ই-কমার্সে অবৈধ ডিজিটাল আইটেম বিক্রি বন্ধে নির্দেশনা
ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে অবৈধ ডিজিটাল আইটেম বিক্রি বন্ধে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল আইটেম দেশীয় মুদ্রায় বিক্রির জন্য প্রদর্শন করা হচ্ছে। এর বিক্রেতাকে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে এর মূল্য বিদেশে পাঠানো না হলে এ ধরনের ব্যবসা বিদেশি মুদ্রায় লেনদেন নীতিমালা লঙ্ঘন হবে। এ ধরনের পেমেন্টের ক্ষেত্রে ভ্যাট ও করের বিষয় রয়েছে।
একই সঙ্গে ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারের জন্য বিদেশি মুদ্রায় কোনো ডিজিটাল আইটেম কেনা হলে তা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বিক্রির বিষয়েও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এফএ/টিআই
মন্তব্য করুন
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা বুধবার
এপ্রিল মাসে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম বাড়ছে না কমছে, তা জানা যাবে আগামী বুধবার (৩ এপ্রিল)। এক মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করা হবে এদিন।
সোমবার (১ এপ্রিল) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সচিব ব্যারিস্টার মো. খলিলুর রহমান খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত এপ্রিল মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী চলতি মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় সম্পর্কে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের নির্দেশনা বুধবার দুপুর ২টায় ঘোষণা করা হবে।
সবশেষ গত ৩ মার্চ টানা অষ্টম মাসের মতো ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দাম বাড়ানো হয়। গত ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চ মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি ১২ কেজির সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ানো হয় ৪১ টাকা। আর গত ২ জানুয়ারি ২৯ টাকা বাড়িয়ে এলপিজির ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা ।
সদ্য বিদায়ী মার্চে অটোগ্যাসের দামও বাড়ানো হয়। ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৮ টাকা ৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ২ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৩ টাকা ২৫ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৪ টাকা ৫১ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৬ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ৩২ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ০১ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭২ টাকা ১৬ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৩ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৩ টাকা ২৫ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৪ টাকা ৫১ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৬ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ৩৭ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ১০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ০১ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭৩ টাকা ৫৭ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
এলপিজির দাম কমলো
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দাম কমিয়ে প্রতি লিটার ৬৬ দশমিক ২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে নতুন এ দাম ঘোষণা করেন বিইআরসি’র চেয়ারম্যান নুরুল আমিন। সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হবে।
নতুন দাম ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন বিইআরসির সদস্য ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, আবুল খায়ের মো. আমিনুর রহমান, ড. মো. হেলাল উদ্দিন।
এর আগে, গত ৩ মার্চ টানা ৮ম মাসের মতো ভোক্তা পর্যায়ে বাড়ানো হয় এলপিজির দাম। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া গত ৪ ফেব্রুয়ারি ১২ কেজির সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি। গত ২ জানুয়ারি ২৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দামও বাড়ায় বিইআরসি। মার্চ মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৮ টাকা ৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। আর গত ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারি মাসে যা মূসকসহ নির্ধারণ করা হয়েছিল যথাক্রমে ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা ও ৬৫ টাকা ৬৭ পয়সা।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ৫ দফা কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম, আর বেড়েছে ৭ দফা।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৪ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ৪ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৫ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২৫ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৪ টাকা ৩০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ২৬ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ৩০ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ৬০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৪ টাকা ৬৬ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭৩ টাকা ২৭ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৫ এপ্রিল)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১১৫ টাকা ১ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১২৪ টাকা ২৫ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৪৫ টাকা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৪ টাকা ৩০ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৪ টাকা ১৫ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৩ টাকা ৭১ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৩ টাকা ৯৪ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৭২ টাকা ১৬ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
ঈদের আগে লাগামছাড়া মাংসের বাজার
ঈদুল ফিতরের আগে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠেছে মাংসের বাজার। গরুর মাংস, খাসির মাংস, ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে।
ক্রেতারা বলছেন, ঈদ উৎসবের সময় মাংসের চাহিদা বেড়ে যায়, বেশি বাড়ে মুরগির চাহিদা। এই বাড়তি চাহিদাকে পুঁজি করে মাংসের দাম দফায় দফায় বাড়ানো হচ্ছে। গত তিন দিনে বাজারে প্রতিদিনই কোনো না কোনো মাংসের দাম বেড়েছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের কারণে বাজারে মাংসের চাহিদা অনেক বেড়েছে। এই সুযোগে খামারিরাই গরু ও মুরগির দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন।
রাজধানীর বাজারে ব্রয়লার মুরগি কেজি ২৪০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগি মানভেদে ৩৪০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজি। গরুর মাংসের দাম আরও বেড়ে ৮০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। খাসির মাংসের কেজি ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা।
রোববার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, বাড্ডা, মালিবাগ বাজার ঘুরে ক্রেতার উপস্থিতি বেশি দেখা গেছে। বেশি ভিড় লক্ষ্য করা গেছে মুরগি ও গরুর মাংসের দোকানগুলোতে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগির কেজি ২১০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হলেও গতকাল ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি ছিল। একই রকম বেড়েছে সোনালি মুরগির দাম।
গত সপ্তাহে বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ছিল ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গতকাল বিক্রি হয়েছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকায়। তবে গোটাকয়েক দোকানে এখনো ৭৫০ টাকায়ও গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে। খাসির মাংসের কেজি ১ হাজার টাকা।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একজন মুরগি বিক্রেতা বলেন, ঈদ উপলক্ষে খামারিরা মুরগির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। চাহিদার তুলনায় বাজারে এখন মুরগির সরবরাহও কম। তাই নতুন করে মুরগির দাম বেড়ে গেছে।
মালিবাগ বাজারে ক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, রমজান মাসজুড়ে মাছ ও মাংস বাড়তি দামে কিনতে হয়েছে। ঈদের আগে মাংসের দাম আবার বাড়ল। বাজার করতে গেলে তাল পাওয়া যায় না।
প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, করপোরেট গ্রুপগুলোর কৃত্রিম সংকটে মুরগির বাচ্চা কিনতে না পেরে উৎপাদন থেকে বাধ্য হয়ে সরে যাচ্ছে প্রান্তিক খামারিরা। এখন বেশির ভাগ মুরগি করপোরেট গ্রুপগুলোর, বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে তারাই। ফলে বাজারে মুরগির দাম বাড়বে এটাই স্বাভাবিক।
তিনি আরও বলেন, একটি মুরগির বাচ্চা উৎপাদন করতে খরচ হয় ২৮ থেকে ৩০ টাকা। অথচ প্রান্তিক খামারিদের সেই বাচ্চা কিনতে হয় ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগির ফিড উৎপাদন করতে খরচ হয় ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, কিন্তু প্রান্তিক খামারিদের সেই ফিড কিনতে হয় ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি দরে। আর এক কেজি ব্রয়লার মুরগি উৎপাদন করতে খরচ হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মুর্তজা বলেন, বেশির ভাগ জায়গায় গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। তবে কেউ কেউ ৮০০ টাকায়ও বিক্রি করছেন।