা পেল ডব্লিউইউএসটি
এডুকেশন এক্সপোর জমকালো আয়োজনে আত্মপ্রকাশ করছে এমএইচ গ্লোবাল গ্রুপ
বাংলাদেশিদের জন্যে স্কলারশিপসহ সুবর্ণ সুযোগ দিলো যুক্তরাজ্য
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভারত থেকে বিশ্বমানের ডিগ্রির স্বপ্ন পূরণ
বাংলাদেশের বিশাল শিক্ষার্থী জনগোষ্ঠীর শিক্ষাগত ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণের সেরা আয়োজন ‘স্টাডি ইন ইন্ডিয়া এক্সপো’। ভারতের শীর্ষ সারির কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির দুয়ার খুলে দিতে, অ্যাফেয়ার্স এক্সিবিশন অ্যান্ড মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এ বছরও পুনরায় ভারতীয় শিক্ষা নিয়ে তাদের জনপ্রিয় মেলা আয়োজন করতে যাচ্ছে চার বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম, ঢাকা, খুলনা ও রাজশাহীতে। এ বছর মেলা অনুষ্ঠিত হবে চট্টগ্রামের দ্য পেনিনসুলা চিটাগংয়ে ৪ ও ৫ জুন ২০২৪, ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে ৭ ও ৮ জুন, খুলনার সিটি ইনে ১০ জুন এবং রাজশাহীর গ্র্যান্ড রিভারভিউ হোটেলে ১২ জুন ২০২৪। মেলায় একই ছাদের নিচে আসবে ভারতের ৩০টিরও বেশি শ্রেষ্ঠ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়।  এর ফলে ভর্তি বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মুখোমুখি আলাপ এবং সব দ্বিধা দূর করা সহজ হবে। এই মেলা সারা বাংলাদেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ করে দেবে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ ও কথা বলার এবং তাদের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার।   এ ছাড়া এই মেলা শিক্ষার্থীদের পছন্দের প্রতিষ্ঠানে অন-স্পট আবেদন করার এবং মেধার ভিত্তিতে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি পাওয়ার অনন্য সুযোগ করে দেবে।  স্টাডি ইন ইন্ডিয়া এক্সপো এক ছাদের নিচে ভারতের নেতৃস্থানীয় কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দুই শতাধিক কোর্স অফার করবে, যার অনেকগুলো NAAC-স্বীকৃত এবং NIRF ও QS-রেটপ্রাপ্ত। এসব কোর্সের মধ্যে আছে প্রচলিত জনপ্রিয় কোর্স যেমন- ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল, সায়েন্স, ফার্মেসি, ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। পাশাপাশি আছে নতুন যুগের কোর্স যেমন AI, ML, রোবটিক্স, ক্লাউড-কম্পিউটিং, AR, VR এবং আরও অনেক কিছু। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও এডমিশন টিম আগ্রহী শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরবেন, পরামর্শ জানাবেন এবং তাদের শিক্ষা ও পেশাগত ভবিষ্যতের জন্য সঠিক পথ বাছাইয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। অনুষ্ঠানস্থলে পেশাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ পরামর্শদাতারাও উপস্থিত থাকবেন। তারা শিক্ষার্থীদের সঠিক কোর্স বাছাইয়ে নির্দেশনা দেবেন এবং ভর্তি বিষয়ে পরিপূর্ণ ও সঠিক তথ্য জানাবেন। মেলায় অন-স্পট মূল্যায়ন ও আবেদনের ফলে ভর্তি কার্যক্রম হবে দ্রুত ও সহজ। অ্যাফেয়ার্স স্টাডি ইন ইন্ডিয়া এক্সপো-২০২৪ আয়োজনে অনেক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান উপস্থিত থাকবে। যেমন- বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি বারাণসী, ভেল্লোর ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ভিআইটি), এসআরএম ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চেন্নাই, কলিঙ্গা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, (কেআইআইটি) ইউনিভার্সিটি হিসেবে বিবেচিত ভুবনেশ্বর, লাভলি প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটি পাঞ্জাব, অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি, এনআইটিটিই (ইউনিভার্সিটি হিসেবে বিবেচিত) মাঙ্গলুরু, সপ্তগিরি এনপিএস ইউনিভার্সিটি বেঙ্গালুরু, অ্যালায়েন্স ইউনিভার্সিটি বেঙ্গালুরু, আইইএম-ইউইএম গ্রুপ কলকাতা।  অ্যাফেয়ার্স এক্সিবিশন অ্যান্ড মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্জীব বোলিয়া বলেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো ভারতে বিদ্যমান বিশাল ও বিবিধ উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য করা। প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করতে অ্যাফেয়ার্স আয়োজিত স্টাডি ইন ইন্ডিয়া শুধুমাত্র একটি প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে না। এই মেলা শিক্ষার্থীদের অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ শিক্ষা, একাডেমিক অংশীদারত্ব এবং ভারতে ও বিদেশে প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার ক্ষেত্রে সঠিক পদক্ষেপ নিতে সক্ষম করে তুলবে। আমাদের লক্ষ্য হলো সঠিক উৎস থেকে সব নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রদান করে ভর্তি প্রক্রিয়াটিকে সহজ ও স্বচ্ছ করা। ভারতে উচ্চশিক্ষার সেরা সুযোগগুলো এক ছাদের নিচে খুঁজে দেখতে স্টাডি ইন ইন্ডিয়া এক্সপোতে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এমনকি কর্মরত পেশাজীবীরাও অংশ নিতে পারবেন। আবেদন করুন এবং পেয়ে যান চমকপ্রদ বৃত্তি। মেলায় প্রবেশ মূল্য ফ্রি। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা নিবন্ধন করতে পারেন এখানে। https://studyinindiaexpo.com/bangladesh
আইইএলটিএস ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে ফেলোশিপে মাস্টার্সের সুযোগ
আইইএলটিএস ছাড়াই মাস্টার্স করার জন্য ফেলোশিপ প্রদান করছে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব পিটার্সবার্গের গ্লোবাল স্টাডিজ সেন্টার। উন্নয়নশীল দেশগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই ফেলোশিপ দেওয়া হয়। এই ফেলোশিপের পোশাকি নাম ‘এইচজে হেইনজ ফেলোশিপ’। এটি এক বছর থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর মেয়াদি ফেলোশিপ, যা শুরু হয় আগস্টে এবং শেষ হয় জুনে। এই ফেলোশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীকে ২০ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার দেওয়া হবে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২২ লাখ ২০ হাজার টাকা। ফেলোশিপের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই মাস্টার্স প্রোগ্রামে (যে শিক্ষাবর্ষের শুরুতে তারা হেইনজ ফেলোশিপ চান) ভর্তি হতে হবে। মাস্টার্সের বিষয় হবে পাবলিক হেলথ, আইন, পাবলিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, শিক্ষা অথবা নার্সিং থেকে যেকোনো একটি। আবেদনকারীকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি সম্পন্ন করতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি বলা, পড়া ও লেখায় দক্ষ হতে হবে। কর্মজীবনের প্রাথমিক বা মাঝামাঝি পর্যায়ে আছে এমন আবেদনকারীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বর্তমানে কর্মরত অথবা পলিসি ডোমেইনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, এমন ব্যক্তিবিশেষের জন্য এই ফেলোশিপ দেওয়া হয়। মৌলিক একাডেমিক গবেষণা, একাডেমিক সাবাটিক্যাল বা চিকিৎসা গবেষণার জন্য এই ফেলোশিপ দেওয়া হয় না। মাস্টার্সে আবেদনের সময় এই ফেলোশিপের কথা উল্লেখ করতে হয়। তবে ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় ভিন্ন হতে পারে, শিক্ষার্থীকে নিজ বিষয়ের ব্যাপারে খোঁজ নিতে হবে। ফেলোশিপের জন্য নির্বাচিতদের নাম মে মাসে প্রকাশ করা হবে। আবেদনের বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উচ্চশিক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর জানিয়েছেন, সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উচ্চশিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ ও ল্যাব সুবধিা বৃদ্ধি এবং দক্ষ জনবল তৈরি করতে হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) ‌‘ইরাসমাস প্লাস স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ’ নিয়ে ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন,  ইরাসমাস প্লাস মোবিলিটি প্রোগ্রামের আওতায় বৃত্তি নিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাস্টার্স ও জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগামে পড়ালেখার সুযোগ পাচ্ছে। এসব শিক্ষার্থীরা নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিশ্ব দরবারে নিজেদের মেলে ধরার বড় সুযোগ পাচ্ছেন।  ইরাসমাস প্লাস মোবিলিটি প্রোগ্রাম উচ্চতর গবেষণা, নতুন নতুন দেশ ও সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় এবং বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত, জানান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। দেশের চাকরির বাজারে দক্ষ জনবলের ঘাটতি রয়েছে, ইরাসমাস প্লাস প্রোগ্রামের আওতায় যারা বৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ শেষে দেশে ফিরবে তাদেরকে উচ্চশিক্ষা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে অবদান রাখার আহ্বান জানান তিনি। ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের কাউন্সিলর ও টিম লিডার (শিক্ষা ও মানব সম্পদ উন্নয়ন) উরাতে এস মার্ভেলি। শিক্ষায় অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে উরাতে এস মার্ভেলি বলেন, ইরাসমাস প্লাস স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ দক্ষ জনবল তৈরিতে সফল। এর মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও গবেষকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রোগামটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নতুন আইডিয়া বিনিময় করতে পারবে। ইউজিসি সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মামুনের সঞ্চালনায় সভায় বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।  উল্লেখ্য, ১৯৭৬ সালে শুরু হওয়া ইরাসমাস প্লাস প্রোগ্রামটি গত তিন যুগ শিক্ষার্থী ও গবেষকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং সম্মানজনক শিক্ষাবৃত্তি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এতে জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৪টি সেমিস্টার ভিন্ন দেশে ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, সব ধরনের টিউশন ফি, লাইব্রেরি ফি, পরীক্ষা ফি, গবেষণা সংক্রান্ত ফিসহ বিভিন্ন ধরনের কনফারেন্স, সেমিনার, সামার স্কুল, উইন্টার স্কুল প্রভৃতি সুবিধা পাওয়া যায় বিনামূল্যে।