২০২৩ সালে নতুন কারিকুলামে শিক্ষা কার্যক্রম চালু : শিক্ষামন্ত্রী
২০২৩ সালে নতুন কারিকুলামে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দীপু মনি বলেন, দক্ষতা ও প্রায়োগিক জ্ঞান নির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালে নতুন কারিকুলামে শিক্ষা কার্যক্রম চালু হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি উপজেলায় ১টি করে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করবে সরকার। ১০০টির কাজ চলমান রয়েছে। বিভাগীয় পর্যায়ে হচ্ছে তৈরি হচ্ছে মহিলা পলিটেকনিক।
আরএ/এসকে
মন্তব্য করুন
২ বার রমজান ও ৩টি ঈদ হবে যে বছর
ইংরেজি বর্ষপঞ্জি ও চন্দ্র বছরের মাসগুলোর পার্থক্যের কারণে আগামী ২০৩০ ও ২০৩৩ সালে দুই মাস রোজা পালন ও তিনটি ঈদ হতে পারে মুসলিমদের। এর মধ্যে একটি রমজান ৩৬ দিনের হবে।
দুবাই অ্যাস্ট্রোনমি গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হাসান আহমেদ আল হারিরি সম্প্রতি এমন তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ইংরেজি বর্ষপঞ্জি ও চন্দ্র বছরের মাসগুলোর পার্থক্যের কারণে ২০৩০ সালে দুটি রমজান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চন্দ্র বছরের মাসগুলো ২৯ অথবা ৩০ দিনে নির্ধারিত হয়। অন্যদিকে, ইংরেজি বছরের মাসগুলো ৩০ অথবা ৩১ দিনে নির্ধারিত থাকে। ফলে ইংরেজি বছর শেষে চন্দ্র বছর ১১ দিন কমে যায়। এই পার্থক্যের কারণেই ২০৩০ সালে মুসলিমরা দুবার রমজান মাস পাবেন।
দুই মাস রোজা পালন ও তিনটি ঈদের বিষয়ে ২০৩০ সালের গ্লোবাল ইসলামিক ক্যালেন্ডারেও সত্যতা পাওয়া গেছে। ২০৩৩ সালেও দুবার পূর্ণ রমজান মাস আসবে এবং ওই বছরও মোট তিনটি ঈদ হবে।
এ বিষয়ে সৌদি আরব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগের জলবায়ুর অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ আল মুসনাদ জানান, ২০৩০ সালের ৫ জানুয়ারি ১৪৫১ হিজরির পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়ে ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখে শেষ হবে। এটি ৩০ দিনের হবে। একই বছর ১৪৫২ হিজরির দ্বিতীয় রমজান মাসটি শুরু হবে ২৬ ডিসেম্বর, যা শেষ হবে ২০৩১ সালের ২৪ জানুয়ারি। সুতরাং, অপর রমজানের ঈদুল ফিতর ঈদটি অনুষ্ঠিত হবে ২০৩১ সালে।
সারাহর কিডনি নেওয়া শামীমাও মারা গেলেন
সারাহ ইসলামের মরণোত্তর কিডনি নেওয়া শামীমা আক্তার মারা গেছেন। এর ফলে ‘ব্রেন ডেড’ ওই তরুণীর কিডনি নেওয়া দুই নারীরই মৃত্যু হলো।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে শামীমার মৃত্যু হয়। তার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায়।
শামীমার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএসএমএমইউর ইউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলাল।
তিনি বলেন, শামীমা শেষ ছয় মাস আমাদের আওতার বাইরে ছিলেন। কিছুদিন আগে তার ভাই আমাদের জানান, শামীমার ক্রিয়েটিনিন বেড়েছে, একেবারে শুকিয়ে গেছে। পরে তিন সপ্তাহ আগে তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। শুরুর দিকে কিছুটা উন্নতি হলেও পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় কোনো উপায় না দেখে চার দিন আগে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরমধ্যে তার সি ভাইরাস ও বিরল নিউমোনিয়া ধরা পড়ে। আমরা তার ডায়ালাইসিসও শুরু করেছিলাম, কিন্তু উন্নতি হয়নি। সবশেষ আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
গত বছরের ১৯ জানুয়ারি সারাহ ইসলাম নামে ২০ বছরের এক তরুণীকে ব্রেন ডেড ঘোষণা করেন বিএসএমএমইউ চিকিৎসকরা। ওই রাতেই তার কিডনি শামীমা আক্তার এবং হাসিনা নামে দুই নারীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। সেসময় দেশে প্রথমবারের মতো এই ক্যাডাভেরিক কিডনি ট্রান্সপ্লান্টকে সফল বলে দাবি করেছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু এর মাত্র ৯ মাস পর অক্টোবরে হাসিনা মারা যান। তবে শামীমা আক্তার বেঁচে ছিলেন। এখন তিনিও না ফেরার দেশে চলে গেলেন।
অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রথমজন ফুসফুসের সংক্রমণে মারা গেছেন। এবার দ্বিতীয়জনও চলে গেলেন। এটি আমাদের জন্য খুবই কষ্টের।
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
ঢাকাসহ দেশের ৪ বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। যা আগামী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে। এ কারণে রাজধানীসহ এসব অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
বুধবার ( ৩ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ।
তিনি বলেন, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চলমান তাপপ্রবাহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে। এ কারণে ঢাকাসহ এই ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
মো. বজলুর রশিদ বলেন, বুধবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদীতে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুইদিন এই তাপপ্রবাহ বাড়ার শঙ্কা থেকেই হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
চলতি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এপ্রিলে ৬টির মতো তাপপ্রবাহের শঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যে একটি হতে পারে অতিতীব্র। এতে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এসএসসির ফল কবে, জানাল বোর্ড
আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
বুধবার (৩ এপ্রিল) আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের এ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। তবে পুরোটাই নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সময় দেওয়ার ওপর।
তপন কুমার সরকার বলেন, মূল পরীক্ষা ও তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়। এবারও একই সীমার মধ্যে ফল প্রকাশিত হবে। ফলে ১১ মের মধ্যে ফল প্রকাশ করার প্রস্তুতি চলছে। তবে তারিখ নির্ধারিত করতে হলে প্রধানমন্ত্রী সময়সূচির প্রয়োজন।
আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের এক সদস্য বলেন, গত ১২ মার্চ এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছে, তাই ১২ মে’র মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে। ইতোমধ্যে পরীক্ষকরা খাতা মূল্যায়ন শুরু করেছেন। মূল্যায়ন শেষে তারা তা সংশ্লিষ্ট বোর্ডে পাঠাবেন। এরপর ফল প্রকাশের প্রস্তাবনা পাঠাবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা চিন্তা করেছি ৯, ১০ অথবা ১১ মে ফল প্রকাশের প্রস্তাবনা পাঠাব। ফল তৈরি হয়ে গেলে এর আগেও ফল প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রসঙ্গত, সারাদেশে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি একযোগে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
সন্ধ্যার মধ্যে ঝড় বইতে পারে যেসব জায়গায়
দেশের দুই অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে এদিন সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
এ ছাড়া কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাসহ ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।
চাঁদ দেখা নিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞপ্তি
পবিত্র ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার বৈঠকে বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়।
এ অবস্থায় মঙ্গলবার দেশের আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেলে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর চাঁদ দেখা না গেলে বুধবার ৩০ রোজা পূর্ণ হবে। সেক্ষেত্রে ঈদ হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন নম্বরে ফোন করে এবং ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ নম্বরে ফ্যাক্স করে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
সৌদিতে কবে ঈদ, জানালেন জ্যোতির্বিদরা
সৌদি আরবে আগামীকাল মঙ্গল পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে কি না, তা জানা যাবে আজ। তবে সৌদি আরব ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে আগামী বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর হতে পারে বলে জানিয়েছে জ্যোতির্বিদরা। তাদের হিসাব–নিকাশ বলছে, এ বছর পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিনের হতে পারে। সেই হিসাবে, সৌদি আরব ও প্রতিবেশী দেশগুলোয় আগামী বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদ।
সাধারণত চান্দ্রমাস ২৯ কিংবা ৩০ দিনের হয়। তাই ঈদ কবে হবে তা জানার জন্য মুসলমানদের ২৯ রমজানের ইফতারের পর অর্থাৎ সন্ধ্যার আকাশে চাঁদ দেখা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
সৌদি আরব ও আশপাশের দেশগুলোতে আজ সোমবার (৮ এপ্রিল) শেষ হচ্ছে ২৯ রমজান। এ জন্য ইফতারের পর এসব দেশের মানুষ ঈদের চাঁদ দেখার জন্য পশ্চিম আকাশে চোখ রাখবেন। চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল মঙ্গলবার সেসব দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালিত হবে। আর চাঁদ দেখা না গেলে মঙ্গলবার রোজা রাখতে হবে। আর ঈদ হবে বুধবার।
বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলো নিজস্ব পন্থায় চাঁদ দেখে ঈদের তারিখ ঘোষণা করে থাকে। চাঁদ দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট দেশের রেডিও–টিভিতে তা প্রচার করা হয়। ঘোষণা করা হয় মসজিদে।
ঈদের দিন সকালে জামাতে ছয় তাকবিরের সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন মুসলিমরা। সাধারণত খোলামাঠ-ঈদগাহ বা মসজিদে এ নামাজ আদায় করা হয়। ঈদের নামাজ শেষে কোলাকুলি করেন সবাই।
উল্লেখ্য, হিজরি বর্ষপঞ্জিতে রমজান মাসের পর শুরু হয় পবিত্র শাওয়াল মাস। বর্ষপঞ্জির দশম মাস এটি। এক মাসের সিয়াম সাধনার পর পশ্চিম আকাশে পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখে ঈদ উৎসবে মেতে ওঠেন।