ঊর্মিলার ‘ভালোবাসার তিন রঙ’
সুহান আর নীলার বিয়ে হয়েছে দু’বছর। তবে তারা নিঃসন্তান। একা একটা বাসায় নীলার সময় কাটে না। অন্যদিকে সুহান কর্পোরেট অফিসের ব্যস্ত অফিসার। নানান কাজে ব্যস্ত। তাই সে নীলাকে সময় দিতে পারে না। সুহান আর অপূর্ব দুই বন্ধু। অপূর্ব ওয়ার্ল্ডজিওগ্রাফির ওপর বিশেষ ডকুমেন্টারি করছে বিশ্বব্যাপী।
এতদিন সে বিদেশেই ছিল। কাজ করেছে আমাজান বনের বিরল প্রাণীর ওপর। বর্তমানে সে কাজ করতে এসেছে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন নিয়ে। তাই সে বাংলাদেশে এসেছে। এসে দেখা করতে আসে সুহানের সঙ্গে।
সুহান তাকে বাসায় দাওয়াত করে। সেখান থেকেই পরিচয় নীলার সঙ্গে। সুহানের সঙ্গে নীলার দূরত্ব আর নীলার একাকীত্বের সঙ্গী হয় অপূর্ব। একদিন বৃষ্টির রাতে সুহান গাড়ি চালিয়ে ফিরতে থাকে। এদিকে অপূর্ব যায় নীলার সঙ্গে দেখা করতে। সে সময় প্রচণ্ড ঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ চলে যায়।
অন্যদিকে একই সময় সুহান এক্সিডেন্ট করে। তার গাড়ি উল্টে যায়। সে গাড়ির ভেতর আহত অবস্থায় সাহায্যের জন্য নীলাকে ফোন দেয়। ফোন বেজে ওঠে অন্ধকার ঘরে। মাঝে মাঝে বিদ্যুতের চমকানীতে নীলা আর অপূর্বকে দেখা যায়। দু’জন বেশ কাছাকাছি বসে থাকে। নীলা টেলিফোন ধরতে যায়। অপূর্ব ফোন নিয়ে সুইচ অফ করে দেয়। এমন গল্প নিয়েই নির্মিত হয়েছে নাটক ‘ভালোবাসার তিন রঙ’।
এতে অভিনয় করছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, এস এন জনি ও অর্ণব অন্তু। আহমেদ ফারুকের রচনায় নাটকটি নির্মাণ করেছেন কাজী সাইফ আহমেদ।
নাটকটি আসছে ভালোবাসা দিবসে যেকোনো একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার করা হবে।
আরো পড়ুন:
এম/এমকে
মন্তব্য করুন