• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঢাকা থেকে ১৫ রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়বে
রেলে উঠে যাচ্ছে রেয়াত সুবিধা। ফলে ৪ মে থে‌কে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ৪ মের জন্য ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে ট্রেনে ভ্রমণের জন্য আসন কিনতে হবে রেয়াত সুবিধা ছাড়া। ওই দিনের আসন বিক্রি শুরু হবে বুধবার (২৪ এপ্রিল) থেকে। কারণ, ট্রেন ভ্রমণের ১০ দিন আগে অগ্রিম আসন বিক্রি করে থাকে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সহজ-সিনেসিস-ভিনসেন জেভি ও রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, নতুন তালিকা অনুযায়ী আগামী ৪ মে থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে তূর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৩৪৫ টাকা থেকে বেড়ে হবে ৪০৫ টাকা ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির আসনের ভাড়া ৬৫৬ থেকে বেড়ে হবে ৭৭৭ টাকা। ঢাকা-কিশোরগঞ্জ রুটে কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ১৫০ ও ২৮৮ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ১৬০ ও ৩০৫ টাকা। ঢাকা-রাজশাহী রুটে সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৩৪০ ও ৬৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৪০৫ ও ৭৭১ টাকা। ঢাকা-নোয়াখালী রুটে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ২৭৫ ও ৫২৪ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৩১০ ও ৫৯৩ টাকা। ঢাকা-সিলেট রুটে পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৩২০ ও ৬১০ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৩৭৫ ও ৭১৯ টাকা। ঢাকা-মোহনগঞ্জ রুটে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ২২০ ও ৪২৬ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ২৫০ ও ৪৭২ টাকা। ঢাকা-খুলনা রুটে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৫০০ ও ৯৫৫ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬২৫ ও ১১৯৬ টাকা। ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৫০৫ ও ৯৬৬ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬৩৫ ও ১২১৪ টাকা। ঢাকা-রংপুর রুটে রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৫০৫ ও ৯৬৬ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬৩৫ ও ১২১৪ টাকা। ঢাকা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৪২৫ ও ৮১০ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৫১২ ও ৯৭৫ টাকা। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৫১০ ও ৯৭২ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬৪৫ ও ১২৩৭ টাকা। ঢাকা-চিলাহাটি রুটে চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৪৯৫ ও ৯৪৯ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬২০ ও ১১৮৫ টাকা। ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ৪৮০ ও ৯২০ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ৬০০ ও ১১৫০ টাকা। ঢাকা-ভূঞাপুর রুটে জামালপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ২৬০ ও ৪৯৫ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ২৯৫ ও ৫৭০ টাকা। ঢাকা-দেওয়াগঞ্জ রুটে তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার (স্নিগ্ধা) শ্রেণির ভাড়া ২২৫ ও ৪২৬ টাকা থেকে বেড়ে হবে যথাক্রমে ২৫০ ও ৪৭৬ টাকা। এ ছাড়া শোভন চেয়ার ও এসি চেয়ার বাদে সব আন্তঃনগর ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে এসি সিট ও বার্থ এবং প্রথম শ্রেণির সিট ও বার্থ আসনের ভাড়াও আনুপাতিক হারে বাড়বে। এর আগে সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রী পরিবহনে প্রদত্ত রেয়াত প্রত্যাহার সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি দেওয়া হয়। ২০১২ সালে ‘সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোতে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধু বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে। এদিকে যাত্রীর আবেদনে সংযোজন করা অতিরিক্ত বগির ভাড়াও বাড়‌বে। সংযোজিত বগির শোভন শ্রেণিতে ২০ শতাংশ এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (স্নিগ্ধা) ও অন্যান্য উচ্চ শ্রেণিতে ৩০ শতাংশ রিজার্ভেশন সার্ভিস চার্জ ভাড়ার সঙ্গে যোগ করা হবে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব ৩২১ কিলোমিটার। ১০০ কিলোমিটারের পর ২০ শতাংশ এবং ২৫০ কিলোমিটারের পর ২৫ শতাংশ ছাড় পান যাত্রীরা। এই রুটে শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৪৫ টাকা। বিরতিহীন সোনার বাংলা ট্রেনে এই শ্রেণিতে ভাড়া ৪০৫ টাকা। কিন্তু রেয়াত সুবিধাবিহীন এবং বিরতিহীন পর্যটক এক্সপ্রেসে ভাড়া ৪৫০ টাকা। রেয়াত সুবিধা উঠে গেলে সাধারণ ট্রেনেও শোভন চেয়ার শ্রেণিতে ভাড়া হবে ৪০৫ টাকা।
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৭

গাজীপুর-পার্বতীপুর রুটে চলবে ৩ স্পেশাল ট্রেন
গাজীপুরের বিভিন্ন শিল্পকারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে জয়দেবপুর থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চালু হচ্ছে। বুধবার (৩ এপ্রিল) জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার হাসিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আগামী ৭, ৮ ও ৯ এপ্রিল তিন দিনে তিনটি স্পেশাল ট্রেন রাত ১১টায় জয়দেবপুর ছেড়ে যাবে। ট্রেনটি জয়দেবপুর থেকে রওনা করে নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, বিরামপুর, ফুলবাড়ী হয়ে সর্বশেষ স্টেশন পার্বতীপুর পৌঁছাবে। ট্রেনটিতে আসন সংখ্যা ৭১৬টি। এরমধ্যে ১ম শ্রেণির রয়েছে ২৪টি। বরাদ্দকৃত সব টিকেট কেবলমাত্র অনলাইনে পাওয়া যাবে। আসনবিহীন টিকেট ট্রেন ছাড়ার দুইঘণ্টা পূর্বে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে দেওয়া হবে। জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার আবু হানিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ওই ট্রেনটি ঈদের পরদিন থেকে তিনদিন বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে গাজীপুর পৌঁছাবে।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৬

৭ ঘণ্টা পর ঢাকা-খুলনা রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
পাবনার ঈশ্বরদী রেল ক্রসিং পারাপারের সময় মালবাহী দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ৭ ঘণ্টা পর ঢাকা-খুলনা ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  বুধবার (২৭ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে রেলযোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পশ্চিমাঞ্চল পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন।  তিনি জানান, একটি তেলবাহী ট্রেন পার্বতীপুরে তেল নামিয়ে দিয়ে খুলনার দিকে যাওয়ার পথে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। ঘটনার সময় পাথরবোঝাই একটি মালবাহী ট্রেন ভারত থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে একই স্টেশনে দাঁড়ায়। এ সময় পাথরবোঝাই ট্রেনটি শানটিং করার সময় (বগি এক লাইন থেকে আরেক লাইনে নেওয়ার সময়) তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। তখন তেলবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ঈশ্বরদী থেকে খুলনা এবং ঢাকার সঙ্গে রেলযোগাযোগ বন্ধ ছিলো। পরে আজ ভোরে চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তিনি আরও জানান, ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই ট্রেনের চালকসহ ৩ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।  এ দিকে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ব্যবস্থাপক শাহ সূফী নুর মোহাম্মদ জানান, বিষয়টি তদন্ত করতে ৪ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিকে আগামী ৩ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  
২৭ মার্চ ২০২৪, ১০:০৭

ঢাকা-সাভার রুটে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের নির্দেশ
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ঢাকা থেকে সাভার রুটে নিয়ন্ত্রণ করা হবে সব ধরণের যানবাহন চলাচল। ফলে এ পথের যাত্রী ও যানবাহনকে বিকল্প সড়কে চলাচলের জন্য অনুরোধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। সোমবার (২৫ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টা থেকে মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এ নিয়ন্ত্রণ চলবে। এই সময়ের মধ্যে ভোরে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, রাজনৈতিক নেতা, বিদেশি কূটনীতিকসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা সাভার স্মৃতিসৌধে যাওয়া-আসা করবেন। ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে যে সড়ক:  ১. যেসব যানবাহন ঢাকা থেকে গাবতলী, আমিন বাজার ও সাভার হয়ে আরিচার দিকে যাবে, সে সব যানবাহন ঢাকা এয়ারপোর্ট রোড ব্যবহার করে আব্দুল্লাহপুর ক্রসিং দিয়ে আশুলিয়া সড়ক হয়ে চলাচল করবে। ২. আরিচা থেকে সাভার-আমিন বাজার হয়ে ঢাকাগামী এসব যানবাহনসমূহ নবীনগর বাজার থেকে আশুলিয়া হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করবে। ৩. টাঙ্গাইল থেকে আশুলিয়া হয়ে ঢাকাগামী যানবাহনগুলো কালিয়াকৈর-গাজীপুর চৌরাস্তা-টঙ্গী হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করবে।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ০৫:৩৫

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চালু হচ্ছে নতুন ৩ জোড়া ট্রেন
রাজধানী থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজার পর্যন্ত আরও তিন জোড়া আন্তনগর ট্রেন চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ট্রেনগুলো চালুর তারিখ ঠিক করা না হলেও আগামী জুনের মধ্যেই এ রুটে ট্রেন সংখ্যা বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত চলবে এক জোড়া কমিউটার ট্রেন। এ সময়ের মধ্যে আরও কয়েকটি নতুন ট্রেন চালু করতে যাচ্ছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকা থেকে লালমনিরহাটের বুড়িমারীর পথে নতুন আন্তনগর ট্রেন চালু হবে ১২ মার্চ। এ ছাড়া শিগগিরই নরসিংদী বা টঙ্গী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুরের ভাঙার মধ্যে একটি কমিউটার ট্রেন চালুর পরিকল্পনাও আছে রেলের। বর্তমানে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে দুই জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলাচল করছে। কিন্তু, চাহিদা অনেক বেশি থাকায় এসব ট্রেনের টিকিট পাওয়া নিয়ে বেশ বেগ পেতে হয় ভ্রমণকারীদের।  শনিবার (৯ মার্চ) রেল ভবনে ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালন ও উন্নয়ন’ শীর্ষক এক কর্মশালায় নতুন আরও একগুচ্ছ ট্রেন চালুর বিষয়টি জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক কামরুল আহসান। বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে যৌথভাবে এ কর্মশালা আয়োজন করে ঢাকায় কর্মরত সড়ক, রেল ও যোগাযোগ অবকাঠামো বিষয় নিয়ে কাজ করা গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোড (আরআরআর)। কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেন, ‘আমরা রেলে যাত্রীসেবার মান বাড়ানোর চেষ্টা করছি। এবারের ঈদযাত্রা এবং টিকিট বিক্রির কার্যক্রম আরও ভালো হবে। কোনো ধরনের টিকিট কালোবাজারি হবে না। একই সঙ্গে রেলকে নিরাপদ বাহন করার জন্য যা যা করার, আমরা করছি।’ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘বাংলাদেশ রেলওয়েতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে, এটা সত্য। তবে সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ের সবকিছুই খারাপ, এমনটা বলা কিন্তু ঠিক হবে না। রেলে অনিয়ম আছে, ভুল আছে, চ্যালেঞ্জ আছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তারা বসে নেই।’  
০৯ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৬

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ৫ দিনের ‘বিশেষ ট্রেন’
ফেব্রুয়ারি ও মার্চের সরকারি ছুটিতে পর্যটকদের জন্য ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চালু হচ্ছে পাঁচ দিনের বিশেষ ট্রেন। জানা গেছে, ২০, ২৮, ২৯ ফেব্রুয়ারি এবং ৬ ও ৭ মার্চ ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করবে এই বিশেষ ট্রেনটি। প্রথম ট্রেনটি মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টায় রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে যাত্রী নিয়ে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। পরদিন ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টায় ট্রেনটি কক্সবাজার পৌঁছাবে।  বিশেষ ট্রেনটিতে ১৪টি কোচ রয়েছে। এর মধ্যে ৪৫০টি শোভন চেয়ার এবং ২২০টি এসি চেয়ার রয়েছে। টিকেটের মূল্য রাখা হবে কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেসের সমমূল্যের। কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী জানান, সরকারি ছুটির মধ্যে পর্যটকদের চাহিদার কথা বিবেচনা ও যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে কক্সবাজার-ঢাকা রুটে পাঁচ দিনের বিশেষ ট্রেন পরিচালনার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে। উল্লেখ্য, গত বছরের ১ ডিসেম্বর ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এই রুটে ট্রেন চালু করা দীর্ঘদিনের দাবি ছিল জনসাধারণের। কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা-কক্সবাজার এসি (স্নিগ্ধা) এক হাজার ৩২৫ টাকা এবং নন-এসি (শোভন চেয়ার) ভাড়া ৬৯৫ টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ভাড়া এসি ৪৭০ টাকা এবং নন-এসি ২৫০ টাকা।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৭

শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌরুটে ঘন কুয়াশা কেটে যাওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দেয় বিআইডব্লিউটিসি ঘাট কর্তৃপক্ষ। এর আগে রোববার ভোর সাড়ে ৪টা থেকে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিসি নরসিংহপুর ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, শনিবার দিনগত রাত থেকে প্রচণ্ড কুয়াশা দেখা দেয়। কুয়াশার মধ্যে দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌরুটে ভোর সাড়ে ৪টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। পরে ঘন কুয়াশা কেটে গেলে রোববার সকাল ৯টার দিকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়। বর্তমানে এই নৌরুটে ছোট-বড় মিলিয়ে ৫টি ফেরি চলাচল করছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৭

৫ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২ ফ্রেবুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব কমে যাওয়ায় ফেরি চলাচল শুরু হয়। এর আগে ঘন কুয়াশায় কারণে রাত সাড়ে ৪টা থেকে নৌপথের মার্কিং বাতি দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যাওয়ায় দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া সহকারী ঘাট ব্যাবস্থাপক খোরশেদ আলম গণমাধ্যমকে জানান, কুয়াশার ঘনত্ব কমে যাওয়ায় সকাল ৯টা ২০ মিনিট থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। তবে যানবাহনের কোনো সিরিয়াল নেই। এর আগে ঘন কুয়াশার কারণে রাত ৪টা ৪০ মিনিট থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল। বর্তমানে এ রুটে ছোট বড় ১২টি ফেরি চলাচল করছে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৪২

৪ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশার কারণে ৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকালে নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে এ নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। আরও পড়ুন : ঈশ্বরদীতে ৯.২ তাপমাত্রা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ   বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. খোরশেদ আলম। তিনি বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে রোববার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। কুয়াশা কেটে আজ সকাল পৌনে ৭টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমান এই নৌরুটে ১৪টি ফেরি চলাচল করছে। এর আগে ঘন কুয়াশার কারণে নদীর মার্কিং আলো অস্পষ্ট থাকায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রোববার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে এই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় ঘাট কর্তৃপক্ষ।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৬

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটে ডুবে গেছে ফেরি ‘রজনীগন্ধা’
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ঘন কুয়াশার কারণে আটকে থাকা ফেরি রজনীগন্ধা শতাধিক যাত্রী নিয়ে নদীতে ডুবে গেছে। এসময় ফেরিতে থাকা যাত্রীদের চিৎকার শোনা যায় বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পদ্মায় আস্তে আস্তে ফেরিটি ডুবে যায়। আরও পড়ুন : কুয়াশায় নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, আটকা ৬ ফেরি   পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) দিনগত রাত ২টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজীরহাট ও ধাওয়াপাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। যা বুধবার সকালেও চালু হয়নি। এমন অবস্থায় পাটুরিরা ৫নং ঘাটের কাছাকাছি অবস্থানে থাকা ফেরি পদ্মা নদীতে ডুবে যায়। ঘন কুয়াশায় নদীতে থেমে থাকা ফেরি দেখতে না পেয়ে একটি বাল্কহেড ফেরিটিকে ধাক্কা দিলে সেটি ডুবে যায়। এসময় ফেরিতে ১৭টি যানবাহন ছিল বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় সব যানবাহনের সাথে কয়েক শতাধিক যাত্রীও নদীতে ডুবে যায়। তাদের উদ্ধারে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিসে সাথে কাজ শুরু করেছে স্থানীয়রা। হতাহতের কোন খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। 
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়