• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৫০ চিত্রা হরিণ পেলো বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
গাজীপুরের শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে ৫০ টি চিত্রা হরিণ প্রদান করেছে গ্রীণ ভিউ গলফ রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ। হরিণগুলোর মধ্যে ২২টি বড় এবং ২৮ টি ছোট হরিণ রয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) শারমিন আক্তার ৫০টি হরিণ গ্রহণ করেন।  রোববার (১০ মার্চ) দুপুরে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হরিণগুলো বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। গ্রীণ ভিউ গলফ রিসোর্টের ভূমি উপদেষ্টা (ল্যান্ড অ্যাডভাইজার) বুলবুল ইসলাম জানান, গ্রীণ ভিউ গলফ রিসোর্টের সৌজন্য ৫০ টি হরিণ প্রদান করা হয়েছে। এতে অনেকে উৎসাহিত হবে। প্রদান করা হরিণগুলোর মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে হরিণগুলো প্রদানের জন্য গেল বছরের ২৪ আগষ্ট বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আবেদন করেছিলাম। ওই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে হরিণ প্রদানের অনুমতি পেয়েছি। প্রায় একযুগেরও বেশি সময় থেকে গ্রীণ ভিউ গলফ রিসোর্ট সরকারি বিধি ও বিধান মেনে হরিণ পালন করে আসছে। সঠিক পরিচর্যা ও পরিবেশ অনূকুল থাকায় হরিণগুলো দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করে। সাফারি পার্কের দর্শনার্থীর কথা চিন্তা করে ছোট-বড় ৫০ টি হরিণ ওই পার্কে প্রদান করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গ্রীণ ভিউ গলফ রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফকির মনিজ্জামানের পক্ষে তার চার দৌহিত্র হরিণগুলো প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, সাফারি পার্কে প্রাণী আবদ্ধ থাকে এবং ভিজিটররা উম্মুক্ত থাকে। হরিণগুলো একটি অংশের মধ্যে বিচরণ করে। রিসোর্টে থাকা অবস্থায় হরণগুলো নির্দিষ্ট একটি বেষ্টনির মধ্যে ছিল। এখন হরিণগুলো উম্মুক্ত অবস্থায় থাকবে। এত করে প্রাণীগুলোর রোগবালাই কম হবে। হরিণগুলো প্রথমে সর্বনিম্ম ১৫ দিন কোয়ারেন্টাইনে শেডে রেখে দেখবো রোগবালাই আছে কি’না। তারপর সুষ্ঠু হলে আমরা কোয়ারেন্টাইন থেকে উম্মুক্ত পরিবেশে থাকলে রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকবে।  
১০ মার্চ ২০২৪, ১৬:০৪

দেশের প্রথম স্মার্ট পার্কের উদ্বোধন
রাজধানীর গুলশানে ‘শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি পার্ক’ উদ্বোধন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান-১-এর পুলিশ প্লাজা সংলগ্ন পার্কটি উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। মেয়র আতিকুল ইসলাম জানান, পার্কটিতে ধুলাবালি ও শব্দ রোধে কাজ করা হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য অন্যতম আনন্দের জায়গা হবে পার্কটি।  তিনি বলেন,  পার্কটি নির্মাণে মানুষ, পশুপাখি ও অন্যান্য বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে গাছ পড়ে যেন মানুষ মারা না যায়, সেদিকেও লক্ষ রাখা হয়েছে। জানা গেছে, ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি পার্কটিকে স্মার্ট বাংলাদেশের ‘স্মার্ট পার্ক’ বলা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়