• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি। কাজের পাশাপাশি এই অভিনেত্রীর ঘরের খবর পেতেও মুখিয়ে থাকেন দর্শক। কবে বিয়ে করছেন, কেন একা থাকেন এসব জানার খুব শখ তাদের। বরাবরই তিনি মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। তবে এবার সবকিছু নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে জয়া কথা বলেছেন বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে। বিয়ে নিয়ে জয়া বলেন, বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। দেখুন, পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারা আছেন। চারপেয়ে পোষ্য আছে। আমি খুবই এনজয় করি। একাকী জীবনযাপন নিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি তো কোনোকিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হবো। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি চারদিকে। আমার আপাতত কোনো প্ল্যান নেই। এদিকে প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া। এটি নির্মাণ করবেন মহানগর খ্যাত নির্মাতা আশফাক নিপুণ।
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৩

আমাদের বিচ্ছেদ ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন : স্বাগতা
ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী জিনাত শানু স্বাগতা। চলতি বছর শুরুর দিকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিয়ের পর প্রাক্তন ও বার্তমান স্বামীকে নিয়ে অনেক কথাই শুনতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এসব কথা কানে না নিয়ে আপন গতিতে এগিয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। ব্যস্ত ছিলেন পরিবার ও কাজ নিয়ে। দুই মাস পর এবার মুখ খুললেন স্বাগতা। তিনি বলেন, এর আগেও ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। কারণ, ভালো না বেসে বিয়ে করে কারও সঙ্গে সংসার করা কঠিন। এটা আমার কাছে অসম্ভব। আমি ভালোবেসেই দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। আর আমার বিচ্ছেদ হয়েছে আইন মোতাবেক। মেয়েরা ডিভোর্স দিতে পারে। এটা আমার জীবন, আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারি। জীবন কি সবসময় এক রকম চলে? সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী আরও বলেন, এই সমাজে মেয়ে হয়ে একা থাকা কঠিন। যখন আমি একা থাকলাম, তখন দেখলাম, যার বয়স ১৬ সেও আমার প্রেমিক, আবার যার বয়স ৭০, সেও আমার প্রেমিক। এমন অনেকেই প্রেম করতে চায়। তখন দেখা গেল, আমার কাজের বাইরে প্রেমিক ঠেকানো একটা বাড়তি কাজ হয়ে দাঁড়াল। এটা তো আমি চাই না। কেন আমাকে নিয়ে এসব ভাবার সুযোগ দেব? তখন মনে হলো, আমার অভিভাবক লাগবে। এই জন্য আমি আবার প্রেমে পড়ি। পরে দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। প্রথম বিয়ের ৭ বছরের মাথায় বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে হয় স্বাগতাকে। সেই সংসারে মানসিক ও শারীরিকভাবে তাকে চাপের মধ্যেও থাকতে হয়েছে। যে কারণে একটা সময় বাধ্য হয়ে বিচ্ছেদের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে তাকে। আর অভিনয়শিল্পী হওয়ার কারণে প্রায়ই তাকে শুনতে হয় বিচ্ছেদ নিয়ে নানা কথা। কথাগুলো এমন- ‘তারকারা সংসার করতে পারে না’, ‘কেন সংসার ভাঙে’, ‘কেন তারকারা একের অধিক বিয়ে করে’ ইত্যাদি। বিভিন্ন সময় এমন প্রশ্ন মুখ বুজে সহ্য করলেও এবার চটেছেন এই অভিনেত্রী। স্বাগতা বলেন, আমি আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে একমাত্র সেলিব্রিটি। আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে সবার পরে আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমার ক্লাসের ৮০ ভাগ মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেছে। তারা তো সেলিব্রিটি না। শুধু আমাদের সঙ্গে ঘটলেই আপনারা উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন। আপনাদের মন্তব্যের কারণে আমি সেলিব্রিটি হয়েও সাত বছর মার খেয়েছি, মা-বাবাকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই শুনেছি। তারপরও আমি সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইনি। কারণ, আপনারা গালিগালাজ করবেন। কষ্ট করেও আমি সংসার করতে চেয়েছি। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আমি কখনোই কথা বলিনি, বলতে চাইনি। আর ডিভোর্স নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলা বন্ধ করুন। যৌক্তিক কথা বলুন। না জেনে কারও ওপর দোষ চাপাবেন না।
২১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৫

অবশেষে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হয়েই গেল মাহির
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। এবার নায়িকা জানালেন, স্বামীর সঙ্গে কাগজ-কলমে বিচ্ছেদ হয়েছে তার। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাহি জানান এ কথা। তিনি বলেন, আমরা দুজনেই চেষ্টা করেছি। যখন দেখেছি চেষ্টা করেও লাভ হচ্ছে না, তখন আসলে চেষ্টাটা ছেড়ে দিয়েছি। একসঙ্গে থেকে তিক্ত হওয়ার চেয়ে বন্ধুত্বটা থাকা ভালো। যেহেতু ও ফারিশের বাবা এবং এখনো ওর সঙ্গে আমার কথা হয় নিয়মিত, যোগাযোগ আছে। ফারিশকে নিয়ে কথা হয়, ফারিশের কী প্রয়োজন এবং ও খুব যত্নবান একজন মানুষ। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই, কিন্তু ও ফারিশের ব্যাপারে এতটা কেয়ারিং, আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন বাবা পাওয়াটা খুব টাফ। এর আগে নিজের ফেসবুক থেকে দেওয়া এক ভিডিওবার্তায় মাহি বলেছিলেন, আমরা দুজন মিলেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব।’ এরপর তিনি বলেছিলেন, আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। এদিকে সম্প্রতি নিজের কাজে ফেরা নিয়ে মাহি বলেন, চলতি বছর থেকে আমি যত সিনেমা করব সব ভালো প্রজেক্ট। আমি আর কোন নরমাল কাজ করব না। জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে মানুষের একেক রকেমর একেক অভিজ্ঞতা হয়। প্রত্যেকটা শিল্পী যদি বড় রকমের ধাক্কা না খায় তাহলে সে প্রকৃত শিল্পী হতে পারে না। এটা আমার কাছে এই সময়ে মনে হচ্ছে। এখন আমি কাজ নিয়ে যেভাবে সিরিয়াস, ক্যারিয়ার নিয়ে যেভাবে চিন্তা করছি ১২ বছরে ক্যারিয়ার নিয়ে এত চিন্তা করিনি।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১২:৪০

বিবাহ বিচ্ছেদ ও নতুন প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন ইমরান খান
বলিউড অভিনেতা ইমরান খান ও অবন্তিকার বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে দীর্ঘদিন জোর চর্চা হয়েছে। ২০১৯ সালে গুঞ্জন ওঠে স্ত্রী অবন্তিকা মালিকের সঙ্গে দীর্ঘ ৮ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানছেন ইমরান খান। গুঞ্জন উঠলেও অবন্তিকার মা বন্দনা মালিক জানিয়েছিলেন এ জুটির বিবাহবিচ্ছেদ হচ্ছে না। কিন্তু কখনো এ বিষয়ে মুখ খুলেননি এই দম্পতি। এবারই প্রথম বিবাহবিচ্ছেদ ও নতুন প্রেম নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন ইমরান খান। ভোগ ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইমরান খান বলেন, গুঞ্জন রয়েছে, লেখা ওয়াশিংটনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছি  এটি সত্য। আমার (ইমরান-অবন্তিকা) বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে আলাদা হয়েছি। গত বছর গুঞ্জন চাউর হয়, অভিনেত্রী ও ফ্যাশন ডিজাইনার লেখা ওয়াশিংটনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন ইমরান। তাদের একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে এ গুঞ্জন শুরু হয়। শুধু তাই নয়, লেখার কারণে ইমরানের সংসার ভেঙেছে বলেও শোনা যায়। এ বিষয়ে ক্ষুব্ধ ইমরান খান বলেন, খবর রয়েছে আমার (ইমরান-অবন্তিকা) সংসার ভেঙেছে লেখা ওয়াশিংটন। এ খবরটি আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। কিছুটা ব্যাখ্যা করে ইমরান খান বলেন, লকডাউনের সময়ে লেখার সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। অবন্তিকার সঙ্গে বিচ্ছেদের দেড় বছর পর আমাদের (ইমরান-লেখা) মাঝে সম্পর্ক তৈরি হয়। দীর্ঘ আট বছর প্রেম করার পর ২০১১ সালের ১০ জানুয়ারি অবন্তিকাকে বিয়ে করেন ইমরান। ২০১৪ সালে তাদের মেয়ে ইমারার জন্ম হয়। ইমরান খানের আরেক পরিচয় তিনি অভিনেতা আমির খানের ভাগ্নে। ২০০৮ সালে ‘জানে তু ইয়া জানে না’ সিনেমার মাধ্যমে তার বলিউডে অভিষেক হয়। এরপর একাধিক বক্স অফিস সফল সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। তার অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘কাট্টি বাট্টি’। এটি ২০১৫ সালে মুক্তি পায়। নিখিল আদভানি পরিচালিত সিনেমাটিতে কঙ্গনা রাণৌতের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেন ইমরান। তবে বক্স অফিসে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি এটি। ‘মিশন মার্স: কিপ ওয়াকিং ইন্ডিয়া’ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ইমরান।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২২:০৪

বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া আহসান
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই সিনেমাপ্রেমীদের হৃদয় ছুঁয়ে যান এই তারকা। সম্প্রতি তিনি কাজ ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছেন। সেখানে উঠে আসে তার অভিনয়ে আসা, অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা, নাটক ছেড়ে বড় পর্দায় নাম লেখানো, দুই বাংলায় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ নানা প্রসঙ্গে। বাদ যায়নি ব্যক্তিগত জীবন প্রসঙ্গও। তাকে বিচ্ছেদ নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছিল। জয়া আহসান সম্পর্কে ফিল্মফেয়ারের প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান সময়ের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। গত বছর তিনি ‘কড়ক সিং’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে বলিউডে নাম লিখিয়েছেন। তিনি নারী চরিত্রটিকে অনন্য এক মর্যাদায় নিয়ে গিয়েছেন। তার অভিনয়দক্ষতা হিন্দি সিনেমার দর্শকদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে। জয়াকে নিয়ে আরও বলা হয়, তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ফিল্মফেয়ার, ক্রিটিকস অ্যাওয়ার্ডসহ একাধিক বিদেশের পুরস্কার যেমন ঝুলিতে ভরেছেন, তেমনি ছয়বার বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। ফিল্মফেয়ারের সাক্ষাৎকারের শুরুতেই জয়াকে প্রশ্ন করা হয়, এর আগেও তিনি বলিউডে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন কি না? জয়া জানান, বেশ কিছু কাজের সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ‘কড়ক সিং’ দিয়ে শুরু করা তাঁর কাছে উপযুক্ত সময় মনে হয়েছে। ছোট হলেও চরিত্রটির নানা স্তর তাঁকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করেছে। ক্যারিয়ার নিয়ে নানা প্রসঙ্গ উঠে আসে আলাপচারিতায়। পরবর্তী সময়ে তার বিবাহবিচ্ছেদ এবং পরে কাজের সঙ্গে মানিয়ে যাওয়া নিয়ে কথা হয়। এই প্রসঙ্গে জয়া ফিল্মফেয়ারকে বলেন, উত্থান-পতন প্রত্যেক মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটা যুদ্ধের মতো। সেই সময়ে আমার মানসিক ধারণাটাই পরিবর্তন হয়ে গেল। আমি পুরোপুরিভাবে কাজের দিকে দৃষ্টি ঘোরাই। সাধারণত সেই সময়ে মেয়েরা অনেক কিছু থেকেই বিচ্যুত হয়ে পড়ে। এমনকি ফোকাস থেকেও সরে যায়। কিন্তু আমার কাজ আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছে। যে কারণে আমি কাজকেই ভালোবেসেছি। আমি কখনোই কাজ থেকে দূরে সরিনি। আমি আমার এই যাত্রাকে ভালোবাসি। এর মধ্য দিয়েই মানুষ আমার প্রশংসা করেন, আমি কাজকেই সম্মান করি।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৯

অবশেষে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মাহির স্বামী রকিব
আবারও বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় সংসার ভাঙল এই অভিনেত্রীর। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুকে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে এ খবর জানিয়েছেন ঢালিউড অভিনেত্রী নিজেই। ভিডিওতে সংসার ভাঙার বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি নিজ সন্তানকে নিয়ে কথা বলেন মাহি। কথা বলতে গিয়ে শেষের দিকে আবেগ সংবরণ করতে পারেননি মাহি। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার যে ছোট বাবুটা। আমার ফারিস আমার কলিজার টুকরা। ছোট বাচ্চাটাকে অনেকে অনেক কথা বলেন। ওকে নিয়ে কিছু লিখবেন না। কোনো বাচ্চাকে নিয়েই লিখবেন না। আমার আর ফারিসের জন্য দোয়া করবেন। প্রফেশন থেকে অনেক দূরে। নতুন করে কাজ শুরু করব। আমার বাচ্চাটা বড় করব। সবাই দোয়া করবেন ফারিসকে নিয়ে আমার চলার পথটা যেন মসৃণ হয়। এদিকে মাহির সঙ্গে বিচ্ছেদের বিষয়ে  এতদিন কিছুই বলেননি মাহির স্বামী রকিব। বেশ কয়েকবার তার ফোনে কল দেয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। অবশেষে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন রকিব। দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেয়া তিনি বলেন,  আমি আসলে এ সময় এসব নিয়ে কথা বলতে চাই না। একটু সময় নিই। আমিও একটা ভিডিও করে সব কিছু বলব। আমি এসব নিয়ে কোথাও কোনো মন্তব্য করিনি। আমি একটু সব কিছু অবজার্ভ (পর্যবেক্ষণ) করছি। তার ভিডিও আপনারা দেখেছেন। আপনারা সবই শুনেছেন। নতুন করে আর কিছু বলতে চাইছি না। সময় নেই। তারপর বলব। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। এটি মাহি ও রকিবের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এর আগেও ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান মাহি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৪

বিচ্ছেদ ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই ফের কাঞ্চনের বিয়ের খবর
কয়েক বছর ঝুলে থাকার পর অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে টলিউড অভিনেতা ও তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক ও অভিনেত্রী পিংকি বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শনিবার (১০ জানুয়ারি) এ দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন মঞ্জুর করেন কলকাতার একটি আদালত।  ‘কৃষ্ণকলি’খ্যাত ভারতীয় বাংলা টেলিভিশন অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়েছেন কাঞ্চন মল্লিক, ২০২১ সালে এমন অভিযোগ করে শোরগোর ফেলে দিয়েছিলেন কাঞ্চনের স্ত্রী পিংকি বন্দ্যোপাধ্যায়। দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসার ৪৮ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই ‘প্রেমিকাকে’ বিয়ে করতে যাওয়ার খবর চাউর হয়েছে। একটি সূত্রের বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, আগামী ৬ মার্চ বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। শ্রীময়ীর এটা প্রথম বিয়ে, তবে কাঞ্চনের তৃতীয়। ইতোমধ্যে বিয়ের প্রস্তুতি পুরোদমে শুরু করেছেন শ্রীময়ী। ঠিক করে ফেলেছেন মেকআপ আর্টিস্ট, চলছে শপিং। পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায় কাঞ্চনের দ্বিতীয় স্ত্রী। এর আগে অভিনেত্রী অনিন্দিতা দাসকে বিয়ে করেছিলেন কাঞ্চন। সেই বিয়ের পরিণতিও ডিভোর্স। শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে কাজের বাইরে অন‌্য কোনো সম্পর্ক নেই বলে দাবি কাঞ্চনের। কিন্তু পরকীয়ার অভিযোগে কাঞ্চন-শ্রীময়ীকে বহুবার কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন নেটিজেনরা। কটূ কথাও শুনেছেন তারা। তবু বারবার একসঙ্গে দেখা গেছে এ জুটিকে। সমালোচকদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কাঞ্চনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন শ্রীময়ী। কয়েক মাস আগে তাদের গোপন বিয়ের গুঞ্জনও উঠেছিল। যদিও তা অস্বীকার করেছেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৩

এবার ‘পরকীয়া’র জেরে বিচ্ছেদ অভিনেতা কাঞ্চনের
বাংলাদেশের বিনোদন অঙ্গনে যখন মাহিয়া মাহির বিচ্ছেদের খবরে সরগরম তখন পশ্চিমবঙ্গের টলিউডও বাজছে একই সুরে। পরকীয়ার জেরে ভাঙল সেখানকার কৌতুক অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের সংসার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। স্ত্রী পিংকি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কাঞ্চন এক ছাদের নিচে থাকছেন না অনেকদিন। বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। এবার সেটাও সম্পন্ন হলো। গত ১০ জানুয়ারি তাদের বিবাহবিচ্ছেদের পক্ষে রায় দিয়েছেন ভারতীয় আদালত। এ প্রসঙ্গে কাঞ্চন বলেন, খবরটা সত্য। এর বেশি আমি কিছু বলতে চাই না।’ অন্যদিকে পিঙ্কি বলেন, ‘হ্যাঁ। আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। কাজের মধ্যে ডুবে আছি। ভালো আছি। কাঞ্চন-পিংকির দাম্পত্য জীবনে ঝড় ওঠে বছর কয়েক আগে। একে অপরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তারা। বেশ কিছুদিন চলতে থাকে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ। এদিকে খবর ছড়ায় অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে কাঞ্চন পরকীয়ায় জড়িয়েছেন। তারপর থেকেই দম্পতি আলাদা থাকতে শুরু করেন। অনেকেই বলছেন কাঞ্চন-পিঙ্কির বিচ্ছেদের নেপথ্যে অভিনেতার ‘পরকীয়া’ই দায়ী। পরবর্তী সময়ে একে অপরের থেকে বিবাহবিচ্ছেদ চেয়ে পরে তারা আদালতের দ্বারস্থ হন। অবশেষে গত মাসে তাদের আইনি বিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়।   
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৫

মাহির বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সোহানা সাবা
আবারও বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার দ্বিতীয় স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের এই খবর নিজেই জানিয়েছেন তিনি।  এদিকে মাহির বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন আরেক অভিনেত্রী সোহানা সাবা। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) নিজের ফেসবুকে বিষয়টি নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি।  পোস্টের ক্যাপশনে সাবা লিখেছেন— ‘কোনো বিচ্ছেদ কারও জন্যেই আনন্দের নয়। আর সে বিচ্ছেদের কথা সবাইকে জানানো আরও কঠিন। আল্লাহ সবাইকে সহনশীলতা দান করুক।’  এর আগে শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় বিচ্ছেদের এই ঘোষণা দেন মাহি। এমনকি অনেক আগে থেকেই তারা আলাদা থাকছেন বলেও জানান মাহি। ওই ভিডিও বার্তায় মাহি বলেন, আমাকে এমন একটি কাজ করতে হবে আমি কখনও ভাবি নাই। তবে আমার মনে হয়েছে এখন সবাইকে বলার সময় হয়েছে আমাদের নিজেদের ভালোর জন্য। আমি আর রকিব খুব ভালো বোঝাপড়া থেকে বিয়ের সিদ্ধান্তে এসেছিলাম। আমরা খুব ভালোই ছিলাম। কিন্তু জীবনের এক পর্যায় এসে বুঝলাম আমরা আসলে দুজন দুজনের জন্য না। সে অনেক ভালো একজন মানুষ। এতগুলো দিন ওর সঙ্গে কাটিয়েছি সে আমাকে খুব কেয়ার করেছে। সব সময় একটা ছাতার মতো করে আগলে রেখেছে। কিন্তু আসলে কি কারণে একটি ছাদের নিচে দুইটি মানুষ কেনো ভালো নেই সেটি তৃতীয়পক্ষ কেউ বলতে পারবে না সেই দুইজন মানুষ ছাড়া। আর তাই সব কিছু মিলিয়েই দুজন দুজনের প্রতি সম্মান জানিয়েই আলাদা হচ্ছি। তাছাড়া আমরা অনেক দিন ধরেই আলাদা আছি। মাহি আরও বলেন, আমি জানি এই ভিডিওটি দেখার পর অনেকেই আমাকে গালি দিবেন, অনেক বাজে কথা বলবেন। বিশ্বাস করেন আপনাদের কমেন্ট গুলো আমার কাছে তীরের মত আমার বুকে লাগবে। আমার ছেলেকে নিয়েও আপনারা অনেকে খারাপ কমেন্ট করেন, সেগুলো দেখে মা হিসেবে আমার বুকটা ফেটে যায়। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে এমন খারাপ কমেন্ট করবেন না সে যেমনি হোক না কেনো দেখতে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। এটি মাহি ও রকিবের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এর আগেও ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান মাহি।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩০

বিচ্ছেদ সইতে না পেরে স্ত্রী-কন্যা-শাশুড়িকে হত্যার চেষ্টা
নোয়াখালীর সেনবাগে ঘরে ঢুকে স্ত্রী, কন্যা ও শাশুড়িকে কুপিয়ে জখম করেছে সাবেক স্বামী। এতে গুরুতর আহত দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার অর্জুনতলা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইদিলপুর গ্রামের ফাতেমার নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত আমির হোসেন (৫০) পালিয়ে যায়। সে জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর ইউনিয়নের এতিম আলী জমাদার বাড়ির সফি উল্যার ছেলে।  আহতরা হলেন- অর্জুনতলা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইদিলপুর গ্রামের ছমদ আলী মালের বাড়ির লোকমান হোসেনের স্ত্রী মাফিয়া বেগম (৬০) তার মেয়ে ফাতেমা বেমগ (৩৮) ও নাতনি রাবেয়া আক্তার (১৮)।   ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা যায়, ২৬ বছর আগে পারিবারিক ভাবে সোনাইমুড়ীর উপজেলার আমির হোসেনর সঙ্গে সেনবাগের ইদিলপুর গ্রামের ফাতেমা বেগমের বিয়ে হয়। কয়েক বছর পর তাদের সংসারে কলহ দেখ দেয়। তিন বছর আগে তাদের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এরপর ফাতেমা দুই ছেলে এক মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়ির পাশে ইদিলপুর গ্রামে নতুন বাড়ি করে বসবাস শুরু করে। শুক্রবার ভোররাতের দিকে ফাতেমাও তার মা নামাজ পড়লে উঠলে আমির দুটি দা নিয়ে আকস্মিক তাদের ঘরে ঢুকে পড়ে। এরপর এলোপাতাড়ি সাবেক স্ত্রী ফাতেমা, শাশুড়ি মাফিয়া বেগম ও তার মেয়ে রাবেয়াকে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।  সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মাফিয়া বেগম ও তার মেয়ে ফাতেমা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।  তাদের দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।    সেনবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।        
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়