এলিফ্যান্ট রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাজধানীর নিউ এলিফ্যান্ট রোডের ১০ তলা আবাসিক ভবনের ৭ তলায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট ও স্থানীয়দের চেষ্টায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের কর্মকর্তা শফিক।
তিনি জানান, শনিবার বেলা ১১টা ২৬ মিনিটের দিকে ১০ তলা আবাসিক ভবনের ৭ তলায় আগুন লাগে। এরপরই স্থানীয়রা আগুন নেভাতে চেষ্টার করেন। পরে ফায়ার সার্ভিস পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ করলে আগুন নিয়ন্ত্রণে।
তিনি জানান, সম্ভবত ওয়েল্ডিং করার সময় আগুন লাগতে পারে। ভয়াবহতা কম ছিল। দ্রুতই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
মন্তব্য করুন
মিরপুরে রাজউকের অভিযান, ভবন মালিকদের সতর্কবার্তা
রাজধানীর মিরপুরে বেশ কিছু নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করেছেন রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জোন-৩-এর পরিচালক তাজিনা সারোয়ার। পরিদর্শনকালে নির্মাণাধীন ভবন-সংলগ্ন রাস্তা ও ফুটপাত থেকে নির্মাণসামগ্রী অপসারণ করে রাজউকের নিয়মনীতি মানার প্রতি কঠোর বার্তা দেওয়া হয় ভবন মালিকদের। সেই সাথে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নির্মাণ কার্যক্রম চলা একটি ভবনের সেফটি নেট স্থাপন করা হয়।
শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বিশেষ এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
নির্মাণ সাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সকল নির্মাণাধীন সাইটে সেফটি নেট ও সেফটি ক্যানোপি স্থাপন এবং নির্মাণ শ্রমিকদের পিপিই ও সেফটি ভেস্ট পরিধানের ব্যাপারে ভবন মালিক ও সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজউক জোন-৪ অথরাইজড অফিসার শেখ মাহাব্বীর রনি, সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক ও ইমারত পরিদর্শকগণ।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজিনা সারোয়ার বলেন, নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত সবাই রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ঘোষিত সব ধরনের নিয়ম মেনে চলতে হবে। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে রাজউক।
মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ
ফয়েল পেপার আটকে সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে মেট্রোরেল চলাচল।
রোববার (৩১ মার্চ) সকাল থেকে এ সমস্যা শুরু হয়।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৭টার কিছু আগে হঠাৎ তীব্র বেগে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হলে বাতাসে উড়ে এসে মেট্রোরেলের তারে একটি ফয়েল পেপার আটকে যায়। আর এর কারণেই বন্ধ করা হয় মেট্রোরেল।
এদিকে সকাল থেকে রাজধানীর আবহাওয়ার অবস্থা ভালো না। অন্যদিকে, মেট্রোরেল বন্ধ হওয়ায় যেসব যাত্রী জরুরি কাজে হাতে কম সময় নিয়ে বের হয়েছিলেন তারা চরম বিপদে পড়েছেন। অনেকেই মেট্রো স্টেশন থেকে নেমে রিকশায়, বাসে কিংবা পায়ে হেঁটে গন্তব্যে ছুটছেন।
প্রসঙ্গত, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মেট্রোরেল চলাচল গত ২৭ মার্চ থেকে এক ঘণ্টা বেড়েছে। এখন রাত ১০টা ১৪ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করছে। নতুন সময়সূচী অনুযায়ী প্রতিদিন মেট্রোরেল উত্তরা উত্তর প্রান্ত থেকে সকাল ৭টা ১০ মিনিটে প্রথম মতিঝিলের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। অন্যদিকে মতিঝিল প্রান্ত থেকে প্রথম ট্রেন ছাড়ে সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে।
এছাড়াও নতুন সময়সূচিতে, রাজধানীর মতিঝিল থেকে সবশেষ ট্রেনটি রাত ৮টা ৪০ মিনিটের পরিবর্তে ৯টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে। অপরদিকে, উত্তরা উত্তর থেকে সবশেষ ট্রেনটি ছাড়ার সময় নির্ধারিত করা হয়েছে রাত ৯টা। ঈদুল ফিতরের আগের দিন পর্যন্ত নতুন এ সময়সূচি বহাল থাকবে।
ফুটওভারব্রিজে আটকে যায় উড়োজাহাজ, সরানো হলো লেজ খুলে
একটি পুরোনো উড়োজাহাজ নিয়ে যাওয়ার সময় ঢাকার বিজয় সরণি থেকে মহাখালী অভিমুখী সড়কের একটি ফুটওভারব্রিজে আটকে যায় সেটি। এতে কিছু সময় যানজটের সৃষ্টি হলেও পরে ওই সড়কের রাস্তা চলাচলের জন্য স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়।
রোববার (৩১ মার্চ) রাত সোয়া ১০টায় বিএএফ শাহীন কলেজের গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, পুরোনো একটি উড়োজাহাজ বড় ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এ সময় ঘটে এক বিপত্তি। ফুটওভারব্রিজে আটকে যায় উড়োজাহাজের লেজ। পরে ওই উড়োজাহাজের লেজ খুলে নিলে তা সামনে এগোনোর সুযোগ পায়। মূলত একটি ট্রাকে (ট্রেইলার) করে পুরোনো উড়োজাহাজ নেওয়া হচ্ছিল। ওই উড়োজাহাজের দুপাশের ডানাগুলো আগেই খুলে রাখা হয়েছিল। তবে উড়োজাহাজের লেজ আটকে যায় ফুটওভারব্রিজের সঙ্গে। এতে ট্রাকটিও ফুটওভারব্রিজের নিচে আটকে থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানায়, নীল-সাদা রঙের ডরনিয়ার ২২৮ টার্বোপ্রপ বিমানের গায়ে লেখা ছিল বাংলাদেশ নেভি। ২০১৩ সালে নৌবাহিনীতে যে দুটি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্র্যাফট যুক্ত করা হয়েছিল,এটি তার একটি।বাইরে থেকে দেখেই বোঝা যায় উড়োজাহাজটির কিছু অংশ আগেই খুলে রাখা হয়েছে। আটকে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর একটি ফর্ক লিফট এনে কয়েকজন কর্মী উড়োজাহাজের লেজ খুলে ফেলেন।
পরে ফুটওভারব্রিজের নিচ থেকে মুক্ত হয়ে সামনে এগোনোর সুযোগ পায় উড়োজাহাজবাহী ট্রাকটি।
ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন বিএএফ শাহীন কলেজের নিরাপত্তাকর্মী মো. ওয়াহিদ।
তিনি জানান, ৩০ মিনিটের বেশি সময় উড়োজাহাজটি আটকে ছিল। রাস্তায় এভাবে উড়োজাহাজের লেজ আটকে থাকতে দেখে অনেকেই মোবাইল ফোনে ছবি-ভিডিও ধারণ করছিলেন।
রাজধানীতে ফের আগুন
রাজধানীর ডেমরার ধার্মিক পাড়ায় একটি ভলভো বাসের গ্যারেজে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট কাজ করছে।
সোমবার (১ এপ্রিল) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
সংস্থাটির মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ডেমরার ধার্মিকপাড়ার কোনাপাড়া এলাকায় বাসে আগুনের খবর পেয়ে রাত ৮টা ৫৯ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস রওনা হয়। ডেমরা ফায়ার স্টেশনের ২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে এবং সিদ্দিকবাজার থেকে ৪টি ইউনিট রওনা দিয়েছে। এখন ৫টি ইউনিট পৌঁছে কাজ করছে। একটি ইউনিট জ্যামে আটকে আছে।
এর আগে, গত ২৪ মার্চ রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এরপর ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া না গেলেও বস্তির শত শত ঘর পুড়ে যায়।
ডেমরায় আগুনে পুড়ল ১৪টি ভলভো বাস
রাজধানীর ডেমরায় একটি গ্যারেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৪টি ভলভো বাস পুড়ে গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (১ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯টার দিকে কোনাপাড়ার ধার্মিক পাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
পুড়ে যাওয়া বাসগুলো লন্ডন এক্সপ্রেস নামে একটি পরিবহন কোম্পানির বলে জানা গেছে। এক ঘণ্টার চেষ্টায় রাত পৌনে ১০টার দিকে বাসগুলোতে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম দোলন।
তিনি জানান, রাত পৌনে ৯টার দিকে ডেমরার ধার্মিক পাড়ায় একটি গ্যারেজে থাকা লন্ডন এক্সপ্রেসের ১৪টি ভলভো বাসে আগুনের খবর পাওয়া যায়। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। পরে আরও ছয়টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়।
তবে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টাতেই আগুন নিয়ন্ত্রণে এসে পড়ে। আগুনে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে এটি কোনো নাশকতামূলক কাণ্ড কি না সে প্রসঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা বলেন, আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ মার্চ রাজধানীতে বনানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এরপর ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া না গেলেও পুড়ে যায় বস্তির শত শত ঘর।
রাজধানীতে আর রঙচটা বাস চলাচল করতে পারবে না
রাজধানীতে ঈদুল ফিতরের পর কোনো রঙ উঠে যাওয়া বা রঙচটা বাস চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএ ভবনে ‘ফিটনেসবিহীন, বায়ু দূষণকারী ও রুটপারমিটবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধকরণসংক্রান্ত সভা’য় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ ছাড়া সভায় ঢাকার সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিকে নিয়ে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। তবে বাস মালিকরা কথা দিয়েছেন, এপ্রিলের মধ্যে ২০ শতাংশ বাস রঙ করা হবে। বাকিটা ধাপে ধাপে সম্পন্ন করবেন।
সভায় বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার পরিবহন মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ঢাকার রাস্তায় আগামী ৩১ মে’র পর কোনো ধরনের রঙ ওঠা বাস চলতে দেওয়া হবে না। আমরা এর জন্য অভিযানে বের হবো। আশা করবো, মালিকরা নিজ উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন বাস উপহার দেবেন। আমরা পুরো বিষয়টি মনিটর করবো।
সভায় বিআরটিএ থেকে জানানো হয়- রাজধানীতে ৩৯টি কোম্পানির ৫২৮টি ফিটনেসবিহীন গাড়ি ছিল, এর মধ্যে ২৫৭টি ঠিক করা হয়েছে। তবে এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ আকারে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার তাগিদ রয়েছে বিআরটিএর। আগামী ৩০ মে’র মধ্যে ঢাকার সড়কে চলাচলকারী সব বাস-মিনিবাসের তালিকা ও মালিকদের নাম বিআরটিএ-তে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, রাস্তায় যেন রঙ ওঠা গাড়ি চলতে না পারে সে বিষয়ে ঈদুল ফিতরের পরে সমিতির জোনাল অফিসগুলো থেকে গাড়িগুলোর মনিটরিং বাড়ানো হবে। ভাঙাচোরা গাড়িগুলোর মালিকদের ১৫ দিন সময় দেওয়া হবে। তারপরেও কেউ সড়ক এসব বাস নামালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হবে।
তবে বাস মালিকদের দাবি, ঢাকার ৬০ শতাংশ বাস মালিকের আর্থিক সচ্ছলতা নেই যে দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়ি ঠিক করে রাস্তায় নামাবে। কেননা এইসব মালিকদের অধিকাংশ একটা দুইটা পুরানো বাস কিনেই মালিক হয়েছেন। এদের কেউ কেউ গাড়ির মেকানিক থেকে, কেউ আবার বাসচালক থেকে বাস মালিক হয়েছেন।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির হিসাব দেখিয়ে তারা বলেন, ঢাকার সড়কে এখন সাড়ে ৩ হাজার বাস-মিনিবাস যাত্রী পরিবহন করছে যা প্রয়োজনের তুলনায় কম। এখন পুরোপুরি ফিটনেস ঠিক করা পর্যন্ত যদি ১ থেকে দেড় হাজার গাড়ি যদি বসিয়ে রাখা হয় তবে নগরে গণপরিবহন সংকট তীব্র হবে। মালিকদেরও ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতি হবে।
এর আগে, গত রোববার (৩১ মার্চ) বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গণপরিবহনের কালো ধোঁয়া এবং উন্মুক্ত স্থানে নির্মাণ সামগ্রী না রাখা এবং বায়োম্যাস বর্জ্য পোড়ানো বন্ধের বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছিলেন, বায়ু দূষণ রোধে ২০ বছরের বেশি পুরানো বাস রাজধানীতে চলতে দেওয়া হবে না।
মন্ত্রী নির্দেশ দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ ৮ এপ্রিলের মধ্যে ঢাকা শহরে চলাচলকারী এরকম পুরনো বাসের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। আর পরিবহন মালিক সমিতি ২০ এপ্রিলের মধ্যে ২০ বছরের অধিক বয়সী বাস তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা নেবে। এ ছাড়া পুরাতন যানবাহন পুরোপুরি নিয়ম মেনে স্ক্র্যাপ করতে হবে।
বাসা থেকে বাবা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ফ্ল্যাটে পড়ে ছিল বাবা-ছেলের মরদেহ। খবর পয়ে পুলিশ তা উদ্ধার করে। এ ঘটনা ঘটে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানা এলাকার তালতলা মোল্লাপাড়া এলাকায়।
নিহতরা হচ্ছেন বাবা মশিউর (৫০) ও তার ছেলে সাহদাবের (১৬)।
রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পুলিশ খবর পেয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
ঘটনাটি নিশ্চিত করে থানা পুলিশ জানায়, দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। সুরতহাল শেষে তা সোহরাওয়ার্দী মর্গে পাঠানো হবে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, মশিউর শেয়ারের ব্যবসা করতেন। আর ছেলে সাহদাব উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশুনা করতো।