• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মিরপুর স্টেডিয়াম পরিদর্শন করলেন আইসিসির প্রতিনিধি দল
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। তাই এই টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে সব ধরণের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে আইসিসি। যে কারণে বিশ্বকাপের ভেন্যু দেখতে গতকাল (রোববার) বাংলাদেশে এসেছেন আইসিসির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। এরপর আজ (সোমবার) মিরপুরে আসেন এই পাঁচ সদস্য।  মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে আসার পর মাঠের সবকিছুই ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষণ করেন আইসিসির প্রতিনিধি দল। গ্যালারি থেকে শুরু করে একাডেমি মাঠ সবই দেখেছেন তারা। আগামীকাল (মঙ্গলবার) সিলেট ভেন্যু পর্যবেক্ষণ করবেন এই প্রতিনিধি দল। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির নারী বিভাগের চেয়ারম্যান শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল। মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সম্ভাব্য ভেন্যু মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। সিলেটের দুটি মাঠে হতে পারে লিগ পর্বের খেলাগুলো। সেমিফাইনাল ও ফাইনাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। আইসিসির পাঁচ সদস্যের পর্যবেক্ষক দলে আছেন নারী বিশ্বকাপের ইভেন্ট অপারেশন্স ম্যানেজার গুরজিত সিং, পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন, কমার্শিয়াল ও স্পনসরশিপ বিভাগের লায়লা স্টেইন, হসপিটালিটি বিভাগের অ্যালানা হোয়াইট ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ডেভিড মুসকার। দীর্ঘ ১০ বছর পর আবারও নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ২০২২ সালের বার্মিংহামে অনুষ্ঠিত আইসিসির বার্ষিক সভা শেষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। বিশ্বকাপকে সামনে রেখে প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এরই মাঝে অস্ট্রেলিয়ার নারীরা সফর করেছে বাংলাদেশ। সামনেই আছে ভারত নারী দলের সফর। 
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪০

বিশ্বকাপের ভেন্যু পরিদর্শন করতে ঢাকায় আইসিসির পর্যবেক্ষক দল 
চলতি বছরে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসর। আসন্ন এই টুর্নামেন্টকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আর এই বিসিবির প্রস্তুতি পরিদর্শনে ঢাকায় পা রেখেছে আইসিসির একটি পর্যবেক্ষক দল। মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সম্ভাব্য ভেন্যু মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। সিলেটের দুটি মাঠে হতে পারে লিগ পর্বের খেলাগুলো। সেমিফাইনাল ও ফাইনাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। আইসিসির পাঁচ সদস্যের পর্যবেক্ষক দলে আছেন নারী বিশ্বকাপের ইভেন্ট অপারেশনস ম্যানেজার গুরজিত সিং, পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন, কমার্শিয়াল ও স্পনসরশিপ বিভাগের লায়লা স্টেইন, হসপিটালিটি বিভাগের অ্যালানা হোয়াইট ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ডেভিড মুসকার। আগামীকাল (সোমবার) মিরপুরের স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে পরদিন (মঙ্গলবার) পর্যবেক্ষক দলের সিলেটে যাওয়ার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান শফিউল আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, যেকোনো বড় টুর্নামেন্টের আগেই আইসিসি এমন একটা প্রতিনিধিদল পাঠায়। কাল তারা মিরপুর ঘুরে দেখবে। মঙ্গলবার সিলেট যাবে। আমরা আশাবাদী, আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে আইসিসি সন্তুষ্ট হবে। দশ দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি অংশ নেবে স্বাগতিক বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তানের নারী দল। বাকি দুটি দল আসবে বাছাইপর্ব খেলে।  ২৫ এপ্রিল সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব। দুই গ্রুপে মোট ১০টি দল অংশ নেবে এই টুর্নামেন্টে। গ্রুপ ‘এ’–তে আছে শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, উগান্ডা, যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রুপ ‘বি’তে আছে আয়ারল্যান্ড, জিম্বাবুয়ে, নেদারল্যান্ডস, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ভানুয়াতু।  
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৩

ঈদের ছুটিতে ২ হাসপাতালে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ঝটিকা পরিদর্শন
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি ছুটির মধ্যেই হঠাৎ করে রাজধানীর সরকারি দুটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। বুধবার (১০ এপ্রিল) শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিদর্শনে যান তিনি। পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতালের রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। এ সময় রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। রোগীরা জানান, ঈদ উপলক্ষে ছুটি থাকলেও তারা ভালো চিকিৎসা পাচ্ছেন। এরপর ডা. সামন্ত লাল সেন কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং কোনো অসুবিধা হচ্ছে কিনা জানতে চান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক-নার্সরা তাদের খোঁজ-খবর নেওয়ার জন্য ও ঈদের ছুটিতে খাবারের ব্যবস্থা করার জন্য  মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আকস্মিক এই সফরের সময় দুই হাসপাতালের দায়িত্বরত পরিচালক ছাড়াও কর্তব্যরত অধ্যাপক, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলে উপস্থিত ছিলেন। আর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. মঈনুল আহসান। এর আগে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং পয়লা বৈশাখের ছুটি চলাকালে দেশের হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা ব্যবস্থা নিজে মনিটরিং করার ঘোষণা দেন। এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চিকিৎসা সেবা যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য ছুটির সময় নিজে মনিটরিং করব। না জানিয়ে হাসপাতালে যাব। শুধু ঢাকা নয়, ঢাকার বাইরের হাসপাতালেও মনিটরিং করা হবে বলেও জানান তিনি।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫২

থিম্পুতে ডি-সুং স্কিলিং প্রোগ্রাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুকের নির্দেশে ২০২১ সালে চালু হওয়া বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ডি-সুং স্কিলিং প্রোগ্রাম (ডিএসপি)-এর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন  তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। শুক্রবার (২৯ মার্চ) ভুটানের রাজধানী থিম্পুর তাবায় প্রতিমন্ত্রী এ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।  এ সময়  প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানায়। পরে তারা ভুটানে চলমান অন্যতম দুটি দক্ষতা ও সক্ষমতা উন্নয়ন কর্মসূচি ডি-সুং প্রোগ্রাম এবং ডি-সুং স্কিলিং প্রোগ্রাম সম্পর্কে বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে বিস্তারিত ব্রিফিং করেন। পরে প্রতিমন্ত্রীকে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সুযোগ-সুবিধাগুলো ঘুরিয়ে দেখানো হয়। সেখানে প্রতিমন্ত্রী সিরামিক, মেটাল স্মিথিং এবং সোর্ড অ্যান্ড ব্লেড ওয়ার্কশপে প্রদর্শিত কারুশিল্প প্রত্যক্ষ করেন। ডি-সুং স্কিলিং প্রোগ্রাম হলো ভুটানের রাজার নির্দেশে চালু হওয়া বিশেষ একটি কর্মসূচি যার মূল উদ্দেশ্য সেখানকার যুবকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সামর্থ্য ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে অর্থবহ, উৎপাদনশীল এবং নেতৃত্ব দিতে সক্ষম করে গোড়া তোলা, যাতে তারা সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতে পারে। এ বিশেষ কর্মসূচির আওতায় নেটওয়ার্কিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ই-কমার্স, কাপেনট্রি, উডওয়ার্কস, লাইটিং ও বিদ্যুতের কাজে ব্যাচভিত্তিক বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক এর আমন্ত্রণে বর্তমানে ভুটান সফর করছেন। ভুটান সফর শেষে রবিবার (৩১ মার্চ) দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৫:১৮

কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করে সন্তুষ্ট ভুটানের রাজা
কুড়িগ্রাম সফরে এসে জিটুজিভিত্তিক প্রস্তাবিত ‘ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর দেড়টায় কুড়িগ্রাম জেলা সদরের ধরলা নদীর পূর্বদিকে মাধবরাম এলাকায় প্রায় ২০০ একর জমির ওপর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ প্রশাসন ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ রাজাকে বিস্তারিত তুলে ধরেন। রাজা ওয়াংচুক সন্তুষ্ট হয়ে এ এলাকায় শিল্প কলকারখানাসহ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ তিনটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন তিনি। এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী এম, এ আরাফাত, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা হামিদুল হক খন্দকার, বিপ্লব হাসান পলাশ এমপি, বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান সাবেক সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন সাংবাদিকদের বলেন, ভুটানের রাজা প্রস্তাবিত এলাকায় শিল্প স্থাপনের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি দুই দেশের যৌথ সমীক্ষা শেষে দ্রুত এ কাজ শুরু করার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, ভুটানের রাজা শিগগিরই একটি টেকনিক্যাল টিম কুড়িগ্রামে প্রেরণ করবেন। অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ শুরু হলে তিনি আবারও এ জেলায় আসার ইচ্ছা পোষণ করেন। আজ ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর, এরপর সড়কপথে কুড়িগ্রামে আসেন তিনি। অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তাকে। এরপর ভারতের আসাম রাজ্যের গোলকগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন তিনি।
২৮ মার্চ ২০২৪, ২২:২৭

স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরিদর্শন বইয়ে সই করেন তিনি। পরিদর্শন বইয়ে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আজ ২৬ মার্চ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। আজকের দিনে আমি পরম শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আমি শ্রদ্ধা জানাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে নির্যাতিতা মা-বোনদের প্রতি। গভীর বেদনাভরা ক্লান্ত হৃদয়ে স্মরণ করছি আমার মা বেগম ফজিলাতুন নেছা এবং আমার তিন ছোট ভাই কামাল, জামাল, রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ঘাতকদের নির্মম বুলেটে আঘাতে যারা শাহাদাত বরণ করেছেন তাদের। তিনি লিখেছেন, শ্রদ্ধা জানাই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিহত জাতীয় চার নেতাদের। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর যাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। আজকের এই মহান দিবসে আমাদের প্রতিজ্ঞা-স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলব। ইনশাল্লাহ। আমি বাংলাদেশের সব জনসাধারণকে মহান  স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ১১:২৮

রাষ্ট্রপতির সমরাস্ত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন 
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সম্মিলিত ‘সমরাস্ত্র প্রদর্শনী-২০২৪’ পরিদর্শন করেছেন।  সোমবার (২৫ মার্চ) রাষ্ট্রপ্রধান তিন বাহিনীর বিভিন্ন স্টল এবং প্যাভিলিয়ন পরিদর্শন করেন, যেখানে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার এবং যুদ্ধের অস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়। এর আগে, রাষ্ট্রপতিকে সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর বিভিন্ন বিষয়ে অবহিত করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এ সময় তিনি সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমানবাহিনীর সৈন্যদের ব্যবহৃত বিভিন্ন হালকা ও ভারী অস্ত্র প্রত্যক্ষ করেন। রাষ্ট্রপতি ও অতিথিরা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের পরিবেশিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং পরে ফটোসেশনে যোগ দেন। রাষ্ট্রপতি প্যারেড স্কয়ারে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমানবাহিনী প্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার তাকে স্বাগত জানান। এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিব, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫২

ভুটানের ‘পাসাখা স্থলবন্দর’ পরিদর্শন করলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী
ভুটানের ‘পাসাখা স্থলবন্দর’ পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।  শুক্রবার (২২ মার্চ) সকালে পঞ্চগড় জেলায় ‘বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর’ দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ফুলবাড়ী স্থলবন্দর হয়ে ভুটানের ফুন্টসিলিং সীমান্ত পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় প্রতিমন্ত্রী বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরও পরিদর্শন করেন। ভুটানের ফুন্টসিলিং সীমান্তে প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ফুন্টসিলিংয়ের গভর্নর কারমি জারমি। ফুন্টসিলিং সীমান্ত থেকে তারা ‘পাসাখা স্থলবন্দর’ পরিদর্শনে যান। একইসঙ্গে তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এবং বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মুন্সী মো. মনিরুজ্জামান, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালনা বোর্ডের খণ্ডকালীন সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এম হাসান আলী উপস্থিত ছিলেন। পঞ্চগড় জেলার ‘বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর’ দিয়ে ভারত হয়ে ভুটান ও নেপালের সঙ্গে স্থলপথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা সার্কের বাইরে বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান ও নেপালের মধ্যে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পৃথক বলয় প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান ও নেপালের সমন্বয়ে সার্কের বাইরে পৃথক বলয় গড়ে উঠলে উক্ত দেশসমূহের মধ্যে স্থলপথে আমদানি-রপ্তানি বাড়বে। স্থলপথে আমদানি-রপ্তানি-বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এ অঞ্চলের স্থল রুটসমূহের বিদ্যমান সুবিধাদি, সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতা সরেজমিন পরিদর্শন করার লক্ষ্যে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন। প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৩ মার্চ) নেপালের সীমান্ত কাকরভিটায় যাবেন।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৬

রামগড় আইসিপি পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর সূতিকাগার ঐতিহ্যবাহী রামগড় ব্যাটালিয়ন, স্মৃতিস্তম্ভ ও রামগড় আইসিপি পরিদর্শন করেছেন বাহিনীটির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে রামগড় ব্যাটালিয়ন (৪৩ বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ন সদর, রামগড় স্থলবন্দর সংলগ্ন আইসিপি ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু এলাকা এবং বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন করেন তিনি। পরে বিজিবি মহাপরিচালক স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০টি দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল ও চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। এরপর বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী রামগড় ব্যাটালিয়ন (৪৩ বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ন সদরে সব স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং সবার সঙ্গে ইফতার করেন। এসময় তিনি সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন। এসময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ), চট্টগ্রাম রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার এবং রামগড় ব্যাটালিয়ন (৪৩ বিজিবি) এর অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৪

রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন সুইডেনের রাজকুমারী
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও খুরুশকুলে বিশ্বের বৃহত্তম আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) শুভেচ্ছাদূত ও সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে হেলিকপ্টারযোগে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেলিপ্যাডে পৌঁছান তিনি। সেখানে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান, পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান ও জাতিসংঘের কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে স্বাগত জানান। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রথমে তিনি যান ক্যাম্প-৪ এক্সটেনশনে ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম ও ইউএনএইচসিআরের নিবন্ধন ও খাবার বিতরণের ই-ভাউচার আউটলেটে। সেখানকার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে ক্যাম্প-৪ এ ইউএন ওমেন এবং ইউএনএফপিএ পরিচালিত মাল্টি পারপাস ওমেনস সেন্টার পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকুমারী। এরপর ক্যাম্প-৫ এ জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর পরিচালিত দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে একটি বেকারি শপ ও পাটজাত পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন এবং সেখানে কর্মরত নারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন সুইডেন প্রিন্সেস। পরে তিনি ১৮ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা কালচারাল মেমোরি সেন্টার দেখতে যান। রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে বিকেলে সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নির্মিত বিশ্বের বৃহত্তম আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে আছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উলরিকা মোদের এবং সুইডেনের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিষয়ক মন্ত্রী ইয়োহান ফরসেল। প্রসঙ্গত, সোমবার (১৮ মার্চ) পাঁচ দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন সুইডেনের ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া। ঢাকায় সুইডেন দূতাবাস ও ইউএনডিপির তথ্যমতে, ২০২৩ সালে ইউএনডিপির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়ার এটি প্রথম বাংলাদেশ সফর। এর আগে ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন তিনি।
২০ মার্চ ২০২৪, ২২:২৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়