• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo
জয়পুরহাটে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
২২ বছর পর হত্যা মামলার রায়, ১৯ আসামিকে যাবজ্জীবন
জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় প্রায় ২২ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সকলের বাড়ি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামে। এদের মধ্যে দু’জন পলাতক রয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- পাঁচবিবি উপজেলার হরেনদা গ্রামের কফিল উদ্দিনের ছেলে আলম, আব্দুস সাত্তারের ছেলে দোলা, ওসমান, কোরমান, আব্দুল গফুরের ছেলে আজাদুল, খলিল আকন্দের ছেলে লাবু, বাবু, আমিনুর, বিরাজ উদ্দিনের ছেলে ফারাজ মণ্ডল, সুন্নত আলীর ছেলে শুকটু, মৃত নায়েব আলীর ছেলে উকিল, ভরসা আকন্দের ছেলে দুলাল, আলতাফ আলীর ছেলে আলিম, নজরুল, আব্দুল গফুরের ছেলে সাইদুল, ভরসা আকন্দের ছেলে সানোয়ার, আব্দুস সাত্তার প্রধানের ছেলে সাইফুল, কফিল উদ্দিনের ছেলে কালাম এবং সোলেমান আকন্দের ছেলে জহুরুল। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আসামি আলমের বাড়িতে ধরে নিয়ে যায় অন্যান্য আসামিরা। এরপর সেখানে আটকে রেখে তাকে নির্মমভাবে বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারপিট করে পা দিয়ে বুকে ও পেটে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জয়পুরহাট জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের রায় দীর্ঘ ২২ বছর পর বিজ্ঞ আদালত দিয়েছেন। এই রায়ে সরকার পক্ষে আমরা খুশি। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল ও উদয় সিংহ। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, শাহজালাল সিদ্দিকী ও সোহেলী পারভীন সাথী।  
জয়পুরহাটে ২ মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১
জয়পুরহাটে ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
পাঁচবিবি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
জয়পুরহাটে ৩ শুটারগানসহ গ্রেপ্তার ১
স্কুলের গাছ বিক্রি করে প্রধান শিক্ষক কারাগারে
জয়পুরহাটে স্কুলের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় কাশিয়াবাড়ি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।  সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে তিনি আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে জয়পুরহাট আমলি-১ আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুর রহমান জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২১ সালের ১৩ জুন জয়পুরহাট শহরের কাশিয়াবাড়ি উচ্চবিদ্যালয় চত্তরের ৮টি বড় গাছ প্রকাশ্যে নিলামের মাধ্যমে ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় কাঠ ব্যবসায়ী প্রদীপ চন্দ্র হাওলাদারের কাছে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। পরে প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার মধ্যে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা পূবালী ব্যাংকে জয়পুরহাট শাখায় জমা দেন। আর বাকি ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে তিনি আত্মসাৎ করেন।  এ ঘটনায় বাদী হয়ে একই বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য মোস্তাকিম হোসেন আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় সোমবার প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪ সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে ১৪৪ ধারা ভেঙে বিবদমান জমি দখলের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে ৪ সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। শনিবার (১৬ মার্চ) রাত ১০টার দিকে পাঁচবিবি থানায় মামলা করেন বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি জুয়েল শেখ। আহত সাংবাদিকরা হলেন-মামলার বাদী দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি জুয়েল শেখ, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জয়পুরহাট সংবাদদাতা ও দৈনিক বিজনেস বাংলাদেশ এর জেলা প্রতিনিধি আল মামুন, পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক সংবাদ সারা বেলা’র বাবুল হোসেন, ও দৈনিক মুক্ত সকালের জয়পুরহাট প্রতিনিধি আব্দুর রাজ্জাক। মামলার বিবরণ দিয়ে জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাশেদুজ্জামান জানান, পাঁচবিবি উপজেলার পিরপাল গ্রামের দরিদ্র আদিবাসী ও স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিবাদ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে মামলা হলে আদালতের নির্দেশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। শনিবার দুপুরে ওই প্রভাবশালী ব্যক্তি তার লোকজনদের নিয়ে ওই বিবদমান সম্পত্তি দখল করতে যান, এমন খবর পেয়ে ওই সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের একপর্যায়ে ওই প্রভাবশালীর পক্ষ নিয়ে স্থানীয় মহিপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হকের নেতৃত্বে ৯ জন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওই সাংবাদিকদের বেধড়ক মারপিট করে আহত করেন। তাদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে বিকেলে পাঁচবিবি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় এবং রাতে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়।  এ ব্যাপারে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি রাশেদুজ্জামান ও পাঁচবিবি উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রুহুল আমিন জানান, অবিলম্বে মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তদের বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফয়সাল বিন আহসান জানান, মামলা গ্রহণ করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে বলেও জানান ওসি।  
পরকীয়া প্রেমের জেরে স্বামীকে হত্যা, স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড
জয়পুরহাটে পরকীয়া প্রেমের জেরে স্বামীকে হত্যা করার মামলায় স্ত্রীসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।  মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ক্ষেতলাল উপজেলার মহব্বতপুর দুর্গাপুর গ্রামের মোখলেছার রহমানের মেয়ে জোৎনা বেগম ও দাশরা খানপাড়ার বুলু মিয়ার ছেলে শাহিন মিয়া বাবু। এর জেরেই ২০১৫ সালের ৯ নভেম্বর বিকেলে আসামিরা তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। এঘটনায় নিহতের চাচা ছানাউল ইসলাম বাদী হয়ে ক্ষেতলাল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় দেন।
জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে আগুন 
জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।  শুক্রবার (৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১টা ১০ মিনিটের দিকে হাসপাতালের ২য় তলায় তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে আগুন লাগার এ ঘটনা ঘটে।  আগুনের খবর পেয়ে হাসপাতালের ২য় তলায় রোগীদের মধ্যে আতঙ্কে ছড়িয়ে পড়ে।  খবর পেয়ে জয়পুরহাট ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের ৩৫ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সরদার রাশেদ মোবারক।  তিনি জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে আতঙ্কে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে ওয়ার্ড ছেড়ে বাইরে যান। কিছু সময় পর আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়। এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা কেউ আহত হননি। এ বিষয়ে জয়পুরহাট ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, রাত ১টা ১৪ মিনিটে আমরা খবর পাই। দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে দেখি দ্বিতীয় তলায় আগুন জ্বলছে। শুধুমাত্র তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে আগুন ছিল। আমরা দুটি ইউনিট কাজ করেছি। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আগুন লাগার খবর পেয়ে হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন জয়পুরহাটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নূরে আলম। 
জয়পুরহাট জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আরটিভির রাশেদুজ্জামান, সম্পাদক মিজানুর রহমান
জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের ত্রি-বাষিক নিবার্চন ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নিবার্চিত হয়েছেন আরটিভির জেলা প্রতিনিধি রাশেদুজ্জামান রাশেদ, সাধারণ সম্পাদক পদে বিটিভির জেলা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান মিন্টুসহ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি নির্বাচিত হয়েছে। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জেলা প্রেসক্লাবের কার্যালয়ে নির্বাচনে দায়িতাপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার রুহুল আমিন এ ফলাফল ঘোষণা করেন। অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন সহসভাপতি পদে দৈনিক সবুজ নিশান পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি জহুরুল হক জুয়েল, দৈনিক জবাবদিহি পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মুনিরুজ্জামান মুনির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির জেলা প্রতিনিধি মোমেন মুনি, অর্থ সম্পাদক জাগরণী টিভির জেলা প্রতিনিধি শীতল চন্দ্র, সাংগঠনিক সম্পাদক মাছরাঙা টিভির জেলা প্রতিনিধি আল মামুন, দপ্তর সম্পাদক দৈনিক বর্তমান পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আহসান হাবিব আরমান, সাহিত্য ও ক্রীড়া সম্পাদক দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি পুলক কুমার সরকার, শিক্ষা ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক দৈনিক সোনার দেশ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন। এ ছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন চ্যানেল আই এর জেলা প্রতিনিধি শফিউল বারী রাসেল, দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি রবিউল ইসলাম রুবেল ও দৈনিক আজকের পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আতাউর রহমান।
জয়পুরহাটে ইটভাটায় অভিযান, জরিমানা ১০ হাজার টাকা
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় ইটের সাইজ ও লাইসেন্স রয়েছে বলে মিথ্যা তথ্য প্রদান করার অপরাধে একটি ইটভাটাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এদিকে অন্য প্রতিষ্ঠানে বৈধ লাইসেন্স থাকায় ও ইটের সাইজ সঠিক পাওয়ায় ধন্যবাদ প্রদান করা হয়। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় উপজেলা প্রশাসন ও বিএসটিআই রাজশাহীর যৌথভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মারুফ আফজাল রাজন। তিনি বলেন, উপজেলার বাগজানা ইউপির ভীমপুর এলাকায় বিএসটিআই আইনে মেসার্স লিটন ব্রিকস নামে প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আগামী ৭ দিনের মধ্যে লাইসেন্স গ্রহণের পরামর্শ ও সঠিক সাইজে ইট প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, একই এলাকায় মেসার্স আশা ব্রিকস নামে অপর প্রতিষ্ঠানে বৈধ সিএম লাইসেন্স থাকায় ও ইটের সাইজ সঠিক পাওয়ায় ধন্যবাদ প্রদান করা হয়। জনস্বার্থে বিএসটিআই এর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসটিআই রাজশাহী বিভাগের ফিল্ড অফিসার (সিএম) দেলোয়ার হোসেন। যিনি প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।