• ঢাকা মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo

মন্ত্রিত্ব না থাকলেও তার কষ্ট নেই

আরটিভি নিউজ

  ১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৫
মন্ত্রিত্ব
ফাইল ফটো

দীর্ঘ ১০ বছর পর মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করে এখন বিদায় নিচ্ছেন। এই সময়ে অনেক বিষয় নিয়ে হয়ে ছিলেন ভাইরাল। এই আলোচনা-সমালোচনা কোনোটাই তিনি কানে নেননি। একটানা কাজ করে গেছেন। শুধু সিলেটবাসীর জন্য নয় তিনি সারাদেশের জন্য কাজ করেছেন।

যদিওবা তার কিছু বক্তব্য বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কচুরিপানা খাওয়ার বক্তব্য। তিনি বলেন, কচুরিপানা নিয়ে কিছু করা যায় কি না, কচুরিপানার পাতা খাওয়া যায় না কোনোমতে? গরু তো খায়। গরু খেতে পারলে আমরা খেতে পারব না কেন?

পরে অবশ্য তিনি এই বক্তব্যের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, গবেষণা করতে ভয় কেন? আমরা যেকোনো বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে পারি। গবেষকদের পরামর্শ দিতে বলেছি, নিউজ করতে বলিনি। বিষয়টি এভাবে আসবে ভাবিনি। আমার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে। দেশের মানুষের কল্যাণে আমরা যেকোনো বিষয় নিয়ে গবেষণা করার জন্য বলতে পারি।

মন্ত্রী থাকার সময় তার মোবাইল ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। যা উদ্ধার হতে বেশ কয়েক মাস লেগে যায়।

এবার নতুন মন্ত্রিপরিষদ থেকে ছিটকে গেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। গঠিত নতুন পরিষদে তার ঠাঁই হয়নি। এতে অবশ্য তার কষ্ট নেই। বৃহস্পতিবার শেষ দিনের অফিসে মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে কুশলবিনিময় করার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিদায় নেওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দায়িত্ব পালন আমি উপভোগ করেছি। আমার কোনো কষ্ট নেই। আমি মন্ত্রী না থাকলেও সংসদে আছি। আমি দলের একজন কর্মী।

তিনি বলেন, চমৎকার মন্ত্রিসভা করেছে সরকার, প্রত্যেকে কাজের মানুষ। দল যেখানে কাজে লাগাবে, সেখানে কাজ করব। এখানে নতুন যিনি আসবেন, তিনিই আমার সহকর্মী। আমার কোনো মতামত প্রয়োজন হলে ওনাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। তিনি আমার সরকারের বাইরের কেউ নয়। নতুন যিনি আসবেন তাকে অভিনন্দন জানাই।

তিনি আরও বলেন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে কাজের চমৎকার পরিবেশ। যিনি আসবেন তাকে স্বাগত জানাব। বাস্তবিক অর্থে এখানে প্রধানমন্ত্রী প্রধান। এখানে কাজ উপভোগ করার মতো। কাজের পরিবেশ ভালো, প্রাণবন্ত। এখানে একটাই চ্যালেঞ্জ, আশা অনেক বেশি। এখানে নানা বিধিবিধান মেনেই কাজ করতে হয়।

দেশের সুশাসন খুবই গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে তিনি বলেন, এখানে একাডেমিক পরিবেশ আছে। সাধারণ মানুষও এখন পরিকল্পনা কমিশন চেনে। গ্রামে সবাই এখন একনেক চেনে। গ্রামের মানুষ এখন উন্নয়নের সঙ্গে খুব পরিচিত। গ্রামের মানুষ খুব উন্নয়ন চায়। উন্নয়নকে সামনে এগিয়ে নিতে চায়। একনেক হলে মানুষ টিভি-পত্রিকায় চেয়ে থাকে। কোন অঞ্চলে প্রকল্প পাস হয়, এটা সবাই দেখতে চায়।

মন্তব্য করুন

daraz
  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
অবশেষে জানা গেল ভাইরাল ওই কনসার্টের গায়কের পরিচয়
ব্যারিস্টার সুমনের পাশে দাঁড়িয়ে হাসি ভাইরাল, যা বললেন পিয়া
কচুরিপানায় তৈরি হচ্ছে উন্নত সার, খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার
তীব্র গরমে ফেসবুকে ভাইরাল আবুল খায়েরের সেই বিজ্ঞাপন!
X
Fresh