• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এবার মাহির সঙ্গে গোপন সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন জয়
মাহিয়া মাহি ও জয় চৌধুরীর মাঝে বন্ধুত্ব রয়েছে। তবে সম্পর্ক বন্ধুত্বের হলেও গোপন রেখেছিলেন তারা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা প্রকাশ করেন নিজেদের গোপন এই বন্ধুত্বের কথা। এরপর ‘মাহি-জয়ের গোপন সম্পর্ক ফাঁস’ শিরোনামে সংবাদ হয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে। এতে অনেকেই মনে করেন প্রেম চলছে তাদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সে সময় বিরক্তি প্রকাশ করেন মাহি। এবার জয় খুললেন মুখ।  সংবাদমাধ্যমকে জয় বলেন, সত্যি বলতে, এই নিউজের বিষয়ে আমিও জানি না। আপনাদের ভাবি একটু আগে আমাকে ইনবক্স করেছে। মাহি আমাকে করেনি এখনও। কারণ, মাহির সঙ্গে তো আমি সাক্ষাৎকার দিয়েই এসেছি। মাহির সঙ্গে আমার প্রেম–ট্রেম তো প্রশ্নই আসছে না। আমরা খুব ভালো বন্ধু। আমি, মাহিসহ যারা আমাদের গ্রুপে আছেন, সবাই পরিবারের মতো। এতে আমার পরিবার থেকে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের এমন কোনো সম্পর্ক নেই, যেটা নিয়ে কথা-চালাচালি হবে। আমাদের অনেক পবিত্র একটি সম্পর্ক। অনেক ভালো বন্ধু। এর আগে বিষয়টি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে লিখেছিলেন, আমি খুব অবাক নামীদামি পত্রিকারও আজব আজব হেডলাইন দেখে। খুব বিরক্ত, রাগান্বিত। জাস্ট কিছু রিচ বাড়ানোর জন্য আপনাদের এমন টেকনিক আমাকে বিব্রত করছে। সবাই তো নিউজ পড়ে না জাস্ট হেডলাইন দেখেই জাজ করে ফেলে। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫০

এই অশান্তি আর ভাল্লাগে না : মাহি
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের নায়িকা মাহিয়া মাহি। বিচ্ছেদের পর সন্তানকে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে আছেন এই নায়িকা। বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে বেশ সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয় নতুন উদ্যমে কাজেও ফিরেছেন তিনি। এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া শাকিবের ‘রাজকুমার’ ছবিতে ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পাচ্ছেন। এদিকে ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়ক জয় চোধুরী। ভালোবেসে নায়িকা নীড়কে বিয়ে করেছেন। তাদের ঘরে একটি পুত্রসন্তানও আছে। যদি বিয়ে-সন্তানের বিষয়টি দীর্ঘ আড়ালেই রেখেছিলেন তারা। জয় চোধুরীর সঙ্গে মাহির প্রায় সময়ই নানান ছবি দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই নায়কের বাসায় অন্য নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে বেশ ফুরুফুরে মেজাজেই আড্ডায় মাততে দেখা যায় মাহিকে। জয়ের সঙ্গে সিনেমা না করেও এতট ভালো সম্পর্ক কীভাবে হলো সেটিই এবার একটি অনুষ্ঠানে এসে ফাঁস করলেন তারা। মাহি বলেন, অল্প সময়েই জয়ের সঙ্গে আমার বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। ও আমার সঙ্গে কোন সিনেমায় কাজ করেনি। আর আমার সঙ্গে যেই নায়করা কাজ করেন তাদের আমি শত্রু ভাবি। যার কারণে তাদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো হয় না। জয়ের সঙ্গে আমার ২০১৯ থেকেই ভালো সম্পর্ক কিন্তু গোপন রেখে ছিলাম কারণ যে কোন জিনিস গোপন রাখলে সেটা সুন্দর থাকে। এদিকে মাহির সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে জয় বলেন, খোলামেলা বিষয়টা আসলে সবাই ভালভাবে নেন না। গোপন থাকলে বিষয়টার মাঝে একটা পবিত্রতা থাকে। মাহির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব অল্প দিনের হলেও আমাদের সম্পর্কের মাঝে গভীরতা অনেক। এদিকে এই সাক্ষাৎকার প্রকাশের পর থেকেই নতুন করে আলোচনায় এই দুই তারকা। তবে বিষয়টি নিয়ে এত হইচই পড়ে যাওয়া এবং গণমাধ্যমের প্রচারে বিরক্ত হয়েছেন মাহিয়া মাহি।  সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে নায়িকা বললেন, আমি খুব অবাক নামিদামী পত্রিকারও আজব আজব হেডলাইন দেখে। খুব বিরক্ত, রাগান্বিত। জাস্ট কিছু রিচ বাড়ানোর জন্য আপনাদের এমন টেকনিক আমাকে বিব্রত করতেসে। সবাই তো নিউজ পড়ে না, জাস্ট হেডলাইন দেখেই জাজ করে ফেলে। এই অশান্তি আর ভাল্লাগে না। উফফ!’  
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২৭

নিপুণের মন্তব্যের কড়া জবাব দিলেন মাহি
সময়টা ২০১২ সাল, ‘ভালোবাসার রঙ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় নিজের নাম লেখান মাহিয়া মাহি। এরপর বেশকিছু দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের একযুগ। জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়ার পর এবার চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ভাবছেন। এবারের নির্বাচনে মিশা-ডিপজলের প্যানেলে দেখা যেতে পারে এই নায়িকাকে।  এ বিষয়ে মাহি বলেন, নির্বাচনে মিশা ভাইয়ের প্যানেল থেকেই অংশ নেব। কারণ, এই প্যানেলে গুণী সব শিল্পীরা আছেন। তাই এ প্যানেলের প্রতি দুর্বলতা বেশি। আমার যে কোনো বিপদে যাকে আমি পাশে পাব তাদেরকেই তো সবসময় সাপোর্ট করব। যখন যে সমস্যা হয়েছে মিশা ভাইদের ফোন করা মাত্রই তারা এগিয়ে এসেছেন। রিয়াজ ভাইকেও পাশে পেয়েছি। কিন্তু অন্য কাউকে কখনো পাশে পাইনি। শিল্পী সমিতির নির্বাচন করলে মাহিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হতো না— জাতীয় নির্বাচনের সময় মাহিকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী। মাহি বলেন, নিপুণ আপা সিনিয়র শিল্পী, তিনি যেহেতু বলেছেন সেজন্যই নির্বাচন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করছি। তার এ কথার জন্য নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা বেশি। আমার নির্বাচনে কাউকে পাশে পাইনি। একমাত্র ফেরদৌস ভাই ফোন করেছিলেন। তিনি অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। সে সময় সবচেয়ে আমার বড় শক্তি সাংবাদিক ভাইয়েরা পাশে ছিল। পুরো বাংলাদেশ সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমার কার্যক্রম দেখেছে। এখন সহকর্মীদের চেয়ে অনেক আপন লাগে সাংবাদিকদের।’ মাহি জেনেছেন ডিপজল মিশা ছাড়াও আরেকটি প্যানেলে নিপুণের সঙ্গে অমিত হাসান আছেন। মাহি বলেন, তারাও আমাকে ফোন করেছিলেন। কিন্তু ওই সময় ফোন ধরতে পারিনি। পরে অবশ্যই তাদের সঙ্গে কথা বলব। জানি না তারা আমাকে কী বলবেন। কিন্তু মিশা ভাই আমাকে ফোন করেছিলেন। আমাকে তাদের প্যানেলে চায়। তাই আমি নির্বাচন করলে তাদের সঙ্গে করব। আগামী ২৭ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নির্বাচনে তিনটি প্যানেল হতে যাচ্ছে। একটি ডিপজল-মিশা প্যানেল, অন্যটি সাধারণ সম্পাদক পদে নিপুণের সঙ্গে সভাপতি পদে অমিত হাসানের কথা শোনা যাচ্ছে। আরেকটি প্যানেলে সভাপতি পদে ড্যানি সিডাক থাকার কথা শোনা যাচ্ছে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৬:২২

অবশেষে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ হয়েই গেল মাহির
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। এবার নায়িকা জানালেন, স্বামীর সঙ্গে কাগজ-কলমে বিচ্ছেদ হয়েছে তার। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাহি জানান এ কথা। তিনি বলেন, আমরা দুজনেই চেষ্টা করেছি। যখন দেখেছি চেষ্টা করেও লাভ হচ্ছে না, তখন আসলে চেষ্টাটা ছেড়ে দিয়েছি। একসঙ্গে থেকে তিক্ত হওয়ার চেয়ে বন্ধুত্বটা থাকা ভালো। যেহেতু ও ফারিশের বাবা এবং এখনো ওর সঙ্গে আমার কথা হয় নিয়মিত, যোগাযোগ আছে। ফারিশকে নিয়ে কথা হয়, ফারিশের কী প্রয়োজন এবং ও খুব যত্নবান একজন মানুষ। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই, কিন্তু ও ফারিশের ব্যাপারে এতটা কেয়ারিং, আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন বাবা পাওয়াটা খুব টাফ। এর আগে নিজের ফেসবুক থেকে দেওয়া এক ভিডিওবার্তায় মাহি বলেছিলেন, আমরা দুজন মিলেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব।’ এরপর তিনি বলেছিলেন, আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। এদিকে সম্প্রতি নিজের কাজে ফেরা নিয়ে মাহি বলেন, চলতি বছর থেকে আমি যত সিনেমা করব সব ভালো প্রজেক্ট। আমি আর কোন নরমাল কাজ করব না। জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে মানুষের একেক রকেমর একেক অভিজ্ঞতা হয়। প্রত্যেকটা শিল্পী যদি বড় রকমের ধাক্কা না খায় তাহলে সে প্রকৃত শিল্পী হতে পারে না। এটা আমার কাছে এই সময়ে মনে হচ্ছে। এখন আমি কাজ নিয়ে যেভাবে সিরিয়াস, ক্যারিয়ার নিয়ে যেভাবে চিন্তা করছি ১২ বছরে ক্যারিয়ার নিয়ে এত চিন্তা করিনি।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১২:৪০

আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল : মাহি
সময়টা ২০১২ সাল, ‘ভালোবাসার রঙ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় নিজের নাম লেখান মাহিয়া মাহি। এরপর বেশকিছু দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের একযুগ। কিন্তু কখনও ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলেন না এই অভিনেত্রী। তবে জীবনে বড় একটি ধাক্কা খেয়ে এখন ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন মাহি। নতুন ভাবনায় এই ‘অগ্নি’ কন্যা।                                          সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, চলতি বছর থেকে আমি যত সিনেমা করব সব ভালো প্রজেক্ট। আমি আর কোন নরমাল কাজ করব না। জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে মানুষের একেক রকেমর একেক অভিজ্ঞতা হয়। প্রত্যেকটা শিল্পী যদি বড় রকমের ধাক্কা না খায় তাহলে সে প্রকৃত শিল্পী হতে পারে না। এটা আমার কাছে এই সময়ে মনে হচ্ছে। এখন আমি কাজ নিয়ে যেভাবে সিরিয়াস, ক্যারিয়ার নিয়ে যেভাবে চিন্তা করছি ১২ বছরে ক্যারিয়ার নিয়ে এত চিন্তা করিনি। মাহি আরও বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে এখন আবার আমার জিরো থেকে সবকিছু শুরু করি। নতুন করে শুরু করে ‘অগ্নি’ ও ‘পোড়ামন’ সিনেমার সময়ে যে রকম জনপ্রিয়তা ছিল, সে রকম আরও একবার কিভাবে অর্জন করা যায় কিংবা সেটা কিভাবে ছাড়িয়ে যাব তা নিয়ে রাত-দিন যেভাবে চিন্তা করি আমার কাছে মনে হয়, আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল। তাহলে হয়ত নতুন করে জীবনটা আরও আগে শুরু করতে পারতাম। আমি কখনোই ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলাম না। তবে আমার ভাগ্য খুবই ভালো। সে জন্যই আপনাদের সামনে এখনো বসে আছি। কখনোই আমি বেশি প্রফেশনাল ছিলাম না। এখন যেভাবে চিন্তা করছি, সেটা যদি আগে থেকে চিন্তা করতাম তাহলে আমার অবস্থা আরও অনেক ভালো থাকত। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জাজ মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ মন্তব্য করে বলেছিলেন, মাহি যদি ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন থাকত তাহলে শাকিব খানকে টপকে যেত। একথা মাহি নিজেও মনে করেন। তিনি বলেন, নিজেকে শাকিব খানের সঙ্গে তুলনা করব না। কারণ, তিনি অনেক বড় মাপের একজন শিল্পী। অনেক যুগ পর এ রকম শিল্পী আসে। তবে আজিজ ভাই যেটা বলেছেন সেটা উড়িয়ে দেয়া যাবে না। আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মাহির অংশ নেয়ার কথা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচনে আসলে মিশা ভাইয়ের প্যানেল থেকেই অংশ নেব। কারণ, এই প্যানেলে গুণী সব শিল্পীরা আছেন। তাই এ প্যানেলের প্রতি দুর্বলতা বেশি। আমার যে কোনো বিপদে যাকে আমি পাশে পাব তাদেরকেই তো সবসময় সাপোর্ট করব। যখন যে সমস্যা হয়েছে মিশা ভাইদের ফোন করা মাত্রই তারা এগিয়ে এসেছেন। রিয়াজ ভাইকেও পাশে পেয়েছি। কিন্তু অন্য কাউকে কখনোই পাশে পাইনি। শিল্পী সমিতির নির্বাচন করলে মাহিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হতো না—জাতীয় নির্বাচনের সময় চিত্রনায়িকা মাহিকে নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছিলেন আরেক চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার ভাষ্যমতে, মাহি শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নিলে অভিজ্ঞতা অর্জন করে তা জাতীয় নির্বাচনে কাজে লাগাতে পারত। তার এমন মন্তব্যর পর শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছেন মাহি। তিনি বলেন, তিনি (নিপুণ) সিনিয়র শিল্পী, যেহেতু বলেছেন এ জন্যই নির্বাচন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করছি। তার এ কথার জন্য নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা বেশি। আমার নির্বাচনে কাউকে পাশে পাইনি। একমাত্র ফেরদৌস ভাই ফোন করেছিল। তিনি অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। যোগ করে ‘তবুও ভালবাসি’ সিনেমার এই নায়িকা বলেন, সে সময় সবচেয়ে আমার বড় শক্তি সাংবাদিক ভাইয়েরা পাশে ছিল। পুরো বাংলাদেশ সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমার কার্যক্রম দেখেছেন। এখন সহকর্মীদের চেয়ে অনেক আপন লাগে সাংবাদিকদের।  
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:২২

এবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন মাহিয়া মাহি
চলতি বছরের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক মার্কায় লড়াই করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে জয়ের মুখ দেখেননি তিনি। বিপক্ষ দলের কাছে বিপুল ভোটে হেরে যান এই নায়িকা। এবার শোনা যাচ্ছে, আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন মাহি।      চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৭ এপ্রিল। এরই মধ্যে প্যানেল সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।  মিশা সওদাগর-মনোয়ার হোসেন ডিপজল নেতৃত্বাধীন প্যানেল থেকে মাহি নির্বাচন করবেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এদিকে তাদের প্যানেল প্রস্তুত হলেও নিপুণের প্যানেলে সভাপতি প্রার্থী কে হচ্ছেন সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।  ঢালিপাড়ায় গুঞ্জন রয়েছে— সভাপতির খোঁজে রীতিমতো মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন নিপুণ। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাউকে নির্ধারণ করতে পারেননি এই নায়িকা। ইলিয়াস কাঞ্চন, ফেরদৌস, অনন্ত জলিল, শাকিব খানের দারস্থ হলেও চারজনই ফিরিয়ে দিয়েছেন নিপুণকে। তারা কেউই নির্বাচন করবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।  নিপুণের প্যানেলের সভাপতি হিসেবে সবশেষ নাম উঠেছে আরশাদ আদনানের। তিনিও নির্বাচন করবেন না বলে জানান। প্রযোজকের ভাষ্য, আমি কোনো শিল্পী সমিতির নির্বাচন করব না। সমিতির কোনো পদে যাওয়ার ইচ্ছা নেই। আমি মুক্তভাবে কাজ করতে পছন্দ করি। চলচিত্রের জন্য কাজ করতে পছন্দ করি। কাজ করতে গেলে সমিতিতে থাকা দরকার বলে মনে করি না। জানা গেছে, গত ৪ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। ভোট গ্রহণ ও প্রাথমিক ফল প্রকাশ ২৭ এপ্রিল। এ দিন সকাল ১০টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৬

ভালো প্রস্তাব পেলে ফিরিয়ে দেব না : মাহি
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা।  বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর ফের কাজে মনোযোগ দিয়েছেন মাহি। সম্প্রতি বেশ কিছু কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত আছেন। এর মাঝেই জানিয়েছেন ফের কাজে জানিয়েছেন ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবন না। সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, অনেক প্রস্তাব ছিল আমার কাছে। বড় নির্মাতা ও ভালো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিল। আমি রাজি হলে অন্তত পাঁচটি ভালো সিনেমা করতে পারতাম। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি আমার কারণেই। বাছ-বিচার ছাড়াই সবাইকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলাম। এখন ঘোর থেকে বাস্তবে ফিরেছি। ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেব না। এখন একের পর এক কাজ করতে চাই। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৪

সেদিন কী হয়েছিল জানালেন মাহি
সম্প্রতি একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে হাজির হন হালের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েও না বলে রেগে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তিনি। এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। যা নিয়ে কদিন ধরেই চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বললেন অগ্নিকন্যা’খ্যাত এই চিত্রনায়িক। তিনি বলেন, সেখানে শুধু সাংবাদিকই নয়, অনেক ইউটিউবার ছিলেন। সবাই আমার ইন্টারভিউ নিতে ঘিরে ধরেছিল। কেউই স্থির থাকতে পারছিল না। চিৎকার-চেঁচামেচি, হইহুল্লোড় চলছিল। একবার পেছন থেকে কেউ মাইক্রোফোন এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কেউ অন্য পাশ থেকে। খুব বাজে একটা পরিস্থিত তৈরি হয়েছিল সেদিন। কেউ আবার গায়ের ওপর এসেও পড়ছিল। সেখানে দাঁড়ানোর মতোই পরিস্থিতি ছিল না, কথা বলা তো দূরের কথা। তাই বাধ্য হয়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে হয়েছে আমাকে। মাহি আরও বলেন, এটা নিয়ে মানুষজন যেভাবে আলোচনা-সমালোচনা করছে, আসলে বিষয়টা কিন্তু তা না। এদিকে স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা মাহিয়া মাহি। বর্তমানে তারা আলাদাই থাকছেন। আর শিগগিরই তারা বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন করছেন বলে জানান মাহি।  বিচ্ছেদের ঘোষণার পরেও মাহি বলেছেন, স্বামী রকিবের প্রতি তার পূর্ণ সম্মান রয়েছে। এমনকি মাথায় পিস্তল ধরলেও রকিবকে নিয়ে কখনও খারাপ কিছু বলতে পারবেন না তিনি। অন্যদিকে রকিবও বলেছেন, স্ত্রী হিসেবে মাহির সম্মান রয়েছে তার কাছে। নিজের স্ত্রীকে কখনও হেয় করে কিছু বলতে পারবেন না তিনি। বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রকিব সরকার বলেন, গত বছরের জুন মাস থেকে আমরা আলাদা থাকতে শুরু করেছি। আমি ও মাহি উত্তরার বাসায় আলাদা থাকতাম। কেন আলাদা থাকতেন সেটাও জানিয়েছেন অভিনেত্রীর স্বামী বলেন, আমার মোবাইলে আসা আমারই পরিবারেরই একজনের একটি এসএমএসকে কেন্দ্র করে মাহির মন খারাপ হয়। এরপর সে আমার বাসা থেকে তার মায়ের বাসায় চলে যায়।’ রকিব সরকার আরও বলেন, মাহি বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তাকে একাধিকবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। একপর্যায়ে আমি নিজেই মাহির সঙ্গে তার মায়ের বাসায় উঠি। দুই পরিবারের সদস্যরা মিলেও মাহিকে বোঝাতে পারেনি। একবার বুঝে তো পরেরবারই উল্টে যায়। এভাবেই আমাদের আলাদা থাকার দিনগুলো পার হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত বোঝাতে ব্যর্থ হয়ে বিচ্ছেদের পথে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
০৭ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৮

রাজনীতি নিয়ে মাহির নতুন সিদ্ধান্ত
বেশ কিছুদিন ধরেই ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা মাহিয়া মাহি। সম্প্রতি স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই নায়িকা। এরপরই প্রশ্ন জাগে, রাজনৈতিক রাকিবকে ত্যাগ করার পাশাপাশি মাহি কি রাজনীতিও ছেড়ে দেবেন?  রাজনীতি নিয়েও নিয়েছেন নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মাহি। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, অভিনয় ও রাজনীতি সমান্তরাল চলবে। আমি প্রথমে কেন্দ্র থেকে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এখন সিদ্ধান্ত বদলেছি। আমার শৈশব-কৈশোরের তানোর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হব। শুধু অভিনয়ই নয়, রাজনীতির ক্যারিয়ারেও আবার শূন্য থেকে শুরু করতে প্রস্তুত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসন থেকে ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে জয় নিয়ে শতভাগ আশাবাদী হলেও শেষ পর্যন্ত ৯ হাজার ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন এই নায়িকা। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৯

রকিবের সঙ্গে ভিডিও দিয়ে যা বললেন মাহি
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর।  গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। তবে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিলেও স্বামীর প্রতি সম্মান আর ভালোবাসা যেন একই রয়ে গেছে মাহির। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাঝেমধ্যে ঢুঁ মারলেই তার চিহ্ন পাওয়া যায়। আবার অন্যদিকে একাকিত্বে ভুগছেন বলেও প্রতিনিয়ত ফেসবুকে জানান দেন এই নায়িকা। রোববার (৩ মার্চ) নিজের ফেসবুকে স্বামীর সঙ্গে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন মাহি। ক্যাপশনে নায়িকা লিখেছেন— ‘যদিও এটি আমাদের মধ্যে শেষ হয়ে গেছে, এবং আমি তোমাকে আমার জীবনে ফিরে পেতে চাই না, এই ভালোবাসা আমাদের ইতিহাসের অংশ হয়ে যাবে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত স্মৃতি হয়ে থাকবে।’ ওই ভিডিওতে দেখা যায়— সমুদ্র সৈকতের ধারে স্বামীর সঙ্গে বাইকে ঘুরে বেড়াচ্ছেন মাহি। আগের মতো এখন চলচ্চিত্রে নিয়মিত নন মাহি। রাজনীতিতেও নিজের শক্ত অবস্থান গড়তে পারলেন না। একদিকে দ্বিতীয় সংসারও ভাঙল, অন্যদিকে অভিনেত্রীর ছেলের গায়ের রং নিয়েও রয়েছে নানান সমালোচনা। সব মিলিয়ে বলা যায়, বিষণ্নতায় ভুগছেন মাহি। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন 
০৩ মার্চ ২০২৪, ০৯:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়