• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ফের শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস
নওগাঁ জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে প্লেন চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন এবং সড়ক পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪১

শৈত্যপ্রবাহের মধ্যেই বৃষ্টির আভাস
তাপমাত্রা কিছুটা কমে ফের দেশের চার জেলায় শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। চার জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে হিম হাওয়ায় কাঁপছে দেশের বিস্তীর্ণ জনপদ। বিভিন্ন এলাকায় শুক্রবার দুপুর পর্যন্তও দেখা মেলেনি সূর্যের; ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে জবুথবু অবস্থা রাজধানীসহ উত্তরাঞ্চলজুড়ে। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। শুক্রবার সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলি ও চুয়াডাঙ্গায়। এ ছাড়া সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ঈশ্বরদীতে ৯ দশমিক ৮ ও দিনাজপুরে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কমে আজ হয়েছে ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বড় এলাকাজুড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়; ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। সেই হিসেবে চার জেলায় এখন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তবে এই শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি ধীরে ধীরে কমে আসবে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ১৪ তারিখ পর্যন্ত সারাদেশে এমন পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আগামী সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। শীতের প্রভাবে রাজধানীর তুলনায় দেশের উত্তরবঙ্গের জনজীবনে অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে। দিনের অধিকাংশ সময় সূর্যের দেখা না মেলায় কমে আসছে তাপমাত্রা। সেই সঙ্গে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় কয়েক গুণ বাড়িয়েছে শীতের অনুভূতি। এ অবস্থায় বিকেল হলেই ঘন-কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে প্রকৃতি। নিম্ন আয়ের মানুষের ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। জেঁকে বসা শীতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে রোগীর চাপ।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়