• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
‌‘আমার মেয়েকে পিটিয়ে মেরেছে জিসান’
শ্বশুরের ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ, অতঃপর... 
ফরিদপুরে শ্বশুরের ধর্ষণে এক গৃহবধূ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় অভিযুক্ত শ্বশুরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়াও আসামিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।  সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে এ রায় দেন ফরিদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই আদালতের পিপি স্বপন পাল। জানা যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত ওই ব্যক্তির নাম রেজাউল মিয়া (৫৩)। তিনি ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের মোবারকদিয়া গ্রামের বাসিন্দা। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে প্রেম করে বোয়ালমারী উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের একটি গ্রামের এক যুবককে বিয়ে করেন ওই গৃহবধূ (৩১)। ওই ঘরে তাদের দুইজন শিশু সন্তান রয়েছে। ২০২০ সালের শুরুর দিকে জীবিকার তাগিদে দুবাই যান স্বামী। এরপর থেকেই ওই গৃহবধূর শ্বশুর রেজাউল মিয়া তাকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। ২০২১ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে ওই গৃহবধূ তার ঘরে শুয়েছিলেন। তখন তার কক্ষে ঢুকে শ্বশুর রেজাউল দরজা আটকে দিয়ে তার এক নাতির গলায় ছুরি ধরে পুত্রবধূকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেন।  এরপর আরও কয়েকবার একইভাবে তাকে ধর্ষণ করা হয়। এর ফলে ওই গৃহবধূ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ ২০২২ সালের ২০ এপ্রিল বোয়ালমারী থানায় মামলা করতে গেলে থানা থেকে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। পরদিন ২১ এপ্রিল শ্বশুরকে একমাত্র আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আদালতে মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০২৩ সালের ১৩ জানুয়ারি রেজাউল মিয়াকে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ফরিদপুরের পরিদর্শক মো. জালাল উদ্দীন সরদার। এ বিষয়ে আদালতের পিপি স্বপন পাল বলেন, ‘এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় সমাজে বার্তা দেবে অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। এতে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে।’
চলন্ত বাস উল্টে গেল মহাসড়কে, সুপারভাইজার নিহত
রাসেলস ভাইপার ধরে জমা, পুরস্কার পেলেন ৩ জন
রাসেলস ভাইপার কাণ্ডে বিব্রত আ.লীগ নেতা, পুরস্কার ঘোষণা প্রত্যাহার
রাসেলস ভাইপার ইস্যু, যেভাবে পাবেন অর্ধলাখ টাকা পুরস্কার
‘রাসেলস ভাইপার’ মারতে পারলেই অর্ধ লাখ টাকা পুরস্কার!
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশে বেড়েছে রাসেলস ভাইপারের উপদ্রব। বিষধর এ সাপটির দংশনে বিভিন্ন জেলায় মৃত্যুর খবরও পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে খেতের ফসল কাটতে গেলে এ সাপের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন চাষিরা। এই সাপের কামড়ে এ পর্যন্ত দেশে ১০ জন মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।  ফরিদপুরের চরাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে এ সাপের আনাগোনা। তাই এই সাপ মারতে পারলেই ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মো. ইশতিয়াক আরিফ। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শহরের রাসেল স্কয়ারে সংগঠনটির ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় তিনি এ ঘোষণা দেন। শাহ্ মো. ইশতিয়াক আরিফ তার বক্তব্যের একপর্যায়ে রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে বলেন, ‘ফরিদপুর কোতোয়ালি এলাকায় কেউ যদি রাসেলস ভাইপার সাপ মারতে পারেন তাহলে তাকে ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিটি সাপ মারার জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হবে। যতজন যে কয়টি সাপ মারতে পারবে প্রত্যেক সাপ প্রতি ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এ সাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করার চেষ্টা করি আমরা। একারণেই এ ঘোষণা দেওয়া হলো।’ সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্য ঝর্ণা হাসান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকসহ জেলা আওয়ামী লীগ নেতারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
চকলেট ভেবে ইঁদুর মারার ওষুধ খেয়ে শিশুর মৃত্যু
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে চকলেট ভেবে ইঁদুর মারার ওষুধ খেয়ে মরিয়ম (৩) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় সদর ইউনিয়নের এমকে ডাঙ্গী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত মরিয়ম বেগম ওই গ্রামের হান্নান ফকিরের মেয়ে। পারিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সকালে ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকা প্লাস্টিকের ছোট্ট কৌটা খুলে চকলেট আকৃতি বড়ি দেখতে পায়। পরে চকলেট ভেবে খেয়ে ফেললে শিশুটি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্বজনরা তাকে দ্রুত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। চিকিৎসকরা তার অবস্থার অবনতি দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন; কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। সদর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মো. ইখলাস উদ্দিন জানান, পারিবারিক সচেতনতার অভাবে শিশুটি মারা গেল। বিষাক্ত ইঁদুর মারার ওষুধের কৌটা শিশুদের নাগালের বাইরে রাখা উচিত ছিল।
টিকটক ভিডিও বানাতে গিয়ে তরুণ নিহত
টিকটক ভিডিও বানাতে গিয়ে ট্রেনের নিচে পড়ে কাটা পড়ে ফরিদপুরের এক তরুণ নিহত হয়েছেন। ওই তরুণের নাম লাবিব মৃধা (১৮), তিনি চলতি বছর ফরিদপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেছেন। মঙ্গলবার (১১ জুন) সন্ধ্যায় ফরিদপুর সদরের গেরদা ইউনিয়নের বাখুন্ডার জামতলা এলাকায় রাজবাড়ী-ভাঙ্গা রেলপথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত লাবিব সদর উপজেলার দক্ষিণ টেপাখেলা মহল্লার বাসিন্দা মো. লিটনের ছেলে। জানা গেছে, এদিন দুটি মোটরসাইকেল নিয়ে লাবিবসহ চার বন্ধু বাখুন্ডার জামতলায় গিয়ে রেললাইনের ওপর টিকটক ভিডিও করছিল। ওই সময় ঢাকাগামী বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনটি চলে এলে লাবিবের তিন বন্ধু দ্রুত সরে যেতে পারলেও লাবিব ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। ফরিদপুর পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ আলাওয়াল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনাস্থলে এসে এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানতে পেরেছি ওই তরুণ টিকটক করতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে মারা গেছেন। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে।’ রাজবাড়ী রেলওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোমনাথ বসু করে বলেন, ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস নামে ট্রেনটি ঢাকা যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। রেল পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
মাদক মামলায় সাবেক ট্রাফিক ইন্সপেক্টরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে মাদক মামলায় সাবেক এক ট্রাফিক ইন্সপেক্টর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তার নাম শেখ আজম (৩৪)।  একই সঙ্গে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সোমবার (৩ জুন) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরকারি কৌসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন। জানা যায়, রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাজাপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তা শেখ আজম নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার পাচুরিয়া গ্রামের আলী আহমদ শেখের ছেলে। সর্বশেষ তিনি ছিলেন সিলেটে কর্মরত। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর মধুখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুজ্জামান মোবাইল ফোনে খবর পান জেলার মধুখালী রেলগেটের পশ্চিম পাশে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে একটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটে। ওই দুর্ঘটনায় সমিল মিস্ত্রি মো. মজিবর মোল্লা আহত হন। সে সময় মোটরসাইকেল রেখে দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকালে স্থানীয়রা মোটরসাইকেল চালক নুর আলম ও আরোহী শেখ আজমকে আটক করে। তখন শেখ আজম ঝিনাইদাহ জেলার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পদে কর্মরত ছিলেন। সে সময় পুলিশ মোটরসাইকেলের সঙ্গে গোপন একটি বাক্স থেকে ৪৩ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করেন। আসামিরা চুয়াডাঙ্গা জেলা সীমান্ত থেকে রাজবাড়ী জেলা গোয়ালন্দ ঘাট এলাকা দিয়ে প্রায়ই যাতায়াত করতেন। তদন্তে মাদক পরিবহনের সঙ্গে শেখ আজমের জড়িত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ। এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে মাদক দ্রব্যনিয়ন্ত্রণ আইনে আদালত ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এ রায় ঘোষণা করেন। এ ছাড়াও ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় মোটরসাইকেল আরোহী অপর এক আসামি নুর আলমকে খালাস প্রদান করা হয়।’
অটোরিকশাচালক হত্যা, যুবকের ১০ বছরের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে অটোরিকশাচালক হত্যা মামলায় এক যুবককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত ওই যুবকের নাম মো. আশিক শেখ (১৮)।  বৃহস্পতিবার (৩০ মে) জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন আসামি আশিক।  আশিক ফরিদপুর সদর উপজেলার ডাঙ্গি এলাকার মজিবর শেখের ছেলে। জানা যায়, হত্যার ঘটনার সময় আসামি আশিক শেখের বয়স ১৬ ছিল। তবে রায়ের সময় আদালত ওই যুবকের বয়স ১৮ পার হওয়ায় আগেই কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রের আটকা আদেশ বাতিল করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে তাকে পুলিশ প্রহরায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) স্বপন পাল। তিনি বলেন, সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে আশিক শেখকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।
ভবন নির্মাণে মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো নিখোঁজ চালকের মরদেহ
ফরিদপুরের নগরকান্দায় নির্মাণাধীন বাড়ির কাজ করার সময় মাটিতে পুঁতে রাখা এক ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।  বুধবার (২৯ মে) উপজেলার কাইচাইল ইউনিয়নের উত্তরকান্দি গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। জানা যায়, ওই ইজিবাইক চালকের নাম বিপ্লব মাতুব্বর (২৭)। তিনি নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নের যদুরদিয়া গ্রামের বাসিন্দা শামসুল মাতুব্বরের ছেলে। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে বিপ্লব মেজো। নিখোঁজের ৭৩ দিন পর মাটিতে পুঁতে রাখা অবস্থায় ওই ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  পুলিশ জানায়, গত ১৭ মার্চ দুপুরে প্রতিদিনের ন্যায় বিপ্লব মাতুব্বর ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। তাকে না পেয়ে নিখোঁজের তিন দিনের মাথায় ২০ মার্চ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এর মধ্যে কেটে গেছে ৭৩ দিন। বুধবার দুপুরে নগরকান্দা উপজেলার কাইচাইল ইউনিয়নের উত্তরকান্দি গ্রামের সৌদি প্রবাসী শফিকুল মাতুব্বরের নির্মাণাধীন বাড়ির কাজ করতে গিয়ে রাজমিস্ত্রিরা মাটি খুড়ে পুঁতে রাখা একটি মরদেহ দেখতে পায়।  পরে বাড়ির মালিক থানায় খবর দিলে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে বিপ্লব মাতুব্বরের স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিপ্লবের পরা প্যান্ট ও বেল্ট দেখে তাকে শনাক্ত করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি, বিপ্লবের ইজিবাইক ছিনতাই করে তাকে হত্যা করে ওই জায়গায় পুঁতে রাখা হয়েছে। সিআইডির ফরেনসিক দলের সহায়তায় মরদেহ ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় আগে থেকে নিখোঁজের সংবাদে করা জিডিটি হত্যা মামলায় রূপান্তর করা হবে।’