• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বেটিং কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন মালান!
ক্রিকেটে জুয়া যেনো খুবই সাধারণ বিষয় হয়ে উঠেছে। কারণ, বড় বড় টুর্নামেন্ট আয়োজনে অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে জুয়ার কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া নিজেদের প্রচারণার জন্য তারকা ক্রিকেটারদের পিছনে ছুটছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এবার বেটিং কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন ডেভিড মালান। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর, ‘লাইনবেট’ নামক বিশ্বের অন্যতম জুয়ার কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে মালানকে যুক্ত করেছে। প্রতিষ্ঠানটির হয়ে বিশ্বব্যাপী প্রচার-প্রসারে কাজ করবেন মালান। জুয়ার কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে উচ্ছ্বসিত এই ইংলিশ ক্রিকেটার। তিনি বলেন, আমি লাইনবেটের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হতে পেরে অনেক উচ্ছ্বসিত। এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেটি ক্রীড়াপ্রেমিদের জন্য দারুণ পরিবেশ তৈরি করেছে। আমি দারুণ এই সম্পর্কটি এগিয়ে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি। সবশেষ ২০২৩ সালের বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে খেলেছিলেন এই ইংলিশ তারকা। সেবার চ্যাম্পিয়ন হয় কুমিল্লা। সব মিলিয়ে ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিপিএলে ২৮ ম্যাচ খেলেছেন মালান। ৩৪ এর বেশি গড়ে ৮৬৯ রান করেন তিনি। সেঞ্চুরি আছে একটি, আর হাফ সেঞ্চুরি ৫টি।  বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জুয়া নিষিদ্ধ, তাই আগামী বিপিএলে মালানের সুযোগ হয় কী না সেটাই দেখার। এর আগে বেটিং কোম্পানির বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ায় ব্যাপক সমালোচনার শিকার হতে হয় বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে।           View this post on Instagram                       A post shared by Dawid Malan (@djmalan29)
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ২১:১৫

ব্র্যান্ড প্রমোটার বারিশের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
তরুণ প্রজন্মের নৃত্যশিল্পী, মডেল ও উপস্থাপিকা বারিশ হক। জীবনের চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে নিজেকে মেলে ধরছেন শোবিজে। পরিচিতিও পেয়েছেন বেশ। প্রতিনিয়ত নিজেকে তৈরি করছেন নতুন রুপে। সম্প্রতি এই ব্র্যান্ড প্রমোটারের বিরুদ্ধে উঠেছে প্রতারণার অভিযোগ। বারিশের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে ইতোমধ্যে ভোক্তা অধিদপ্তরে অভিযোগও করেছেন এক নারী উদ্যোক্তা। টাকা নিয়ে কাজ না করা, একাধিকবার সময় পরিবর্তন ও কাজ না করে টাকা কেটে রাখার অভিযোগ এনে নারী উদ্যোক্তা নামিরা আরমিন বলেন, আমি একটি পেজে লাইভের জন্য বারিশকে চুক্তিবদ্ধ করি। শুরু দিকে ঠিকভাবে কাজ করলেও পরবর্তীতে তিনি চুক্তি অনুযায়ী কাজ করেননি। পর পর বেশ কয়েকটি লাইভের সময় পরিবর্তন করায় আমি যখন বলি এভাবে করলে আমার ক্ষতি হয়ে যাবে তখন সে আর লাইভ করবে না বলে জানিয়ে দেন। আর দশ হাজার টাকা কেটে রাখেন।  এদিকে বিষয়টি নিয়ে বারিশ হক জানান, তাকে ব্যবহার করে ভাইরাল হতেই এমনটি করেছে সেই নারী উদ্যোক্তা। এদিকে কিছুদিন আগে নিয়মবিধি উপেক্ষা করে সক্রিয়ভাবে নিজের স্যোশাল মিডিয়ায় অনলাইন জুয়ার প্রচারের অভিযোগ উঠে বারিশ হকের বিরুদ্ধে। মূলত ফেসবুককেন্দ্রীক বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রচারকাজ করে থাকেন বারিশ হক। তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে ১২ লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে। সেই পেজ থেকে বিগত সময় ‘সিটিবিডি২০’ নামে একটি জুয়ার সাইটের প্রচারণা করেন বারিশ বলে জানা গিয়েছে।
১০ মার্চ ২০২৪, ২০:০৩

জার্মান ব্র্যান্ড জেইসের ভিশন পার্টনারশিপ উদ্বোধন
আই-কেয়ার ব্রান্ড জেইসের ভিশন পার্টনারশিপের যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশের ঢাকা অপটিকাল প্যাভিলিয়ন। পৃথিবীজুড়ে চোখের আধুনিকায়নে জেইসের সুনাম রয়েছে। বাংলাদেশে পার্টনারশিপের যাত্রামুহূর্তে জেইসের রিজিওনাল প্রধান (ভারত ও সার্ক) ভিকাশ সাক্সেনা, হেড অফ সেলস (সার্ক) আবির চন্দ্র, হেড অফ ট্রেনিং জয়ন্ত চক্রবর্তী, হেড অফ মার্কেটিং রাহুল, রাইট কনেক্ট এর সিইও মিনহাজ হোসাইন, রাইট কনেক্টনএর ডিরেক্টর মো. আশিক, ঢাকা অপটিক্যাল প্যাভিলিয়নের সিইও ড. গাজী রিয়াজ উপস্থিত ছিলেন।  উদ্বোধনী আয়োজনে জেইসের রিজিওনাল প্রধান (ভারত ও সার্ক) ভিকাশ সাক্সেনা বলেন, ‘বাংলাদেশের চশমা ব্যবহারকারীদের উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা এবং একইসাথে বিশ্বমানের পণ্য ব্যবহারের সুবিধা দিতে আমাদের এই যাত্রা।’ ঢাকা অপটিক্যাল প্যাভিলিয়নের সিইও ড. গাজী রিয়াজ বলেন, ‘আমাদের এই লঞ্চিং উপলক্ষে সবসময়ের জন্য থাকছে চোখের ফ্রি চেকাপ এবং সপ্তাহজুড়ে যেকোনো পণ্যে ২০ শতাংশ ফ্লাট ডিসকাউন্ট।’ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন রাইট কনেক্ট এর সিইও মিনহাজ হোসাইন। তিনি বলেন, ‘জেইস একটি বিশ্বজুড়ে পরিচিত ব্র‍্যান্ড। এই ব্র‍্যান্ডের প্রযুক্তি সমন্ধে জানেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। আমরা চাই দেশের বাজারে ব্র‍্যান্ডটিকে আরো বেশি জনপ্রিয় করে তুলতে।’ আয়োজন উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটিতে সপ্তাহজুড়ে চলছে চোখের চেকআপ একদম ফ্রি এবং যেকোনো অর্ডারে ২০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ছাড়।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৪

ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে কোমল পানীয় ব্র্যান্ড ‘মোজো’
আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘মোজো’ ফিলিস্তিনে ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। চলমান ফিলিস্তিন যুদ্ধে প্রাণ গেছে হাজার হাজার সাধারণ নিরীহ ফিলিস্তিনিদের। দিন দিন তাদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে রাস্তাঘাট, বাড়িঘর সহ বেশিভাগ স্থাপনা। দখলদার ইসরাইলের আগ্রাসনে শেষ আশ্রয়স্থান টুকু হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে লক্ষ লক্ষ নিরীহ শিশু, মহিলা ও সাধারন ফিলিস্তিনিরা। চিকিৎসা, খাদ্য, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, সংযোগের অভাবে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় পরিস্থিতিতে পড়েছে নির্যাতিত ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষ । মোজোর বিক্রয় করা প্রতিটি বোতল থেকে ১ টাকা যাচ্ছে এই ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের সহায়তায় । এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনি অ্যাম্বাসেডর এর হাতে ৫০ লক্ষ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ শামীম উদ্দিন।  এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড এর ডিরেক্টর অপারেশন সৈয়দ জহুরুল আলম রুমন, চিফ মার্কেটিং অফিসার মাইদুল ইসলাম এবং মোজো ব্র্যান্ড ম্যানেজার আদনান শফিকসহ আরো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ শামীম উদ্দিন মোজোর এই মহৎ উদ্যোগে দেশের মানুষের একাত্ত্বতা, সহযোগিতা ও ভালোবাসার প্রশংসা করেন এবং সেই সাথে এই কাজে ভোক্তাদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। ভবিষ্যতেও মোজো এই ধরনের ভালো কাজে মানুষের পাশে থাকবে বলে আশাবাদ জানান।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়