প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
গত ৭ এপ্রিল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার অনলাইন সংস্করণসহ একাধিক অনলাইন পোর্টালে ‘বড়াইগ্রামে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আড়াই লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
সংবাদে নিয়ম বহির্ভূতভাবে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উপবৃত্তির ফরমের দাম ও জমা ফি বাবদ টাকা নেয়া, রশিদ না দেয়া এবং সব টাকা কমিটির সাথে ভাগ করে নেয়া হয়েছে মর্মে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে তা মোটেও সত্য নয়।
প্রকৃতপক্ষে, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সেশন চার্জ ৫০০ টাকা এবং বিবিধ খাতে ১৫০ টাকা করে নেয়া হয়েছে, উপবৃত্তির জন্য কোনো টাকা নেয়া হয়নি। আদায়কৃত টাকা ভাগাভাগির বিষয়টিও সঠিক নয়। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রথম দিনে কিছু রশিদ দেয়া হয়েছে, পরবর্তীতে অফিস সহকারী তালিকা অনুযায়ী রশিদ লিখে পর্যায়ক্রমে সবাইকে দিচ্ছেন।
এ ব্যাপারে উপবৃত্তির ফরম পুরণ বাবদ গঠিত কমিটি সকল আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করছে এবং যাবতীয় টাকা কলেজ ফান্ডে জমা আছে। প্রকৃতপক্ষে, ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা থেকে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় করতে সংবাদকর্মীদেরকে অসত্য তথ্য দিয়ে কেউ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এ সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। আমি এ সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মো. ইসমাইল হোসেন
অধ্যক্ষ
বড়াইগ্রাম সরকারি অনার্স কলেজ, নাটোর।
মন্তব্য করুন