• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এপ্রিলেই কারামুক্ত হতে পারেন ইমরান খান!
চলতি মাসেই কারাগার থেকে মুক্তি মিলতে পারে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানে—এমনটাই আশা করছেন তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতারা। দলটির সিনিয়র নেতা লতিফ খোসা এ বিষয়ে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।  রোববার (৭ এপ্রিল) পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।  ‘নয়া পাকিস্তান’ নামে সংবাদমাধ্যমটির একটি অনুষ্ঠানে লতিফ খোসা জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি এটি নিশ্চিত করে বলছি যে, পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতাকে (ইমরান খান) এই এপ্রিলেই মুক্তি দেওয়া হবে।’   ইমরান খানের মুক্তির বিষয়ে সরকার-সেনাবাহিনীর সঙ্গে কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে পিটিআইয়ের এ সিনিয়র নেতা বলেন, ইমরান খানের মুক্তি কোনো সমঝোতার অংশ হিসেবে হচ্ছে—এমনটা ভাবা অন্যায়। পিটিআই প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর মধ্যে সাইফার মামলা ও ইদ্দত মামলার বিষয়ে খোসা জানান, এগুলোর আসলে ভিত্তি নেই। তিনি বলেন,‘সাইফার মামলায় আদালত ইতোমধ্যেই সেই কথিত ‘সাইফার কোথায় আছে’ সেই বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেছে। আর ইদ্দত মামলাটি একটি লজ্জাজনক বিষয়।’  এর আগে, চলতি মাসের শুরুর দিকে ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবির বিরুদ্ধে থাকা তোশাখানা মামলার ১৪ বছরের কারাদণ্ডাদেশ স্থগিত করেন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ঈদের পর এই মামলার শুনানির দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হয়। তবে কারাদণ্ডে স্থগিতাদেশ এলেও ইমরান খান এখনো কারাগারে বন্দি। সাইফার মামলা, আরেকটি তোশাখানা মামলা ও সন্ত্রাসবাদী মামলার প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে দণ্ডাদেশ ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বহাল আছে এখনও। এদিকে ইমরান খানের কারামুক্তি নিয়ে লতিফ খোসার দৃঢ় প্রত্যাশা ব্যক্ত করার পর একই ধরনের দাবি করেছেন পিটিআইয়ের বর্তমান চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহার আলী খানও। তবে তিনি কোনো নির্দিষ্ট দিন-তারিখ উল্লেখ না করে জানিয়েছেন, শিগগিরই কারামুক্ত হবেন ইমরান খান। উল্লেখ্য, অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ২০২২ সালের এপ্রিলে ক্ষমতাচ্যুত করা হয় ইমরান খানকে। সে সময় ইমরান খান ও পিটিআই নেতারা অভিযোগ করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপে তাদের ক্ষমতাচ্যুত করেছে সেনাবাহিনী। পরে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে ইমরান খানকে তোশাখানা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে সাইফার ও ইদ্দত মামলায়ও অভিযুক্ত করা হয়। এসব মামলায় বর্তমানে কারাভোগ করছেন ইমরান খান।  
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৪

বিএনপি নেতা আমান কারামুক্ত
অবশেষে কারামুক্ত হলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান। রোববার (২৪ মার্চ) রাত ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের প্রিজন সেল থেকে মুক্তি পান তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানকে গত ২০ মার্চ অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।  তবে বিদেশ যেতে হলে তাকে আদালতের অনুমতি নিতে হবে। গত ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছিলেন। পাশাপাশি জামিন আবেদনও করেন তিনি। একই মামলায় আমানউল্লাহ আমানের স্ত্রী তিন বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত সাবেরা আমান গত ৫ সেপ্টেম্বর জামিন পান।
২৪ মার্চ ২০২৪, ২৩:১৫

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় সাংবাদিক দোলন কারামুক্ত
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় আসামি না হয়েও ১৬ দিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ঢাকা টাইমস সম্পাদক ও ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান দোলন।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান আরিফুর রহমান দোলন।  এর আগে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন। একই আদালত গত ৫ মার্চ সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান। দোলনের আইনজীবী শেখ বাহারুল ইসলাম বলেন, বিস্ময়কর হলো মানিলন্ডারিং মামলায় পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ ছাড়া শুধুমাত্র একজন আসামির জবানবন্দিতে কারও নাম উচ্চারণ হলেই সেই নামকেও অভিযোগপত্রে আনার অতীত রেকর্ড নেই। অভিযোগপত্র দেয়ার জন্য পুলিশের যে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ সেখানে একটি মাত্র এভিডেন্স যদি একক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি হয় (মানিলন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে) তাহলে সেটি আসলে কখনোই বিবেচনায় নেয়া হয় না। ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় ২০২০ সালে একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। দোলন এই মামলার আসামি নন এবং প্রথম দফায় দেওয়া চার্জশিটেও তার নাম নেই। তবে অধিকতর তদন্তের নামে সম্পূরক চার্জশিটে তার নাম রয়েছে। তবে ওই চার্জশিট আদালত গ্রহণ না করায় আইনগতভাবে এ মামলার তিনি আসামি নন। বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আরিফুর দোলন সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। কর্মজীবনে তিনি আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। 
২২ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৮

১৫ মাস পর কারামুক্ত জামায়াতের আমির
১৫ মাস কারাভোগের পর মুক্তি পেয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান। সোমবার (১১ মার্চ) দুপুর ২টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এ সময় জামায়াতের আমিরকে শুভেচ্ছা জানাতে দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ারসহ দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। শফিকুর রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে জামায়াতের এই নেতাকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন তাকে যাত্রাবাড়ী থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা এইটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদন করলে আদালত শুনানি শেষে সাত দিনের মঞ্জুর করেন। এরপর একাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।  
১১ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩৪

কারামুক্ত বিএনপি নেতা আলতাফ
প্রায় চারমাস পর জামিনে কারামুক্ত হয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এয়ারভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী।  রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেল থেকে তিনি জামিনে মুক্ত হন। বিএনপি চেয়ারপারসন মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুউদ্দিন দিদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়লে উন্নত চিকিৎসার জন্য আলতাফ হোসেনকে বিএসএমএমইউতে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে কারাকর্তৃপক্ষ। এর আগে, গত ২৮ অক্টোবর প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, নাশকতা ও সহিংসতার ঘটনায় রমনা থানার এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আলতাফ হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম)। পরে ৫ নভেম্বর গাজীপুরের টঙ্গী এলাকা থেকে তাকে আটক করে র‍্যাব।  
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:২৩

ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি কারামুক্ত
প্রায় দুই মাস কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি খোরশেদ আলম সোহেল। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এ সময় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এসময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে খোরশেদ আলম বলেন, আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলন শেষ হয়নি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আর ভোটাধিকার ফিরিয়ে না আনা পর্যন্ত রাজপথে লড়াই চলবে। যতই জুলুম নির্যাতন হোক না কেন আমরা পিছু হটব না। এর আগে, নাশকতায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৭ ডিসেম্বর রাজধানীর রায়েরবাগ থেকে  খোরশেদ আলম সোহেলসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:২৫

কারামুক্ত বিএনপি নেতা আলাল
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের বিরুদ্ধে করা ছয় মামলার সবকটিতেই জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল বিন আতিক তার জামিন মঞ্জুর করেন। এদিন আলালের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, বিএনপি নেতা আলালকে আটক করার পর তাকে ছয় মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ ছাড়া তাকে যাত্রাবাড়ী থানার একটি মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। এসব মামলায় তার জামিন মঞ্জুর করেন করা হয়। তাকে কয়েকটি মামলায় হাজতি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর শাহজাহানপুরের একটি বাসা থেকে মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গত ১ নভেম্বর তাকে আদালতে হাজির করে ডিবি ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। এরপর তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে আরও পাঁচ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে এসব মামলায় তার জামিন চাইলে আদালত মঞ্জুর করেন।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৩

কারামুক্ত হয়ে যে বার্তা দিলেন মির্জা আব্বাস
১১১ দিন কারাগারে থাকার পর মুক্ত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে মুক্তি পান তিনি। কারাগার থেকে বেরিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা বলেন, আমাদের গণতন্ত্র ফেরানোর মুক্তির আন্দোলন চলবে। জেলে অনেক কর্মী এখনও বন্দি। তাদেরও মুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এ সময় কারাগার চিকিৎসার প্রতুলতার কারণে নেতাকর্মীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে অভিযোগ করে তাদের সু-চিকিৎসার দাবি জানান মির্জা আব্বাস।  এদিকে, কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় নেতাকর্মীরা করতালি দিয়ে তাকে বরণ করেন। এ সময় কর্মীরা আব্বাস ভাইয়ের ভয় নাই, আমরা আছি তোমার সাথে, মির্জা আব্বাসের ভাইয়ের মুক্তি আন্দোলনের শক্তি, ইত্যাদি শ্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে, ঢাকা রেলওয়ে থানার এক মামলায় আজ (সোমবার) জামিন পান মির্জা আব্বাস। এর ফলে গত ২৮ অক্টোবরকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে হওয়া ১১ মামলার সবগুলোতে জামিন পান তিনি। এতে মির্জা আব্বাসের কারামুক্তিতে বাধা কেটে যায়। উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসে গ্রেপ্তার করা হয় এবং ১ নভেম্বর আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ৫ নভেম্বর থেকে মির্জা আব্বাস কারাগারেই ছিলেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৫

কারামুক্ত মির্জা আব্বাস
সব মামলায় জামিন পেয়ে কারামুক্ত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) প্রধান ফটক দিয়ে বেরিয়ে আসেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করে কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম জানান, বিএনপির নেতা মির্জা আব্বাসের জামিননামা কারাগারে পৌঁছানোর পর নিয়ম অনুযায়ী তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এর আগে, ঢাকা রেলওয়ে থানার এক মামলায় আজ (সোমবার) জামিন পান মির্জা আব্বাস। ফলে গত ২৮ অক্টোবরকে কেন্দ্র করে মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে হওয়া ১১ মামলার সবগুলোতে জামিন পেলেন তিনি। তাই মির্জা আব্বাসের কারামুক্তিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছিলেন তার আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরি। উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসে গ্রেপ্তার করা হয় এবং ১ নভেম্বর আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ৫ নভেম্বর থেকে মির্জা আব্বাস কারাগারেই ছিলেন। 
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:১৩

অবশেষে কারামুক্ত ফখরুল-খসরু
অবশেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কারামুক্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটের দিকে তারা কারামুক্ত হন। এর আগে, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় বুধবার মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুকে জামিন দেন মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের। এই মামলার জামিনের আগে আরও ১০টি মামলায় তাদের জামিন হয়েছে। গ্রেপ্তার দেখানো সবকটি মামলায় দুই বিএনপি নেতার জামিন হওয়ায় তারা কারামুক্তি পেলেন। গত বছরের ২৮ অক্টোবর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারাদেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে ২ নভেম্বর রাতে গুলশানের একটি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ হত্যার মামলায় রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়